সঙ্গীত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→‎সঙ্গীত শিল্প: সম্প্রসারণ
→‎বহিঃসংযোগ: রচনাশৈলী
৪০ নং লাইন: ৪০ নং লাইন:
* [http://www.musicfoundations.org/pages/3/index.htm Arts and Music Uplifting Society towards Transformation and Tolerance] Articles meant to stimulate people’s awareness about the peace enhancing, transforming, communicative, educational and healing powers of music.
* [http://www.musicfoundations.org/pages/3/index.htm Arts and Music Uplifting Society towards Transformation and Tolerance] Articles meant to stimulate people’s awareness about the peace enhancing, transforming, communicative, educational and healing powers of music.
* [http://www.scientificamerican.com/podcast/episode.cfm?id=musical-chills-related-to-brain-dop-11-01-09 Scientific American, ''Musical Chills Related to Brain Dopamine Release'']
* [http://www.scientificamerican.com/podcast/episode.cfm?id=musical-chills-related-to-brain-dop-11-01-09 Scientific American, ''Musical Chills Related to Brain Dopamine Release'']
* [http://bn.banglapedia.org/index.php?title=সঙ্গীত বাংলাপিডিয়ার সঙ্গীত নিবন্ধ]


{{অসম্পূর্ণ}}
{{অসম্পূর্ণ}}

১৫:১০, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

সংগীত এক ধরনের শ্রবণযোগ্য কলা যা সুসংবদ্ধ শব্দ ও নৈশব্দের সমন্বয়ে মানব চিত্তে বিনোদন সৃষ্টি করতে সক্ষম। স্বর ও ধ্বনির সমন্বয়ে সঙ্গীতের সৃষ্টি। এই ধ্বনি হতে পারে মানুষের কণ্ঠ নিঃসৃত ধ্বনি, হতে পারে যন্ত্রোৎপাদিত শব্দ অথবা উভয়ের সংমিশ্রণ। কিন্তু সকল ক্ষেত্রে সুর ধ্বনির প্রধান বাহন। সুর ছাড়াও অন্য যে অনুষঙ্গ সঙ্গীতের নিয়ামক তা হলো তাল। কার্যত ধ্বনি, সুর ও তালের সমন্বয়ে সঙ্গীত সৃজিত হয়।

সঙ্গীতের প্রকারভেদ

ধ্রুপদ, খেয়াল, ঠুংরী, টপ্পা, গজল, কাওয়ালী, কালোয়াতী

সঙ্গীতের তাল

সঙ্গীত সর্বাঙ্গীণ সুন্দর হয় তখনই, যখন তাল, মাত্রা, লয় সহকারে নির্দিষ্ট প্রণালীতে সম্পন্ন হয়। বলা হয়ে থাকে বেসুরো সঙ্গীত তবুও শ্রবনযোগ্য, তবে তাল-হীন গান সহ্য করা সম্ভব নয়। তাল হল সঙ্গীতের কঙ্কাল স্বরুপ। বিভিন্ন রকম তাল এর নাম ও মাত্রাঃ

যন্ত্র সঙ্গীত

বিভিন্ন প্রকার যান্ত্রীয় সঙ্গীত:

সঙ্গীত শিল্প

প্রাচীনকাল থেকে এ বঙ্গঅঞ্চলে কীর্তন বা ঈশ্বরের নামে গান করার প্রচলন চলে আসছে। চর্যাগীতির পরে বাংলা সঙ্গীতে উল্লেখযোগ্য হয়ে আছে নাথগীতি। যদিও সঙ্গীতকে ঘিরে বিশ্বব্যাপী সৃষ্ট হয়েছে এক ধরণের ব্যবসায়। এতে সঙ্গীত রচনা করে গ্রাহক কিংবা প্রচার মাধ্যমে বিক্রয়ের ব্যবস্থা করা হয়। এর সাথে জড়িত রয়েছে বিভিন্ন রেকর্ড কোম্পানী, ব্রান্ড এবং ট্রেডমার্ক সহযোগে লেবেল এবং বিক্রেতা। ২০০০ সালের পর থেকে গানের শ্রোতার সংখ্যা অসম্ভব আকারে বৃদ্ধি পেয়েছ। শ্রোতারা ডিজিটাল মিউজিক ফাইলগুলোকে এমপি-থ্রী প্লেয়ার, আইপড, কম্পিউটার এবং অন্যান্য বহনযোগ্য আধুনিক যন্ত্রে সংরক্ষণ করছেন। গানগুলো ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড কিংবা অনলাইনে ক্রয় করে মনের ক্ষুধা দূরীভূত করছেন। ডিজিটাল মাধ্যমে গান সংগ্রহ ও দেয়া-নেয়ার মাধ্যমে বর্তমান সঙ্গীত ব্যবসা পরিচালিত হচ্ছে।

তবে ইন্টারনেট থেকে অবাধে বিনামূল্যে গান ডাউনলোড করার ফলে সঙ্গীত শিল্প এক ধরণের হুমকির মুখে রয়েছে। তাছাড়া, পাইরেসি ও মনের খোরাক মেটানো নির্ভেজাল এই বিনোদন শিল্পকে ঠেলে দিচ্ছে নিকষ আঁধারে।

বহিঃসংযোগ