টিম ব্রেসনান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান)
বট বানান ঠিক করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন
৯৮ নং লাইন: ৯৮ নং লাইন:
জুন, ২০০৬ সালে তিনি ইংল্যান্ডের [[একদিনের আন্তর্জাতিক]] দলে খেলার জন্য আমন্ত্রিত হন ও আয়ারল্যান্ড এবং শ্রীলঙ্কা সফরে যান। ১৫ জুন, ২০০৬ তারিখে [[Rose Bowl, Hampshire|রোজ বোলে]] অনুষ্ঠিত [[টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক|টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে]] [[শ্রীলঙ্কা জাতীয় ক্রিকেট দল|শ্রীলঙ্কার]] বিপক্ষে অভিষেক ঘটে তার। খেলায় তিনি ৬* রানে অপরাজিত ছিলেন ও ২ ওভারে ২০ রান দেন। দুইদিন পর [[লর্ড’স ক্রিকেট গ্রাউন্ড|লর্ডসে]] অনুষ্ঠিত একদিনের আন্তর্জাতিকে একই দলের বিপক্ষে ৯ ওভারে ৪৪ রান দিয়ে ১ উইকেট লাভ করেন। খেলায় তার দল ২০ রানের ব্যবধানে পরাজিত হয়।
জুন, ২০০৬ সালে তিনি ইংল্যান্ডের [[একদিনের আন্তর্জাতিক]] দলে খেলার জন্য আমন্ত্রিত হন ও আয়ারল্যান্ড এবং শ্রীলঙ্কা সফরে যান। ১৫ জুন, ২০০৬ তারিখে [[Rose Bowl, Hampshire|রোজ বোলে]] অনুষ্ঠিত [[টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক|টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে]] [[শ্রীলঙ্কা জাতীয় ক্রিকেট দল|শ্রীলঙ্কার]] বিপক্ষে অভিষেক ঘটে তার। খেলায় তিনি ৬* রানে অপরাজিত ছিলেন ও ২ ওভারে ২০ রান দেন। দুইদিন পর [[লর্ড’স ক্রিকেট গ্রাউন্ড|লর্ডসে]] অনুষ্ঠিত একদিনের আন্তর্জাতিকে একই দলের বিপক্ষে ৯ ওভারে ৪৪ রান দিয়ে ১ উইকেট লাভ করেন। খেলায় তার দল ২০ রানের ব্যবধানে পরাজিত হয়।


এরপর ২৯ এপ্রিল, ২০০৯ তারিখে [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্ট দলের]] সদস্যরূপে অন্তর্ভূক্ত করা হয়। ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে বিপক্ষে আঘাতপ্রাপ্ত অ্যান্ড্রু ফ্লিনটসের বিপরীতে তার এ অন্তর্ভূক্তি। এক সপ্তাহ পর লর্ডসে [[Graham Onions|গ্রাহাম অনিয়ন্সের]] সাথে তারও টেস্ট অভিষেক ঘটে। খেলায় তিনি ৯ রান সংগ্রহ করেছিলেন ও কোন উইকেট লাভ করতে সক্ষমতা দেখাতে পারেননি। দ্বিতীয় খেলায় [[Brendan Nash|ব্রেন্ডন ন্যাশকে]] আউট করার মাধ্যমে তিনি তার প্রথম উইকেট লাভ করেন।<ref>{{cite web |url=http://content.cricinfo.com/engvwi2009/content/current/story/404858.html |title=Bresnan and Anderson swing through Windies |last=Miller |first=Andrew |date=18 May 2009 |publisher=Cricinfo |accessdate=18 May 2009}}</ref> পরের বলেই [[দীনেশ রামদিন|দীনেশ রামদিনকে]] আউট করেন। খেলায় তিনি তিন উইকেট লাভ করেন। [[২০১০-১১ অ্যাশেজ সিরিজ|২০১০-১১]] মৌসুমে অনুষ্ঠিত [[দি অ্যাশেজ|অ্যাশেজ]] সিরিজে দলের সদস্য হিসেবে মনোনীত হন। [[মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ড|এমসিজিতে]] অনুষ্ঠিত [[বক্সিং ডে]] [[বক্সিং ডে টেস্ট|টেস্টে]] ৬ [[উইকেট]] লাভ করেন। তন্মধ্যে শেষ উইকেটটি দখল করে ইংল্যান্ডকে বিজয়ে নিয়ে যান ও ইংল্যান্ড অ্যাশেজ [[ট্রফি]] ফিরে পায়। এ সময়ে ইংল্যান্ড একটিমাত্র টেস্টে পরাজিত হয়। ২০০৯ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে প্রথম ১৩ টেস্টে জয়ী হয়, ১৪তম টেস্ট ড্র এবং পরেরটি [[দক্ষিণ আফ্রিকা জাতীয় ক্রিকেট দল|দক্ষিণ আফ্রিকা দলের]] কাছে ১৯ জুলাই, ২০১২ তারিখে পরাভূত হয়েছিল।<ref>{{cite web|url=http://stats.espncricinfo.com/ci/engine/player/9310.html?class=1;template=results;type=allround;view=results|title=Statistics: TT Bresnan |publisher=Cricinfo |accessdate=8 April 2012}}</ref><ref>[http://www.bbc.co.uk/sport/0/hi/english/static/cricket/statistics/scorecards/2012/07/87008/html/scorecard.stm;class=1;template=results;type=allround;view=results]</ref>
এরপর ২৯ এপ্রিল, ২০০৯ তারিখে [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্ট দলের]] সদস্যরূপে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে বিপক্ষে আঘাতপ্রাপ্ত অ্যান্ড্রু ফ্লিনটসের বিপরীতে তার এ অন্তর্ভুক্তি। এক সপ্তাহ পর লর্ডসে [[Graham Onions|গ্রাহাম অনিয়ন্সের]] সাথে তারও টেস্ট অভিষেক ঘটে। খেলায় তিনি ৯ রান সংগ্রহ করেছিলেন ও কোন উইকেট লাভ করতে সক্ষমতা দেখাতে পারেননি। দ্বিতীয় খেলায় [[Brendan Nash|ব্রেন্ডন ন্যাশকে]] আউট করার মাধ্যমে তিনি তার প্রথম উইকেট লাভ করেন।<ref>{{cite web |url=http://content.cricinfo.com/engvwi2009/content/current/story/404858.html |title=Bresnan and Anderson swing through Windies |last=Miller |first=Andrew |date=18 May 2009 |publisher=Cricinfo |accessdate=18 May 2009}}</ref> পরের বলেই [[দীনেশ রামদিন|দীনেশ রামদিনকে]] আউট করেন। খেলায় তিনি তিন উইকেট লাভ করেন। [[২০১০-১১ অ্যাশেজ সিরিজ|২০১০-১১]] মৌসুমে অনুষ্ঠিত [[দি অ্যাশেজ|অ্যাশেজ]] সিরিজে দলের সদস্য হিসেবে মনোনীত হন। [[মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ড|এমসিজিতে]] অনুষ্ঠিত [[বক্সিং ডে]] [[বক্সিং ডে টেস্ট|টেস্টে]] ৬ [[উইকেট]] লাভ করেন। তন্মধ্যে শেষ উইকেটটি দখল করে ইংল্যান্ডকে বিজয়ে নিয়ে যান ও ইংল্যান্ড অ্যাশেজ [[ট্রফি]] ফিরে পায়। এ সময়ে ইংল্যান্ড একটিমাত্র টেস্টে পরাজিত হয়। ২০০৯ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে প্রথম ১৩ টেস্টে জয়ী হয়, ১৪তম টেস্ট ড্র এবং পরেরটি [[দক্ষিণ আফ্রিকা জাতীয় ক্রিকেট দল|দক্ষিণ আফ্রিকা দলের]] কাছে ১৯ জুলাই, ২০১২ তারিখে পরাভূত হয়েছিল।<ref>{{cite web|url=http://stats.espncricinfo.com/ci/engine/player/9310.html?class=1;template=results;type=allround;view=results|title=Statistics: TT Bresnan |publisher=Cricinfo |accessdate=8 April 2012}}</ref><ref>[http://www.bbc.co.uk/sport/0/hi/english/static/cricket/statistics/scorecards/2012/07/87008/html/scorecard.stm;class=1;template=results;type=allround;view=results]</ref>


== তথ্যসূত্র ==
== তথ্যসূত্র ==

০২:২৩, ২ এপ্রিল ২০১৬ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

টিম ব্রেসনান
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নামটিমোথি থমাস ব্রেসনান
জন্ম (1985-02-28) ২৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৫ (বয়স ৩৯)
পন্টেফ্রাক্ট, পশ্চিম ইয়র্কশায়্যার, ইংল্যান্ড
ডাকনামব্রেজ, ব্রেজি ল্যাড[১]
উচ্চতা৬ ফুট ২ ইঞ্চি (১.৮৮ মিটার)
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি
বোলিংয়ের ধরনডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম
ভূমিকাবোলিং অল-রাউন্ডার
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
টেস্ট অভিষেক
(ক্যাপ ৬৪৩)
৬ মে ২০০৯ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ
শেষ টেস্ট২৬ ডিসেম্বর ২০১৩ বনাম অস্ট্রেলিয়া
ওডিআই অভিষেক
(ক্যাপ ১৯৪)
১৭ জুন ২০০৬ বনাম শ্রীলঙ্কা
শেষ ওডিআই৮ মে ২০১৫ বনাম আয়ারল্যান্ড
ওডিআই শার্ট নং২০ (পূর্বে ৩১)
ঘরোয়া দলের তথ্য
বছরদল
২০০৩-বর্তমানইয়র্কশায়ার (জার্সি নং ১৬)
২০১৪-২০১৫হোবার্ট হারিকেন্স
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট ওডিআই এফসি এলএ
ম্যাচ সংখ্যা ২৩ ৮৫ ১৫৫ ২৪৬
রানের সংখ্যা ৫৭৫ ৮৭১ ৪,৮৭২ ২,৩১৬
ব্যাটিং গড় ২৬.১৩ ১৯.৭৯ ২৯.১৭ ১৮.৫২
১০০/৫০ ০/৩ ০/১ ৫/২৪ ০/৪
সর্বোচ্চ রান ৯১ ৮০ ১৬৯* ৮০
বল করেছে ৪,৬৭৪ ৪,২২১ ২৬,৬৬৮ ১০,৮৬৮
উইকেট ৭২ ১০৯ ৪৩৫ ২৮০
বোলিং গড় ৩২.৭৩ ৩৪.৯৮ ৩১.৩৫ ৩৩.৫৩
ইনিংসে ৫ উইকেট
ম্যাচে ১০ উইকেট - -
সেরা বোলিং ৫/৪৮ ৫/৪৮ ৫/৪২ ৫/৪৮
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ৮/– ২০/– ৭০/– ৬৪/–
উৎস: ক্রিকইনফো, ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৫

টিমোথি টিম থমাস ব্রেসনান (ইংরেজি: Tim Bresnan; জন্ম: ২৮ ফেব্রুয়ারি, ১৯৮৫) পশ্চিম ইয়র্কশায়ারের পন্টেফ্রাক্ট এলাকায় জন্মগ্রহণকারী ইংরেজ ক্রিকেটার[২] ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ব্রেসনান ফাস্ট-মিডিয়াম বোলিং করেন। পাশাপাশি ব্যাটিংয়েও তিনি তার সামর্থ্যতা যথাসাধ্যভাবে প্রদর্শন করে থাকেন। কাউন্টি ক্রিকেটে ইয়র্কশায়ারের পক্ষাবলম্বন করে মাঠেন নামেন। সাধারণতঃ তিনি ডিপ অঞ্চলে ফিল্ডিং করেন। ২০০২ ও ২০০৩ সালে এনবিসি ডেনিস কম্পটন পুরস্কার লাভ করেন।

প্রারম্ভিক জীবন

রে এবং জুলি দম্পতির সন্তান হিসেবে ব্রেসনান জন্মগ্রহণ করেন। ক্যাসলফোর্ড হাই স্কুল টেকনোলজি এন্ড স্পোর্টস কলেজে পড়াশোনা শেষে পন্টেফ্রাক্টের নিউ কলেজে অধ্যয়ন করেন। টাউনভিল ক্রিকেট ক্লাবের জুনিয়র ক্রিকেটের মাধ্যমে তার খেলোয়াড়ী জীবনের সূত্রপাত ঘটে। এ ক্লাবেই তার বাবা, ভাতৃদ্বয় - নিক এবং রিচি ক্রিকেট খেলেছিলেন। তারপর তিনি ক্যাসলফোর্ড ক্রিকেট ক্লাবে স্থানান্তরিত হন ও ইয়র্কশায়ারে স্থায়ীভাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি লিডস ইউনাইটেড ফুটবল ক্লাবের একনিষ্ঠ সমর্থক

খেলোয়াড়ী জীবন

জুন, ২০০৬ সালে তিনি ইংল্যান্ডের একদিনের আন্তর্জাতিক দলে খেলার জন্য আমন্ত্রিত হন ও আয়ারল্যান্ড এবং শ্রীলঙ্কা সফরে যান। ১৫ জুন, ২০০৬ তারিখে রোজ বোলে অনুষ্ঠিত টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে অভিষেক ঘটে তার। খেলায় তিনি ৬* রানে অপরাজিত ছিলেন ও ২ ওভারে ২০ রান দেন। দুইদিন পর লর্ডসে অনুষ্ঠিত একদিনের আন্তর্জাতিকে একই দলের বিপক্ষে ৯ ওভারে ৪৪ রান দিয়ে ১ উইকেট লাভ করেন। খেলায় তার দল ২০ রানের ব্যবধানে পরাজিত হয়।

এরপর ২৯ এপ্রিল, ২০০৯ তারিখে টেস্ট দলের সদস্যরূপে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে বিপক্ষে আঘাতপ্রাপ্ত অ্যান্ড্রু ফ্লিনটসের বিপরীতে তার এ অন্তর্ভুক্তি। এক সপ্তাহ পর লর্ডসে গ্রাহাম অনিয়ন্সের সাথে তারও টেস্ট অভিষেক ঘটে। খেলায় তিনি ৯ রান সংগ্রহ করেছিলেন ও কোন উইকেট লাভ করতে সক্ষমতা দেখাতে পারেননি। দ্বিতীয় খেলায় ব্রেন্ডন ন্যাশকে আউট করার মাধ্যমে তিনি তার প্রথম উইকেট লাভ করেন।[৩] পরের বলেই দীনেশ রামদিনকে আউট করেন। খেলায় তিনি তিন উইকেট লাভ করেন। ২০১০-১১ মৌসুমে অনুষ্ঠিত অ্যাশেজ সিরিজে দলের সদস্য হিসেবে মনোনীত হন। এমসিজিতে অনুষ্ঠিত বক্সিং ডে টেস্টেউইকেট লাভ করেন। তন্মধ্যে শেষ উইকেটটি দখল করে ইংল্যান্ডকে বিজয়ে নিয়ে যান ও ইংল্যান্ড অ্যাশেজ ট্রফি ফিরে পায়। এ সময়ে ইংল্যান্ড একটিমাত্র টেস্টে পরাজিত হয়। ২০০৯ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে প্রথম ১৩ টেস্টে জয়ী হয়, ১৪তম টেস্ট ড্র এবং পরেরটি দক্ষিণ আফ্রিকা দলের কাছে ১৯ জুলাই, ২০১২ তারিখে পরাভূত হয়েছিল।[৪][৫]

তথ্যসূত্র

  1. "Tim Bresnan"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৯ মার্চ ২০১১ 
  2. Warner, David (২০১১)। The Yorkshire County Cricket Club: 2011 Yearbook (113th সংস্করণ)। Ilkley, Yorkshire: Great Northern Books। পৃষ্ঠা 365। আইএসবিএন 978-1-905080-85-4 
  3. Miller, Andrew (১৮ মে ২০০৯)। "Bresnan and Anderson swing through Windies"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৮ মে ২০০৯ 
  4. "Statistics: TT Bresnan"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৮ এপ্রিল ২০১২ 
  5. [১]

আরও দেখুন

বহিঃসংযোগ


টেমপ্লেট:ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল