প্রমথ চৌধুরী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
৩৩ নং লাইন: | ৩৩ নং লাইন: | ||
==ব্যক্তিত্ব== |
==ব্যক্তিত্ব== |
||
'আমার বাংলা ভাষা শিক্ষার কথা বলছি। আমি জন্মেছিলুম পদ্মাপারের বাঙাল, কিন্তু আমার মুখে ভাষা দিয়েছে কৃষ্ণনগর। সেই ভাষাই আমার মূল পুঁজি, তারপর তা সুদে বেড়ে গিয়েছে।'<ref name= |
'আমার বাংলা ভাষা শিক্ষার কথা বলছি। আমি জন্মেছিলুম পদ্মাপারের বাঙাল, কিন্তু আমার মুখে ভাষা দিয়েছে কৃষ্ণনগর। সেই ভাষাই আমার মূল পুঁজি, তারপর তা সুদে বেড়ে গিয়েছে।'<ref name= atmokotha>আত্মকথা - প্রমথ চৌধুরী (১৯৪২), পৃ: ২২ </ref> |
||
আমি অল্প বয়েস থেকেই গান গাইতুম। আমার কণ্ঠস্বর ছিল musical. এই কারণে, কানে যে-সুর আসত, গলায় তা বদলি হত। আমার গানের শিক্ষক ছিল বঙ্কু নামক স্কুলের ছেলে।<ref>আত্মকথা - প্রমথ চৌধুরী (১৯৪২), পৃ: ৩১ </ref> |
|||
== তথ্যসূত্র == |
== তথ্যসূত্র == |
১০:০৬, ৭ জুন ২০১৬ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
প্রমথ চৌধুরী | |
---|---|
জন্ম | প্রমথনাথ চৌধুরী ৭ আগস্ট ১৮৬৮ যশোর, ব্রিটিশ ভারত |
মৃত্যু | ২ সেপ্টেম্বর ১৯৪৬ কলকাতা, ব্রিটিশ ভারত | (বয়স ৭৮)
ছদ্মনাম | বীরবল |
পেশা | অধ্যাপক, কবি, প্রাবন্ধিক, লেখক |
সময়কাল | বাংলা রেনেসাঁ |
প্রমথ চৌধুরী (ইংরেজি: Pramathanath Chowdhury; জন্মঃ ৭ আগস্ট ১৮৬৮; মৃত্যুঃ সেপ্টেম্বর ২, ১৯৪৬ ) বিংশ শতাব্দীর অন্যতম প্রাবন্ধিক, কবি ও লেখক। তাঁর পৈতৃক নিবাস ছিল বাংলাদেশের পাবনা জেলার চাটমোহর উপজেলার হরিহরপুর গ্রামে। তাঁর শিক্ষাজীবন ছিল অসাধারণ কৃতিত্বপূর্ণ। তিনি ১৮৮৯খ্রি বিএ(অনার্স)দর্শন, ১৮৯০সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজি সাহিত্যে প্রথম শ্রেণীতে এমএ ডিগ্রী লাভ করেন এবং পরে ব্যারিস্টারি পড়ার জন্য বিলাত যান। বিলাত থেকে ফিরে এসে ব্যারিস্টারি পেশায় যোগদান না করে তিনি কিছুকাল ইংরেজি সাহিত্যে অধ্যাপনা করেন এবং পরে সাহিত্যচর্চায় মনোনিবেশ করেন।তিনি ঠাকুর এস্টেটের ম্যানেজার ছিলেন। এছাড়াও তিনি মাসিক সবুজপত্র ও বিশ্বভারতী সম্পাদনা করেন। তিনি ছিলেন রবীন্দ্রনাথের ভাইঝি জামাই। তাঁর সাহিত্যিক ছদ্মনাম ছিল বীরবল। তাঁর সম্পাদিত সবুজ পত্র বাংলা সাহিত্যে চলতি ভাষারীতি প্রবর্তনে আগ্রণী ভূমিকা পালন করে। তাঁর প্রবর্তিত গদ্যরীতিতে “সবুজ পত্র” নামে বিখ্যাত সাহিত্যপত্র ইতিহাসে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন। তাঁরই নেতৃত্বে বাংলা সাহিত্যে নতুন গদ্যধারা সূচিত হয়। তিনি বাংলা সাহিত্যে ইতালিয় সনেট এর প্রবর্তক।
রচনাসমগ্র
- তেল-নুন-লাকড়ী (১৯০৬)
- বীরবলের হালখাতা (১৯১৭)
- রায়তের কথা (১৯১৯)
- চার-ইয়ারী কথা
- আহুতি
- প্রবন্ধ সংগ্রহ(১৯৫২)
- নীললোহিত
- পদচারণ
- নানাচর্চা (১৯২৩)
- প্রাচীন বঙ্গ সাহিত্যে হিন্দু ও মুসলমান (১৯৫৩)
- আত্মকথা (১৯৪২)
ব্যক্তিত্ব
'আমার বাংলা ভাষা শিক্ষার কথা বলছি। আমি জন্মেছিলুম পদ্মাপারের বাঙাল, কিন্তু আমার মুখে ভাষা দিয়েছে কৃষ্ণনগর। সেই ভাষাই আমার মূল পুঁজি, তারপর তা সুদে বেড়ে গিয়েছে।'[১] আমি অল্প বয়েস থেকেই গান গাইতুম। আমার কণ্ঠস্বর ছিল musical. এই কারণে, কানে যে-সুর আসত, গলায় তা বদলি হত। আমার গানের শিক্ষক ছিল বঙ্কু নামক স্কুলের ছেলে।[২]
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
আরও দেখুন
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |