বিবাহ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Lazy-restless (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
Lazy-restless (আলোচনা | অবদান) |
||
২ নং লাইন: | ২ নং লাইন: | ||
{{Close relationships|expanded=types}} |
{{Close relationships|expanded=types}} |
||
'''বিবাহ''' ({{lang-en|'''Marriage''', '''matrimony''' বা '''wedlock'''}}) হল একটি সামাজিক বন্ধন বা বৈধ চুক্তি যার মাধ্যমে দু'জন মানুষের মধ্যে দাম্পত্য সম্পর্ক স্থাপিত হয়।<ref>{{cite book |last1=Haviland |first1=William A. |last2=Prins |first2=Harald E. L. |last3=McBride |first3=Bunny |last4=Walrath |first4=Dana |year=2011 |title=Cultural Anthropology: The Human Challenge |publisher=Cengage Learning |isbn=978-0-495-81178-7 |edition=13th}} "''A nonethnocentric definition of marriage is a culturally sanctioned union between two or more people that establishes certain rights and obligations between the people, between them and their children, and between them and their in-laws.''"</ref> বিভিন্ন দেশে সংস্কৃতিভেদে বিবাহের সংজ্ঞার তারতম্য থাকলেও সাধারণ ভাবে বিবাহ এমন একটি প্রতিষ্ঠান যার মাধ্যমে দু'জন মানুষের মধ্যে ঘনিষ্ঠ ও যৌন সম্পর্ক সামাজিক স্বীকৃতি লাভ করে। বিশদ বিবৃত সংজ্ঞার ভাষায় বলতে গেলে, বিবাহ হল একটি বৈশ্বিক সার্বজনীন সংস্কৃতি। বিবাহ সাধারণত কোন রাষ্ট্র, কোন সংস্থা, কোন ধর্মীয় কর্তৃপক্ষ, কোন আদিবাসী গোষ্ঠী, কোন স্থানীয় সম্প্রদায় অথবা সহকর্মী ব্যক্তিবর্গের দ্বারা স্বীকৃত হতে পারে। একে প্রায়শই একটি চুক্তি হিসেবে দেখা হয়। সাধারণত আনুষ্ঠানিকভাবে ধর্মীয় অথবা ধর্মনিরপেক্ষ আচার অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে বিবাহ সম্পন্ন করা হয়। বৈবাহিক কার্যক্রম সাধারণত দম্পতির মাঝে সমাজ-স্বীকৃত বা আইনগত দায়িত্ববোধ তৈরি করে, এবং এর মাধ্যমে তারা বৈধভাবে স্বেচ্ছায় সন্তানসন্তদির জন্ম দিতে পারে। বিশ্বের কিছু স্থানে, [[পরিবার-পরিকল্পিত বিবাহ]], [[শিশু বিবাহ]], [[বহুবিবাহ]] এবং [[জোরপূর্বক বিবাহ]] সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য হিসেবে পালিত হয়। বলা বাহুল্য, আন্তর্জাতিক আইন ও নারী অধিকার বিষয়ক উদ্যোগের কারণে বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে উল্লেখিত বিবাহরীতিগুলো শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে আইনে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। আইনগত স্বীকৃতির ক্ষেত্রে, অধিকাংশ সার্বভৌম রাষ্ট্র ও আইনবিধি বিবাহকে দু'জন বিপরীত লিঙ্গের মানুষের মধ্যে সীমিত করে এবং এদের মধ্যে হাতে গোনা কিছু রাষ্ট্র [[বহুগামিতা|বহুবিবাহ]], শিশুবিবাহ এবং জোরপূর্বক |
'''বিবাহ''' ({{lang-en|'''Marriage''', '''matrimony''' বা '''wedlock'''}}) হল একটি সামাজিক বন্ধন বা বৈধ চুক্তি যার মাধ্যমে দু'জন মানুষের মধ্যে দাম্পত্য সম্পর্ক স্থাপিত হয়।<ref>{{cite book |last1=Haviland |first1=William A. |last2=Prins |first2=Harald E. L. |last3=McBride |first3=Bunny |last4=Walrath |first4=Dana |year=2011 |title=Cultural Anthropology: The Human Challenge |publisher=Cengage Learning |isbn=978-0-495-81178-7 |edition=13th}} "''A nonethnocentric definition of marriage is a culturally sanctioned union between two or more people that establishes certain rights and obligations between the people, between them and their children, and between them and their in-laws.''"</ref> বিভিন্ন দেশে সংস্কৃতিভেদে বিবাহের সংজ্ঞার তারতম্য থাকলেও সাধারণ ভাবে বিবাহ এমন একটি প্রতিষ্ঠান যার মাধ্যমে দু'জন মানুষের মধ্যে ঘনিষ্ঠ ও যৌন সম্পর্ক সামাজিক স্বীকৃতি লাভ করে। বিশদ বিবৃত সংজ্ঞার ভাষায় বলতে গেলে, বিবাহ হল একটি বৈশ্বিক সার্বজনীন সংস্কৃতি। বিবাহ সাধারণত কোন রাষ্ট্র, কোন সংস্থা, কোন ধর্মীয় কর্তৃপক্ষ, কোন আদিবাসী গোষ্ঠী, কোন স্থানীয় সম্প্রদায় অথবা সহকর্মী ব্যক্তিবর্গের দ্বারা স্বীকৃত হতে পারে। একে প্রায়শই একটি চুক্তি হিসেবে দেখা হয়। সাধারণত আনুষ্ঠানিকভাবে ধর্মীয় অথবা ধর্মনিরপেক্ষ আচার অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে বিবাহ সম্পন্ন করা হয়। বৈবাহিক কার্যক্রম সাধারণত দম্পতির মাঝে সমাজ-স্বীকৃত বা আইনগত দায়িত্ববোধ তৈরি করে, এবং এর মাধ্যমে তারা বৈধভাবে স্বেচ্ছায় সন্তানসন্তদির জন্ম দিতে পারে। বিশ্বের কিছু স্থানে, [[পরিবার-পরিকল্পিত বিবাহ]], [[শিশু বিবাহ]], [[বহুবিবাহ]] এবং [[জোরপূর্বক বিবাহ]] সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য হিসেবে পালিত হয়। বলা বাহুল্য, আন্তর্জাতিক আইন ও নারী অধিকার বিষয়ক উদ্যোগের কারণে বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে উল্লেখিত বিবাহরীতিগুলো শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে আইনে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। আইনগত স্বীকৃতির ক্ষেত্রে, অধিকাংশ সার্বভৌম রাষ্ট্র ও আইনবিধি বিবাহকে দু'জন বিপরীত লিঙ্গের মানুষের মধ্যে সীমিত করে এবং এদের মধ্যে হাতে গোনা কিছু রাষ্ট্র [[বহুগামিতা|বহুবিবাহ]], [[শিশুবিবাহ]] এবং [[জোরপূর্বক বিবাহ]]কে স্বীকৃতি দেয়। বিগত বিংশ শতাব্দীতে এসে, ক্রমবর্ধমানভাবে বহুসংখ্যক রাষ্ট্র [[আন্তঃরাষ্ট্রীয় বিবাহ]], [[আন্তঃধর্মীয় বিবাহ]] এবং অতি সাম্প্রতিকভাবে [[সমলিঙ্গীয় বিবাহ|সমলিঙ্গীয়]] বিবাহের উপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়ে এদেরকে আইনগত স্বীকৃতি নিয়েছে। কিছু সংস্কৃতি [[তালাক|তালাকের]] মাধ্যমে বিবাহবিচ্ছেদের অনুমতি দেয় এবং কিছু স্থানে রাষ্ট্রের আইনগত নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও শিশুবিবাহ এবং বহুবিবাহ সংঘটিত হয়ে থাকে। বিবাহের মাধ্যমে [[পরিবার|পরিবারের]] সূত্রপাত হয়। এছাড়া বিবাহের মাধ্যমে বংশবিস্তার ও উত্তরাধিকারের সুযোগ সৃষ্টি হয়। বিবাহের মাধ্যমে পরস্পর সম্পর্কিত পুরুষকে স্বামী (পতি) এবং নারীকে স্ত্রী (পত্নী) হিসাবে চিহ্নিত করা হয়। স্বামী ও স্ত্রীর যুক্ত জীবনকে "দাম্পত্য জীবন" হিসাবে অভিহিত করা হয়। বিভিন্ন ধর্মে বিবাহের বিভিন্ন রীতি প্রচলিত। একইভাবে বিভিন্ন সমাজে বিভিন্ন প্রথায় বিবাহ অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। বিবাহ মূলত একটি ধর্মীয় রীতি হলেও আধুনিক সভ্যতায় এটি একটি আইনী প্রথাও বটে। বিবাহবহির্ভুত [[যৌনসঙ্গম]] অবৈধ বলে স্বীকৃত এবং [[ব্যাভিচার]] হিসাবে অভিহিত একটি [[পাপ]] ও [[অপরাধ]]। |
||
== বিভিন্ন ধরণের বিবাহরীতি == |
== বিভিন্ন ধরণের বিবাহরীতি == |
১৭:১৫, ২০ এপ্রিল ২০১৬ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
আন্তঃব্যক্তিক সম্পর্ক |
---|
বিবাহ (ইংরেজি: Marriage, matrimony বা wedlock) হল একটি সামাজিক বন্ধন বা বৈধ চুক্তি যার মাধ্যমে দু'জন মানুষের মধ্যে দাম্পত্য সম্পর্ক স্থাপিত হয়।[১] বিভিন্ন দেশে সংস্কৃতিভেদে বিবাহের সংজ্ঞার তারতম্য থাকলেও সাধারণ ভাবে বিবাহ এমন একটি প্রতিষ্ঠান যার মাধ্যমে দু'জন মানুষের মধ্যে ঘনিষ্ঠ ও যৌন সম্পর্ক সামাজিক স্বীকৃতি লাভ করে। বিশদ বিবৃত সংজ্ঞার ভাষায় বলতে গেলে, বিবাহ হল একটি বৈশ্বিক সার্বজনীন সংস্কৃতি। বিবাহ সাধারণত কোন রাষ্ট্র, কোন সংস্থা, কোন ধর্মীয় কর্তৃপক্ষ, কোন আদিবাসী গোষ্ঠী, কোন স্থানীয় সম্প্রদায় অথবা সহকর্মী ব্যক্তিবর্গের দ্বারা স্বীকৃত হতে পারে। একে প্রায়শই একটি চুক্তি হিসেবে দেখা হয়। সাধারণত আনুষ্ঠানিকভাবে ধর্মীয় অথবা ধর্মনিরপেক্ষ আচার অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে বিবাহ সম্পন্ন করা হয়। বৈবাহিক কার্যক্রম সাধারণত দম্পতির মাঝে সমাজ-স্বীকৃত বা আইনগত দায়িত্ববোধ তৈরি করে, এবং এর মাধ্যমে তারা বৈধভাবে স্বেচ্ছায় সন্তানসন্তদির জন্ম দিতে পারে। বিশ্বের কিছু স্থানে, পরিবার-পরিকল্পিত বিবাহ, শিশু বিবাহ, বহুবিবাহ এবং জোরপূর্বক বিবাহ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য হিসেবে পালিত হয়। বলা বাহুল্য, আন্তর্জাতিক আইন ও নারী অধিকার বিষয়ক উদ্যোগের কারণে বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে উল্লেখিত বিবাহরীতিগুলো শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে আইনে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। আইনগত স্বীকৃতির ক্ষেত্রে, অধিকাংশ সার্বভৌম রাষ্ট্র ও আইনবিধি বিবাহকে দু'জন বিপরীত লিঙ্গের মানুষের মধ্যে সীমিত করে এবং এদের মধ্যে হাতে গোনা কিছু রাষ্ট্র বহুবিবাহ, শিশুবিবাহ এবং জোরপূর্বক বিবাহকে স্বীকৃতি দেয়। বিগত বিংশ শতাব্দীতে এসে, ক্রমবর্ধমানভাবে বহুসংখ্যক রাষ্ট্র আন্তঃরাষ্ট্রীয় বিবাহ, আন্তঃধর্মীয় বিবাহ এবং অতি সাম্প্রতিকভাবে সমলিঙ্গীয় বিবাহের উপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়ে এদেরকে আইনগত স্বীকৃতি নিয়েছে। কিছু সংস্কৃতি তালাকের মাধ্যমে বিবাহবিচ্ছেদের অনুমতি দেয় এবং কিছু স্থানে রাষ্ট্রের আইনগত নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও শিশুবিবাহ এবং বহুবিবাহ সংঘটিত হয়ে থাকে। বিবাহের মাধ্যমে পরিবারের সূত্রপাত হয়। এছাড়া বিবাহের মাধ্যমে বংশবিস্তার ও উত্তরাধিকারের সুযোগ সৃষ্টি হয়। বিবাহের মাধ্যমে পরস্পর সম্পর্কিত পুরুষকে স্বামী (পতি) এবং নারীকে স্ত্রী (পত্নী) হিসাবে চিহ্নিত করা হয়। স্বামী ও স্ত্রীর যুক্ত জীবনকে "দাম্পত্য জীবন" হিসাবে অভিহিত করা হয়। বিভিন্ন ধর্মে বিবাহের বিভিন্ন রীতি প্রচলিত। একইভাবে বিভিন্ন সমাজে বিভিন্ন প্রথায় বিবাহ অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। বিবাহ মূলত একটি ধর্মীয় রীতি হলেও আধুনিক সভ্যতায় এটি একটি আইনী প্রথাও বটে। বিবাহবহির্ভুত যৌনসঙ্গম অবৈধ বলে স্বীকৃত এবং ব্যাভিচার হিসাবে অভিহিত একটি পাপ ও অপরাধ।
বিভিন্ন ধরণের বিবাহরীতি
হিন্দু বিবাহরীতি
হিন্দুশাস্ত্রে আট প্রকারের বিবাহরীতির উল্লেখ আছে। যথা, ব্রাহ্ম, দৈব, আর্ষ, প্রাজাপত্য, গান্ধর্ব, পিশাচ ও রাক্ষস বিবাহ।[২] হিন্দু বিবাহে যৌতুকের কোন স্থান নেই এবং বহির্ভূতএবং বিবাহর্পূর্ব অনৈতক সম্পর্ক করা নিষিদ্ধ
ইসলামী বিবাহরীতি
ইসলামী বিবাহরীতিতে পাত্র পাত্রী উভয়ের সম্মতি এবং বিবাহের সময় উভয়পক্ষের বৈধ অভিভাবক বা ওয়ালীর উপস্থিতি ও সম্মতির প্রয়োজন। ইসলামী বিবাহে যৌতুকের কোন স্থান নেই। বিয়ের পূর্বেই পাত্রের পক্ষ হতে পাত্রীকে পাত্রীর দাবি অনুযায়ী একটি নির্দিষ্ট অঙ্কের টাকা বা অর্থসম্পদ বাধ্যতামূলক ও আবশ্যকভাবে দিতে হয়, একে দেনমোহর বলা হয়। এছাড়া বিয়ের পর তা পরিবার পরিজন ও পরিচিত ব্যক্তিবর্গকে জানিয়ে দেয়াও ইসলামী করনীয়সমূহের অন্তর্ভুক্ত।[৩][৪][৫][৬] ইসলামী বিধান অনুযায়ী, একজন পুরুষ সকল স্ত্রীকে সমান অধিকার প্রদানের তার চাহিদা অনুসারে সর্বোচ্চ চারটি বিয়ে করতে পারে। আর সমান অধিকার দিতে অপারগ হলে শুধু একটি বিয়ে করার অনুমতি পাবে। মেয়েদের ক্ষেত্রে একাধিক বিয়ের অনুমতি নেই। একজন মুসলিম পুরুষ মুসলিম নারীর পাশাপাশি ইহুদী কিংবা খ্রিষ্টান নারীকে বিয়ে করতে পারবে। কিন্তু মুসলিম নারীরা শুধু মুসলিম পুরুষের সাথে বিবাহে আবদ্ধ হতে পারবে। ইসলামে বিবাহপূর্ব ও বিবাহবহির্ভূত যৌনতা নিষিদ্ধ। ইসলাম ধর্মে বিবাহের মাধ্যমে শুধুমাত্র নারী ও পুরুষের মধ্যকার যৌন সম্পর্কের অনুমতি রয়েছে। সমকামিতা ও সমকামী বিবাহ উভয়েই প্রকৃতিবিরুদ্ধ ও বিকৃত যৌনাচার হিসেবে ইসলামে অবৈধ ও নিষিদ্ধ।
খ্রিস্টীয় বিবাহরীতি
আরো দেখুন
- মধুচন্দ্রিমা
- বাংলাদেশের বিয়ে
- বিবাহযোগ্য বয়স
- বৈবাহিক সনদ
- বৌভাত
- গায়ে হলুদ
- আইবুড়ো ভাত
- রেজিট্রী
- আশির্বাদ
তথ্যসূত্র
- ↑ Haviland, William A.; Prins, Harald E. L.; McBride, Bunny; Walrath, Dana (২০১১)। Cultural Anthropology: The Human Challenge (13th সংস্করণ)। Cengage Learning। আইএসবিএন 978-0-495-81178-7। "A nonethnocentric definition of marriage is a culturally sanctioned union between two or more people that establishes certain rights and obligations between the people, between them and their children, and between them and their in-laws."
- ↑ অষ্টবিধ হিন্দু বিবাহরীতি, Indian Weddings
- ↑ The method of pronouncing the marriage formula sistani.org [ত্রুটি: আর্কাইভের ইউআরএল অজানা] আর্কাইভকৃত [তারিখ অনুপস্থিত] তারিখে
- ↑ Marriage formula. sistani.org
- ↑ Conditions of pronouncing Nikah. sistani.org
- ↑ Women with whom matrimony is Haraam sistani.org [ত্রুটি: আর্কাইভের ইউআরএল অজানা] আর্কাইভকৃত [তারিখ অনুপস্থিত] তারিখে
বহিঃসংযোগ
- African Marriage Rituals
- For Better, for Worse: British Marriages, 1600 to the Present John Gillis. 1985. Oxford University Press. ISBN 0-19-503614-X
- The Council of Trent on Marriage by the Catholic Church
- "Legal Regulation of Marital Relations: An Historical and Comparative Approach – Gautier 19 (1): 47 – International Journal of Law, Policy and the Family"।
- "Marriage – Its Various Forms and the Role of the State" on BBC Radio 4's In Our Time featuring Janet Soskice, Frederik Pedersen and Christina Hardyment
- Radical Principles and the Legal Institution of Marriage: Domestic Relations Law and Social Democracy in Sweden – Bradley 4 (2): 154 – International Journal of Law, Policy and the Family
- Recordings & Photos from a College Historical Society debate on the role of marriage, featuring Senator David Norris and Senator Ronan Mullen.
- Early Human Kinship Was Matrilineal by Chris Knight. (Scholarly debates on 'group marriage' and the history of the family).
- The Delights of Wisdom Concerning Marriage ("Conjugial") Love, After Which Follows the Pleasures of Insanity Concerning Scortatory Love. by Emanuel Swedenborg (Swedenborg Society 1953)
- Marriage and Staying Single for God – Discussed from the Biblical Point of View