শহীদ আফ্রিদি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১৫০ নং লাইন: ১৫০ নং লাইন:


২০০৯ সালের জুন মাসে [[ইউনুস খান|ইউনুস খানের]] কাছে থেকে টি২০-এর [[অধিনায়ক (ক্রিকেট)|অধিনায়কত্ব]] পান। কিছুদিন পরে ২০১০ সালে নিয়োগপ্রাপ্ত হন একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচের জন্য। তার প্রথম একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচে অধিনায়কত্বের অভিষেক হয় [[শ্রীলঙ্কা জাতীয় ক্রিকেট দল|শ্রীলঙ্কার]] বিরুদ্ধে যেখানে তার একটি শতক ও ছিল কিন্তু পাকিস্তান ম্যাচটি হেরেছিল ১৬ রানে।
২০০৯ সালের জুন মাসে [[ইউনুস খান|ইউনুস খানের]] কাছে থেকে টি২০-এর [[অধিনায়ক (ক্রিকেট)|অধিনায়কত্ব]] পান। কিছুদিন পরে ২০১০ সালে নিয়োগপ্রাপ্ত হন একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচের জন্য। তার প্রথম একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচে অধিনায়কত্বের অভিষেক হয় [[শ্রীলঙ্কা জাতীয় ক্রিকেট দল|শ্রীলঙ্কার]] বিরুদ্ধে যেখানে তার একটি শতক ও ছিল কিন্তু পাকিস্তান ম্যাচটি হেরেছিল ১৬ রানে।

== ব্যক্তিগত জীবন ==
আফ্রিদি বিবাহিত। সংসারে তার ৩ কন্যা সন্তান রয়েছে। মাঠের আগ্রাসী মনোভাবের মানুষটা তার পরিবারের কাছে কোমল স্বভাবের। এছাড়াও খেলোয়াড়ি জীবনেও তার মহানুভবতা প্রকাশ পেয়েছে। কলকাতার ইডেন গার্ডেনে অনন্য উদাহরণ সৃষ্টি করেন পাকিস্তানের অধিনায়ক শহিদ আফ্রিদি। রান নিতে গিয়ে সাকিব আল হাসান পড়ে যান। এই সময় নিশ্চিত রান আউট থেকে বেঁচে যান এই ব্যাটসম্যান।
রান আউট থেকে বাঁচার জন্য তাড়াহুড়া করতে গিয়ে সাকিবের পায়ে থাকা কেডসটি (জুতা) খুলে যায়। পরে সাকিবের এই কেডসটি নিজ হাতে তুলে দেনে আফ্রিদি।<ref>[http://www.thedaccapost.com/art.1682.da/সাকিবের%20জুতা%20এগিয়ে%20দিলেন%20আফ্রিদি%20%5Bভিডিওসহ%5D http://www.thedaccapost.com/art.1682.da/]</ref>


== রেকর্ড এবং সাফল্য ==
== রেকর্ড এবং সাফল্য ==

০৫:৩৯, ১৭ মার্চ ২০১৬ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

শহীদ আফ্রিদি
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নামশাহিবজাদা মোহাম্মাদ শহীদ খান আফ্রিদি
জন্ম (1980-03-01) ১ মার্চ ১৯৮০ (বয়স ৪৪)
খাইবার এজেন্সি, ফাতা, পাকিস্তান
ডাকনামবুম বুম, আফ্রিদি, লালা[১]
উচ্চতা৫ ফুট ১১.৭৫ ইঞ্চি (১.৮২ মিটার)
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি ব্যাটসম্যান
বোলিংয়ের ধরনডানহাতি লেগ স্পিন
ভূমিকাঅলরাউন্ডার
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
টেস্ট অভিষেক
(ক্যাপ ১৫৩)
২২ অক্টোবর ১৯৯৮ বনাম অস্ট্রেলিয়া
শেষ টেস্ট১৩ জুলাই ২০১০ বনাম অস্ট্রেলিয়া
ওডিআই অভিষেক
(ক্যাপ ১০৯)
২ অক্টোবর ১৯৯৬ বনাম কেনিয়া
শেষ ওডিআই২৫ ডিসেম্বর ২০১৩ বনাম শ্রীলঙ্কা
ওডিআই শার্ট নং১০
টি২০আই অভিষেক
(ক্যাপ )
২৮ আগস্ট ২০০৬ বনাম ইংল্যান্ড
শেষ টি২০আই১৩ ডিসেম্বর ২০১৩ বনাম শ্রীলঙ্কা
ঘরোয়া দলের তথ্য
বছরদল
১৯৯৫–২০১০করাচি
১৯৯৭–২০০৯হাবিব ব্যাংক লিমিটেড
২০০১লিচেসটিশেয়ার
২০০৩ডারবাশেয়ার
২০০৩–০৪গিরিকুল্যান্ড ওয়েসন্ট
২০০৪কেন্ট
২০০৭–২০০৮সিন্ধ
২০১০সাউদার্ন রেডব্যাক
২০০৮ডেকান চার্জার্স
২০১১–বর্তমানহ্যাম্পশায়ার
২০১১-বর্তমানমেলবোর্ন রেনেগাডেস
২০১১–বর্তমানঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস
২০১২-বর্তমানরুহুনা রয়ালস
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট ওডিআই টি-২০আই এফসি
ম্যাচ সংখ্যা ২৭ ৩৭৩ ৭০ ১১১
রানের সংখ্যা ১,৭১৬ ৭,৫১৬ ১০৪৪ ৫,৬৩১
ব্যাটিং গড় ৩৬.৫১ ২৩.৩৪ ১৮.৯৮ ৩১.৪৫
১০০/৫০ ৫/৮ ৬/৩৫ ০/৪ ১২/৩০
সর্বোচ্চ রান ১৫৬ ১২৪ ৫৪* ১৬৪
বল করেছে ৩,১৯৪ ১৬,৩৪৬ ১,৫২০ ১৩,৪৯৩
উইকেট ৪৮ ৩৭৫ ৭৩ ২৫৮
বোলিং গড় ৩৫.৬০ ৩৩.৫৭ ২২.৫০ ২৭.২২
ইনিংসে ৫ উইকেট
ম্যাচে ১০ উইকেট
সেরা বোলিং ৫/৫২ ৭/১২ ৪/১১ ৬/১০১
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ১০/– ১১৯/– ২০/– ৭৫/–
উৎস: ইএসপিএন ক্রিকইনফো, ২৫ ডিসেম্বর ২০১৩
প্রাইড অফ পারফরমেন্স পুরস্কার প্রাপক
Shahid Afridi was recipient of the Pride of Performance Award 2010[২]
তারিখ২০১০
দেশপাকিস্তানের ইসলামিক প্রজাতন্ত্র
পুরস্কারদাতাপাকিস্তানের ইসলামিক প্রজাতন্ত্র

শহীদ আফ্রিদি (উর্দু: شاہدآفریدی‎‎) শাহিবজাদা মোহাম্মাদ শহীদ খান আফ্রিদি (উর্দু: صاحبزادہ محمد شاہد خان آفریدی‎‎) (জন্ম: ১ মার্চ, ১৯৮০ উপজাতীয় এলাকায়ে, পাকিস্তান) একটি পাকিস্তানি ক্রিকেটার। তিনি শহীদ আফ্রিদি নামে অতি পরিচিত। আফ্রিদি ১৯৯৬ থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত পাকিস্তানের হয়ে ২৭টি টেস্ট, ৩৪৯টি একদিনের আন্তর্জাতিক, ৫৬টি টি২০ আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছেন। তিনি ২রা অক্টোবর ১৯৯৬ কেনিয়ার বিরুদ্ধে এবং টেস্ট ক্রিকেট ২২শে অক্টোবর ১৯৯৮ অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে একদিনের আন্তর্জাতিক খেলার অভিষেক হয়।

আফ্রিদি বেশি পরিচিত তার আক্রমণাত্মক ব্যাটিং ভঙ্গির এবং একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচে দ্রুততম শতক ধরে রাখার জন্য। তিনি এক ওভারে করেছিলেন ৩২ রান, যা একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচে এক ওভারে ২য় সর্বোচ্চ স্কোর। তাছাড়াও তিনি একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি ছয় মারার কৃতিত্ব অর্জন করেন। আফ্রিদি নিজেকে একজন ব্যাটসম্যানের চেয়ে বেশি বোলার মনে করেন। তিনি টেস্ট ৪৮টি উইকেট, ৩৪৮টির বেশি একদিনের আন্তর্জাতিক উইকেট নিয়েছেন। বর্তমানে আফ্রিদি আন্তর্জাতিক টি২০-তে সবচেয়ে বেশি উইকেট শিকারি এবং তিনি ৫৬টি ম্যাচে ৬২টি উইকেট নিয়েছেন।

২০০৯ সালের জুন মাসে ইউনুস খানের কাছে থেকে টি২০-এর অধিনায়কত্ব পান। কিছুদিন পরে ২০১০ সালে নিয়োগপ্রাপ্ত হন একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচের জন্য। তার প্রথম একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচে অধিনায়কত্বের অভিষেক হয় শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে যেখানে তার একটি শতক ও ছিল কিন্তু পাকিস্তান ম্যাচটি হেরেছিল ১৬ রানে।

ব্যক্তিগত জীবন

আফ্রিদি বিবাহিত। সংসারে তার ৩ কন্যা সন্তান রয়েছে। মাঠের আগ্রাসী মনোভাবের মানুষটা তার পরিবারের কাছে কোমল স্বভাবের। এছাড়াও খেলোয়াড়ি জীবনেও তার মহানুভবতা প্রকাশ পেয়েছে। কলকাতার ইডেন গার্ডেনে অনন্য উদাহরণ সৃষ্টি করেন পাকিস্তানের অধিনায়ক শহিদ আফ্রিদি। রান নিতে গিয়ে সাকিব আল হাসান পড়ে যান। এই সময় নিশ্চিত রান আউট থেকে বেঁচে যান এই ব্যাটসম্যান। রান আউট থেকে বাঁচার জন্য তাড়াহুড়া করতে গিয়ে সাকিবের পায়ে থাকা কেডসটি (জুতা) খুলে যায়। পরে সাকিবের এই কেডসটি নিজ হাতে তুলে দেনে আফ্রিদি।[৩]

রেকর্ড এবং সাফল্য

১৪ জুলাই, ২০১৩ তারিখে তিনি ১২ রানে ৭ উইকেট নিয়ে নিজস্ব সেরা ও একদিনের ক্রিকেটের ইতিহাসে দ্বিতীয় সেরা বোলিং পরিসংখ্যান গড়েন।[৪][৫] প্রভিডেন্স স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত প্রথম ওডিআইয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলের বিরুদ্ধে তিনি এ রেকর্ড স্থাপন করেন।[৬] এছাড়াও ঐ খেলায় তিনি ৫৫ বলে ৭৬ রান করেছিলেন। প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে তিনবার খেলায় অর্ধ-শতক ও পাঁচ উইকেট দখল করেন।[৭] এছাড়াও একদিনের ক্রিকেটের ইতিহাসে প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে শহীদ আফ্রিদি সাত সহস্রাধিক রান ও ৩৫০ উইকেট দখল করেছেন।

টেস্ট সেঞ্চুরি

  • In the column রান, * indicates being not out
  • The column title ম্যাচ refers to the Match Number of the player's career
টেস্ট সেঞ্চুরি
রান ম্যাচ বিরুদ্ধে শহর/দেশ ভেনিউ বছর
[১] ১৪১  ভারত চেন্নাই, ভারত এমএ চিদাম্বরম স্টেডিয়াম ১৯৯৯
[২] 107 12  ওয়েস্ট ইন্ডিজ Sharjah, United Arab Emirates Sharjah C.A. Stadium ২০০২
[৩] 122 18  ওয়েস্ট ইন্ডিজ Bridgetown, Barbados Kensington Oval 2005
[৪] 103 21  ভারত Lahore, Pakistan গাদ্দাফি স্টেডিয়াম ২০০৬
[৫] 156 22  ভারত Faisalabad, Pakistan Iqbal Stadium ২০০৬

ওডিআই সেঞ্চুরি

  • In the column রান, * indicates being not out
  • The column title ম্যাচ refers to the Match Number of the player's career
ওডিআই সেঞ্চুরি
রান বল ম্যাচ বিরুদ্ধে শহর/দেশ ভেনিউ বছর
[১] ১০২ ৩৭  শ্রীলঙ্কা নাইরোবি, কেনিয়া নাইরোবি জিমখানা ক্লাব ১৯৯৬
[২] 109 94 65  ভারত Toronto, Canada Toronto CSCC 1998
[৩] 108* 97 146  নিউজিল্যান্ড Sharjah, United Arab Emirates Sharjah C.A. Stadium 2002
[৪] 102 45 204  ভারত Kanpur, India Green Park 2005
[৫] 109 76 294  শ্রীলঙ্কা Dambulla, Sri Lanka Dambulla International Stadium 2010
[৬] 124 60 296  বাংলাদেশ Dambulla, Sri Lanka Dambulla International Stadium 2010

ওডিআই পাঁচ-উইকেট ছিনিয়ে

নং তারিখ মাঠ বিরুদ্ধে ইনিংস ওভার রান উইকেট Econ ব্যাটসম্যান ফলাফল
২৭ অক্টোবর ২০০০ গাদ্দাফি স্টেডিয়াম  ইংল্যান্ড ১০ ৪০ ৪.০০ জয়[৮]
১৪ সেপ্টেম্বর ২০০৪ Edgbaston Cricket Ground  কেনিয়া 1 6 1 5 1.83 Won[৯]
২২ এপ্রিল ২০০৯ DSC Cricket Stadium  অস্ট্রেলিয়া 1 10 38 6 3.80 Won[১০]
২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১১ মহিন্দ রাজাপক্ষ আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম  কেনিয়া 1 16 5 2.00 Won[১১]
৩ মার্চ ২০১১ R Premadasa Stadium  কানাডা 1 10 23 5 2.30 Won[১২]
২০ নভেম্বর ২০১১ Sharjah Cricket Stadium  শ্রীলঙ্কা 1 9.2 35 5 3.75 Won[১৩]
১ ডিসেম্বর ২০১১ শের-ই-বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়াম  বাংলাদেশ 1 6.3 23 5 3.53 Won[১৪]
১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ Sharjah Cricket Stadium  আফগানিস্তান 1 10 36 5 3.60 জয়

[১৫]

তথ্যসূত্র

  1. "ICC World Twenty20 teams guide"। BBC Sport। ২৮ এপ্রিল ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১১ 
  2. Afridi gets Pride of Performance award
  3. http://www.thedaccapost.com/art.1682.da/
  4. "Awesome Afridi flattens West Indies"ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৭-১৫ 
  5. "Best figures in an innings"ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৭-১৫ 
  6. Best bowling figures in an ODI innings
  7. A fifty and five wickets in an ODI innings
  8. "England in Pakistan ODI Series 2000/01 – 2nd ODI"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৪ সেপ্টেম্বর ২০১০ 
  9. "ICC Champions Trophy – 7th match, Pool C"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৪ সেপ্টেম্বর ২০১০ 
  10. "Australia v Pakistan ODI Series – 1st ODI"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৪ সেপ্টেম্বর ২০১০ 
  11. "ICC Cricket World Cup – 6th match, Group A"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৪ সেপ্টেম্বর ২০১০ 
  12. "ICC Cricket World Cup – 17th March, Group A"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৬ এপ্রিল ২০১১ 
  13. "Pakistan v Sri Lanka – 20th November 2011"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২১ নভেম্বর ২০১১ 
  14. "Pakistan v Bangladesh – 1st December 2011"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ ডিসেম্বর ২০১১ 
  15. http://www.espncricinfo.com/pakistan-v-england-2012/content/current/story/552798.html
পাদটীকা

বহিঃসংযোগ


পূর্বসূরী
মোহাম্মদ ইউসুফ
পাকিস্তানের জাতীয় ক্রিকেট অধিনায়ক (টেস্ট)
২০১০
উত্তরসূরী
সালমান বাট
পূর্বসূরী
মোহাম্মদ ইউসুফ
পাকিস্তানের জাতীয় ক্রিকেট অধিনায়ক (ওডিআই)
২০১০–২০১১
উত্তরসূরী
মিসবাহ-উল-হক
পূর্বসূরী
ইউনুস খান
পাকিস্তানের জাতীয় ক্রিকেট অধিনায়ক (টি২০আই)
২০০৯–২০১১
উত্তরসূরী
মিসবাহ-উল-হক
পূর্বসূরী
মোহাম্মদ সামি
করাচীর ডলফিনের অধিনায়ক
২০০৮–বর্তমান
উত্তরসূরী
নির্ধারিত হয়নি

টেমপ্লেট:পাকিস্তান ক্রিকেট দল

টেমপ্লেট:টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে ১৪০ ঊর্ধ্ব স্ট্রাইক রেটের অধিকারী ব্যাটসম্যান

টেমপ্লেট:Persondata