জেমস ক্যামেরন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ "টেমপ্লেট:Persondata" অপসারণ |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
১০ নং লাইন: | ১০ নং লাইন: | ||
| goldenglobeawards = '''সেরা পরিচালক - চলচ্চিত্র''' <br /> ১৯৯৮ ''[[টাইটানিক (১৯৯৭-এর চলচ্চিত্র)|টাইটানিক]]'' |
| goldenglobeawards = '''সেরা পরিচালক - চলচ্চিত্র''' <br /> ১৯৯৮ ''[[টাইটানিক (১৯৯৭-এর চলচ্চিত্র)|টাইটানিক]]'' |
||
| goldenraspberryawards = '''নিকৃষ্টতম চিত্রনাট্য''' <br /> ১৯৮৫ ''Rambo: First Blood Part II'' |
| goldenraspberryawards = '''নিকৃষ্টতম চিত্রনাট্য''' <br /> ১৯৮৫ ''Rambo: First Blood Part II'' |
||
| awards = '''[[স্যাটার্ন পুরস্কার]] - সেরা রচনা''' <br /> ১৯৮৪ ''[[দ্য |
| awards = '''[[স্যাটার্ন পুরস্কার]] - সেরা রচনা''' <br /> ১৯৮৪ ''[[দ্য টারমিনেটর]]'' <br /> 1986 ''[[এলিয়েন্স]]'' <br /> '''[[স্যাটার্ন পুরস্কার]] - সেরা পরিচালক''' <br /> ১৯৮৬ ''[[এলিয়েন্স]]'' <br /> ১৯৮৯ ''[[দ্য অ্যাবিস]]'' <br /> ১৯৯১ ''[[টার্মিনেটর ২: জাজমেন্ট ডে]]'' <br /> ১৯৯৪ ''[[ট্রু লাইস]]'' |
||
| spouse = শ্যারন উইলিয়াম্স (১৯৭৮-৮৪)<br />গেইল অ্যান হার্ড (১৯৮৫-৮৯)<br />ক্যাথরিন বিগেলাউ (১৯৮৯-৯১)<br />লিন্ডা হ্যামিল্টন (১৯৯৭-৯৯)<br />সুজি অ্যামিস (২০০০-) |
| spouse = শ্যারন উইলিয়াম্স (১৯৭৮-৮৪)<br />গেইল অ্যান হার্ড (১৯৮৫-৮৯)<br />ক্যাথরিন বিগেলাউ (১৯৮৯-৯১)<br />লিন্ডা হ্যামিল্টন (১৯৯৭-৯৯)<br />সুজি অ্যামিস (২০০০-) |
||
| website = |
| website = |
||
১৭ নং লাইন: | ১৭ নং লাইন: | ||
'''জেমস ফ্রান্সিস ক্যামেরন''' (জন্ম: [[১৬ই আগস্ট]], [[১৯৫৪]]) [[একাডেমি পুরস্কার]] বিজয়ী কানাডীয়-মার্কিন [[চলচ্চিত্র পরিচালক]], [[চলচ্চিত্র প্রযোজক|প্রযোজক]] ও [[চিত্রনাট্য]] লেখক। মূলত অ্যাকশনধর্মী ও [[বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী|বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনীমূলক]] চলচ্চিত্র নির্মাণের জন্য তিনি বিখ্যাত। এ ধরনের ছবিগুলোতে তাঁর উদ্ভাবনী শক্তির পরিচয় পাওয়া যায়। একই সাথে সেগুলোর ব্যবসায়িক সফলতাও লক্ষণীয়। তার চলচ্চিত্র নির্মাণের মুখ্য বিষয়বস্তু হল মানুষের সাথে প্রযুক্তির সম্পর্ক। ক্যামেরন ''[[টাইটানিক (১৯৯৭-এর চলচ্চিত্র)|টাইটানিক]]'' ছবিটি রচনা, পরিচালনা ও সম্পাদনা করেছেন। ১১টি বিষয়শ্রেণীতে [[অস্কার]] জয়ের পাশাপাশি এই ছবিটি বিশ্বব্যাপী বিপুল আয় করেছিল। মুদ্রাস্ফীতি বাদ দিলে এটিই পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি আয় করা [[চলচ্চিত্র]]। এর মোট আয়ের পরিমাণ ছিল ১.৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। |
'''জেমস ফ্রান্সিস ক্যামেরন''' (জন্ম: [[১৬ই আগস্ট]], [[১৯৫৪]]) [[একাডেমি পুরস্কার]] বিজয়ী কানাডীয়-মার্কিন [[চলচ্চিত্র পরিচালক]], [[চলচ্চিত্র প্রযোজক|প্রযোজক]] ও [[চিত্রনাট্য]] লেখক। মূলত অ্যাকশনধর্মী ও [[বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী|বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনীমূলক]] চলচ্চিত্র নির্মাণের জন্য তিনি বিখ্যাত। এ ধরনের ছবিগুলোতে তাঁর উদ্ভাবনী শক্তির পরিচয় পাওয়া যায়। একই সাথে সেগুলোর ব্যবসায়িক সফলতাও লক্ষণীয়। তার চলচ্চিত্র নির্মাণের মুখ্য বিষয়বস্তু হল মানুষের সাথে প্রযুক্তির সম্পর্ক। ক্যামেরন ''[[টাইটানিক (১৯৯৭-এর চলচ্চিত্র)|টাইটানিক]]'' ছবিটি রচনা, পরিচালনা ও সম্পাদনা করেছেন। ১১টি বিষয়শ্রেণীতে [[অস্কার]] জয়ের পাশাপাশি এই ছবিটি বিশ্বব্যাপী বিপুল আয় করেছিল। মুদ্রাস্ফীতি বাদ দিলে এটিই পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি আয় করা [[চলচ্চিত্র]]। এর মোট আয়ের পরিমাণ ছিল ১.৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। |
||
এছাড়া ক্যামেরন ''টার্মিনেটর'' ফ্রানচাইজ নির্মাণ করেছেন। নিজেই ''[[ |
এছাড়া ক্যামেরন ''টার্মিনেটর'' ফ্রানচাইজ নির্মাণ করেছেন। নিজেই ''[[দ্য টারমিনেটর]]'' ও ''[[টার্মিনেটর ২: জাজমেন্ট ডে]]'' ছবি দুটির পরিচালক ও লেখক ছিলেন। মুদ্রাস্ফীতির বিবেচনা না করলে সিনেমা নির্মাণ করে তিনি এখন পর্যন্ত আয় করেছেন প্রায় ১.১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।<ref>http://boxofficemojo.com/people/chart/?id=jamescameron.htm</ref> ''টাইটানিক''-এর বিপুল সফলতার পর ক্যামেরন মূলত [[প্রামাণ্যচিত্র]] নির্মাণে মনোযোগ দিয়েছেন। এর পাশাপাশি তিনি ত্রিমাত্রিক ক্যামেরন/পেইস ফিউশন ক্যামেরা সিস্টেমের উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছেন। ''[[অ্যাভাটর (চলচ্চিত্র)|অ্যাভাটর]]'' ছবি নির্মাণের মাধ্যমে তিনি পুণরায় পূর্ণদৈর্ঘ্য ছবি নির্মাণের ধারায় ফিরে আসবেন। এই ছবি নির্মাণের ক্ষেত্রে ফিউশন ক্যামেরা সিস্টেমের ত্রিমাত্রিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা হবে। ২০০৯-এর ডিসেম্বরে এর মুক্তি পাওয়ার কথা রয়েছে।<ref>http://boxofficemojo.com/movies/?id=avatar.htm</ref> |
||
= পরিচালিত চলচ্চিত্রসমূহ = |
= পরিচালিত চলচ্চিত্রসমূহ = |
||
* ''জেনোজেনেসিস'' (১৯৭৮) স্বল্পদৈর্ঘ্য |
* ''জেনোজেনেসিস'' (১৯৭৮) স্বল্পদৈর্ঘ্য |
||
* ''পিরানহা ২: দ্য স্পনিং'' (১৯৮১) |
* ''পিরানহা ২: দ্য স্পনিং'' (১৯৮১) |
||
* ''[[দ্য |
* ''[[দ্য টারমিনেটর]]'' (১৯৮৪) |
||
* ''[[এলিয়েন্স]]'' (১৯৮৬) |
* ''[[এলিয়েন্স]]'' (১৯৮৬) |
||
* ''[[দ্য অ্যাবিস]]'' (১৯৮৯) |
* ''[[দ্য অ্যাবিস]]'' (১৯৮৯) |
১৭:৩৮, ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৬ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
জেমস ক্যামেরন | |
---|---|
জন্ম | জেমস ফ্রান্সিস ক্যামেরন |
অন্যান্য নাম | জিম ক্যামেরন আয়রন জিম |
দাম্পত্য সঙ্গী | শ্যারন উইলিয়াম্স (১৯৭৮-৮৪) গেইল অ্যান হার্ড (১৯৮৫-৮৯) ক্যাথরিন বিগেলাউ (১৯৮৯-৯১) লিন্ডা হ্যামিল্টন (১৯৯৭-৯৯) সুজি অ্যামিস (২০০০-) |
পুরস্কার | স্যাটার্ন পুরস্কার - সেরা রচনা ১৯৮৪ দ্য টারমিনেটর 1986 এলিয়েন্স স্যাটার্ন পুরস্কার - সেরা পরিচালক ১৯৮৬ এলিয়েন্স ১৯৮৯ দ্য অ্যাবিস ১৯৯১ টার্মিনেটর ২: জাজমেন্ট ডে ১৯৯৪ ট্রু লাইস |
জেমস ফ্রান্সিস ক্যামেরন (জন্ম: ১৬ই আগস্ট, ১৯৫৪) একাডেমি পুরস্কার বিজয়ী কানাডীয়-মার্কিন চলচ্চিত্র পরিচালক, প্রযোজক ও চিত্রনাট্য লেখক। মূলত অ্যাকশনধর্মী ও বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনীমূলক চলচ্চিত্র নির্মাণের জন্য তিনি বিখ্যাত। এ ধরনের ছবিগুলোতে তাঁর উদ্ভাবনী শক্তির পরিচয় পাওয়া যায়। একই সাথে সেগুলোর ব্যবসায়িক সফলতাও লক্ষণীয়। তার চলচ্চিত্র নির্মাণের মুখ্য বিষয়বস্তু হল মানুষের সাথে প্রযুক্তির সম্পর্ক। ক্যামেরন টাইটানিক ছবিটি রচনা, পরিচালনা ও সম্পাদনা করেছেন। ১১টি বিষয়শ্রেণীতে অস্কার জয়ের পাশাপাশি এই ছবিটি বিশ্বব্যাপী বিপুল আয় করেছিল। মুদ্রাস্ফীতি বাদ দিলে এটিই পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি আয় করা চলচ্চিত্র। এর মোট আয়ের পরিমাণ ছিল ১.৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
এছাড়া ক্যামেরন টার্মিনেটর ফ্রানচাইজ নির্মাণ করেছেন। নিজেই দ্য টারমিনেটর ও টার্মিনেটর ২: জাজমেন্ট ডে ছবি দুটির পরিচালক ও লেখক ছিলেন। মুদ্রাস্ফীতির বিবেচনা না করলে সিনেমা নির্মাণ করে তিনি এখন পর্যন্ত আয় করেছেন প্রায় ১.১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।[১] টাইটানিক-এর বিপুল সফলতার পর ক্যামেরন মূলত প্রামাণ্যচিত্র নির্মাণে মনোযোগ দিয়েছেন। এর পাশাপাশি তিনি ত্রিমাত্রিক ক্যামেরন/পেইস ফিউশন ক্যামেরা সিস্টেমের উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছেন। অ্যাভাটর ছবি নির্মাণের মাধ্যমে তিনি পুণরায় পূর্ণদৈর্ঘ্য ছবি নির্মাণের ধারায় ফিরে আসবেন। এই ছবি নির্মাণের ক্ষেত্রে ফিউশন ক্যামেরা সিস্টেমের ত্রিমাত্রিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা হবে। ২০০৯-এর ডিসেম্বরে এর মুক্তি পাওয়ার কথা রয়েছে।[২]
পরিচালিত চলচ্চিত্রসমূহ
- জেনোজেনেসিস (১৯৭৮) স্বল্পদৈর্ঘ্য
- পিরানহা ২: দ্য স্পনিং (১৯৮১)
- দ্য টারমিনেটর (১৯৮৪)
- এলিয়েন্স (১৯৮৬)
- দ্য অ্যাবিস (১৯৮৯)
- টার্মিনেটর ২: জাজমেন্ট ডে (১৯৯১)
- ট্রু লাইস (১৯৯৪)
- টাইটানিক (১৯৯৭)
- অ্যাভাটর (২০০৯) ত্রিমাত্রিক চলচ্চিত্র
- ব্যাট্ল এঞ্জেল (নির্মীয়মান) ত্রিমাত্রিক
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
আরও পড়ুন
- Matthew Wilhelm Kapell and Stephen McVeigh, eds., The Films of James Cameron: Critical Essays. McFarland & Company. 2011.
- Keegan, Rebecca Winters (২০০৯), The Futurist: The Life and Films of James Cameron, Crown Publishers, আইএসবিএন 978-0-307-46031-8
- Parisi, Paula (১৯৯৯), Titanic and the Making of James Cameron: The Inside Story of the Three-Year Adventure That Rewrote Motion Picture History, Newmarket Press, আইএসবিএন 1-55704-364-7
বহিঃসংযোগ
- ইন্টারনেট মুভি ডেটাবেজে James Cameron (ইংরেজি)
- গ্রন্থাগারে জেমস ক্যামেরন সম্পর্কিত বা কর্তৃক কাজ (ওয়ার্ল্ডক্যাট ক্যাটালগ) (ইংরেজি)
- ইন্টারনেট স্পেকুলেটিভ ফিকশন ডাটাবেজে জেমস ক্যামেরন(ইংরেজি)
- জেমস ক্যামেরন দ্যা গার্ডিয়ান-এর সংবাদ ও ধারাভাষ্যের সংগ্রহশালা।
- "জেমস ক্যামেরন সংগৃহীত খবর এবং ভাষ্য"। দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)।
- অলমুভিতে James Cameron
- Deepsea Challenge at National Geographic — Mariana Trench dive (March 26, 2012) and later coverage of Deepsea Challenger
- James Cameron at the Science Fiction and Fantasy Hall of Fame
- The Exodus Decoded
- Bones of Jesus found, Canadian documentary claims