গিফু প্রশাসনিক অঞ্চল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
নতুন পৃষ্ঠা: {{কাজ চলছে}} '''গিফু প্রশাসনিক অঞ্চল''' (岐阜県<sup>?</sup> ''গিফু কেন্'') হল জা... |
অ বিষয়শ্রেণী:জাপানের প্রশাসনিক অঞ্চল যোগ হটক্যাটের মাধ্যমে |
||
২২ নং লাইন: | ২২ নং লাইন: | ||
গিফুতে অনেক পর্যটন কেন্দ্র আছে, যাদের মধ্যে প্রধান হল শিরাকাওয়ার ঐতিহাসিক গ্রামপুঞ্জ। এই গ্রামগুলি ইউনেস্কো নির্দিষ্ট বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান। |
গিফুতে অনেক পর্যটন কেন্দ্র আছে, যাদের মধ্যে প্রধান হল শিরাকাওয়ার ঐতিহাসিক গ্রামপুঞ্জ। এই গ্রামগুলি ইউনেস্কো নির্দিষ্ট বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান। |
||
{{জাপানের অঞ্চল ও প্রশাসনিক বিভাগ}} |
{{জাপানের অঞ্চল ও প্রশাসনিক বিভাগ}} |
||
[[বিষয়শ্রেণী:জাপানের প্রশাসনিক অঞ্চল]] |
১০:৫৭, ২৮ নভেম্বর ২০১৬ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
এই নিবন্ধ বা অনুচ্ছেদটি পরিবর্ধন বা বড় কোনো পুনর্গঠনের মধ্যে রয়েছে। এটির উন্নয়নের জন্য আপনার যে কোনো প্রকার সহায়তাকে স্বাগত জানানো হচ্ছে। যদি এই নিবন্ধ বা অনুচ্ছেদটি কয়েকদিনের জন্য সম্পাদনা করা না হয়, তাহলে অনুগ্রহপূর্বক এই টেমপ্লেটটি সরিয়ে ফেলুন। ৭ বছর আগে ব্যা করণ (আলাপ | অবদান) এই নিবন্ধটি সর্বশেষ সম্পাদনা করেছেন। (হালনাগাদ) |
গিফু প্রশাসনিক অঞ্চল (岐阜県? গিফু কেন্) হল জাপানের মূল দ্বীপ হোনশুর চুউবু অঞ্চলে অবস্থিত একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। এর রাজধানী গিফু নগর।
ইতিহাস
গিফু প্রাচীন কাল থেকে জাপানের ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। জাতীয় পর্যায়ে গুরুত্বপূর্ণ অনেক যুদ্ধেরও ঘটনাস্থল ছিল এখানেই। চতুর্থ শতাব্দীতে এখানে য়ামাতো রাজসভার আসন স্থাপিত হয়। ৬৭২ খ্রিঃ জিন্শিন যুদ্ধের মাধ্যমে সম্রাট তেম্মু জাপানের চত্বারিংশ (চল্লিশ তম) সম্রাট হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন।
আধুনিক গিফু প্রশাসনিক অঞ্চল অতীতে হিদা ও মিনো প্রদেশ এবং এচিযেন ও শিনানো প্রদেশের অংশবিশেষে বিভক্ত ছিল। এর বর্তমান রাজধানী গিফু নগরের নামকরণ হয় ১৫৬৭ খ্রিঃ যখন ওদা নোবুনাগা তাঁর সমগ্র জাপানের একত্রীকরণ অভিযান উপলক্ষ্যে এই নগরের নামকরণ করেন। গিফু নামটি লিখতে ব্যবহৃত দুটি চিত্রাক্ষরের প্রথমটি আসে ঐতিহাসিক কিশান পর্বত (岐山) থেকে; কিশান পর্বত প্রাচীন চীনের একত্রীকরণ সংক্রান্ত কিংবদন্তী বিশেষ। দ্বিতীয় অক্ষরটি আসে কনফুশিয়াসের জন্মস্থান কুফু (曲阜) অঞ্চলের নাম থেকে। অনুমান করা যায়, নোবুনাগা জাপানের একত্রীকরণ চেয়েছিলেন বলে এই চিত্রাক্ষরগুলি নির্বাচন করেন।
ভূগোল
স্থলবেষ্টিত গিফু প্রশাসনিক অঞ্চলের পার্শ্ববর্তী প্রশাসনিক অঞ্চলগুলি হল আইচি, ফুকুই, ইশিকাওয়া, মিয়ে, নাগানো, শিগা এবং তোয়্যামা। উত্তরের হিদা অঞ্চল পার্বত্য; এখান দিয়ে জাপানি আল্পস পর্বতমালার অংশবিশেষ প্রসারিত হয়েছে। দক্ষিণের মিনো অঞ্চল প্রধানত উর্বর সমতল, নোওবি সমভূমির অংশ। জনবসতির অধিকাংশই দক্ষিণের মনোনীত নগর নাগোয়্যা ও তৎসন্নিহিত অংশে কেন্দ্রীভূত।
জলবায়ু
গিফুর জলবায়ু দক্ষিণে আর্দ্র উপক্রান্তীয় থেকে উত্তরে আর্দ্র মহাদেশীয় জলবায়ু অঞ্চলে পরিবর্তিত হয়।
মিনো অঞ্চল নিচু পর্বত দ্বারা বেষ্টিত হওয়ায় কিছুটা চরমভাবাপন্ন। পূর্বের তাজিমি নগরে প্রায়ই জাপানের উষ্ণতম গ্রীষ্মকাল পরিলক্ষিত হয়। এই নগরের গ্রীষ্মকালীন গড় উষ্ণতা ৩৪.১⁰ সেলসিয়াস। ২০০৭ এর ১৬ই আগস্ট জাপানের ইতিহাসে উষ্ণতম দিন হিসেবে তাজিমিতে ৪০.৯⁰ সেলসিয়াস উষ্ণতা নথিভুক্ত হয়। হিদা অঞ্চলে শীতকাল জোরালো; বিশেষত উত্তরের পার্বত্যাঞ্চলে প্রবল তুষারপাত হয়।
অর্থনীতি
গিফু প্রশাসনিক অঞ্চলে কাগজ প্রস্তুতি ও কৃষির মত প্রথাগত শিল্প থাকলেও বর্তমানে আকাশযান ও স্থলযান নির্মাণের মত কারিগরী শিল্প প্রধান হয়ে উঠেছে। নাগোয়্যা নগরের লাগোয়া অঞ্চল সম্পূর্ণ শিল্পায়িত। ক্ষুদ্র শিল্পের মধ্যে আছে ডাই শিল্প, ছাঁচ নির্মাণ ও প্লাস্টিক প্রক্রিয়াকরণ।
পর্যটন
গিফুতে অনেক পর্যটন কেন্দ্র আছে, যাদের মধ্যে প্রধান হল শিরাকাওয়ার ঐতিহাসিক গ্রামপুঞ্জ। এই গ্রামগুলি ইউনেস্কো নির্দিষ্ট বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান।