বড় শিব মন্দির, পুঠিয়া: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
নতুন পৃষ্ঠা: {{Infobox building | name = শিব মন্দির | native_name = | native_name_lang = | logo = | logo_size... |
অসম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
৭ নং লাইন: | ৭ নং লাইন: | ||
| logo_alt = |
| logo_alt = |
||
| logo_caption = |
| logo_caption = |
||
| image = [[File:Shiv mondir Puthia Rajbari Rajshahi.jpg|Shiv mondir Puthia Rajbari Rajshahi]] |
| image = [[File:Shiv mondir Puthia Rajbari Rajshahi.jpg|thumb|Shiv mondir Puthia Rajbari Rajshahi]] |
||
| image_size = |
| image_size = |
||
| image_alt = |
| image_alt = |
০৯:০৩, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
শিব মন্দির | |
---|---|
বিকল্প নাম | ভুবনেশ্বর মন্দির |
সাধারণ তথ্য | |
ধরন | মন্দির |
অবস্থান | পুঠিয়া |
ঠিকানা | পুঠিয়া উপজেলা, রাজশাহী জেলা |
শহর | রাজশাহী |
দেশ | বাংলাদেশ |
নামকরণ | ভুবনেশ্বর মন্দির |
নির্মাণকাজের আরম্ভ | ১৮২৩ |
নির্মাণকাজের সমাপ্তি | ১৮৩০ |
নির্মাণব্যয় | ৩ লক্ষ টাকা (তৎকালীন) |
স্বত্বাধিকারী | বাংলাদেশ প্রত্নতাত্বিক অধিদপ্তর |
উচ্চতা | ৩৫.০৫ মিটার |
কারিগরী বিবরণ | |
তলার সংখ্যা | ১ |
তলার আয়তন | ৩৯২.৪৫ বর্গ মিটার |
নকশা এবং নির্মাণ | |
প্রধান ঠিকাদার | রাণী ভুবনময়ী দেবী |
পরিচিতির কারণ | দর্শনীয় স্থাপত্য, প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান |
অন্যান্য তথ্য | |
কক্ষ সংখ্যা | একটি মাত্র গর্ভগৃহ |
শিব মন্দির ([Siva Temple] ত্রুটি: {{Lang-xx}}: text has italic markup (সাহায্য)) পুঠিয়া রাজবাড়ির ছয়টি মন্দিরের একটি। এটি বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর এর তালিকাভুক্ত একটি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা।[১]
ইতিহাস
গোবিন্দ মন্দির পুঠিয়া রাজপরিবারের তত্ত্বাবধায়নে রাণী ভুবনময়ী দেবী কর্তৃক নির্মিত হয় ১৮২৩ খ্রিস্টাব্দে। মন্দির নির্মাণকাজ শেষ হয় ১৮৩০ খ্রিস্টাব্দে। ভুবনময়ী দেবীর নামানুসারে একে ভুবেনশ্বর মন্দিরও বলা হয়ে থাকে। বর্তমান যুগেও এই মন্দিরে নিয়মিত পূজো হয়।
অবস্থান
রাজশাহী শহর থেকে ২৩ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত বিখ্যাত পুঠিয়া রাজবাড়ি দিকে এগুতে প্রথমেই পড়ে এই মন্দির। মন্দিরটির ডানপাশে রথ মন্দির এবং পেছনে গোপাল চৌকি নামক সুবিশাল দিঘি রয়েছে।
অবকাঠামো
মন্দিরটি উঁচু মঞ্চে নির্মিত, বর্গাকার এ মন্দিরের প্রতি বাহু ১৯.৮১ মিটার দীর্ঘ, ভূমি থেকে উচ্চতা ৩৫.০৫ মিটার। মন্দিরের চারপাশে টানা বারান্দা ও মধ্যে একটি গর্ভগৃহ রয়েছে। পঞ্চরত্ন স্থাপত্য পরিকল্পনায় এ মন্দিরের চারকোণে চারটি ও কেন্দ্রে একটি করে মোট পাঁচটি চূড়ো বা রত্ন আছে। চূড়োগুলোর চারপাশে সন্নিবেশিত আছে বিভিন্ন আকারের মৌচাকৃতির অসংখ্য ছোটো ছোটো চূড়ো। পূর্ব, পশ্চিম ও দক্ষিণ দিকে একটি করে প্রবেশ পথ এবং প্রতিটি বারান্দায় ৫টি করে খিলান বা প্রবেশ পথ রয়েছে। পেছনের দিঘিতে নামার জন্য আলাদা একটি দ্বিমুখী সিঁড়ি রয়েছে। চুন সুড়কির মসলার সাহায্যে ইট দ্বারা নির্মিত এই মন্দিরের দেওয়ালে চুন-সুড়কির আস্তর বিদ্যমান। গর্ভগৃহে প্রবেশের জন্য রয়েছে চারপাশে চারটি প্রবেশপথ। সামনের প্রবেশপথের ওপর প্রভু শিবের ছবি ঝোলানো থাকে এবং মন্দির কর্তৃপক্ষের অনুমতি ব্যতিরেকে এখানে প্রবেশ করা নিষিদ্ধ। মন্দিরের দেওয়ালের বাইরে পলেস্তারায় বিভিন্ন পৌরাণিক কাহিনী খোদাই করা ছিলো, তবে বর্তমানে তাদের অধিকাংশই নষ্ট হয়ে গেছে।