বরিশাল জিলা স্কুল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
→বিদ্যালয়ে কর্মরত প্রধান শিক্ষকদের তালিকা: বিষয়বস্তু যোগ ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
→বিদ্যালয়ে কর্মরত প্রধান শিক্ষকদের তালিকা: বিষয়বস্তু যোগ, সংশোধন, হালনাগাদ করা হল |
||
৯৭ নং লাইন: | ৯৭ নং লাইন: | ||
* খান সাহেব সিরাজ উদ্দিন আহমেদ (মার্চ ১৯৩৫ - আগস্ট ১৯৪২) |
* খান সাহেব সিরাজ উদ্দিন আহমেদ (মার্চ ১৯৩৫ - আগস্ট ১৯৪২) |
||
* অবিনাশ চন্দ্র সেন গুপ্ত (আগস্ট ১৯৪২ - মে ১৯৪৩) |
* অবিনাশ চন্দ্র সেন গুপ্ত (আগস্ট ১৯৪২ - মে ১৯৪৩) |
||
* বি কে বিশ্বাস (জুন ১৯৪৩ - ) |
* বি কে বিশ্বাস (জুন ১৯৪৩ - আগস্ট ১৯৪৭) |
||
* আব্দুল হামিদ (১৪/৮/৪৭ - ২/৯/৪৭) |
* আব্দুল হামিদ (১৪/৮/৪৭ - ২/৯/৪৭) |
||
* আজিজুর রহমান (৩/৯/৪৭ - ১৮/২/৫০) |
* আজিজুর রহমান (৩/৯/৪৭ - ১৮/২/৫০) |
||
১১৫ নং লাইন: | ১১৫ নং লাইন: | ||
* রাজিয়া বেগম (২০/১০/৯১ - ০৮/০১/২০০১) |
* রাজিয়া বেগম (২০/১০/৯১ - ০৮/০১/২০০১) |
||
* সৈয়দ হাফিজুল ইসলাম (০৬/০১/২০০১ - ১০/১২/২০০৩০ |
* সৈয়দ হাফিজুল ইসলাম (০৬/০১/২০০১ - ১০/১২/২০০৩০ |
||
* মুহাম্মদ আবদুর রব (১১/১২/২০০৩ - ২৪/০৩/২০০৪ |
* মুহাম্মদ আবদুর রব (১১/১২/২০০৩ - ২৪/০৩/২০০৪) |
||
* নমিতা সরখেল ( ২৫/০৩/২০০৪ - ২৩/০৫/২০০৪) |
* নমিতা সরখেল ( ২৫/০৩/২০০৪ - ২৩/০৫/২০০৪) |
||
* মুহাম্মদ আবদুর রব (২৪/০৫/২০০৪ - ১৯/১০/২০০৫ |
* মুহাম্মদ আবদুর রব (২৪/০৫/২০০৪ - ১৯/১০/২০০৫ |
||
* মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান (১৯/১০/২০০৫ - ০২/০২/২০০৬) |
* মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান (১৯/১০/২০০৫ - ০২/০২/২০০৬) |
||
* মোহাম্মদ দলিল উদ্দিন (ভারপ্রাপ্ত) (০৩/০২/০৬ - ১০/০২/০৬) |
* মোহাম্মদ দলিল উদ্দিন (ভারপ্রাপ্ত) (০৩/০২/০৬ - ১০/০২/০৬) |
||
* সৈয়দ মোঃ মানছুর |
* সৈয়দ মোঃ মানছুর (১১/০২/২০০৬ - ২৭/০২/২০০৭) |
||
* মোহাম্মদ দলিল উদ্দিন (ভারপ্রাপ্ত) |
* মোহাম্মদ দলিল উদ্দিন (ভারপ্রাপ্ত) (২৮/০২/২০০৭ - ০৩/০৩/২০০৭) |
||
* মোঃ এবাদুল ইসলাম |
* মোঃ এবাদুল ইসলাম (০৪/০৩/২০০৭ - ০৪/০৬/২০০৯) |
||
* সাবিনা ইয়াসমিন |
* সাবিনা ইয়াসমিন (০৪/০৬/২০০৯ - বর্তমান) |
||
{{Div col end}} |
{{Div col end}} |
||
০৮:১৯, ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
বরিশাল জিলা স্কুল | |
---|---|
চিত্র:Barisal Zilla School Logo.png | |
ঠিকানা | |
সদর রোড ৮২০০ | |
স্থানাঙ্ক | ২২°৪১′৫৩″ উত্তর ৯০°২২′০৮″ পূর্ব / ২২.৬৯৮° উত্তর ৯০.৩৬৯° পূর্ব |
তথ্য | |
ধরন | সরকারি বিদ্যালয় |
নীতিবাক্য | "পড় তোমার প্রভুর নামে" |
প্রতিষ্ঠাকাল | ২৩ ডিসেম্বর ১৮২৯ |
বিদ্যালয় বোর্ড | মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, বরিশাল |
ইআইআইএন | ১০০৭৪২ |
অধ্যক্ষ | সাবিনা ইয়াসমিন |
শ্রেণী | তৃতীয় - দশম |
লিঙ্গ | বালক বিদ্যালয় |
শিক্ষার্থী সংখ্যা | ২৫০০+ |
ভাষা | বাংলা |
ক্যাম্পাসের ধরন | শহুরে |
রং | |
ক্রীড়া | ক্রিকেট, ফুটবল, বাস্কেটবল |
ডাকনাম | BZS |
বর্ষপুস্তক | সবুজ পাতা |
বিশেষ প্রকল্প | ব্রিটিশ কাউন্সিল এর অধীনে ক্লাস পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম। |
বরিশাল জিলা স্কুল (ইংরেজি: Barisal Zilla School) বাংলাদেশের অন্যতম প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। মূলত ঐতিহ্যবাহী বরিশাল জিলা স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা মি. এন. ডব্লিউ গ্যারেট। ১৮২৯ সালে বরিশাল ইংলিশ স্কুল নামে বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৮৫৩ সালে ব্রিটিশ সরকার এ বিদ্যালয়টির ব্যয়ভার ও পরিচালনার দায়িত্ব নেয় ও তখন থেকে নাম হয় "বরিশাল জিলা স্কুল"। এটি বরিশাল বিভাগের সর্বশ্রেষ্ঠ স্কুল এবং সমগ্র বাংলার প্রাচীনতম বিদ্যালয়সমূহের মধ্যে একটি। [১] বর্তমানে বরিশাল জিলা স্কুলে প্রভাতী ও দিবা দুটি শাখায় তৃতীয় শ্রেনী থেকে দশম শ্রেনী পর্যন্ত পাঠদান করা হয়।[২]
ইতিহাস
বরিশাল জিলা স্কুল বাংলাদেশের অন্যতম প্রাচীন স্বনামধন্য স্কুল এবং এটি বরিশাল বিভাগে প্রতিষ্ঠিত প্রথম স্কুল। মূলত ঐতিহাসিক বরিশাল জিলা স্কুল তৎকালীন বরিশাল জেলার জজ ও ম্যাজিস্ট্রেট মি. এন. ডব্লিউ গ্যারেট এর ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় নির্মিত হয়। তাঁর নির্দেশনায় ১৮২৯ সালের ২৩ ডিসেম্বর স্থানীয় জনসাধারণের আর্থিক সহায়তায় শ্রীরামপুর মিশনের মাধ্যমে বরিশাল ইংলিশ স্কুল নামে একটি বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়। মাত্র আটজন ছাত্র নিয়ে বিদ্যালয়ের কার্যক্রম শুরু হয় ও ছাত্রসংখ্যা সেবছর ২৭ জনে গিয়ে দাঁড়ায়।
প্রথম দিকে বিদ্যালয়টি মিশন কর্তৃক পরিচালিত হত। সেসময় বিদ্যালয়টি (প্রোটেস্ট্যান্ট গীর্জার পশ্চিম দিকে) স্থানীয় জমিদার মি. লুকাসের জমির মধ্যে স্থাপিত হয়। পরবর্তীতে ব্রাউন কম্পাউন্ড এবং ১৮৪২ সালে বর্তমান স্থানে স্থানান্তরিত হয়। ওই জমির মালিক ছিলেন মি. স্পেনসার। তৎকালীন বাংলার গভর্নর এর নির্দেশ মোতাবেক জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এবং স্কুলের সেক্রেটারি ই জে বার্টন সরকারকে বিদ্যালয়টি উন্নয়নের জন্য বিশেষভাবে তাগিদ দিতে থাকেন। তিনি নিজ প্রচেষ্টায় অভিজাত ব্যক্তিবর্গের নিকট থেকে ৩৮,৮১৭ টাকা চাঁদা তোলেন এবং তা সরকারের কাছে হস্তান্তর করেন। ফলাফল স্বরূপ বিশাল পরিমাণ জমির উপর বরিশাল জিলা স্কুল নির্মিত হয়। এটি বর্তমানে পুনঃসংস্কারের জন্য ভেঙ্গে ফেলা হয়েছে।
১৮৫৩ সাল থেকে ১৮৯১ সাল পর্যন্ত ব্রিটিশ সরকার এই বিদ্যালয়ের ব্যয়ভার গ্রহণ করে এবং তখন থেকে এর নামকরণ হয় বরিশাল জিলা স্কুল । সে সময় স্কুলের ছাত্র সংখ্যা ছিল প্রায় ৬০০ জন। বরিশাল শহরে কয়েকটি বেসরকারি স্কুলের শিক্ষকদের আন্দোলনের কারণে ১৮৯২ সালে সরকার জিলা স্কুলকে বেসরকারি ঘোষণা করা হয়। সায়েস্তাবাদের জমিদার সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন বাংলার গভর্নরকে স্কুলের জন্য অর্থ ও জমি প্রদানের আশ্বাস দেওয়ার পর ১৯০৬ সালে পুনরায় এটিকে সরকারিকরন করা হয়।
১৮২৯ সালে এই স্কুলের প্রধান শিক্ষক ছিলেন মি. জন স্মিথ। ১৯৬১ সাল থেকে এই স্কুলকে পাইলট স্কুলে পরিণত করা হয়। তখন আমেরিকান বিশেষজ্ঞদের তত্ত্বাবধানে এর নানাবিধ পরিবর্তন ও সম্প্রসারণের ব্যবস্থা করা হয়। ১৯৭১-এর মহান মুক্তিযুদ্ধে এই স্কুলের ছাত্ররা গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা রাখে।[১][৩]
অবকাঠামো
১৮০ বছরের প্রাচীন বিদ্যালয়টির জমির পরিমাণ ২০ একর। বিদ্যালয়ে প্রশাসনিক ভবনসহ একাডেমিক ভবনের সংখ্যা ৬টি। স্কুলে ১টি মসজিদ, ১টি ছাত্রাবাস, প্রধান শিক্ষকের বাসভবন ও ২টি খেলার মাঠ রয়েছে।
শিক্ষা কার্যক্রম
বিদ্যালয়ে কম্পিউটার প্রশিক্ষণের জন্য একটি আধুনিক ল্যাবরেটরি রয়েছে। বিদ্যালয়ে ২ শিফটে মোট ২৫০০ ছাত্র লেখাপড়া করছে। এখানে ৫৩ জন শিক্ষক আছেন ছাত্রদের জন্য রয়েছে বিজ্ঞানাগার, গ্রন্থাগার, শিল্পকলা বিভাগ, বিএনসিসি, কাব ও স্কাউট কার্যক্রম। এছাড়া ছাত্রদের জন্য বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা এবং শিক্ষা সফরের আয়োজন করা হয়, বার্ষিক মিলাদ ও বিভিন্ন জাতীয় দিবসের অনুষ্ঠান পালিত হয় এবং ম্যাগাজিন (সবুজপাতা) প্রকাশিত হয়। ২০০৯ সালে এসএসসি পরীক্ষায় পাশের হার ৯৭.২৭% এবং ২০০৮ সালে পাশের হার ৯৯.৩০%।
শিক্ষার্থীদের পোশাক
স্কুলের নির্দিষ্ট পোশাক হল সাদা শার্ট, সাদা প্যান্ট ও সাদা জুতো। শার্ট ফুল হাতা বা হাফ হাতা দুটোই গ্রহণযোগ্য। এছাড়া শীতকালে নীল রঙের সোয়েটারও ইউনিফরমের অন্তর্ভুক্ত। শার্টের পকেটে স্কুলের মনোগ্রামযুক্ত ব্যাজ থাকা আবশ্যক।
শিক্ষা-সহায়ক কার্যক্রম
- বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা
- বরিশাল জিলা স্কুল বিতর্ক ক্লাব
- বরিশাল জিলা স্কুল ক্রিকেট দল
- বাংলাদেশ স্কাউটস
- বাংলাদেশ ন্যাশনাল ক্যাডেট কোর (বি,এন,সি,সি)
- বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট
বিদ্যালয়ে কর্মরত প্রধান শিক্ষকদের তালিকা
- মিঃ জন স্মিথ (১৮২৯ - ১৮৩৮)
- মিঃ সিলভেস্টার বারীরো ( ১৯৩৮ - ১৮৫৩)
- মিঃ জন স্মিথ (২য় বারের জন্য) (সন অজ্ঞাত)
- মিঃ অ্যান্থনি (সন অজ্ঞাত)
- রামতনু লাহিড়ী (সন অজ্ঞাত)
- গোপাল চন্দ্র দত্ত (১৮৫৬ - ১৮৫৭)
- চন্দ্র মোহন ঠাকুর (১৮৫৭ - ১৮৬৩)
- ব্রজমোহন রায় (অস্থায়ী)
- গৌর নারায়ণ রায় (১৮৬৩ - ১৮৭০)
- জগবন্ধু লাহা (১৮৭০ - ১৮৭৮)
- রসময় বসাক (মার্চ ১৮৭৮ - সেপ্টেম্বর ১৮৭৯)
- হরিপ্রসাদ ব্যানার্জী ( অক্টোবর ১৮৭৯ - ডিসেম্বর ১৮৯২)
- হরি মোহন সেন (জানুয়ারী ১৮৯৩ - জুলাই ১৮৯৭)
- কালি প্রসন্ন দত্ত (আগস্ট ১৮৯৭ - ফেব্রুয়ারী ১৯০৩)
- পরেশ নাথ সেন (মার্চ ১৯০৩ - জুন ১৯০৩)
- প্রসন্ন কুমার বসু (জুলাই ১৯০৩ - জুন ১৯০৩)
- নব কৃষ্ণ ভাদুরী (নভেম্বর ১৯০৩ - আগস্ট ১৯১৫)
- ক্ষীরোদ চন্দ্র সেন (সেপ্টেম্বর ১৯১৫ - ১৯২১)
- রায় সাহেব বসন্ত চন্দ্র দাস (১৯২১ - ১৯২৫)
- সুধাংশু মোহন সেন গুপ্ত (অস্থায়ী)
- দ্বিজেন্দ্র মোহন সেন গুপ্ত (১৯৩৬ - ১৯৩৫)
- খান সাহেব সিরাজ উদ্দিন আহমেদ (মার্চ ১৯৩৫ - আগস্ট ১৯৪২)
- অবিনাশ চন্দ্র সেন গুপ্ত (আগস্ট ১৯৪২ - মে ১৯৪৩)
- বি কে বিশ্বাস (জুন ১৯৪৩ - আগস্ট ১৯৪৭)
- আব্দুল হামিদ (১৪/৮/৪৭ - ২/৯/৪৭)
- আজিজুর রহমান (৩/৯/৪৭ - ১৮/২/৫০)
- এ কে এম আবদুল আজিজ (৮/৩/৫০ - ১/১১/৫০)
- আবদুল ওয়াহেদ মুহাম্মদ কাবেল (২/১১/৫০ - ২৭/৮/৫৪)
- আবদুর রশীদ (২৮/৮/৫৪ - ৮/৬/৫৬)
- মোহাম্মদ সিরাজুল হক (৮/৬/৫৬ - ১০/১১/৫৬)
- খান মোহাম্মদ সালেক (১১/১১/৬০ - ৬/৬/৬১)
- পল গুডা (৪/১১/৬১ - ২৩/৯/৬৩)
- বজলুল হক (১৩/৪/৭০ - ২/৫/৭২)
- তসীর উদ্দীন আহমদ (৩/৫/৭২ - ৩১/১/৭৩)
- মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক (৩/২/৭৩ - ১৫/১/৮৭)
- রাজিয়া বেগম (৩১/১/৮৭ - ৩/৯/৮৭)
- রওশন আরা বেগম (৩/৯/৮৭ - ২০/৩/৯০)
- মুহাম্মদ মতিউর রহমান (৩০/৩/৯০ - ২৯/৪/৯১)
- সৈয়দ মোহাম্মদ ইসমাইল (ভারপ্রাপ্ত) (৩০/৪/৯১ - ১৯/১০/৯১)
- রাজিয়া বেগম (২০/১০/৯১ - ০৮/০১/২০০১)
- সৈয়দ হাফিজুল ইসলাম (০৬/০১/২০০১ - ১০/১২/২০০৩০
- মুহাম্মদ আবদুর রব (১১/১২/২০০৩ - ২৪/০৩/২০০৪)
- নমিতা সরখেল ( ২৫/০৩/২০০৪ - ২৩/০৫/২০০৪)
- মুহাম্মদ আবদুর রব (২৪/০৫/২০০৪ - ১৯/১০/২০০৫
- মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান (১৯/১০/২০০৫ - ০২/০২/২০০৬)
- মোহাম্মদ দলিল উদ্দিন (ভারপ্রাপ্ত) (০৩/০২/০৬ - ১০/০২/০৬)
- সৈয়দ মোঃ মানছুর (১১/০২/২০০৬ - ২৭/০২/২০০৭)
- মোহাম্মদ দলিল উদ্দিন (ভারপ্রাপ্ত) (২৮/০২/২০০৭ - ০৩/০৩/২০০৭)
- মোঃ এবাদুল ইসলাম (০৪/০৩/২০০৭ - ০৪/০৬/২০০৯)
- সাবিনা ইয়াসমিন (০৪/০৬/২০০৯ - বর্তমান)
উল্লেখযোগ্য প্রাক্তন শিক্ষার্থী
যে সব খ্যাতিনামা ব্যাক্তিরা এই বিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন, তাদের মধ্যে কয়েকজনের নাম উল্লেখ করা হলঃ
- শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক, অবিভক্ত বাংলার প্রথম মূখ্যমন্ত্রী।
- আবদুর রহমান বিশ্বাস, বাংলাদেশের ১১ তম রাষ্ট্রপতি।
- খান বাহাদুর হাশেম আলী খান, অবিভক্ত বাংলার মন্ত্রী ও বঙ্গীয় আইন সভার সদস্য।
- শহীদ আলতাফ মাহমুদ, বিখ্যাত সঙ্গীতজ্ঞ ও মুক্তিযোদ্ধা।
- স্পীকার আব্দুল জব্বার খান
- শরৎ চন্দ্র গুহ
- তারিণী কুমার গুপ্ত
- কমরেড প্রমোদ দাশ গুপ্ত
- আজিজুদ্দীন আহমেদ
- কথাশিল্পী বুদ্ধদেব গুহ [তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
- অধ্যাপক সরদার ফজলুল করিম
- ভাষা সৈনিক কাজী বাহাউদ্দিন আহমেদ
- বিচারপতি আব্দুর রহমান চৌধুরী
- নগেন্দ্র বিজয় ভট্টাচার্য
- অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম
- কালী প্রসন্ন ঘোষ
- অধ্যাপক তপন রায়চৌধুরী
- সিরাজ শিকদার
- শিল্পী গোলাম মুস্তাফা
- মিঠুন চক্রবর্তী, ভারতীয় অভিনেতা।
- সাবেক সেনা প্রধান হাসান মশহুদ চৌধুরী
- মনজুর আলম বেগ[৩]
- মুনিবুর রহমান চৌধুরী
- মাহবুব উদ্দিন আহমেদ, বীর বিক্রম
- তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী, , বীর বিক্রম
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
- ↑ ক খ "Barisal Zilla School"। মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, বরিশাল।
- ↑ http://archive.ittefaq.com.bd/index.php?ref=MjBfMTJfMDdfMTJfNF80Ml8xXzEyNzA=
- ↑ ক খ ইয়াসমিন, সাবিনা (২০১২)। "বরিশাল জিলা স্কুল"। বাংলাপিডিয়া:বাংলাদেশের জাতীয় জ্ঞানকোষ (দ্বিতীয় সংস্করণ)। বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি।
বহিঃসংযোগ
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |