নক্ষত্র (হিন্দু জ্যোতিষ): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অজয় মন্ডল (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
অজয় মন্ডল (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
১৯ নং লাইন: | ১৯ নং লাইন: | ||
| [[নাসত্য ও দস্র (অশ্বিদ্বয়)]] |
| [[নাসত্য ও দস্র (অশ্বিদ্বয়)]] |
||
| [[মেষ (তারকামণ্ডল)|মেষ]] ([[Aries (constellation)|Aries]]) |
| [[মেষ (তারকামণ্ডল)|মেষ]] ([[Aries (constellation)|Aries]]) |
||
||[[Beta(β) Arietis|শৈলিনী]] ও [[Gamma(γ) Arietis| |
||[[Beta(β) Arietis|শৈলিনী]] ও [[Gamma(γ) Arietis|মোহিনী]] |
||
|| |
|| |
||
*''আকাশে সঙ্গী'' : [[কেতু]] (দক্ষিণ চান্দ্র বিন্দু) |
*''আকাশে সঙ্গী'' : [[কেতু]] (দক্ষিণ চান্দ্র বিন্দু) |
২০:১৮, ১৮ জুন ২০১৬ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
দ্ব্যর্থতা নিরসনের জন্য দেখুন: নক্ষত্র (দ্ব্যর্থতা নিরসন)
ভারতীয় জ্যোতির্বিজ্ঞান অনুসারে নক্ষত্র হল চন্দ্রপথএর ২৮ টি ভাগের প্রতিটির নাম। সূর্যের গতিপথকে যেমন ১২ ভাগে ভাগ করে প্রতি ভাগের নাম রাখা হয়েছে রাশি তেমনি চন্দ্রপথকে ২৮ ভাগে ভাগ করে প্রতি ভাগের নাম রাখা হয়েছে নক্ষত্র । বিভিন্ন দেশে এই চন্দ্রনিবাসসমূহের নাম বিভিন্ন । ভূমধ্যাঞ্চলীয় আরব ও পূর্বাঞ্চলীয় চীন সময় পরিমাপের এ প্রাকৃতিক ঘড়িটিকে ২৮ ভাগেই ভাগ ক'রে নিয়েছে । আরবীয়রা একে বলে মঞ্জিল [১] আর চীনাদের কাছে এ সিউ নামে পরিচিত । মিশরেও এমন এক আকাশবিভাজন পাওয়া যায় , যা ৩৬ ভাগে বিভক্ত দেকান নামে পরিচিত[২] । গ্রিসে এধরণের কোন চন্দ্রনিবাস চর্চার কথা জানা যায় না । গণিতজ্যোতিষে গাণিতিকভাবে ১২.৩৩ (বা ১২° ৫১ ৩/৭') অংশে (degree) এক নক্ষত্র ও ২.৩ নক্ষত্রে এক রাশি হিসেব করা হয় ।
নক্ষত্রাদি
সর্বপ্রাচীন যে গ্রন্থে ২৮ নক্ষত্রের তালিকা পাওয়া তার নাম লগধের বেদাঙ্গ জ্যোতিষ যেটি খ্রীপূ ১২শ শতাব্দীর রচনা [৩] , যে সময়কালটি ভারতীয় উপমহাদেশে প্রাচীন সিন্ধু সভ্যতার অন্তর্ভুক্ত পরবর্তী-হরপ্পা যুগকে নির্দেশ করে । যদিও জ্যোতিষীয় চর্চায় জ্যোতির্বিজ্ঞানের সুস্পষ্টভাবে চিহ্নিত অভিজিৎকে ধারণ করতে পারেনি [৪] , কারণ চন্দ্রনিবাস হিসেবে অভিজিতের বিস্তৃতি অন্য নক্ষত্রদের থেকে কম[৫]
নক্ষত্রের তাৎপর্য
প্রাগেতিহাসিক কাল থেকে সময়ের হিসেব রাখার প্রয়োজনেই চাঁদ-পৃথিবী-সূর্য-তারামন্ডল দিয়ে পরমকরুণাময় সৃজক-নির্মিত বিশাল পরিসরের এ প্রাকৃতিক ঘড়িটিকে মানুষ ব্যবহার ক'রে আসছে । চাঁদ প্রত্যেক তিথিতে একেকটি নক্ষত্রের সীমানায় অবস্থান করে। পূর্ণিমার দিন চাঁদ যে নক্ষত্রে অবস্থান করে তদনুসারে মাসের নাম বৈশাখ, জ্যৈষ্ঠ, আষাঢ় ইত্যাদি রাখা হয়েছে। প্রত্যেক নক্ষত্রের আকাশস্থানের পরিমাণ (৩৬০ / ২৮ = ১২ ডিগ্রী ৮৬ মিনিট)। প্রতিটি নক্ষত্রের একটি বিশেষ তারাকে (সাধারণত উজ্জ্বলতম তারাকে) নির্দিষ্ট করা হয় এবং একে যোগতারা বলা হয়। কোন নক্ষত্রের আদিবিন্দু থেকে ঐ নক্ষত্রের যোগতারা পর্যন্ত ভূকক্ষের অংশকে উক্ত নক্ষত্রের ভোগ বরা হয়। শাস্ত্রে নক্ষত্রের অবস্থান এবং যোগতারা নির্দিষ্ট করা আছে। তাই প্রত্যেক নক্ষত্রের ভোগ নির্দিষ্ট। এর কোন পরিবর্তন হয়না।
হিন্দু পুরাণ
হিন্দু পুরাণে ২৮ টি নক্ষত্র নিয়ে গল্প আছে।
আরও দেখুন
বহির্যোগ
- ↑ W. B. Yeats and "A Vision": The Arab Mansions of the Moon
- ↑ Gary D. Thompson chapter 11-24
- ↑ B.G. Tilak , The Orion (the Antiquity of the Vedas) , Publisher:Radhabai Atmaram Sagoon 1898 , page 38
- ↑ Burgess, Ebenezer (১৮৫৮)। Translation of the Surya Siddhantha, a Textbook of Hindu Astronomy। The American Oriental Society।
- ↑ জ্যোতির্বিজ্ঞানের পর্যবেক্ষণে অভিজিতের নিবাস মকর রাশিমন্ডলের ০৬°৪০' থেকে ১০°৫৩'৪০ অর্থাৎ উত্তরাষাঢ়ার শেষ(৪র্থ) পাদ থেকে শ্রবণার ১/১৫ অংশে , পশ্চিমা হিসেবে ২২°৪০' মকর - ২৬° কুম্ভ