অজগর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান)
বট কসমেটিক পরিবর্তন করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন
৩৯ নং লাইন: ৩৯ নং লাইন:
এদের অবলোহিত(তাপ) রশ্মি দেখার বিশেষ [[তাপদৃষ্টি]](infrared vision) ইন্দ্রিয় আছে (যে ক্ষমতা কিছু [[বোড়া|বোড়াদেরও]] আছে কিন্তু গঠন ও বিবর্তন ভিন্ন পথের)। অজগরের উপরের ঠোঁট বরাবর এই ইন্দ্রিয় অবস্থিত।
এদের অবলোহিত(তাপ) রশ্মি দেখার বিশেষ [[তাপদৃষ্টি]](infrared vision) ইন্দ্রিয় আছে (যে ক্ষমতা কিছু [[বোড়া|বোড়াদেরও]] আছে কিন্তু গঠন ও বিবর্তন ভিন্ন পথের)। অজগরের উপরের ঠোঁট বরাবর এই ইন্দ্রিয় অবস্থিত।


==প্রাপ্তিস্থান==
== প্রাপ্তিস্থান ==
আফ্রিকা মহাদেশের বিষুবীয় সাহারা অঞ্চলে পাইথন পাওয়া যায়। তবে এই মহাদেশের দক্ষিন-পশ্চিম এলাকা যেমন, ওয়েষ্টার্ণ কেপ ও [[মাদাগাস্কার|মাদাগাস্কারে]] এই প্রজাতির সাপ পাওয়া যায় না। এশিয়া মহাদেশে [[ভারত]], [[বাংলাদেশ]],[[নেপাল]], [[পাকিস্তান]], [[শ্রীলঙ্কা]], [[মায়ানমার]], নিকোবর দ্বীপ এই সাপের বসতি আছে। এছাড়া দক্ষিন চীন, [[ফিলিপাইন|ফিলিপাইন দ্বীপপুঞ্জ]] ও [[ইন্দোনেশিয়া|ইন্দোনেশিয়ায়]] পাইথন দেখতে পাওয়া যায়। <ref name="McD99"/>
আফ্রিকা মহাদেশের বিষুবীয় সাহারা অঞ্চলে পাইথন পাওয়া যায়। তবে এই মহাদেশের দক্ষিন-পশ্চিম এলাকা যেমন, ওয়েষ্টার্ণ কেপ ও [[মাদাগাস্কার|মাদাগাস্কারে]] এই প্রজাতির সাপ পাওয়া যায় না। এশিয়া মহাদেশে [[ভারত]], [[বাংলাদেশ]],[[নেপাল]], [[পাকিস্তান]], [[শ্রীলঙ্কা]], [[মায়ানমার]], নিকোবর দ্বীপ এই সাপের বসতি আছে। এছাড়া দক্ষিন চীন, [[ফিলিপাইন|ফিলিপাইন দ্বীপপুঞ্জ]] ও [[ইন্দোনেশিয়া|ইন্দোনেশিয়ায়]] পাইথন দেখতে পাওয়া যায়। <ref name="McD99"/>


==প্রজনন==
== প্রজনন ==
পাইথন একটু দেরিতে প্রজনন শুরু করে। সাধারনত একটি সাপ ৫ থেকে ৬ বছর বয়সে প্রাপ্তবয়স্ক হয়। একটি স্ত্রী পাইথন প্রচুর খাদ্যগ্রহন করে যথেষ্ট শক্তি অর্জন করার পর একসাথে প্রচুর ডিম পারে। <ref>http://www.pythonsnake.org/</ref>
পাইথন একটু দেরিতে প্রজনন শুরু করে। সাধারনত একটি সাপ ৫ থেকে ৬ বছর বয়সে প্রাপ্তবয়স্ক হয়। একটি স্ত্রী পাইথন প্রচুর খাদ্যগ্রহন করে যথেষ্ট শক্তি অর্জন করার পর একসাথে প্রচুর ডিম পারে। <ref>http://www.pythonsnake.org/</ref>
== তথ্যসূত্র ==
== তথ্যসূত্র ==
{{Reflist}}
{{Reflist}}

১২:২৩, ১২ এপ্রিল ২০১৬ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

অজগর
pythons
ভারতীয় অজগর Python molurus
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস
জগৎ: Animalia
পর্ব: কর্ডাটা
উপপর্ব: Vertebrata
শ্রেণী: Reptilia
বর্গ: Squamata
উপবর্গ: Serpentes
অধোবর্গ: Alethinophidia
পরিবার: Pythonidae
Fitzinger, 1826
প্রতিশব্দ
  • Pythonoidea - Fitzinger, 1826
  • Pythonoidei - Eichwald, 1831
  • Holodonta - Müller, 1832
  • Pythonina - Bonaparte, 1840
  • Pythophes - Fitzinger, 1843
  • Pythoniens - A.M.C. Duméril & Bibron, 1844
  • Holodontes - A.M.C. Duméril & Bibron, 1844
  • Pythonides - A.M.C. Duméril & Bibron, 1844
  • Pythones - Cope, 1861
  • Pythonidae - Cope, 1864
  • Peropodes - Meyer, 1874
  • Chondropythonina - Boulenger, 1879
  • Pythoninae - Boulenger, 1890
  • Pythonini - Underwood & Stimson, 1990
  • Moreliini - Underwood & Stimson, 1990[১]

অজগর বা পাইথন (ইংরেজি: pythons) হচ্ছে পৃথিবীর অন্যতম বৃহত্তম সাপ। অজগরকে ময়াল নামেও ডাকা হয়। এরা বিষহীন আদিম সাপ। এদের পিছনের পা-এর চিহ্ন পুরো বিলুপ্ত হয়নি।[২]

এরা শিকারকে জোরে পেঁচিয়ে/পরিবেষ্টন (constrict) করে এরা তার দম বন্ধ করে। এরা শীকারকে সাধারনত মাথার দিক থেকে আস্ত গিলে খাওয়া শুরু করে। কারন, এতে শীকারের বাধা দেয়ার ক্ষমতা কমে যায়। শীকার হজম করতে তাদের কয়েকদিন সময় লাগে।

এদের অবলোহিত(তাপ) রশ্মি দেখার বিশেষ তাপদৃষ্টি(infrared vision) ইন্দ্রিয় আছে (যে ক্ষমতা কিছু বোড়াদেরও আছে কিন্তু গঠন ও বিবর্তন ভিন্ন পথের)। অজগরের উপরের ঠোঁট বরাবর এই ইন্দ্রিয় অবস্থিত।

প্রাপ্তিস্থান

আফ্রিকা মহাদেশের বিষুবীয় সাহারা অঞ্চলে পাইথন পাওয়া যায়। তবে এই মহাদেশের দক্ষিন-পশ্চিম এলাকা যেমন, ওয়েষ্টার্ণ কেপ ও মাদাগাস্কারে এই প্রজাতির সাপ পাওয়া যায় না। এশিয়া মহাদেশে ভারত, বাংলাদেশ,নেপাল, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, মায়ানমার, নিকোবর দ্বীপ এই সাপের বসতি আছে। এছাড়া দক্ষিন চীন, ফিলিপাইন দ্বীপপুঞ্জইন্দোনেশিয়ায় পাইথন দেখতে পাওয়া যায়। [১]

প্রজনন

পাইথন একটু দেরিতে প্রজনন শুরু করে। সাধারনত একটি সাপ ৫ থেকে ৬ বছর বয়সে প্রাপ্তবয়স্ক হয়। একটি স্ত্রী পাইথন প্রচুর খাদ্যগ্রহন করে যথেষ্ট শক্তি অর্জন করার পর একসাথে প্রচুর ডিম পারে। [৩]

তথ্যসূত্র

  1. McDiarmid RW, Campbell JA, Touré T. 1999. Snake Species of the World: A Taxonomic and Geographic Reference, vol. 1. Herpetologists' League. 511 pp. ISBN 1-893777-00-6 (series). ISBN 1-893777-01-4 (volume).
  2. "Python"ইন্টিগ্রেটেড ট্যাক্সোনোমিক ইনফরমেশন সিস্টেম। সংগ্রহের তারিখ ১১ সেপ্টেম্বর ২০০৭ 
  3. http://www.pythonsnake.org/