গাইবান্ধা সদর উপজেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ Fix URL prefix |
|||
১১ নং লাইন: | ১১ নং লাইন: | ||
| area_total = ৩২৪ |
| area_total = ৩২৪ |
||
| literacy_rate = ৪৭.৫% |
| literacy_rate = ৪৭.৫% |
||
| website = |
| website = gaibandhasadar.gaibandha.gov.bd/ |
||
| website_caption = উপজেলা প্রশাসনের ওয়েবসাইট |
| website_caption = উপজেলা প্রশাসনের ওয়েবসাইট |
||
| footnotes = |
| footnotes = |
১৩:২৭, ২২ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
গাইবান্ধা সদর উপজেলা | |
---|---|
স্থানাঙ্ক: ২৫°১৯′২২″ উত্তর ৮৯°৩৭′২৪″ পূর্ব / ২৫.৩২২৭৮° উত্তর ৮৯.৬২৩৩৩° পূর্ব | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | রংপুর বিভাগ |
জেলা | গাইবান্ধা জেলা |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ৫৫ ৩২ ২৪ |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
গাইবান্ধা সদর বাংলাদেশের গাইবান্ধা জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা।
অবস্থান
গাইবান্ধা সদরের উত্তরে সুন্দরগঞ্জ উপজেলা,পূর্বে রাজীবপুর ও দেয়ানগঞ্জ উপজেলা, দক্ষিণে সাঘাটা উপজেলা ও ফুলছড়ি উপজেলা এবং পশ্চিমে পলাশবাড়ী ও সাদুল্যাপুর উপজেলা।[১]
প্রশাসনিক এলাকা
গাইবান্ধা সদর উপজেলা ১৮৫৭ সালে গাইবান্ধা থানা হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয় [২]। বর্তমানে একটি পৌরসভা, ৯ টি ওয়ার্ড, ১৩৮ টি মৌজা এবং ১২৭ টি গ্রাম নিয়ে গাইবান্ধা সদর উপজেলা[২]।
ইতিহাস
গাইবান্ধা জ়েলা প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৮৪ সালে[৩]। প্রথমে তা মহকুমা ছিল। গাইবান্ধা জেলা রাজশাহী বিভাগের অধীনে ছিল। ২০১০ সালে রংপুর বিভাগ হওয়া তা রংপুর বিভাগের অধীনে পড়ে।
জনসংখ্যার উপাত্ত
গাইবান্ধা সদর উপজেলার মোট জনসংখ্যা ৪,৩৭,২৬৮ জন। এর মাঝে পুরুষ ২,১৩,৪৮৬ জন এবং মহিলা ২,২৩,৪৫৭জন।[১] জনসংখ্যার ঘনত্ব ১২২৫ জন প্রতি বর্গ কিঃ মিঃ।
শিক্ষা
গাইবান্ধা সদর উপজ়েলার সাক্ষরতার হার শতকরা ৪৭.৫ ভাগ। কলেজের সংখ্যা ১০টি, স্কুল ও কলেজ ৪টি, মাধ্যমিক বিদ্যালয় ৫৫টি, নিম্ন মার্ধমিক বিদ্যালয় ০৮টি, ফাজিল মাদ্রাসা ৪টি, দাখিল মাদ্রাসা ১৬টি, এবতেদায়ী মাদ্রাসা ১৬টি, সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ১৩৬টি, রেজিষ্টারী বেসরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ৬১টি, কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয় ১১টি।[৪]
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
- গাইবান্ধা সদর উপজ়েলার অন্যতম মাধ্যমিক বিদ্যালয় গুলো হলঃ
- গাইবান্ধা সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়।
- গাইবান্ধা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়।
- গাইবান্ধা আহম্মদ উদ্দিন শাহ শিশু নিকেতন।
- গাইবান্ধা ইসলামিয়া বালক উচ্চ বিদ্যালয়।
- আসাদুজ়জামান বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় গাইবান্ধা।
- গাইবান্ধা সদর উপজ়েলা মডেল স্কুল।
- গাইবান্ধা পুলিশ লাইন উচ্চ বিদ্যালয়
- দারিয়াপুর আমান উল্যাহ উচ্চ বিদ্যালয়৷
- গাইবান্ধা মডান উচ্চ বিদ্যালয়
- গাইবান্ধা সদরের অন্যতম কলেজ গুলো হলঃ
- গাইবান্ধা সরকারি কলেজ
- গাইবান্ধা সরকারি মহিলা কলেজ
- গাইবান্ধা আহম্মদ উদ্দিন শাহ শিশু নিকেতন
- গাইবান্ধা আদর্শ কলেজ
- গাইবান্ধা সদরের অন্যতম প্রাথমিক বিদ্যালয় গুলো হলঃ
- গাইবান্ধা সদর উপজ়েলা মডেল স্কুল
- মধ্যপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
- নরদান ইন্টারন্যাশনাল স্কুল
- ড্রিম ্কিন্ডার গারটেন
- আহম্মদ উদ্দিন শাহ শিশু নিকেতন
- পুলিশ লাইন স্কুল
- দারিয়াপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়৷
- জয়নাল আবেদীন প্রি-ক্যাডেট স্কুল, দারিয়াপুর৷
অর্থনীতি
গাইবান্ধা সদরে কোন বৃহৎ শিল্প প্রতিষ্ঠান নেই। তবে বিসিক শিল্প নগরীতে সামান্য কিছু ক্ষুদ্র শিল্প প্রতিষ্ঠান স্থাপিত হয়েছে।
কৃতী ব্যক্তিত্ব
- শাহ্ আব্দুল হামিদ (স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম স্পীকার। জন্ম স্থান গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে। স্থায়ী আবাস গাইবান্ধার ডেভিড কোঃ পাড়ায়।)
- আখতারুজ্জামান ইলিয়াস (সাহিত্যিক)
- আবু হোসেন সরকার (পূর্ব পাকিস্তান প্রাদেশীক সরকারের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন)
- বাবু শচীন চাকী ( খেলাধুলা সংগঠক)
- মাহাবুব এলাহী রন্জু ,বীর প্রতীক (১৯৭১ সাল এর মহান মুক্তিযুদ্ধে অসম সাহসী মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধে গাইবান্ধা এলাকার গৌরব রন্জু কম্পানীর কমান্ডার) জন্ম স্থান : গাইবান্ধা শহরের মুন্শীপাড়ায়।
- কাজি কছিম উদ্দিন, সমাজসেবক, ও দানবীর, কাজি টাওয়ার, ষ্টেশন রোড, গাইবান্ধা৷
বিবিধ
গাইবান্ধা সদর উপজেলার উপশহর হিসেবে হাট দারিয়াপুর সর্বজন স্বীকৃত৷ সদর উপজেলার উত্তর দিকে দারিয়াপুরের অবস্থান৷
তথ্যসূত্র
আরও দেখুন
বহিঃসংযোগ
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |