সাইবার ক্যাফে: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
তথ্যসূত্র+ |
Ashiq Shawon (আলোচনা | অবদান) অ পরিমার্জন |
||
৫ নং লাইন: | ৫ নং লাইন: | ||
[[File:Internetcafe and sub post office in Germany.jpg|thumb|240px|জার্মানীতে ইন্টারনেট ক্যাফে]] |
[[File:Internetcafe and sub post office in Germany.jpg|thumb|240px|জার্মানীতে ইন্টারনেট ক্যাফে]] |
||
সাইবার ক্যাফে ([[ইংরেজি]]:[[:en:cyber café|Cyber Café]] অথবা [[:en:internet café|Internet Café]]) হল এমন একটি জায়গা যেখানে উপযুক্ত ফি গ্রহণপূর্বক জনসাধারণকে [[ইন্টারনেট]]সংযুক্ত যন্ত্র ব্যবহার করতে দেওয়া হয়।এই উপযুক্ত ফি সাধারণত হিসেব করা হয় কত সময় ধরে সে [[ইন্টারনেট]] ব্যবহার করেছে তার উপর। |
'''সাইবার ক্যাফে''' ([[ইংরেজি]]:[[:en:cyber café|Cyber Café]] অথবা [[:en:internet café|Internet Café]]) হল এমন একটি জায়গা যেখানে উপযুক্ত ফি গ্রহণপূর্বক জনসাধারণকে [[ইন্টারনেট]]সংযুক্ত যন্ত্র ব্যবহার করতে দেওয়া হয়।এই উপযুক্ত ফি সাধারণত হিসেব করা হয় কত সময় ধরে সে [[ইন্টারনেট]] ব্যবহার করেছে তার উপর। |
||
==ইতিহাস== |
==ইতিহাস== |
১৯:০৮, ৯ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
এই নিবন্ধে একাধিক সমস্যা রয়েছে। অনুগ্রহ করে নিবন্ধটির মান উন্নয়ন করুন অথবা আলাপ পাতায় বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করুন।
|
সাইবার ক্যাফে (ইংরেজি:Cyber Café অথবা Internet Café) হল এমন একটি জায়গা যেখানে উপযুক্ত ফি গ্রহণপূর্বক জনসাধারণকে ইন্টারনেটসংযুক্ত যন্ত্র ব্যবহার করতে দেওয়া হয়।এই উপযুক্ত ফি সাধারণত হিসেব করা হয় কত সময় ধরে সে ইন্টারনেট ব্যবহার করেছে তার উপর।
ইতিহাস
দক্ষিণ কোরিয়ায় সর্বপ্রথম ইলেক্ট্রনিক ক্যাফে নামে ১৯৮৮ সালের মার্চে হাঙ্গিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে আহন সাং চু এবং সিউলে কিউম নুরী দ্বারা অনলাইন ক্যাফে খোলা হয়।এতে টেলিফোন লাইন দ্বারা ইন্টারনেটের সঙ্গে সংযুক্ত দুটি ১৬ বিটের কম্পিউটার ছিল।অনলাইন সেবা গ্রাহকদের ইলেক্ট্রনিক ক্যাফেতে অফলাইন সভা বসত,যেটি অনলাইন এবং অফলাইন কর্মকান্ডের সংযোগ হিসেবে কাজ করত।কোরিয়াতে অনলাইন ক্যাফের শুরুটা অন্যান্য দেশের চেয়ে ২-৩ বছর পূর্বে ছিল।[১]
যুক্তরাষ্ট্রে অনলাইন ক্যাফে চালু হয় ১৯৯১ সালের জুলাইতে ওয়েন গ্রেগরীর হাতে সান ফ্রান্সিসকোয়,যখন সে এসএফ নেট নামে অনলাইন ক্যাফে খোলে।গ্রেগরী সান ফ্রান্সিসকো উপসাগরীয় অঞ্চলের কফি হাউসগুলোতে ২৫ কয়েন কম্পিউটার টার্মিনাল ডিজাইন,নির্মাণ এবং চালু করে।ক্যাফে টার্মিনালগুলো ৩২ লাইনের বুলেটিন বোর্ড লাগাতো যেখানে ইন্টারনেটের বিভিন্ন ইমেইল ও অন্যান্য সুবিধাসমূহ লেখা থাকতো।[২]
১৯৯৪ সালের পূর্বে পূর্ণ ইন্টারনেট এক্সেস সুবিধাসম্পন্ন ক্যাফে (এবং সাইবার ক্যাফে নামটি) আবিষ্কার করেন ইভান পোপ।
১৯৯৪ সালের জুনে,দ্যা বাইনারি ক্যাফে,কানাডার প্রথম ক্যাফে চালু হয় টরোন্টোতে।
আইসিএ ইভেন্টে আংশিকভাবে অনুপ্রাণিত হয়ে সাইবেরিয়া নামে ইংল্যান্ডের লন্ডনে ১৯৯৪ সালের ১লা সেপ্টেম্বর এমন একটি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান স্থাপিত হয়।১৯৯৫ সালের জানুয়ারীতে,লন্ডনের কেম্ব্রীজে সিবিওয়ান ক্যাফে নামক আজ পর্যন্ত যুক্তরাজ্যের বৃহত্তম ক্যাফে প্রতিষ্ঠিত হয়।[৩]
বৈশিষ্ট্য
ইন্টারনেট ক্যাফের মূল উদ্দেশ্য হলো জনগণকে সেবা দেওয়ার পাশাপাশি ব্যবসা করা।এজন্য সব ক্যাফেতেই ওয়াইফাই লাগানো থাকে,যেখানে তাদের ব্যান্ডউইথ থাকে ১২–১৫ gb[রূপান্তর: অজানা একক]।এখানে প্রতি ঘন্টায় টাকার হার হিসাব করা হয়।এতে ইন্টারনেটসংক্রান্ত সব ধরনের কাজ করা সম্ভব।
তথ্যসূত্র
- ↑ "সাইবার ইন্টারনেটের ইতিহাস জাদুঘর"। Eng.i-museum.or.kr। ২০০৯-০৯-২৪। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-১১-০২।
- ↑ "SFnet Archive | Coffee Bar Network"। Sfnet.org। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০২-০৪।
- ↑ Paul Mulvey (1994-012-06)। "Coffee and a byte?"। The Bulletin (Australia)। সংগ্রহের তারিখ 2010-06-20। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=
(সাহায্য)