বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
সংশোধন, সম্প্রসারণ, হালনাগাদ করা হল, টেমপ্লেট |
||
৯ নং লাইন: | ৯ নং লাইন: | ||
|website = {{URL|http://banglaacademy.org.bd/btech/}} |
|website = {{URL|http://banglaacademy.org.bd/btech/}} |
||
}} |
}} |
||
'''বাংলা একাডেমি পুরস্কার''' [[১৯৬০]] সালে প্রবর্তন করা হয়। বাংলা সাহিত্যের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য এই পুরস্কার প্রদান করা হয়।<ref>{{cite news|url=http://www.bd-pratidin.com/various/2015/02/17/63378 |title=বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার |newspaper=[[বাংলাদেশ প্রতিদিন]] |date=১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ |location=ঢাকা, বাংলাদেশ}}</ref> |
'''বাংলা একাডেমি পুরস্কার''' [[১৯৬০]] সালে প্রবর্তন করা হয়। বাংলা সাহিত্যের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য এই পুরস্কার প্রদান করা হয়।<ref>{{cite news|url=http://www.bd-pratidin.com/various/2015/02/17/63378 |title=বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার |newspaper=[[বাংলাদেশ প্রতিদিন]] |date=১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ |location=ঢাকা, বাংলাদেশ}}</ref> ১৯৮৪ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন শাখায় বছরে ৯ জনকে এই পুরস্কার প্রদান করা হয়। ১৯৮৬ খ্রিস্টাব্দ থেকে বছরে ২ জনকে এই পুরস্কার প্রদানের নিয়ম করা হয়। ২০০৯ খ্রিস্টাব্দ থেকে চারটি শাখায় পুরস্কার দেয়া শুরু হয়। ১৯৮৫, ১৯৯৭ এবং ২০০০ খ্রিষ্টাব্দ - এই তিনবার এই পুরস্কার দেওয়া হয়নি। |
||
১৯৮৪ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন শাখায় বছরে ৯ জনকে এই পুরস্কার প্রদান করা হয়। ১৯৮৬ খ্রিস্টাব্দ থেকে বছরে ২ জনকে এই পুরস্কার প্রদানের নিয়ম করা হয়। ২০০৯ খ্রিস্টাব্দ থেকে চারটি শাখায় পুরস্কার দেয়া শুরু হয়। ১৯৮৫, ১৯৯৭ এবং ২০০০ খ্রিষ্টাব্দ - এই তিনবার এই পুরস্কার দেওয়া হয়নি। |
|||
== ইতিহাস == |
== ইতিহাস == |
||
৩৯৩ নং লাইন: | ৩৯২ নং লাইন: | ||
* [[শাহীন আকতার]] (কথাসাহিত্য); |
* [[শাহীন আকতার]] (কথাসাহিত্য); |
||
* [[আবুল মোমেন]] (প্রবন্ধ); |
* [[আবুল মোমেন]] (প্রবন্ধ); |
||
* |
* ড. [[আতিউর রহমান]] (প্রবন্ধ) |
||
* [[মনিরুজ্জামান]] (গবেষণা); |
* [[মনিরুজ্জামান]] (গবেষণা); |
||
* [[আব্দুস সেলিম]] (অনুবাদ); |
* [[আব্দুস সেলিম]] (অনুবাদ); |
||
* [[তাজুল মোহম্মদ]] (মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক সাহিত্য) |
* [[তাজুল মোহম্মদ]] (মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক সাহিত্য)<ref>{{cite news |title=বাংলা একাডেমি পুরস্কার পাওয়ায় তাজুলকে সংবর্ধনা |url=http://www.bhorerkagoj.net/online/2016/03/16/195248.php |newspaper=[[দৈনিক ভোরের কাগজ]] |date=২১ মার্চ ২০১৬ |accessdate=২৯ জানুয়ারি ২০১৬}}</ref> |
||
* [[ফারুক চৌধুরী]] (আত্মজীবনী, স্মৃতিকথা ও ভ্রমণকাহিনী); |
* [[ফারুক চৌধুরী]] (আত্মজীবনী, স্মৃতিকথা ও ভ্রমণকাহিনী); |
||
* [[মাসুম রেজা]] (নাটক); |
* [[মাসুম রেজা]] (নাটক); |
২০:৪৪, ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৬ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
বাংলা একাডেমি পুরস্কার | |
---|---|
বিবরণ | কবিতা, উপন্যাস, নাটক, প্রবন্ধ, ছোটগল্প, শিশুসাহিত্যে অবদানের জন্য |
দেশ | বাংলাদেশ |
পুরস্কারদাতা | বাংলা একাডেমি |
প্রথম পুরস্কৃত | ১৯৬০-বর্তমান |
ওয়েবসাইট | banglaacademy |
বাংলা একাডেমি পুরস্কার ১৯৬০ সালে প্রবর্তন করা হয়। বাংলা সাহিত্যের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য এই পুরস্কার প্রদান করা হয়।[১] ১৯৮৪ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন শাখায় বছরে ৯ জনকে এই পুরস্কার প্রদান করা হয়। ১৯৮৬ খ্রিস্টাব্দ থেকে বছরে ২ জনকে এই পুরস্কার প্রদানের নিয়ম করা হয়। ২০০৯ খ্রিস্টাব্দ থেকে চারটি শাখায় পুরস্কার দেয়া শুরু হয়। ১৯৮৫, ১৯৯৭ এবং ২০০০ খ্রিষ্টাব্দ - এই তিনবার এই পুরস্কার দেওয়া হয়নি।
ইতিহাস
১৯৫৫ সালের ৩ ডিসেম্বর বাংলা একাডেমি প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৬০ সালের ২৬ জুলাই তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর দি বেংগলি একাডেমি (এমেন্টমেন্ট) অর্ডিন্যান্স জারি করেন। এর মাধ্যমে একাডেমির কার্যক্রমে কিছু পরিবর্তন আসে।[২] তাদের কার্যাবলী সংশোধিত হয়ে সাহিত্য পুরস্কার প্রদান এবং বাংলা ভাষা, সাহিত্য ও সংস্কৃতি চর্চার ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক পুরস্কার প্রবর্তন এবং ফেলো, জীবনসদস্য ও সদস্যপদ প্রদান যোগ করা হয়। সেই ধারাবাহিকতায় ১৯৬০ সাল থেকে বাংলা একাডেমি বাংলা সাহিত্যে অবদানের জন্য পুরস্কার দিয়ে আসছে।[৩]
পুরস্কারের ক্ষেত্র
১৯৬০ খ্রিষ্টাব্দ
- আবুল মনসুর আহমেদ
- ফররুখ আহমদ
- আবুল হাশেম খান
- মোঃ বরকত উল্লাহ
- খান মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন
- আসকার ইবনে শাইখ
- মুহাম্মদ আবদুল্লাহ-হিল কাফি
১৯৬১ খ্রিষ্টাব্দ
১৯৬২ খ্রিষ্টাব্দ
১৯৬৩ খ্রিষ্টাব্দ
১৯৬৪ খ্রিষ্টাব্দ
- সানাউল হক (কবিতা)
- বেনজীর আহমদ (কবিতা)
- শামসুদ্দীন আবুল কালাম (উপন্যাস)
- শাহেদ আলী (ছোটগল্প)
- ড. মুহম্মদ এনামুল হক (প্রবন্ধ-গবেষণা)
- আকবরউদ্দীন (নাটক)
- ড. আশরাফ সিদ্দিকী (শিশুসাহিত্য)
- হাবীবুর রহমান (শিশুসাহিত্য)
১৯৬৫ খ্রিষ্টাব্দ
১৯৬৬ খ্রিষ্টাব্দ
- মাহমুদা খাতুন সিদ্দিকা (কবিতা)
- কাজী আফসার উদ্দীন আহমদ (উপন্যাস)
- সৈয়দ শামসুল হক (ছোটগল্প)
- ড. কাজী মোতাহার হোসেন (প্রবন্ধ-গবেষণা)
- সিকান্দার আবু জাফর (নাটক)
- আবু যোহা নূর আহমদ (শিশুসাহিত্য)
১৯৬৭ খ্রিষ্টাব্দ
১৯৬৮ খ্রিষ্টাব্দ
- আল মাহমুদ (কবিতা)
- আবু জাফর শামসুদ্দীন (উপন্যাস)
- শওকত আলী (ছোটগল্প)
- ড. আহমদ শরীফ (প্রবন্ধ-গবেষণা)
- আনিস চৌধুরী (নাটক)
- রোকনুজ্জামান খান (শিশুসাহিত্য)
১৯৬৯ খ্রিষ্টাব্দ
১৯৭০ খ্রিষ্টাব্দ
১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দ
- হাসান হাফিজুর রহমান (কবিতা)
- জহির রায়হান (উপন্যাস)
- জ্যোতিপ্রকাশ দত্ত (ছোটগল্প)
- মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরী (প্রবন্ধ-গবেষণা)
- আনোয়ার পাশা (প্রবন্ধ-গবেষণা)
- এখলাসউদ্দীন আহমদ (শিশুসাহিত্য)
১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দ
১৯৭৩ খ্রিষ্টাব্দ
- অধ্যাপক কবীর চৌধুরী
- রাবেয়া খাতুন
১৯৭৪ খ্রিষ্টাব্দ
- সুফী মোতাহার হোসেন (কবিতা)
- বেগম রাজিয়া খান (উপন্যাস)
- সাইয়িদ আতীকুল্লাহ্ (ছোটগল্প)
- আবদুল হক (প্রবন্ধ-গবেষণা)
- মোবাশ্বের আলী (প্রবন্ধ-গবেষণা)
- সাজেদুল করিম (শিশুসাহিত্য)
১৯৭৫ খ্রিষ্টাব্দ
- আবুল হাসান
- শাম্স রাশীদ (উপন্যাস)
- মিন্নাত আলী (ছোটগল্প)
- আলী আহমদ (প্রবন্ধ-গবেষণা)
- সাঈদ আহমদ (নাটক)
- ড. আবদুল্লাহ-আল-মুতী শরফুদ্দীন (শিশুসাহিত্য)
- আবদুস সাত্তার (অনুবাদসাহিত্য)
১৯৭৬ খ্রিষ্টাব্দ
- মতিউল ইসলাম (কবিতা)
- দিলারা হাশেম (উপন্যাস)
- সুচরিত চৌধুরী (ছোটগল্প)
- সিরাজুদ্দিন কাসিমপুরী (প্রবন্ধ-গবেষণা)
- মমতাজউদ্দীন আহমদ (নাটক)
- ফয়েজ আহমেদ (শিশুসাহিত্য)
- সরদার ফজলুল করিম (অনুবাদ সাহিত্য)
১৯৭৭ খ্রিষ্টাব্দ
- আবদুর রশীদ খান (কবিতা)
- মোহাম্মদ মাহফুজউল্লাহ্ (কবিতা)
- মাহমুদুল হক (উপন্যাস)
- মির্জা আবদুল হাই (ছোটগল্প)
- হাসনাত আবদুল হাই (ছোটগল্প)
- ড. মমতাজুর রহমান তরফদার (প্রবন্ধ-গবেষণা)
- জিয়া হায়দার (নাটক)
- সুকুমার বড়ুয়া (শিশুসাহিত্য)
- আবদুল হাফিজ (অনুবাদ সাহিত্য)
১৯৭৮ খ্রিষ্টাব্দ
- কে. এম. শমশের আলী (কবিতা)
- ইমাউল হক (কবিতা)
- রাজিয়া মজিদ (উপন্যাস)
- রিজিয়া রহমান (উপন্যাস)
- নাজমুল আলম (ছোটগল্প)
- শহীদ আখন্দ (ছোটগল্প)
- ড. সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী (প্রবন্ধ-গবেষণা)
- আবদুল্লাহ আল মামুন (নাটক)
- কাজী আবুল কাশেম (শিশুসাহিত্য)
- মনিরউদ্দীন ইউসুফ (অনুবাদ সাহিত্য)
- আবদার রশীদ (অনুবাদ সাহিত্য)
১৯৭৯ খ্রিষ্টাব্দ
- জিল্লুর রহমান সিদ্দিকী - কবিতা
- আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ - কবিতা
- আবদুশ শাকুর - ছোটগল্প
- ড. জহুরুল হক - প্রবন্ধ-গবেষণা
- ডা. আহমদ রফিক - প্রবন্ধ-গবেষণা
- শামসুল হক - শিশুসাহিত্য
- আবু শাহরিয়ার - অনুবাদ সাহিত্য
১৯৮০ খ্রিষ্টাব্দ
- দিলওয়ার (কবিতা)
- সেলিনা হোসেন (উপন্যাস)
- হুমায়ুন কাদির (ছোটগল্প)
- ড. আবু মহামেদ হবিবুল্লাহ (প্রবন্ধ-গবেষণা)
- আল-কামাল আবদুল ওহাব (শিশুসাহিত্য)
- নেয়ামাল বাসির (অনুবাদ সাহিত্য)
১৯৮১ খ্রিষ্টাব্দ
- ওমর আলী (কবিতা)
- রফিক আজাদ (কবিতা)
- হুমায়ূন আহমেদ (উপন্যাস)
- লায়লা সামাদ (ছোটগল্প)
- আবদুল মান্নান সৈয়দ (প্রবন্ধ-গবেষণা)
- আবুল কাসেম ফজলুল হক (প্রবন্ধ-গবেষণা)
- ড. হালিমা খাতুন (শিশুসাহিত্য)
- বেগম রাজিয়া মাহবুব (শিশুসাহিত্য)
- ড. সুনীল কুমার মুখোপাধ্যায় (অনুবাদ সাহিত্য)
১৯৮২খ্রিষ্টাব্দ
- নির্মলেন্দু গুণ - কবিতা
- আখতারুজ্জামান ইলিয়াস - ছোটগল্প
- গোলাম মুরশিদ - প্রবন্ধ-গবেষণা
- মুস্তফা নুরুল ইসলাম - প্রবন্ধ-গবেষণা
- মামুনুর রশীদ - নাটক
১৯৮৩ খ্রিষ্টাব্দ
- মহাদেব সাহা (কবিতা)
- সুব্রত বড়ুয়া (ছোটগল্প)
- খালেকদাদ চৌধুরী (উপন্যাস)
- সেলিম আল দীন (নাটক)
- আবুল হাসনাত (মোহাঃ ইসমাইল) (প্রবন্ধ-গবেষণা)
- মোহাম্মদ আবদুল জববার (প্রবন্ধ-গবেষণা)
- হায়াৎ মামুদ (শিশুসাহিত্য)
- গাজী শামছুর রহমান (অনুবাদ সাহিত্য)
১৯৮৪ খ্রিষ্টাব্দ
- বেলাল চৌধুরী - কবিতা
- রশীদ হায়দার - উপন্যাস
- মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান - প্রবন্ধ-গবেষণা
- রফিকুল ইসলাম - প্রবন্ধ-গবেষণা
১৯৮৫ খ্রিষ্টাব্দ
এ বছর কেউ পুরস্কার পাননি।
১৯৮৬ খ্রিষ্টাব্দ
- মোহাম্মদ রফিক (সামগ্রিক অবদান)
- হুমায়ুন আজাদ (সামগ্রিক অবদান)
১৯৮৭ খ্রিষ্টাব্দ
- আসাদ চৌধুরী (সামগ্রিক অবদান)
- দ্বিজেন শর্মা (সামগ্রিক অবদান)
১৯৮৮ খ্রিষ্টাব্দ
- আবুবকর সিদ্দিক (সামগ্রিক অবদান)
- মুহম্মদ নূরুল হুদা (সামগ্রিক অবদান)
১৯৮৯ খ্রিষ্টাব্দ
- আজীজুল হক (সামগ্রিক অবদান)
- সৈয়দ আকরম হোসেন (সামগ্রিক অবদান)
১৯৯০ খ্রিষ্টাব্দ
- ড. মোহাম্মদ আবদুল কাইউম (সামগ্রিক অবদান)
- জাহানারা ইমাম (সামগ্রিক অবদান)
১৯৯১ খ্রিষ্টাব্দ
- বিপ্রদাশ বড়ুয়া (সামগ্রিক অবদান)
- হাবীবুল্লাহ সিরাজী (সামগ্রিক অবদান)
১৯৯২ খ্রিষ্টাব্দ
- ইমদাদুল হক মিলন (সামগ্রিক অবদান)
- মুনতাসীর মামুন (সামগ্রিক অবদান)
১৯৯৩ খ্রিষ্টাব্দ
- বশীর আল হেলাল (সামগ্রিক অবদান)
- খালেদা এদিব চৌধুরী (সামগ্রিক অবদান)
১৯৯৪ খ্রিষ্টাব্দ
- ড. ওয়াকিল আহমদ (সামগ্রিক অবদান)
- সিকদার আমিনুল হক (সামগ্রিক অবদান)
১৯৯৫ খ্রিষ্টাব্দ
- সৈয়দ আবুল মকসুদ (সামগ্রিক অবদান)
- শাহরিয়ার কবির (সামগ্রিক অবদান)
১৯৯৬ খ্রিষ্টাব্দ
- মঈনুল আহসান সাবের (সামগ্রিক অবদান)
- সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম (সামগ্রিক অবদান)
১৯৯৭ খ্রিষ্টাব্দ
এ বছর কেউ পুরস্কার পাননি।
১৯৯৮ খ্রিষ্টাব্দ
- বেগম সনজীদা খাতুন (সামগ্রিক অবদান)
- মঞ্জু সরকার (সামগ্রিক অবদান)
১৯৯৯ খ্রিষ্টাব্দ
- নাসরীন জাহান (সামগ্রিক অবদান)[৪]
২০০০ খ্রিষ্টাব্দ
এ বছর কেউ পুরস্কার পাননি।
২০০১ খ্রিষ্টাব্দ
- কায়সুল হক (কবিতা)
- শামসুজ্জামান খান (গবেষণা)
- আলী ইমাম (শিশু সাহিত্য)
২০০২ খ্রিষ্টাব্দ
- জাহিদুল হক (কবিতা)
- মোবারক হোসেন খান (গবেষণা)
- আবু সালেহ (শিশু সাহিত্য)
২০০৩ খ্রিষ্টাব্দ
- আবদুল হাই শিকদার (কবিতা)
- সাঈদ-উর-রহমান (গবেষণা)
- মুশাররাফ করিম (শিশু সাহিত্য)
২০০৪ খ্রিষ্টাব্দ
- আমজাদ হোসেন (উপন্যাস)
- মোজাম্মেল হোসেন মিন্টু (ছোটগল্প)
- মুহম্মদ আসাদ্দর আলী (গবেষণা)
- জাফর আলম (অনুবাদ)
- মুহম্মদ জাফর ইকবাল (বিজ্ঞান)
- ফরিদুর রেজা সাগর (শিশুসাহিত্য)
২০০৫ খ্রিষ্টাব্দ
- মকবুলা মনজুর (উপন্যাস)
- রেজাউদ্দিন স্টালিন (কবিতা)
- আবুল কালাম মোহাম্মদ যাকারিয়া (গবেষণা)
- ফখরুজ্জামান চৌধুরী (অনুবাদ)
২০০৬ খ্রিস্টাব্দ
- হরিপদ দত্ত (উপন্যাস)
- শামসুল ইসলাম (কবিতা)
- আলী আনোয়ার (প্রবন্ধ)
- মুহাম্মদ ইব্রাহীম (বিজ্ঞান)
- মান্নান হীরা (নাটক)
- আমীরুল ইসলাম (শিশুসাহিত্য)
২০০৭ খ্রিষ্টাব্দ
- মনজুরে মওলা (কবিতা)
- অধ্যাপক যতীন সরকার (প্রবন্ধ ও গবেষণা)
- লুৎফর রহমান রিটন (শিশুসাহিত্য)
২০০৮ খ্রিষ্টাব্দ
- ড. মাহবুব সাদিক (কবিতা)
- ড. করম্নণাময় গোস্বামী (প্রবন্ধ ও গবেষণা)
- হেলেনা খান (শিশুসাহিত্য)।
২০০৯ খ্রিষ্টাব্দ
২০০৯ খ্রিষ্টাব্দের ১৯ ফেব্রুয়ারি ৬ জনকে পুরস্কার দেওয়ার তালিকা চূড়ান্ত হয়। ২৭ ফেব্রুয়ারি আনুষ্ঠানিকভাবে তাঁদের হাতে এ পদক তুলে দেয়া হয়।[৫] পুরস্কারের মূল্য এক লক্ষ টাকা।[৬] পুরস্কার পেয়েছেন-
- রফিকুল হক - শিশুসাহিত্য
- আনোয়ারা সৈয়দ হক - কথাসাহিত্য
- অরুণাভ সরকার - কবিতা
- রবিউল হুসাইন - কবিতা
- আবুল আহসান চৌধুরী (গবেষণা)
- সুশান্ত মজুমদার (কথাসাহিত্য)
২০১০ খ্রিষ্টাব্দ
২০১০ খ্রিষ্টাব্দে ৬ জনকে পুরস্কার দেওয়া হয়। পুরস্কার পেয়েছেন-
- রুবী রহমান (কবিতা)
- নাসির আহমেদ (কবিতা)
- বুলবুল চৌধুরী (কথাসাহিত্য)
- ড. অজয় রায় (বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি)
- অধ্যাপক খান সারওয়ার মুরশিদ (প্রবন্ধ ও গবেষণা)
- শাহজাহান কিবরিয়া (শিশুসাহিত্য)
২০১১ খ্রিষ্টাব্দ
২০১১ সালে ৯টি বিভাগে এই পুরস্কার দেয়া হয় এবং উপযুক্ত নাট্যকার কাউকে পাওয়া না যাওয়ায় এই বিভাগে পুরস্কার দেয়া হয়নি।[৭]
- কামাল চৌধুরী (কবিতা)
- অসীম সাহা (কবিতা)
- আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ (প্রবন্ধ)
- অধ্যাপক বিশ্বজিৎ ঘোষ (গবেষণা)
- খলিকুজ্জামান ইলিয়াস (অনুবাদ)
- বেলাল মোহাম্মদ (মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক সাহিত্য)
- আনিসুল হক (কথাসাহিত্য)
- বরেণ চক্রবর্তী (ভ্রমণ সাহিত্য)
- আখতার হুসেন (শিশুসাহিত্য)
- আলী আজগর (বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি)
২০১২ খ্রিষ্টাব্দ
- আবিদ আনোয়ার (কবিতা)
- সানাউল হক খান (কবিতা)
- হরিশংকর জলদাস (কথাসাহিত্য)
- সনৎকুমার সাহা (প্রবন্ধ)
- খোন্দকার সিরাজুল হক (গবেষণা)
- ফকরুল আলম (অনুবাদ)
- মাহবুব আলম (মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক সাহিত্য)
- তপন চক্রবর্তী (বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও পরিবেশ)
- মাহবুব তালুকদার (শিশুসাহিত্য)[৮]
২০১৩ খ্রিষ্টাব্দ
- হেলাল হাফিজ (কবিতা),
- পূরবী বসু (কথাসাহিত্য),
- মফিদুল হক (প্রবন্ধ),
- জামিল চৌধুরী (গবেষণা),
- প্রভাংশু ত্রিপুরা (গবেষণা),
- কায়সার হক (অনুবাদ),
- হারুন হাবীব (মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সাহিত্য),
- মাহফুজুর রহমান (আত্মজীবনী),
- শহীদুল হক (বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও পরিবেশ),
- কাইজার চৌধুরী (শিশু সাহিত্য ও ছড়া),
- আসলাম সানী (শিশু সাহিত্য ও ছড়া)।[৯]
২০১৪ খ্রিষ্টাব্দ
- শিহাব সরকার (কবিতা)
- জাকির তালুকদার (কথাসাহিত্য)
- শান্তনু কায়সার (প্রবন্ধ)
- ভূঁঁইয়া ইকবাল (গবেষণা)
- আবু মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেন (মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক সাহিত্য)
- মঈনুস সুলতান (ভ্রমণকাহিনী)
- খালেক বিন জয়েন উদ্দীন (শিশুসাহিত্য)[১০]
২০১৫ সাল
২০১৫ সালের ২৮ জানুয়ারি তারিখে ২০১৫ সালের জন্য ‘বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার’ ঘোষনা করা হয়, যা নিম্নোক্ত ১১ জন সাহিত্যিককে প্রদান করা হয়েছেঃ[১১]
- আলতাফ হোসেন (কবিতা);
- শাহীন আকতার (কথাসাহিত্য);
- আবুল মোমেন (প্রবন্ধ);
- ড. আতিউর রহমান (প্রবন্ধ)
- মনিরুজ্জামান (গবেষণা);
- আব্দুস সেলিম (অনুবাদ);
- তাজুল মোহম্মদ (মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক সাহিত্য)[১২]
- ফারুক চৌধুরী (আত্মজীবনী, স্মৃতিকথা ও ভ্রমণকাহিনী);
- মাসুম রেজা (নাটক);
- শরীফ খান (বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও পরিবেশ) এবং
- সুজন বড়ুয়া (শিশুসাহিত্য)।
আরো দেখুন
তথ্যসূত্র
- ↑ "বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার"। বাংলাদেশ প্রতিদিন। ঢাকা, বাংলাদেশ। ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৫।
- ↑ "বাংলা একাডেমির সংক্ষিপ্ত ইতিহাস"। বাংলা একাডেমি। ঢাকা, বাংলাদেশ।
- ↑ "বাংলা একাডেমি কার্যাবলি"। বাংলা একাডেমি। ঢাকা, বাংলাদেশ।
- ↑ "বাংলা সাহিত্যের রাজকুমারী'র লেখালেখি নিয়ে কথা"। নতুনদেশ ডটকম। সংগ্রহের তারিখ ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৬।
- ↑ "বাংলা একাডেমি পদক ২০০৯"। দৈনিক কালের কণ্ঠ। ঢাকা, বাংলাদেশ। মার্চ ১, ২০১০। পৃষ্ঠা ১৪।
- ↑ "বাংলা একাডেমি পুরস্কার"। দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা, বাংলাদেশ। ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০১০। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ "বাংলা একাডেমি পুরস্কার ঘোষনা"। দৈনিক প্রথম আলো। ঢাকা, বাংলাদেশ। ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১২।
- ↑ "বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার ঘোষণা"। দৈনিক জনকণ্ঠ। ঢাকা, বাংলাদেশ। ১৯-০২-২০১৩। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ "বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার ঘোষণা"। দৈনিক ইত্তেফাক। ঢাকা, বাংলাদেশ। ১৯ জানুয়ারি ২০১৪।
- ↑ "বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার"। দৈনিক সমকাল। ৩০ জানুয়ারি ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জানুয়ারি ২০১৬।
- ↑ "বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার পাচ্ছেন ১১ জন"। দৈনিক প্রথম আলো। ২৮ জানুয়ারি ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জানুয়ারি ২০১৬।
- ↑ "বাংলা একাডেমি পুরস্কার পাওয়ায় তাজুলকে সংবর্ধনা"। দৈনিক ভোরের কাগজ। ২১ মার্চ ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জানুয়ারি ২০১৬।