শেখ রেহানা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
[অপরীক্ষিত সংশোধন][অপরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Moheen (আলোচনা | অবদান)
বিষয়শ্রেণী:শেখ পরিবার যোগ হটক্যাটের মাধ্যমে
৩১ নং লাইন: ৩১ নং লাইন:


== পঁচাত্তর পরবর্তীকালে ==
== পঁচাত্তর পরবর্তীকালে ==
[[১৫ আগস্ট]], [[১৯৭৫]] সালে [[শেখ মুজিবুর রহমান]] ও তার পরিবার নিহত হন। তখন তিনি বড় বোন শেখ হাসিনাকে সাথে নিয়ে [[জার্মানি]] পরিদর্শনে গিয়েছিলেন। এই ঘটনার পর তিনি [[যুক্তরাজ্য|যুক্তরাজ্যে]] 'রাজনৈতিক আশ্রয়' প্রার্থনা করেন। বৃটিশ সরকার তার প্রার্থনা মঞ্জুর করেন ও সেখানেই অদ্যাবধি অবস্থান করছেন শেখ রেহানা। মাঝে মাঝে [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশে]] কিছুদিনের জন্য অবস্থান করেন।
[[১৫ আগস্ট]], [[১৯৭৫]] সালে [[শেখ মুজিবুর রহমান]] ও তার পরিবার নিহত হন। তখন তিনি বড় বোন [[শেখ হাসিনা|শেখ হাসিনাকে]] সাথে নিয়ে [[জার্মানি]] পরিদর্শনে গিয়েছিলেন। এই ঘটনার পর তিনি [[যুক্তরাজ্য|যুক্তরাজ্যে]] 'রাজনৈতিক আশ্রয়' প্রার্থনা করেন। বৃটিশ সরকার তার প্রার্থনা মঞ্জুর করেন ও সেখানেই অদ্যাবধি অবস্থান করছেন শেখ রেহানা। মাঝে মাঝে [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশে]] কিছুদিনের জন্য অবস্থান করেন।


== সরকারী বাড়ী বরাদ্দ ==
== সরকারী বাড়ী বরাদ্দ ==

১৭:২০, ২৮ জানুয়ারি ২০১৬ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

শেখ রেহানা
জন্ম১৩ সেপ্টেম্বর, ১৯৫৫
জাতীয়তাবাংলাদেশী
নাগরিকত্ব বাংলাদেশ
পরিচিতির কারণশেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা

শেখ রেহানা (জন্মঃ ১৩ সেপ্টেম্বর, ১৯৫৫) বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠা কন্যা। তিনি বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা'র ছোট বোন।

পঁচাত্তর পরবর্তীকালে

১৫ আগস্ট, ১৯৭৫ সালে শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবার নিহত হন। তখন তিনি বড় বোন শেখ হাসিনাকে সাথে নিয়ে জার্মানি পরিদর্শনে গিয়েছিলেন। এই ঘটনার পর তিনি যুক্তরাজ্যে 'রাজনৈতিক আশ্রয়' প্রার্থনা করেন। বৃটিশ সরকার তার প্রার্থনা মঞ্জুর করেন ও সেখানেই অদ্যাবধি অবস্থান করছেন শেখ রেহানা। মাঝে মাঝে বাংলাদেশে কিছুদিনের জন্য অবস্থান করেন।

সরকারী বাড়ী বরাদ্দ

২০০১ সালে তৎকালীন শেখ হাসিনা সরকার কর্তৃক বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ রেহানাকে ঢাকার ধানমন্ডির ৬ নম্বর রোডের ২১ নম্বর বাড়ীটি সরকারীভাবে বরাদ্দ দেয়া হয় এবং তিনি তা নগদ মূল্যে ক্রয় করেন। পরবর্তীতে ২০০৫ সালে খালেদা জিয়া'রনেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট সরকার তার বাড়ীর অধিকার কেড়ে নিয়ে সেখানে ধানমন্ডি থানা হিসেবে ব্যবহারের অনুমতি প্রদান করেন। ফলে বাড়ীর অধিকার ফিরে পাবার জন্যে ২০০৬ সালের ২৪ জানুয়ারি আইনী লড়াইয়ে নামেন তিনি। কিন্তু উৎসর্গ করার মানসিকতা থেকে তিনি আর রীট পরিচালনা করতে চান না বা বাড়ী ফেরত পেতে চান না বলে ৮ আগস্ট, ২০১১ তারিখের আবেদনে উল্লেখ করেন।[১]

তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে

২০০৭-২০০৮ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রধান ফখরুদ্দীন আহমদের জরুরী অবস্থা চলাকালীন সময়ে শেখ হাসিনা গৃহবন্দী হন। ঐ সময় শেখ রেহানা তার সহোদরা বড় বোন শেখ হাসিনা'র পক্ষে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে হাল ধরেন। ২০০৮ সালের বাংলাদেশের ৯ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে। এবং শেখ হাসিনা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অধিষ্ঠিত হন। তারপর শেখ রেহানা বাংলাদেশ ত্যাগ করেন এবং তার বোনকে রাষ্ট্রীয় দায়িত্বে সহযোগিতা করে থাকেন।

পারিবারিক জীবন

ব্যক্তিগতভাবে এখনো কর্মজীবি হিসেবে জীবন কাটান শেখ রেহানা।[২] তিন সন্তানের জননী তিনি।

তন্মধ্যে, টিউলিপ সিদ্দিকী লন্ডনের ক্যামডেন কাউন্সিলের লেবার পার্টির পক্ষ নিয়ে কাউন্সিলার নির্বাচিত হন।[৪]

আরো দেখুন

তথ্যসূত্র