আন্তর্জাতিক গণহত্যা স্মরণ ও প্রতিরোধ দিবস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
NahidSultan (আলোচনা | অবদান) দ্রুত অপসারণ বাতিল; {{ছোট নিবন্ধ}} টেমপ্লেট ব্যবহার করুন। |
সম্প্রসারণ |
||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
'''আন্তর্জাতিক গণহত্যা স্মরণ ও প্রতিরোধ দিবস''' প্রতিবছর [[৯ ডিসেম্বর]] পালিত হয় । ২০১৫ সালের ১১ সেপ্টেম্বর [[জাতিসংঘ]] এ দিনটিকে আন্তর্জাতিক গণহত্যা স্মরণ ও প্রতিরোধ দিবস হিসাবে ঘোষণা করে ৷ |
'''আন্তর্জাতিক গণহত্যা স্মরণ ও প্রতিরোধ দিবস''' (ইংরেজি: International Day of Commemoration and Dignity of the Victims |
||
of the Crime of Genocide and of the Prevention of this Crime) প্রতিবছর [[৯ ডিসেম্বর]] পালিত হয় । ২০১৫ সালের ১১ সেপ্টেম্বর [[জাতিসংঘ]] এ দিনটিকে আন্তর্জাতিক গণহত্যা স্মরণ ও প্রতিরোধ দিবস হিসাবে ঘোষণা করে ৷ |
|||
১৯৪৮ সালের ৯ই ডিসেম্বরে প্রথমবারের মত জাতিসংঘে গণহত্যা প্রতিরোধ ও এ সংক্রান্ত শাস্তি বিষয়ক প্রথাটি (convention) গৃহীত হয়। <ref>http://www.preventgenocide.org/law/convention/text.htm</ref> |
|||
এই দিবসের মূল লক্ষ্য হল গণহত্যা বিষয়ক প্রথাটির ব্যাপারে সচেতনতা সৃষ্টি করা এবং গণহত্যায় মৃত ব্যক্তিদের স্মরণ ও সম্মান করা। এটি জাতিসংঘের প্রতিটি সদস্য রাষ্ট্রকে এ-ও স্মরণ করিয়ে দেয় যে তাদের নিজ জনগণকে গণহত্যার হাত থেকে বাঁচানোর জন্য দায়িত্ব আছে। গণহত্যা উস্কে দেওয়া ও প্রতিরোধ করা এই দায়িত্বের মধ্যে পড়ে। <ref>http://www.un.org/en/events/genocidepreventionday/</ref> |
|||
[[বিষয়শ্রেণী:জাতিসংঘ দিবস]] |
২২:০৪, ১২ ডিসেম্বর ২০১৬ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
আন্তর্জাতিক গণহত্যা স্মরণ ও প্রতিরোধ দিবস (ইংরেজি: International Day of Commemoration and Dignity of the Victims of the Crime of Genocide and of the Prevention of this Crime) প্রতিবছর ৯ ডিসেম্বর পালিত হয় । ২০১৫ সালের ১১ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘ এ দিনটিকে আন্তর্জাতিক গণহত্যা স্মরণ ও প্রতিরোধ দিবস হিসাবে ঘোষণা করে ৷
১৯৪৮ সালের ৯ই ডিসেম্বরে প্রথমবারের মত জাতিসংঘে গণহত্যা প্রতিরোধ ও এ সংক্রান্ত শাস্তি বিষয়ক প্রথাটি (convention) গৃহীত হয়। [১]
এই দিবসের মূল লক্ষ্য হল গণহত্যা বিষয়ক প্রথাটির ব্যাপারে সচেতনতা সৃষ্টি করা এবং গণহত্যায় মৃত ব্যক্তিদের স্মরণ ও সম্মান করা। এটি জাতিসংঘের প্রতিটি সদস্য রাষ্ট্রকে এ-ও স্মরণ করিয়ে দেয় যে তাদের নিজ জনগণকে গণহত্যার হাত থেকে বাঁচানোর জন্য দায়িত্ব আছে। গণহত্যা উস্কে দেওয়া ও প্রতিরোধ করা এই দায়িত্বের মধ্যে পড়ে। [২]