পঞ্চরত্ন গোবিন্দ মন্দির: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
বিষয়শ্রেণী:প্রত্নতাত্ত্বিক স্থল যোগ হটক্যাটের মাধ্যমে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৪৮ নং লাইন: ৪৮ নং লাইন:
| namesake =
| namesake =
| groundbreaking_date =
| groundbreaking_date =
| start_date =
| start_date = ১৮২৩ খ্রিঃ
| est_completion =
| est_completion =
| topped_out_date =
| topped_out_date =
| completion_date =
| completion_date = ১৮৯৫ খ্রিঃ
| opened_date =
| opened_date =
| inauguration_date =
| inauguration_date =
৬৪ নং লাইন: ৬৪ নং লাইন:
| landlord =
| landlord =
| affiliation =
| affiliation =
| height =
| height = ১৮.২৮ মিটার
| architectural =
| architectural =
| tip =
| tip =
৭৬ নং লাইন: ৭৬ নং লাইন:
| other_dimensions =
| other_dimensions =
| structural_system =
| structural_system =
| material =
| material = ইট, সুড়কি, পোড়ামাটি
| size =
| size =
| floor_count = ২
| floor_count = ২
১৩৫ নং লাইন: ১৩৫ নং লাইন:
{{সূত্র তালিকা}}
{{সূত্র তালিকা}}


{{রাজশাহী বিভাগের প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা}}
[[বিষয়শ্রেণী:মন্দির স্থাপত্য]]
[[বিষয়শ্রেণী:মন্দির স্থাপত্য]]
[[বিষয়শ্রেণী:রাজশাহী]]
[[বিষয়শ্রেণী:রাজশাহী]]

০৯:১২, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

গোবিন্দ মন্দির
মহারাণীর গোসলঘাট থেকে দর্শনীয় বৃষ্টিস্নাত গোবিন্দ মন্দির
সাধারণ তথ্য
অবস্থানপুঠিয়া
ঠিকানাপুঠিয়া উপজেলা, রাজশাহী জেলা
শহররাজশাহী
দেশবাংলাদেশ
নির্মাণকাজের আরম্ভ১৮২৩ খ্রিঃ
নির্মাণকাজের সমাপ্তি১৮৯৫ খ্রিঃ
স্বত্বাধিকারীবাংলাদেশ প্রত্নতাত্বিক অধিদপ্তর
উচ্চতা১৮.২৮ মিটার
কারিগরী বিবরণ
উপাদানইট, সুড়কি, পোড়ামাটি
তলার সংখ্যা
তলার আয়তন২০৯.৩৮০৯ বর্গ মিটার
পরিচিতির কারণদর্শনীয় স্থাপত্য, প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান

গোবিন্দ মন্দির ([Gobinda Temple] ত্রুটি: {{Lang-xx}}: text has italic markup (সাহায্য)) পুঠিয়া রাজবাড়ির ছয়টি মন্দিরের মধ্যে সর্বনিকটতম। এটি বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর এর তালিকাভুক্ত একটি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা।[১]

ইতিহাস

গোবিন্দ মন্দির ১৮২৩ থেকে ১৮৯৫ খ্রিস্টাব্দের মধ্যবর্তী সময়ে রাণী ভুবনময়ী দেবী কর্তৃক নির্মিত হয়।

অবস্থান

রাজশাহী শহর থেকে ২৩ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত বিখ্যাত পুঠিয়া রাজবাড়ির সবচেয়ে কাছে এই মন্দিরের অবস্থান। রাজবাড়ির পেছনের অংশে এই মন্দিরের একমাত্র মূল প্রবেশপথ। মন্দিরের পেছনে মহারাণীর গোসল-ঘাট। অন্যপাশে রাজবাড়ি, এবং রাজবাড়ির বিপরীত পাশে বর্তমানে রয়েছে ভূমি অধিদপ্তরের কার্যালয়। মন্দির এলাকার ভেতরেই রয়েছে কাছারিঘরের কর্মচারিদের জন্য প্রস্তুতকৃত ভবনের ধ্বংসাবশেষ।

অবকাঠামো

মন্দিরটি মূলতঃ ইট দ্বারা নির্মিত, বহিঃদেওয়ালে রয়েছে পোড়ামাটির চিত্রফলক। এসব চিত্রফলকে রামায়ণ ও মহাভারতের কাহিনী তুলে ধরা হয়েছে। বর্গাকার এ মন্দিরের প্রতি বাহু ১৪.৪৭মিটার এবং উচ্চতায় প্রায় ১৮.২৮ মিটার। পঞ্চরত্ন স্থাপত্য পরিকল্পনায় এ মন্দিরের চারকোণে চারটি ও কেন্দ্রে একটি করে মোট পাঁচটি শিখর বা রত্ন আছে। শিখরগুলো ক্ষুদ্রাকার, চৌচালা আকারে নির্মিত। প্রথম তলার প্রতি পাশে ৩টি করে প্রবেশ পথ রয়েছে, প্রতিটি প্রবেশপথের উপরাংশে রয়েছে বহুমুখী খিলান। মন্দিরের ছাদের কোণগুলো আংশিক বাঁকানো।

পোড়ামাটির চিত্রফলক

আরো দেখুন

তথ্যসূত্র

  1. "রাজশাহী বিভাগের পুরাকীতি - Department of Archaeology-Government of the People's Republic of Bangladesh - প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর-গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার"। সংগ্রহের তারিখ ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৬