বার্ট ওল্ডফিল্ড: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
খেলোয়াড়ী জীবন - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি |
সম্মাননা - অনুচ্ছেদ |
||
২১ নং লাইন: | ২১ নং লাইন: | ||
| year1 = ১৯১৯-১৯৩৮ |
| year1 = ১৯১৯-১৯৩৮ |
||
| columns = 2 |
| columns = 2 |
||
| column1 = [[ |
| column1 = [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্ট]] |
||
| matches1 = 54 |
| matches1 = 54 |
||
| runs1 = 1,427 |
| runs1 = 1,427 |
||
৩৪ নং লাইন: | ৩৪ নং লাইন: | ||
| best bowling1 = – |
| best bowling1 = – |
||
| catches/stumpings1 = 78/52 |
| catches/stumpings1 = 78/52 |
||
| column2 = [[ |
| column2 = [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট|এফসি]] |
||
| matches2 = 245 |
| matches2 = 245 |
||
| runs2 = 6,135 |
| runs2 = 6,135 |
||
৫১ নং লাইন: | ৫১ নং লাইন: | ||
| source = http://www.cricinfo.com/ci/content/player/7003.html ক্রিকইনফো |
| source = http://www.cricinfo.com/ci/content/player/7003.html ক্রিকইনফো |
||
}} |
}} |
||
'''উইলিয়াম আলবার্ট স্ট্যানলি বার্ট ওল্ডফিল্ড''' ({{lang-en|Bert Oldfield}}; [[জন্ম]]: [[৯ সেপ্টেম্বর]], [[১৮৯৪]] - [[মৃত্যু]]: [[১০ আগস্ট]], [[১৯৭৬]]) নিউ সাউথ ওয়েলসের সিডনিতে জন্মগ্রহণকারী বিশিষ্ট অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটার ছিলেন।<ref name="Cricinfoprofile">{{cite news|first= |last=|title = Niamur Rashid's Cricinfo Profile| url=http://www.espncricinfo.com/ci/content/player/7003.html|date =|accessdate = 2016-7-9|publisher= [[Cricinfo]]}}</ref> [[অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ক্রিকেট দল|অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের]] অন্যতম সদস্য ছিলেন '''বার্ট ওল্ডফিল্ড'''। ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে নিউ সাউথ ওয়েলসের প্রতিনিধিত্ব করেন তিনি। দলে তিনি মূলতঃ উইকেট-কিপার হিসেবে খেলতেন। পাশাপাশি ডানহাতে ব্যাটিংয়ে অভ্যস্ত ছিলেন। |
'''উইলিয়াম আলবার্ট স্ট্যানলি বার্ট ওল্ডফিল্ড''' ({{lang-en|Bert Oldfield}}; [[জন্ম]]: [[৯ সেপ্টেম্বর]], [[১৮৯৪]] - [[মৃত্যু]]: [[১০ আগস্ট]], [[১৯৭৬]]) নিউ সাউথ ওয়েলসের সিডনিতে জন্মগ্রহণকারী বিশিষ্ট অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটার ছিলেন।<ref name="Cricinfoprofile">{{cite news|first= |last=|title = Niamur Rashid's Cricinfo Profile| url=http://www.espncricinfo.com/ci/content/player/7003.html|date =|accessdate = 2016-7-9|publisher= [[Cricinfo]]}}</ref> [[অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ক্রিকেট দল|অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের]] অন্যতম সদস্য ছিলেন '''বার্ট ওল্ডফিল্ড'''। ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে নিউ সাউথ ওয়েলসের প্রতিনিধিত্ব করেন তিনি। দলে তিনি মূলতঃ [[উইকেট-কিপার]] হিসেবে খেলতেন। পাশাপাশি ডানহাতে ব্যাটিংয়ে অভ্যস্ত ছিলেন। |
||
== খেলোয়াড়ী জীবন == |
== খেলোয়াড়ী জীবন == |
||
১৫শ ফিল্ড অ্যাম্বুলেন্সে কর্পোরাল হিসেবে প্রথম অস্ট্রেলীয় রাজকীয় |
১৫শ ফিল্ড অ্যাম্বুলেন্সে কর্পোরাল হিসেবে [[first Australian Imperial Force|প্রথম অস্ট্রেলীয় রাজকীয় বাহিনীতে]] চাকুরী করেন। ১৯১৭ সালে পায়ে গুলি লাগলে আহত হন তিনি। যুদ্ধ শেষ হলে [[Australian Imperial Forces cricket team|অস্ট্রেলিয়ান ইম্পেরিয়াল ফোর্সেস ক্রিকেট দলের]] সদস্য মনোনীত হন। দলটি ব্রিটেন, দক্ষিণ আফ্রিকা ও অস্ট্রেলিয়ায় ২৮টি [[প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট|প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে]] অংশ নেয়। |
||
১৯১৯ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তাঁর। ১৯২০-২১ মৌসুমে নিজ শহর সিডনিতে সফরকারী ইংল্যান্ডের বিপক্ষে তিনি তাঁর প্রথম টেস্টে অংশ নেন। পরবর্তী বেশ কয়েকবছর দল থেকে বাদ পড়েন। কিন্তু উইকেট-কিপার হিসেবে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ১৯২৪-২৫ মৌসুমের অ্যাশেজ সিরিজে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে খেলার জন্য মনোনীত হন। |
১৯১৯ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তাঁর। ১৯২০-২১ মৌসুমে নিজ শহর সিডনিতে সফরকারী [[ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল|ইংল্যান্ডের]] বিপক্ষে তিনি তাঁর প্রথম টেস্টে অংশ নেন। পরবর্তী বেশ কয়েকবছর দল থেকে বাদ পড়েন। কিন্তু উইকেট-কিপার হিসেবে স্বয়ংক্রিয়ভাবে [[English cricket team in Australia in 1924–25|১৯২৪-২৫]] মৌসুমের [[দি অ্যাশেজ|অ্যাশেজ সিরিজে]] ইংল্যান্ডের বিপক্ষে খেলার জন্য মনোনীত হন। |
||
== বডিলাইন সিরিজ == |
== বডিলাইন সিরিজ == |
||
এরপর তাঁর খেলোয়াড়ী জীবনে আরও একটি টেস্টে অংশগ্রহণ করতে পারেননি। ১৯৩২-৩৩ মৌসুমের কুখ্যাত [[বডিলাইন]] সিরিজের চতুর্থ টেস্টে অনুপস্থিত ছিলেন তিনি। অ্যাডিলেডের প্রসিদ্ধ তৃতীয় টেস্টে ইংরেজদের বডিলাইন কৌশলের প্রয়োগ ঘটে। ইংরেজ বোলাররা অস্ট্রেলীয় ব্যাটসম্যানদের শরীর লক্ষ্য করে বোলিং করার নির্দেশনা ছিল। কিন্তু ফাস্ট বোলার হ্যারল্ড লারউডের ছোঁড়া বল তাঁর মাথায় আঘাত করলে সর্বাপেক্ষা নাটকীয় পরিস্থিতির উদ্ভব ঘটে। ফলশ্রুতিতে |
এরপর তাঁর খেলোয়াড়ী জীবনে আরও একটি টেস্টে অংশগ্রহণ করতে পারেননি। [[English cricket team in Australia in 1932–33|১৯৩২-৩৩]] মৌসুমের কুখ্যাত [[বডিলাইন]] সিরিজের চতুর্থ টেস্টে অনুপস্থিত ছিলেন তিনি। অ্যাডিলেডের প্রসিদ্ধ তৃতীয় টেস্টে ইংরেজদের বডিলাইন কৌশলের প্রয়োগ ঘটে। ইংরেজ বোলাররা অস্ট্রেলীয় ব্যাটসম্যানদের শরীর লক্ষ্য করে বোলিং করার নির্দেশনা ছিল। কিন্তু ফাস্ট বোলার [[হ্যারল্ড লারউড|হ্যারল্ড লারউডের]] ছোঁড়া বল অপ্রত্যাশিতভাবে তাঁর মাথায় আঘাত করলে সর্বাপেক্ষা নাটকীয় পরিস্থিতির উদ্ভব ঘটে।<ref>Haigh and Frith, p. 73.</ref> ফলশ্রুতিতে [[বিল উডফুল|উডফুলের]] সহায়তায় তাঁকে মাঠ ত্যাগ করে ড্রেসিং রুমে পাঠানো হয়।<ref>Frith, pp. 216–18.</ref><ref>Piesse, p. 128.</ref> এরফলে দ্বিতীয় ইনিংসে তিনি ব্যাটিংয়ে নামতে পারেননি ও অস্ট্রেলিয়া ১৯৩ রানে অল আউট হয়।<ref>[http://www.cricketarchive.com/cgi-bin/player_oracle_reveals_results2.cgi?playernumber=452&opponentmatch=exact&playername=Meckiff&resulttype=All&matchtype=All&teammatch=exact&startwicket=&homeawaytype=All&opponent=&endwicket=&wicketkeeper=&searchtype=InningsList&endscore=&playermatch=contains&branding=cricketarchive&captain=&endseason=&startscore=&team=&startseason= Player Oracle WM Woodfull". CricketArchive. Retrieved 14 May 2009.]</ref><ref>Perry, pp. 144–146.</ref> পরবর্তীতে বডিলাইন ক্রীড়ার বিষয়ে অস্ট্রেলীয় বোর্ড আনুষ্ঠানিকভাবে [[মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাব|ইংরেজ প্রশাসনের]] কাছে অভিযোগ প্রেরণ করে।<ref name=o>{{cite web| title=Player Oracle WM Woodfull|url=http://www.cricketarchive.com/cgi-bin/player_oracle_reveals_results2.cgi?playernumber=452&opponentmatch=exact&playername=Meckiff&resulttype=All&matchtype=All&teammatch=exact&startwicket=&homeawaytype=All&opponent=&endwicket=&wicketkeeper=&searchtype=InningsList&endscore=&playermatch=contains&branding=cricketarchive&captain=&endseason=&startscore=&team=&startseason= |accessdate=14 May 2009 |publisher=[[CricketArchive]]}}</ref><ref name="pbody">Perry, pp. 144–146.</ref> ১৯৩৭ সালে টেস্ট ক্রিকেটে সর্বশেষবারের মতো অংশ নেন। |
||
== সম্মাননা == |
|||
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে ৫৪ টেস্টে অংশ নিয়ে ২২৬৫ গড়ে ১,৪২৭ রান তুলেছেন। এছাড়াও ৭৮ ক্যাচ ও ৫২ স্ট্যাম্পিংয়ের সাথে নিজেকে জড়িয়ে রেখেছেন তিনি। টেস্টে ৫২ স্ট্যাম্পিং অদ্যাবধি বিশ্বরেকর্ড হিসেবে স্বীকৃত। প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে ২৪৫ খেলায় ৬,১৩৫ রান করেছেন ২৩৭৭ গড়ে। পাশাপাশি ৩৯৯ ক্যাচ ও ২৬৩ স্ট্যাম্পিং করেছেন তিনি। |
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে ৫৪ টেস্টে অংশ নিয়ে ২২৬৫ গড়ে ১,৪২৭ রান তুলেছেন। এছাড়াও ৭৮ ক্যাচ ও ৫২ স্ট্যাম্পিংয়ের সাথে নিজেকে জড়িয়ে রেখেছেন তিনি। টেস্টে ৫২ স্ট্যাম্পিং অদ্যাবধি বিশ্বরেকর্ড হিসেবে স্বীকৃত। প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে ২৪৫ খেলায় ৬,১৩৫ রান করেছেন ২৩৭৭ গড়ে। পাশাপাশি ৩৯৯ ক্যাচ ও ২৬৩ স্ট্যাম্পিং করেছেন তিনি। |
||
১৫:৫৩, ৯ জুলাই ২০১৬ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | উইলিয়াম আলবার্ট স্ট্যানলি ওল্ডফিল্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | আলেকজান্দ্রিয়া, নিউ সাউথ ওয়েলস, অস্ট্রেলিয়া | ৯ সেপ্টেম্বর ১৮৯৪|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
মৃত্যু | ১০ আগস্ট ১৯৭৬ কিলারা, নিউ সাউথ ওয়েলস, অস্ট্রেলিয়া | (বয়স ৮১)|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | উইকেট-কিপার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
টেস্ট অভিষেক (ক্যাপ ১০৯) | ১৭ ডিসেম্বর ১৯২০ বনাম ইংল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ টেস্ট | ৩ মার্চ ১৯৩৭ বনাম ইংল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ঘরোয়া দলের তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বছর | দল | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯১৯-১৯৩৮ | নিউ সাউথ ওয়েলস | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ক্রিকইনফো, ৯ জুলাই ২০১৬ |
উইলিয়াম আলবার্ট স্ট্যানলি বার্ট ওল্ডফিল্ড (ইংরেজি: Bert Oldfield; জন্ম: ৯ সেপ্টেম্বর, ১৮৯৪ - মৃত্যু: ১০ আগস্ট, ১৯৭৬) নিউ সাউথ ওয়েলসের সিডনিতে জন্মগ্রহণকারী বিশিষ্ট অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটার ছিলেন।[১] অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন বার্ট ওল্ডফিল্ড। ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে নিউ সাউথ ওয়েলসের প্রতিনিধিত্ব করেন তিনি। দলে তিনি মূলতঃ উইকেট-কিপার হিসেবে খেলতেন। পাশাপাশি ডানহাতে ব্যাটিংয়ে অভ্যস্ত ছিলেন।
খেলোয়াড়ী জীবন
১৫শ ফিল্ড অ্যাম্বুলেন্সে কর্পোরাল হিসেবে প্রথম অস্ট্রেলীয় রাজকীয় বাহিনীতে চাকুরী করেন। ১৯১৭ সালে পায়ে গুলি লাগলে আহত হন তিনি। যুদ্ধ শেষ হলে অস্ট্রেলিয়ান ইম্পেরিয়াল ফোর্সেস ক্রিকেট দলের সদস্য মনোনীত হন। দলটি ব্রিটেন, দক্ষিণ আফ্রিকা ও অস্ট্রেলিয়ায় ২৮টি প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অংশ নেয়।
১৯১৯ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তাঁর। ১৯২০-২১ মৌসুমে নিজ শহর সিডনিতে সফরকারী ইংল্যান্ডের বিপক্ষে তিনি তাঁর প্রথম টেস্টে অংশ নেন। পরবর্তী বেশ কয়েকবছর দল থেকে বাদ পড়েন। কিন্তু উইকেট-কিপার হিসেবে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ১৯২৪-২৫ মৌসুমের অ্যাশেজ সিরিজে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে খেলার জন্য মনোনীত হন।
বডিলাইন সিরিজ
এরপর তাঁর খেলোয়াড়ী জীবনে আরও একটি টেস্টে অংশগ্রহণ করতে পারেননি। ১৯৩২-৩৩ মৌসুমের কুখ্যাত বডিলাইন সিরিজের চতুর্থ টেস্টে অনুপস্থিত ছিলেন তিনি। অ্যাডিলেডের প্রসিদ্ধ তৃতীয় টেস্টে ইংরেজদের বডিলাইন কৌশলের প্রয়োগ ঘটে। ইংরেজ বোলাররা অস্ট্রেলীয় ব্যাটসম্যানদের শরীর লক্ষ্য করে বোলিং করার নির্দেশনা ছিল। কিন্তু ফাস্ট বোলার হ্যারল্ড লারউডের ছোঁড়া বল অপ্রত্যাশিতভাবে তাঁর মাথায় আঘাত করলে সর্বাপেক্ষা নাটকীয় পরিস্থিতির উদ্ভব ঘটে।[২] ফলশ্রুতিতে উডফুলের সহায়তায় তাঁকে মাঠ ত্যাগ করে ড্রেসিং রুমে পাঠানো হয়।[৩][৪] এরফলে দ্বিতীয় ইনিংসে তিনি ব্যাটিংয়ে নামতে পারেননি ও অস্ট্রেলিয়া ১৯৩ রানে অল আউট হয়।[৫][৬] পরবর্তীতে বডিলাইন ক্রীড়ার বিষয়ে অস্ট্রেলীয় বোর্ড আনুষ্ঠানিকভাবে ইংরেজ প্রশাসনের কাছে অভিযোগ প্রেরণ করে।[৭][৮] ১৯৩৭ সালে টেস্ট ক্রিকেটে সর্বশেষবারের মতো অংশ নেন।
সম্মাননা
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে ৫৪ টেস্টে অংশ নিয়ে ২২৬৫ গড়ে ১,৪২৭ রান তুলেছেন। এছাড়াও ৭৮ ক্যাচ ও ৫২ স্ট্যাম্পিংয়ের সাথে নিজেকে জড়িয়ে রেখেছেন তিনি। টেস্টে ৫২ স্ট্যাম্পিং অদ্যাবধি বিশ্বরেকর্ড হিসেবে স্বীকৃত। প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে ২৪৫ খেলায় ৬,১৩৫ রান করেছেন ২৩৭৭ গড়ে। পাশাপাশি ৩৯৯ ক্যাচ ও ২৬৩ স্ট্যাম্পিং করেছেন তিনি।
১৯২৭ সালে উইজডেন কর্তৃক বর্ষসেরা ক্রিকেটার হিসেবে মনোনীত হন তিনি।[৯] তাঁর সম্মানার্থে সিডনীর কাছাকাছি কিলারায় একটি ওভালের নামকরণ হয়েছে।
তথ্যসূত্র
- ↑ "Niamur Rashid's Cricinfo Profile"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ 2016-7-9। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ Haigh and Frith, p. 73.
- ↑ Frith, pp. 216–18.
- ↑ Piesse, p. 128.
- ↑ Player Oracle WM Woodfull". CricketArchive. Retrieved 14 May 2009.
- ↑ Perry, pp. 144–146.
- ↑ "Player Oracle WM Woodfull"। CricketArchive। সংগ্রহের তারিখ ১৪ মে ২০০৯।
- ↑ Perry, pp. 144–146.
- ↑ Full List of Wisden cricketer of the year on Cricinfo