ঝালমুড়ি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে |
নকীব সরকার (আলোচনা | অবদান) |
||
২৬ নং লাইন: | ২৬ নং লাইন: | ||
== বৈচিত্রতা == |
== বৈচিত্রতা == |
||
== Serving method == |
|||
== পরিবেশন প্রণালী == |
|||
Generally it is served with [[thonga]]. Sometimes it is served with bowl |
|||
পরিবেশনকালে সাধারনত কাগজ দিতে তৈরি [[ঠোঙ্গা]] ব্যবহার করা হয়। আবার কখন কখন বাটিতে করে খাওয়া হয়। |
|||
[[ |
[[file:Jhalmuri.jpg|220px]] |
||
কাগজের ত্রিকোনাকৃতি একটা পাত্র বানিয়ে দেওয়া হয়। আর খেতে চামচ হিসেবে ব্যাবহারের জন্য শক্ত কাগজ কেটে দেওয়া হয়। |
|||
==দাম== |
==দাম== |
২৩:৫৮, ২৮ এপ্রিল ২০১৬ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
এই নিবন্ধটি কিংবা অনুচ্ছেদটি মুড়ি নিবন্ধে একত্র করা যেতে পারে। (আলোচনা করুন) প্রস্তাবের তারিখ: জুলাই ২০১৫। |
উৎপত্তিস্থল | বাংলাদেশ [১] |
---|---|
প্রধান উপকরণ | মুড়ি , চানাচুর , সরিষার তেল , লেবু , পেঁয়াজ , মরিচ , বুট , ধনে পাতা , টমেটো , বীট লবন[২][৩] |
ঝালমুড়ি বাংলাদেশের সর্বত্র জনপ্রিয় একটি খাবার যা মুড়ি, চানাচুর ও অন্যান্য মসলা সংযোগে তৈরি হয়।[৩] বিশেষ করে স্কুল, কলেজ অর্থাৎ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলোতে এটি সাধারণত ফেরি করে বিক্রি করা হয়।
সবখানে এটি ফেরি করেই বিক্রি করা হয়। দোকানে কিংবা হোটেলে পাওয়া যায়না ।[৩]
প্রস্তুত প্রক্রিয়া
প্রথমে একটি বাটিতে মুড়ি, বুট আর চানাচুর নিতে হয়। পরে ধনে পাতা, পেঁয়াজ কুচি , মরিচ কুচি , লেবুর রস ছিটিয়ে দিতে হয়। সাথে পরিমান মত বীট লবন। এবার বাটিকে বারবার ঝাঁকি দিয়ে মুড়ি মাখাতে হয় | কখনও মাংসের ঝোল ব্যবহার করা হয় । সাথে টমেটো , পুদিনা পাতা, ধনে পাতা বা শসা ইত্যাদিও ব্যবহার করা যায় । [১][৩]
ডাল বেশি দিয়ে অনেকে খেতে পছন্দ করে। অনেকে ডাল কম। সাধারনত মটরশুঁটি ডাল সিদ্ধ করে দেওয়া হয়। একে গুমনি বলা হয়।
বৈচিত্রতা
Serving method
Generally it is served with thonga. Sometimes it is served with bowl
দাম
মানুষ সাধারনত পাঁচ টাকার কিনে। ঢাকার আশেপাশে দশ টাকা করেও কিনে।[১]
আবার অনেক জায়গায় স্পেশাল ঝালমুড়ি পাওয়া যায়। যার দাম একটু বেশি। মাংসও দেওয়া হয় অনেকসময়। পুরান ঢাকার মানুষ মাংস দেওয়া স্পেশাল ঝালমুড়ি পছন্দ করে
তথ্যসূত্র
- ↑ ক খ গ >"ঝালমুড়ি - রসুইঘর"। www.roshuighar.com
- ↑ বাংলার খাদ্য; লুবিনা আখতার; পৃষ্ঠা নং-২৩
- ↑ ক খ গ ঘ "ঝালমুড়ি বিক্রির তথ্য - সরকারী ই-তথ্যকোষ"। ; www.infokosh.gov.bd