আলিক ব্যানারম্যান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
→‎খেলোয়াড়ী জীবন: বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান)
বট বানান ঠিক করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন
৫৩ নং লাইন: ৫৩ নং লাইন:
এ প্রসঙ্গে [[উইজডেন ক্রিকেটার্স অ্যালমেনাক]] লিপিবদ্ধ করে যে, তিনি উইকেটে দেয়াল নির্মাণ করে অন্যতম জনপ্রিয় ক্রিকেটারে রূপান্তরিত হয়েছিলেন। এছাড়াও তাঁর অসম্ভব ধৈর্য্যশক্তি অনুকরণীয় ছিল। প্রথম টেস্টে তিনি দলীয় ইনিংসে সর্বোচ্চ ৭৩ রান তোলেন।
এ প্রসঙ্গে [[উইজডেন ক্রিকেটার্স অ্যালমেনাক]] লিপিবদ্ধ করে যে, তিনি উইকেটে দেয়াল নির্মাণ করে অন্যতম জনপ্রিয় ক্রিকেটারে রূপান্তরিত হয়েছিলেন। এছাড়াও তাঁর অসম্ভব ধৈর্য্যশক্তি অনুকরণীয় ছিল। প্রথম টেস্টে তিনি দলীয় ইনিংসে সর্বোচ্চ ৭৩ রান তোলেন।


১৮৭৮ ও ১৮৮০ সালে ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি ফিল্ডিংয়ে দক্ষতা থাকায় তাঁকে দলে অন্তর্ভূক্ত করা হয়। [[সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ড|সিডনিতে]] তাঁর অমার্জনীয় ক্যাচ হাতছাড়া করার প্রেক্ষিতে মিড-অফে অবস্থান নেন তিনি। ব্রিটিশ ভূমিতে অনুষ্ঠিত প্রথমবারের মতো টেস্ট ক্রিকেটে চার্লসের স্থলাভিষিক্ত হয়ে দলের ব্যাটিং উদ্বোধনে মাঠে নামেন ও ইংল্যান্ডে তাঁর প্রথম রান সংগ্রহ করেন।
১৮৭৮ ও ১৮৮০ সালে ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি ফিল্ডিংয়ে দক্ষতা থাকায় তাঁকে দলে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। [[সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ড|সিডনিতে]] তাঁর অমার্জনীয় ক্যাচ হাতছাড়া করার প্রেক্ষিতে মিড-অফে অবস্থান নেন তিনি। ব্রিটিশ ভূমিতে অনুষ্ঠিত প্রথমবারের মতো টেস্ট ক্রিকেটে চার্লসের স্থলাভিষিক্ত হয়ে দলের ব্যাটিং উদ্বোধনে মাঠে নামেন ও ইংল্যান্ডে তাঁর প্রথম রান সংগ্রহ করেন।


== অবসর ==
== অবসর ==
অবসর পরবর্তীকালে অধিকাংশ সময়ই সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ডে নিউ সাউথ ওয়েলস ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের কোচিংয়ের সাথে সংশ্লিষ্ট রাখেন আলিক। দলে কোন নতুন খেলোয়াড় অন্তর্ভূক্ত হলে তিনি নিবিঢ়ভাবে তাকে পর্যবেক্ষণে রাখতেন। এছাড়াও তিনি তাকে নিজের পোশাক ও অংশগ্রহণের কথা তুলে ধরতেন। এর ব্যতিক্রম হলে নবাগত তা জানতে পারতেন। তিনি বলতেন, পুত্র, যদি তুমি ক্রিকেটার না হও, তাহলে তুমি কমপক্ষে এর একটির মতো হও।
অবসর পরবর্তীকালে অধিকাংশ সময়ই সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ডে নিউ সাউথ ওয়েলস ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের কোচিংয়ের সাথে সংশ্লিষ্ট রাখেন আলিক। দলে কোন নতুন খেলোয়াড় অন্তর্ভুক্ত হলে তিনি নিবিঢ়ভাবে তাকে পর্যবেক্ষণে রাখতেন। এছাড়াও তিনি তাকে নিজের পোশাক ও অংশগ্রহণের কথা তুলে ধরতেন। এর ব্যতিক্রম হলে নবাগত তা জানতে পারতেন। তিনি বলতেন, পুত্র, যদি তুমি ক্রিকেটার না হও, তাহলে তুমি কমপক্ষে এর একটির মতো হও।


৭০ বছর বয়সে ১৯ সেপ্টেম্বর, ১৯২৪ তারিখে তাঁর দেহাবসান ঘটে।<ref name="tv">{{cite news|first= |last=|title = ALICK BANNERMAN PASSES AWAY | url=http://trove.nla.gov.au/ndp/del/article/136624640 |date =|accessdate = 2015-8-7|publisher=trove}}</ref> এ প্রসঙ্গে উইজডেন মন্তব্য করে যে, যতদিন ক্রিকেট খেলা হবে, ততোদিন আলিক ব্যানারম্যান স্মরণীয় হয়ে থাকবেন।
৭০ বছর বয়সে ১৯ সেপ্টেম্বর, ১৯২৪ তারিখে তাঁর দেহাবসান ঘটে।<ref name="tv">{{cite news|first= |last=|title = ALICK BANNERMAN PASSES AWAY | url=http://trove.nla.gov.au/ndp/del/article/136624640 |date =|accessdate = 2015-8-7|publisher=trove}}</ref> এ প্রসঙ্গে উইজডেন মন্তব্য করে যে, যতদিন ক্রিকেট খেলা হবে, ততোদিন আলিক ব্যানারম্যান স্মরণীয় হয়ে থাকবেন।

২৩:১৬, ১ এপ্রিল ২০১৬ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

আলিক ব্যানারম্যান
ক্রিকেট তথ্য
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি
বোলিংয়ের ধরন-
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট এফসি
ম্যাচ সংখ্যা ২৮ ২১৯
রানের সংখ্যা ১১০৮ ৭৮১৬
ব্যাটিং গড় ২৩.০৮ ২২.১৪
১০০/৫০ ০/৮ ৫/৩০
সর্বোচ্চ রান ৯৪ ১৩৪
বল করেছে ২৯২ ১২৯৫
উইকেট ২২
বোলিং গড় ৪০.৭৫ ২৯.৮১
ইনিংসে ৫ উইকেট
ম্যাচে ১০ উইকেট
সেরা বোলিং ৩/১১১ ৩/১২
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ২১/০ ১৫৪/০
উৎস: cricinfo, ৭ আগস্ট ২০১৫

আলেকজান্ডার (আলিক বা আলেক) চালমার্স ব্যানারম্যান (জন্ম: ২১ মার্চ, ১৮৫৪ - মৃত্যু: ১৯ সেপ্টেম্বর, ১৯২৪) নিউ সাউথ ওয়েলসের সিডনিতে জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটার ছিলেন। ১৮৭৯ থেকে ১৮৯৩ সময়কালে অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। দলে আলিক ব্যানারম্যান মূলতঃ ডানহাতি ব্যাটসম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করতেন।

খেলোয়াড়ী জীবন

সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে ২৮ টেস্টে অংশ নিয়েছেন। ২ জানুয়ারি, ১৮৭৯ তারিখে মেলবোর্নে তাঁর টেস্ট অভিষেক ঘটে। তাঁর তুলনায় আট বছরের বড় ভাই চার্লস ব্যানারম্যানও অস্ট্রেলিয়া দলের নিয়মিত সদস্য ছিলেন। অতি-রক্ষণাত্মক ভঙ্গীমায় ব্যাটিং করতেন তিনি। প্রায়শঃই স্ট্রোকবিহীন অবস্থায় মাঠে অবস্থান করতেন।

এ প্রসঙ্গে উইজডেন ক্রিকেটার্স অ্যালমেনাক লিপিবদ্ধ করে যে, তিনি উইকেটে দেয়াল নির্মাণ করে অন্যতম জনপ্রিয় ক্রিকেটারে রূপান্তরিত হয়েছিলেন। এছাড়াও তাঁর অসম্ভব ধৈর্য্যশক্তি অনুকরণীয় ছিল। প্রথম টেস্টে তিনি দলীয় ইনিংসে সর্বোচ্চ ৭৩ রান তোলেন।

১৮৭৮ ও ১৮৮০ সালে ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি ফিল্ডিংয়ে দক্ষতা থাকায় তাঁকে দলে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। সিডনিতে তাঁর অমার্জনীয় ক্যাচ হাতছাড়া করার প্রেক্ষিতে মিড-অফে অবস্থান নেন তিনি। ব্রিটিশ ভূমিতে অনুষ্ঠিত প্রথমবারের মতো টেস্ট ক্রিকেটে চার্লসের স্থলাভিষিক্ত হয়ে দলের ব্যাটিং উদ্বোধনে মাঠে নামেন ও ইংল্যান্ডে তাঁর প্রথম রান সংগ্রহ করেন।

অবসর

অবসর পরবর্তীকালে অধিকাংশ সময়ই সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ডে নিউ সাউথ ওয়েলস ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের কোচিংয়ের সাথে সংশ্লিষ্ট রাখেন আলিক। দলে কোন নতুন খেলোয়াড় অন্তর্ভুক্ত হলে তিনি নিবিঢ়ভাবে তাকে পর্যবেক্ষণে রাখতেন। এছাড়াও তিনি তাকে নিজের পোশাক ও অংশগ্রহণের কথা তুলে ধরতেন। এর ব্যতিক্রম হলে নবাগত তা জানতে পারতেন। তিনি বলতেন, পুত্র, যদি তুমি ক্রিকেটার না হও, তাহলে তুমি কমপক্ষে এর একটির মতো হও।

৭০ বছর বয়সে ১৯ সেপ্টেম্বর, ১৯২৪ তারিখে তাঁর দেহাবসান ঘটে।[১] এ প্রসঙ্গে উইজডেন মন্তব্য করে যে, যতদিন ক্রিকেট খেলা হবে, ততোদিন আলিক ব্যানারম্যান স্মরণীয় হয়ে থাকবেন।

তথ্যসূত্র

  1. "ALICK BANNERMAN PASSES AWAY"। trove। সংগ্রহের তারিখ 2015-8-7  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য)

বহিঃসংযোগ