নারী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বট বানান বাংলায় রুপান্তর করেছে |
→তথ্যসূত্র: ধর্ম অনুসারে এই কথাটা সত্য। ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
২৪ নং লাইন: | ২৪ নং লাইন: | ||
== তথ্যসূত্র == |
== তথ্যসূত্র == |
||
{{প্রবেশদ্বার|Gender studies|Feminism}} |
{{প্রবেশদ্বার|Gender studies|Feminism}} |
||
{{Reflist}} নারীকুল চার প্রকার। যথা- ১।হস্তীনি,২।পদ্মিনি,৩।সঙ্খীনি,৪।চিত্রানী |
|||
{{Reflist}} |
|||
==আরও পড়ুন== |
==আরও পড়ুন== |
০২:৫৪, ১৩ অক্টোবর ২০১৫ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
সমাজে নারী |
---|
|
নারী বলতে পৃথিবীর অন্যতম প্রাণী মানুষের স্ত্রী-বাচকতা নির্দেশক রূপটিকে বোঝানো হয়। এর বিপরীত পুরুষ, নর প্রভৃতি। সংস্কৃত নৃ শব্দটি থেকে নারী শব্দটির উৎপত্তি (নৃ+ঈ=নারী)। বিভিন্ন আসমানী কিতাব যেমন বাইবেল, কুরআন ইত্যাদি অনুসারে হাওয়া পৃথিবীর প্রথম নারী বা মানবী। ‘নারী’ শব্দটি সাধারণত প্রাপ্তবয়স্ক স্ত্রী-মানুষের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়, যেখানে ‘মেয়ে’ শব্দটি ব্যবহৃত হয় স্ত্রী-শিশু বা কিশোরীর ক্ষেত্রে। তাছাড়া বয়সের বাধা ডিঙিয়েও ‘নারী’ শব্দটি সমগ্র স্ত্রী-জাতিকে নির্দেশ করতে ব্যবহৃত হতে পারে, যেমন: ‘নারী অধিকার’ দ্বারা সমগ্র স্ত্রী জাতির প্রাপ্য অধিকারকে বোঝানো হয়।
পারিভাষিক ইতিহাস
নারীত্ব বলতে সে সময়টিকে বোঝায় যখন স্ত্রী-র জীবনকাল কিশোরী পেরিয়ে যায়, অন্তত পক্ষে তা হতে হবে শারীরিকভাবে, অর্থাৎ রজঃস্রাবের শুরু থেকে। অনেক দেশেই নারীত্বে পদার্পণকে বিভিন্ন সামাজিক বা ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠানের মাধ্যমে পালন করা হয়, যেমনটা খ্রিস্টান ও ইহুদি সমাজের কোনো কোনো স্থানে দেখা যায়। এছাড়া কোনো কোনো ক্ষেত্রে ১২ থেকে ২১ বছর মধ্যবর্তী কোনো একটি নির্দিষ্ট বয়সের জন্মদিন পালনের সময় বিশেষ অনুষ্ঠান উদযাপনের মাধ্যমেও নারীত্বে পদার্পণমূলক অনুষ্ঠান পালন করা হয়।
কিছু সংষ্কৃতিতে, যেখানে কুমারীত্বের সাথে পারিবারিক সম্মান জড়িত, সেখানে 'মেয়ে' শব্দটি কখনো বিয়ে হয়নি এমন নারীকে প্রকাশ করতে ব্যবহৃত হয়। সেখানে যদি বিবাহের পূর্বেই নারী যৌনসম্পর্ক করেছে বলে প্রমাণিত হয়, তবে তা পরিবারের জন্য অসম্মানকর হিসেবে বিবেচিত। ইংরেজি ভাষায় 'মেইডেন' শব্দটি অবিবাহিত নারীদের বোঝাতে ব্যবহৃত হয়।
বিজ্ঞানে নারী
ঐতিহাসিকভাবেই নারীকে গৃহপ্রকোষ্ঠে আবদ্ধ রাখা হয়েছে। পরিবার থেকেই তাদেরকে বিজ্ঞান চর্চায় অংশগ্রহণ কিংবা উদ্বুদ্ধ করা হয়নি। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ১৯২৩ সালে সমান অধিকার আইন আকারে গৃহীত হবার পর নারীদেরকে উল্লেখযোগ্য হারে বিজ্ঞান বিষয়ে অংশগ্রহণ করতে দেখা যায়। কিন্ত বিজ্ঞানে অংশগ্রহণের হার প্রকৌশল বিদ্যার তুলনায় নিম্নমুখী। বিজ্ঞান ও প্রকৌশলে ডক্টরেট গ্রহণের সংখ্যা ১৯৭০ সালে ৭% থেকে ১৯৮৫ সালে ৩৪%-এ দাড়ায়। তন্মধ্যে প্রকৌশলে স্নাতক ডিগ্রীর সংখ্যা যেখানে ছিল ১৯৭৫ সালে ছিল মাত্র ৩৮৫ জন, সেখানে ১৯৮৫ সালে ১১০০০ ছাড়িয়ে যায়। শিক্ষাক্ষেত্রে আইনের মাধ্যমে নারীকে বিশেষায়িত করলেও এখনো এ পেশায় বেশ অসমতা বিরাজ করছে।
বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে ১৯৮৯ সালে বিজ্ঞানী হিসেবে পুরুষের অংশগ্রহণ ছিল ৬৫% এবং মাত্র ৪০% নারী উচ্চ পদে আসীন ছিলেন। যেখানে পূর্ণাঙ্গকালীন একজন বিজ্ঞানীর বার্ষিক আয় $৪৮,০০০; সেখানে নারীর আয় ছিল $৪২,০০০।[১]
তথ্যসূত্র
- ↑ Eisenhart and Finkel, Ch 1 inThe Gender and Science Reader ed. Muriel Lederman and Ingrid Bartsch. New York, Routledge, 2001. (16-17)
নারীকুল চার প্রকার। যথা- ১।হস্তীনি,২।পদ্মিনি,৩।সঙ্খীনি,৪।চিত্রানী
আরও পড়ুন
- Chafe, William H., "The American Woman: Her Changing Social, Economic, And Political Roles, 1920–1970", Oxford University Press, 1972. ISBN 0-19-501785-4
- Routledge international encyclopedia of women, 4 vls., ed. by Cheris Kramarae and Dale Spender, Routledge 2000
- Women in world history : a biographical encyclopedia, 17 vls., ed. by Anne Commire, Waterford, Conn. [etc.] : Yorkin Publ. [etc.], 1999–2002
বহিঃসংযোগ
- আমেরিকায় নারী ইতিহাস
- A History of Women’s Entrance into Medicine in France studies and digitized texts by the BIUM (Bibliothèque interuniversitaire de médecine et d'odontologie, Paris) see its digital library Medic@.
- Women and Christianity: representations and practices