প্রমথ চৌধুরী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Yeadirabd (আলোচনা | অবদান)
Yeadirabd (আলোচনা | অবদান)
৪০ নং লাইন: ৪০ নং লাইন:


== বহিঃসংযোগ ==
== বহিঃসংযোগ ==
* [http://ebanglasahitto.blogspot.com/search/label/autobiography-pramatha-chaudhuri আত্মকথা - প্রমথ চৌধুরী]
* [http://ebanglasahitto.com/search/label/autobiography-pramatha-chaudhuri আত্মকথা - প্রমথ চৌধুরী]


== আরও দেখুন ==
== আরও দেখুন ==

২০:২৭, ১৫ জুন ২০১৬ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

প্রমথ চৌধুরী
জন্মপ্রমথনাথ চৌধুরী
(১৮৬৮-০৮-০৭)৭ আগস্ট ১৮৬৮
যশোর, ব্রিটিশ ভারত
মৃত্যু২ সেপ্টেম্বর ১৯৪৬(1946-09-02) (বয়স ৭৮)
কলকাতা, ব্রিটিশ ভারত
ছদ্মনামবীরবল
পেশাঅধ্যাপক, কবি, প্রাবন্ধিক, লেখক
সময়কালবাংলা রেনেসাঁ

প্রমথ চৌধুরী (ইংরেজি: Pramathanath Chowdhury; জন্মঃ (১৮৬৮-০৮-০৭)৭ আগস্ট ১৮৬৮; মৃত্যুঃ সেপ্টেম্বর ২, ১৯৪৬(১৯৪৬-০৯-০২)) বিংশ শতাব্দীর অন্যতম প্রাবন্ধিক, কবি ও লেখক। তাঁর পৈতৃক নিবাস ছিল বাংলাদেশের পাবনা জেলার চাটমোহর উপজেলার হরিহরপুর গ্রামে। তাঁর শিক্ষাজীবন ছিল অসাধারণ কৃতিত্বপূর্ণ। তিনি ১৮৮৯খ্রি বিএ(অনার্স)দর্শন, ১৮৯০সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজি সাহিত্যে প্রথম শ্রেণীতে এমএ ডিগ্রী লাভ করেন এবং পরে ব্যারিস্টারি পড়ার জন্য বিলাত যান। বিলাত থেকে ফিরে এসে ব্যারিস্টারি পেশায় যোগদান না করে তিনি কিছুকাল ইংরেজি সাহিত্যে অধ্যাপনা করেন এবং পরে সাহিত্যচর্চায় মনোনিবেশ করেন।তিনি ঠাকুর এস্টেটের ম্যানেজার ছিলেন। এছাড়াও তিনি মাসিক সবুজপত্র ও বিশ্বভারতী সম্পাদনা করেন। তিনি ছিলেন রবীন্দ্রনাথের ভাইঝি জামাই। তাঁর সাহিত্যিক ছদ্মনাম ছিল বীরবল। তাঁর সম্পাদিত সবুজ পত্র বাংলা সাহিত্যে চলতি ভাষারীতি প্রবর্তনে আগ্রণী ভূমিকা পালন করে। তাঁর প্রবর্তিত গদ্যরীতিতে “সবুজ পত্র” নামে বিখ্যাত সাহিত্যপত্র ইতিহাসে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন। তাঁরই নেতৃত্বে বাংলা সাহিত্যে নতুন গদ্যধারা সূচিত হয়। তিনি বাংলা সাহিত্যে ইতালিয় সনেট এর প্রবর্তক।

রচনাসমগ্র

  • তেল-নুন-লাকড়ী (১৯০৬)
  • বীরবলের হালখাতা (১৯১৭)
  • রায়তের কথা (১৯১৯)
  • চার-ইয়ারী কথা
  • আহুতি
  • প্রবন্ধ সংগ্রহ(১৯৫২)
  • নীললোহিত
  • পদচারণ
  • নানাচর্চা (১৯২৩)
  • প্রাচীন বঙ্গ সাহিত্যে হিন্দু ও মুসলমান (১৯৫৩)
  • আত্মকথা (১৯৪২)

ব্যক্তিত্ব

'আমার বাংলা ভাষা শিক্ষার কথা বলছি। আমি জন্মেছিলুম পদ্মাপারের বাঙাল, কিন্তু আমার মুখে ভাষা দিয়েছে কৃষ্ণনগর। সেই ভাষাই আমার মূল পুঁজি, তারপর তা সুদে বেড়ে গিয়েছে।'[১] আমি অল্প বয়েস থেকেই গান গাইতুম। আমার কণ্ঠস্বর ছিল musical. এই কারণে, কানে যে-সুর আসত, গলায় তা বদলি হত। আমার গানের শিক্ষক ছিল বঙ্কু নামক স্কুলের ছেলে।[২]

তথ্যসূত্র

  1. আত্মকথা - প্রমথ চৌধুরী (১৯৪২), পৃ: ২২
  2. আত্মকথা - প্রমথ চৌধুরী (১৯৪২), পৃ: ৩১

বহিঃসংযোগ

আরও দেখুন