প্রকৃতি-প্রত্যয়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সৈয়দআমিনুল (আলোচনা | অবদান)
সৈয়দআমিনুল (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৯ নং লাইন: ৯ নং লাইন:
সাধিত শব্দ দুই প্রকার। যেমন : নামশব্দ ও ক্রিয়া।
সাধিত শব্দ দুই প্রকার। যেমন : নামশব্দ ও ক্রিয়া।


প্রত্যেকটি সাধিত শব্দ বা নামশব্দেরও ক্রিয়ার দুটি অংশ থাকে। যেমন : প্রকৃতি ও প্রত্যয়।[http://নবম-দশম%20শ্রেণির%20পড়াশোনা%20(বাংলা%20২য়%20পত্র) http://www.jjdin.com/?view=details&archiev=yes&arch_date=26-05-2016&type=single&pub_no=1557&cat_id=1&menu_id=93&news_type_id=1&index=4]
প্রত্যেকটি সাধিত শব্দ বা নামশব্দেরও ক্রিয়ার দুটি অংশ থাকে। যেমন : প্রকৃতি ও প্রত্যয়।


প্রকৃতি
প্রকৃতি
৩৪ নং লাইন: ৩৪ নং লাইন:
== তথ্যসূত্র ==
== তথ্যসূত্র ==
{{reflist}}
{{reflist}}
1. [http://নবম-দশম%20শ্রেণির%20পড়াশোনা%20(বাংলা%20২য়%20পত্র) http://www.jjdin.com/?view=details&archiev=yes&arch_date=26-05-2016&type=single&pub_no=1557&cat_id=1&menu_id=93&news_type_id=1&index=4]

[[বিষয়শ্রেণী:বাংলা ব্যাকরণ]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলা ব্যাকরণ]]

০৫:৪৮, ২২ জুন ২০১৬ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

বাংলা ব্যাকরণের আলোচনার জন্য পণ্ডিতগণ কিছু পারিভাষিক শব্দ ব্যবহার করেছেন। এ ধরনের প্রয়োজনীয় কিছু পারিভাষিক শব্দের পরিচয় নিম্নে প্রদান করা হলো। পারিভাষিক শব্দগুলো হলো প্রাতিপদিক, সাধিত শব্দ, প্রকৃতি, প্রত্যয়, উপসর্গ, অনুসর্গ ইত্যাদি।

প্রাতিপদিক বিভক্তিহীন নামশব্দকে প্রাতিপদিক বলে। যেমন : হাত, বই, কলম ইত্যাদি।


সাধিত শব্দ মৌলিক শব্দ ছাড়া অন্যসব শব্দকে সাধিত শব্দ বলে। যেমন : হাতা, গরমিল, দম্পতি ইত্যাদি। সাধিত শব্দ দুই প্রকার। যেমন : নামশব্দ ও ক্রিয়া।

প্রত্যেকটি সাধিত শব্দ বা নামশব্দেরও ক্রিয়ার দুটি অংশ থাকে। যেমন : প্রকৃতি ও প্রত্যয়।

প্রকৃতি যে শব্দকে বা কোনো শব্দের যে অংশকে আর কোনো ক্ষুদ্রতর অংশে ভাগ করা যায় না তাকে প্রকৃতি বলে। প্রকৃতি দুই প্রকার। যেমন : নাম প্রকৃতি ও ক্রিয়া প্রকৃতি বা ধাতু।

নাম প্রকৃতি : হাতল, ফুলেল, মুখর-শব্দগুলো বিশ্লেষণ করলে আমরা পাই-হাত+ল=হাতল (বাঁট), ফুল+এল=ফুলেল (ফুলজাত) ও মুখ+র=মুখর (বাচাল)। হাত, ফুল ও মুখ ইত্যাদি শব্দকে বলা হয় প্রকৃতি বা মূল অংশ। এগুলোর নাম প্রকৃতি।

ক্রিয়া প্রকৃতি : আবার চলন্ত, জমা ও লিখিত-শব্দগুলো বিশ্লেষণ করলে আমরা পাই_ চল্+অন্ত=চলন্ত (চলমান), জম্ +আ= জমা (সঞ্চিত) ও লিখ্+ইত= লিখিত (যা লেখা হয়েছে)। এখানে চল্, জম্ ও লিখ্ তিনটি ক্রিয়ামূল বা ক্রিয়ার মূল অংশ। এদের বলা হয় ক্রিয়া প্রকৃতি বা ধাতু।

প্রত্যয় শব্দ গঠনের উদ্দেশ্যে শব্দ বা নাম প্রকৃতির এবং ক্রিয়া প্রকৃতির পরে যে শব্দাংশ যুক্ত হয় তাকে প্রত্যয় বলে। কয়েকটি শব্দের প্রকৃতি ও প্রত্যয় বিশ্লেষণ করে দেখানো হলো :

নাম প্রকৃতি প্রত্যয় প্রত্যয়ান্ত শব্দ হাত + ল হাতল ফুল + এল ফুলেল মুখ + র মুখর

ক্রিয়া প্রকৃতি প্রত্যয় প্রত্যয়ান্ত শব্দ চল্ + অন্ত চলন্ত জম্ + আ জমা

বাংলা শব্দ গঠনে দুই প্রকার প্রত্যয় পাওয়া যায়। যেমন : তদ্ধিত প্রত্যয় ও কৃৎপ্রত্যয়।

তথ্যসূত্র

1. http://www.jjdin.com/?view=details&archiev=yes&arch_date=26-05-2016&type=single&pub_no=1557&cat_id=1&menu_id=93&news_type_id=1&index=4