পদ্মা নদী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Tanmoy Datta (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
|||
৩৭ নং লাইন: | ৩৭ নং লাইন: | ||
== উপনদী এবং শাখানদী == |
== উপনদী এবং শাখানদী == |
||
[[চিত্র:পদ্মা নদী, রাজবাড়ী .jpg|thumb|পদ্মানদীর রাড়বাড়ী অংশে সূর্যাস্ত ]] |
[[চিত্র:পদ্মা নদী, রাজবাড়ী .jpg|thumb|পদ্মানদীর রাড়বাড়ী অংশে সূর্যাস্ত ]] |
||
পদ্মার প্রধান উপনদী [[মহানন্দা নদী|মহানন্দা]] ও [[পুনর্ভবা]]। মহানন্দা [[উপনদী]]টি [[চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা]]য় এবং পুনর্ভবা [[বাংলাদেশ]] ও [[ভারত|ভারতের]] [[পশ্চিমবঙ্গ|পশ্চিমবঙ্গের]] উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। পদ্মার বিভিন্ন [[শাখানদী]]র মধ্যে [[গড়াই-মধুমতি নদী|গড়াই]], [[আড়িয়াল খাঁ নদী|আড়িয়াল খাঁ]], [[কুমার নদী|কুমার]], [[মাথাভাঙ্গা নদী|মাথাভাঙ্গা]], [[ভৈরব নদ|ভৈরব]] ইত্যাদি অন্যতম। আবার পদ্মার বিভিন্ন প্রশাখা নদীসমূহ হলো- [[গড়াই-মধুমতি নদী|মধুমতী]], [[পশুর নদী|পশুর]], [[কপোতাক্ষ নদ|কপোতাক্ষ]] ইত্যাদি। এই নদীগুলো [[কুষ্টিয়া জেলা|কুষ্টিয়া]],[[রাজবাড়ী জেলা|রাজবাড়ী]],[[যশোর জেলা|যশোর]], [[ঝিনাইদহ জেলা|ঝিনাইদহ]], [[নড়াইল জেলা|নড়াইল]], [[মাগুরা জেলা|মাগুরা]], [[বাগেরহাট জেলা|বাগেরহাট]], [[গোপালগঞ্জ জেলা|গোপালগঞ্জ]], [[ফরিদপুর জেলা|ফরিদপুর]], [[মাদারীপুর জেলা|মাদারীপুর]], [[বরিশাল জেলা|বরিশাল]], [[পটুয়াখালি জেলা|পটুয়াখালি]] ইত্যাদি জেলার উপর দিয়ে বিস্তৃতি লাভ করেছে।<ref name="সব" /> |
পদ্মার প্রধান উপনদী [[মহানন্দা নদী|মহানন্দা]] ও [[পুনর্ভবা]]। মহানন্দা [[উপনদী]]টি [[চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা]]য় এবং পুনর্ভবা [[বাংলাদেশ]] ও [[ভারত|ভারতের]] [[পশ্চিমবঙ্গ|পশ্চিমবঙ্গের]] উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। পদ্মার বিভিন্ন [[শাখানদী]]র মধ্যে [[গড়াই-মধুমতি নদী|গড়াই]], [[আড়িয়াল খাঁ নদী|আড়িয়াল খাঁ]], [[কুমার নদী|কুমার]], [[মাথাভাঙ্গা নদী|মাথাভাঙ্গা]], [[ভৈরব নদ|ভৈরব]] ইত্যাদি অন্যতম। আবার পদ্মার বিভিন্ন প্রশাখা নদীসমূহ হলো- [[গড়াই-মধুমতি নদী|মধুমতী]], [[পশুর নদী|পশুর]], [[কপোতাক্ষ নদ|কপোতাক্ষ]] ইত্যাদি। এই নদীগুলো [[কুষ্টিয়া জেলা|কুষ্টিয়া]],[[রাজবাড়ী জেলা|রাজবাড়ী]],[[যশোর জেলা|যশোর]], [[ঝিনাইদহ জেলা|ঝিনাইদহ]], [[নড়াইল জেলা|নড়াইল]], [[মাগুরা জেলা|মাগুরা]], [[বাগেরহাট জেলা|বাগেরহাট]], [[গোপালগঞ্জ জেলা|গোপালগঞ্জ]], [[ফরিদপুর জেলা|ফরিদপুর]], [[মাদারীপুর জেলা|মাদারীপুর]], শরীয়তপুর [[বরিশাল জেলা|বরিশাল]], [[পটুয়াখালি জেলা|পটুয়াখালি]] ইত্যাদি জেলার উপর দিয়ে বিস্তৃতি লাভ করেছে।<ref name="সব" /> |
||
==সাহিত্যে পদ্মা নদী== |
==সাহিত্যে পদ্মা নদী== |
১৯:১৯, ১৪ ডিসেম্বর ২০১৬ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
পদ্মা নদী | |
---|---|
প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য | |
মোহনা | বঙ্গোপসাগর |
দৈর্ঘ্য | ১২০ কিলোমিটার (৭৫ মা) |
অববাহিকার বৈশিষ্ট্য | |
নদী ব্যবস্থা | Ganges River System |
পদ্মা (ইংরেজি: Padma River) বাংলাদেশের একটি প্রধান নদী। এটি হিমালয়ে উৎপন্ন গঙ্গানদীর প্রধান শাখা এবং বাংলাদেশের ২য় দীর্ঘতম নদী। বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ শহর রাজশাহী এই পদ্মার উত্তর তীরে অবস্থিত। পদ্মার সর্বোচ্চ গভীরতা ১,৫৭১ ফুট (৪৭৯ মিটার) এবং গড় গভীরতা ৯৬৮ফুট (২৯৫ মিটার)।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
রাজা রাজবল্লভের কীর্তি পদ্মার ভাঙ্গনের মুখে পড়ে ধ্বংস হয় বলে পদ্মার আরেক নাম কীর্তিনাশা।[১]
গতিপ্রকৃতি
হিমালয়ের গঙ্গোত্রী হিমবাহ থেকে থেকে উৎপন্ন গঙ্গা নদীর প্রধান শাখা চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জ উপজেলায় (মানাকোসা ও দুর্লভপুর ইউনিয়ন) বাংলাদেশে প্রবেশ করে, এখান থেকে নদীটি পদ্মা নাম ধারণ করেছে। গঙ্গার অন্য শাখাটি ভাগীরথী নামে ভারতে হুগলীর দিকে প্রবাহিত হয়। উৎপত্তিস্থল হতে ২২০০ কিলোমিটার দূরে গোয়ালন্দে যমুনা নদীর সাথে মিলিত হয়ে মিলিত প্রবাহ পদ্মা নামে আরো পূর্ব দিকে চাঁদপুর জেলায় মেঘনা নদীর সাথে মিলিত হয়েছে। সবশেষে পদ্মা-মেঘনার মিলিত প্রবাহ মেঘনা নাম ধারণ করে দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরের সাথে মিলিত হয়।[২]
দৈর্ঘ্য
পদ্মা বাংলাদেশের ২য় দীর্ঘতম নদী, এর দৈর্ঘ্য ৩৬৬ কিলোমিটার।[১]
উপনদী এবং শাখানদী
পদ্মার প্রধান উপনদী মহানন্দা ও পুনর্ভবা। মহানন্দা উপনদীটি চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলায় এবং পুনর্ভবা বাংলাদেশ ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গের উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। পদ্মার বিভিন্ন শাখানদীর মধ্যে গড়াই, আড়িয়াল খাঁ, কুমার, মাথাভাঙ্গা, ভৈরব ইত্যাদি অন্যতম। আবার পদ্মার বিভিন্ন প্রশাখা নদীসমূহ হলো- মধুমতী, পশুর, কপোতাক্ষ ইত্যাদি। এই নদীগুলো কুষ্টিয়া,রাজবাড়ী,যশোর, ঝিনাইদহ, নড়াইল, মাগুরা, বাগেরহাট, গোপালগঞ্জ, ফরিদপুর, মাদারীপুর, শরীয়তপুর বরিশাল, পটুয়াখালি ইত্যাদি জেলার উপর দিয়ে বিস্তৃতি লাভ করেছে।[২]
সাহিত্যে পদ্মা নদী
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় বিখ্যাত উপন্যাস পদ্মা নদীর মাঝি এই নদীর তীরের মানুষের জীবনকে কেন্দ্র করেই লেখা। পদ্মার নৈসর্গিক ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্য নানাভাবে প্রভাবিত করেছে কবি কাজী নজরুল ইসলামকে। তাঁর বিখ্যাত কিছু গানে পদ্মার হারানো ঐতিহ্য ও সৌন্দর্য্য ফুটে উঠেছে।[৩]
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |