আবদুর রেজ্জাক খান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সূত্র যোগ
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
হটক্যাটের যোগ
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২ নং লাইন: ২ নং লাইন:


== বিপ্লবী জীবন ==
== বিপ্লবী জীবন ==
আবদুর রেজ্জাক খানের পূর্বপুরুষেরা ওয়াহাবী আন্দোলনের সাথে জড়িত ছিলেন। কিশোর বয়েস থেকেই বিপ্লবী রাজনীতিতে ঝোঁক। রেশমিরুমাল দলের মুসলিম তরুনদের নিয়ে বিপ্লবী সংগঠন বিপিনবিহারী গাঙ্গুলির সংস্পর্শে আসেন। অসহযোগ আন্দোলনে যোগ দিয়ে কারাবাস। গান্ধীবাদী আন্দোলনে থাকলেও সসশস্ত্র বিপ্লবী দের সাথে নিবিড় যোগাযোগ ছিল। মাস্টারদা সূর্যসেনের নেতৃত্বে চট্টগ্রাম যুববিদ্রোহের সময় লুকিয়ে তাদের অস্ত্র যোগান দিতেন। একাজে বিপ্লবী শহীদ সন্তোষ মিত্র ছিলেন তার সাথী।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|title=সসংসদ বাঙালি সংসদ চরিতাভিধান|last=সুবোধচন্দ্র সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু|first=প্রথম খন্ড|publisher=সাহিত্য সংসদ|year=২০০২|isbn=|location=কলকাতা|pages=৪৬}}</ref>
আবদুর রেজ্জাক খানের পূর্বপুরুষেরা [[ওয়াহাবী আন্দোলন|ওয়াহাবী আন্দোলনে]]<nowiki/>র সাথে জড়িত ছিলেন। কিশোর বয়েস থেকেই বিপ্লবী রাজনীতিতে ঝোঁক। রেশমিরুমাল দলের মুসলিম তরুনদের নিয়ে বিপ্লবী সংগঠন [[বিপিনবিহারী গঙ্গোপাধ্যায়|বিপিনবিহারী গঙ্গোপাধ্যায়ে]]<nowiki/>র সংস্পর্শে আসেন। অসহযোগ আন্দোলনে যোগ দিয়ে কারাবাস। গান্ধীবাদী আন্দোলনে থাকলেও সসশস্ত্র বিপ্লবী দের সাথে নিবিড় যোগাযোগ ছিল। মাস্টারদা [[সূর্য সেন|সূর্য সেনে]]<nowiki/>র নেতৃত্বে চট্টগ্রাম যুববিদ্রোহের সময় লুকিয়ে তাদের অস্ত্র যোগান দিতেন। একাজে বিপ্লবী শহীদ সন্তোষ মিত্র ছিলেন তার সাথী।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|title=সসংসদ বাঙালি সংসদ চরিতাভিধান|last=সুবোধচন্দ্র সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু|first=প্রথম খন্ড|publisher=সাহিত্য সংসদ|year=২০০২|isbn=|location=কলকাতা|pages=৪৬}}</ref>


== সাম্যবাদে আকর্ষন ==
== সাম্যবাদে আকর্ষন ==
৮ নং লাইন: ৮ নং লাইন:


== শ্রমিক আন্দোলন ==
== শ্রমিক আন্দোলন ==
কমিউনিস্ট নেতা বঙ্কিম মুখার্জীর সসাতগে মেটিয়াবুরুজ ব্যারাকপুর শিল্পাঞ্চলে ব্যাপক শ্রমিক আন্দোলনের পপ্রথম সসারিতে চছিলেন আবদুর ররেজ্জাক কখান। ওয়ার্কার পেজান্ট পপার্টির অঅন্যতম পপ্রতিষ্ঠাতাদের মমধ্যেও তার ননাম উল্লেখ্য। ১৯২৯ এ আবদুল মোমিন প্রমুখদের সাথে বৃহৎ চটকল ধর্মঘটে নেতৃত্ব দান। ১৯৩০-৩৬ বিনা বিচারে কারারুদ্ধ থাকার সময় কমিউনিস্ট কনসলিডেশন গঠন। মুক্তি পেয়ে সারা ভারত কৃষান সভার কাজে যোগ দেন ও গ্রামে কৃষকদের মধ্যে কাজ করতে থাকেন।
কমিউনিস্ট নেতা বঙ্কিম মুখার্জীর সসাতগে মেটিয়াবুরুজ ব্যারাকপুর শিল্পাঞ্চলে ব্যাপক শ্রমিক আন্দোলনের পপ্রথম সসারিতে চছিলেন আবদুর ররেজ্জাক কখান। ওয়ার্কার পেজান্ট পপার্টির অঅন্যতম পপ্রতিষ্ঠাতাদের মমধ্যেও তার ননাম উল্লেখ্য। ১৯২৯ এ [[আবদুল মোমিন]] প্রমুখদের সাথে বৃহৎ চটকল ধর্মঘটে নেতৃত্ব দান। ১৯৩০-৩৬ বিনা বিচারে কারারুদ্ধ থাকার সময় কমিউনিস্ট কনসলিডেশন গঠন। মুক্তি পেয়ে সারা ভারত কৃষান সভার কাজে যোগ দেন ও গ্রামে কৃষকদের মধ্যে কাজ করতে থাকেন।


== কমিউনিস্ট পার্টিতে ==
== কমিউনিস্ট পার্টিতে ==
কমিউনিস্ট পপার্টি ননিষিদ্ধ ঘোষিত হহলে ১৯৪১ সালে বন্দী হহন এএবং ১৯৪৩ এ মমুক্তি। সস্বাধীন ভারতে পার্টি পূনরায় বে আআইনি ঘোষিত হহয় এএবং তিনি ১৯৪৮ থেকে ৫২ জেলবন্দী থাকেন।
[[ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি]] পার্টি ননিষিদ্ধ ঘোষিত হহলে ১৯৪১ সালে বন্দী হহন এএবং ১৯৪৩ এ মমুক্তি। সস্বাধীন ভারতে পার্টি পূনরায় বে আআইনি ঘোষিত হহয় এএবং তিনি ১৯৪৮ থেকে ৫২ জেলবন্দী থাকেন।


== সংসদীয় ররাজনীতি ==
== সংসদীয় ররাজনীতি ==

১৬:২৪, ২৬ ডিসেম্বর ২০১৬ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

বাঙালি সসাম্যবাদী বিপ্লবী ও রাজনীতিবিদ । জন্ম জুন ১৯০০। বাড়ি হাকিমপুর অবিভক্ত ২৪ পরগনা।

বিপ্লবী জীবন

আবদুর রেজ্জাক খানের পূর্বপুরুষেরা ওয়াহাবী আন্দোলনের সাথে জড়িত ছিলেন। কিশোর বয়েস থেকেই বিপ্লবী রাজনীতিতে ঝোঁক। রেশমিরুমাল দলের মুসলিম তরুনদের নিয়ে বিপ্লবী সংগঠন বিপিনবিহারী গঙ্গোপাধ্যায়ের সংস্পর্শে আসেন। অসহযোগ আন্দোলনে যোগ দিয়ে কারাবাস। গান্ধীবাদী আন্দোলনে থাকলেও সসশস্ত্র বিপ্লবী দের সাথে নিবিড় যোগাযোগ ছিল। মাস্টারদা সূর্য সেনের নেতৃত্বে চট্টগ্রাম যুববিদ্রোহের সময় লুকিয়ে তাদের অস্ত্র যোগান দিতেন। একাজে বিপ্লবী শহীদ সন্তোষ মিত্র ছিলেন তার সাথী।[১]

সাম্যবাদে আকর্ষন

বিশের দদশকের গোড়াতেই সমাজতান্ত্রিক মমতবাদের পপ্রতি আগ্রহ জন্মে। কমিউনিস্ট আআন্তর্জাতিক দলিলেও ততার নাম উল্লেখ আআছে।

শ্রমিক আন্দোলন

কমিউনিস্ট নেতা বঙ্কিম মুখার্জীর সসাতগে মেটিয়াবুরুজ ব্যারাকপুর শিল্পাঞ্চলে ব্যাপক শ্রমিক আন্দোলনের পপ্রথম সসারিতে চছিলেন আবদুর ররেজ্জাক কখান। ওয়ার্কার পেজান্ট পপার্টির অঅন্যতম পপ্রতিষ্ঠাতাদের মমধ্যেও তার ননাম উল্লেখ্য। ১৯২৯ এ আবদুল মোমিন প্রমুখদের সাথে বৃহৎ চটকল ধর্মঘটে নেতৃত্ব দান। ১৯৩০-৩৬ বিনা বিচারে কারারুদ্ধ থাকার সময় কমিউনিস্ট কনসলিডেশন গঠন। মুক্তি পেয়ে সারা ভারত কৃষান সভার কাজে যোগ দেন ও গ্রামে কৃষকদের মধ্যে কাজ করতে থাকেন।

কমিউনিস্ট পার্টিতে

ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি পার্টি ননিষিদ্ধ ঘোষিত হহলে ১৯৪১ সালে বন্দী হহন এএবং ১৯৪৩ এ মমুক্তি। সস্বাধীন ভারতে পার্টি পূনরায় বে আআইনি ঘোষিত হহয় এএবং তিনি ১৯৪৮ থেকে ৫২ জেলবন্দী থাকেন।

সংসদীয় ররাজনীতি

১৯৬৩ সাকে পার্টির পক্ষ থেকে রাজ্য সভার সসদস্য নির্বাচিত হন এবং ১৯৬৯ এ হাসনাবাদ থেকে বিধানসভাতে মনোনীত হয়েছিলেন। দ্বিতীয় যুক্তফ্রন্ট মন্ত্রীসভার ত্রানমন্ত্রী ছিলেন।

মৃত্যু

২৮ জানুয়ারি ১৯৮৪ তার মমৃত্যু হয়

তথ্যসূত্র

  1. সুবোধচন্দ্র সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু, প্রথম খন্ড (২০০২)। সসংসদ বাঙালি সংসদ চরিতাভিধান। কলকাতা: সাহিত্য সংসদ। পৃষ্ঠা ৪৬।