দিনাজপুর সদর উপজেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

স্থানাঙ্ক: ২৫°৩৮′১২″ উত্তর ৮৮°৩৮′৫২″ পূর্ব / ২৫.৬৩৬৬৭° উত্তর ৮৮.৬৪৭৭৮° পূর্ব / 25.63667; 88.64778
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
বট বিষয়শ্রেণী ঠিক করেছে
JackieBot (আলোচনা | অবদান)
Fix URL prefix
১৪ নং লাইন: ১৪ নং লাইন:
| literacy_rate =
| literacy_rate =
| area_total = ৩৫৪.৭৩
| area_total = ৩৫৪.৭৩
| website = http://dinajpursadar.dinajpur.gov.bd/
| website = dinajpursadar.dinajpur.gov.bd/
| website_caption = উপজেলা প্রশাসনের ওয়েবসাইট
| website_caption = উপজেলা প্রশাসনের ওয়েবসাইট
| footnotes =
| footnotes =

১৩:২৭, ২২ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

দিনাজপুর সদর উপজেলা
স্থানাঙ্ক: ২৫°৩৮′১২″ উত্তর ৮৮°৩৮′৫২″ পূর্ব / ২৫.৬৩৬৬৭° উত্তর ৮৮.৬৪৭৭৮° পূর্ব / 25.63667; 88.64778 উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
দেশবাংলাদেশ
বিভাগরংপুর বিভাগ
জেলাদিনাজপুর জেলা
সময় অঞ্চলবিএসটি (ইউটিসি+৬)
প্রশাসনিক
বিভাগের কোড
৫৫ ২৭ ৬৪
ওয়েবসাইটদাপ্তরিক ওয়েবসাইট উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন

দিনাজপুর সদর বাংলাদেশের দিনাজপুর জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা

অবস্থান

প্রশাসনিক এলাকা

ইতিহাস

দিনাজপুর সদর উপজেলা প্রাচীন বাংলার পুন্ড্রবর্ধনের একটি অংশ ছিল। ধারনা করা হয় দিনাজ বা দিনারাজ নাম হতে দিনাজপুর নামকরণ করা হয়েছে। মোগল সম্রাট আকবরের সময় কাশিঠাকুর মালদহ এবং দিনাজপুর জেলার একক জমিদারী প্রতিস্ঠা করেন। বস্তুত এই জমিদারী হতে পর্যায়ক্রমে রাজনৈতিক ও ভৌগলিক বিভিন্ন বিবর্তনের মধ্য দিয়ে দিনাজপুর জেলার কেন্দ্র বিন্দু হিসেবে দিনাজপুর সদর উপজেলা প্রতিষ্ঠিত হয়। আধুনিক দিনাজপুর সদর উপজেলা ১৭৮৬ সালে বৃটিশ শাসনের সময় প্রশাসনিক একক হিসেবে কাজ শুরু করে।দিনাজপুর সদর থানা সৃষ্টি ১৮৯৯ সালে এবং থানাকে উপজেলা করা হয় ১৯৮৩ সালে। দিনাজপুর পৌরসভা ১৮৫৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।দিনাজপুর সদর উপজেলার মোট আয়তন ১৩৬.৮১ বর্গ কি.মি.। উত্তরে কাহারোল এবং খানসামা উপজেলা, দক্ষিণে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য, পূর্বে চিরিরবন্দর উপজেলা, পশ্চিমে বিরল উপজেলা। প্রধান নদী: পুনর্ভবা ও আত্রাই। এই উপজেলার ১০ টি ইউনিযন এবং একটি পেৌরসভা আছে। মহান মুক্তিযুদ্ধে ২৭ মার্চ, ১৯৭১ সালে পাকিস্তানিদের সামরিক স্থাপণা দিনাজপুর কুঠিবাড়ির পতন হয় এবং দিনাজপুর শহর ১৪ এপ্রিল, ১৯৭১ পর্যন্ত মুক্তাঞ্চল হিসাবে টিকে থাকে। ২০ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে ঐতিহাসিক গোড়া শহীদ বড়মাঠে জনাব আব্দুর রহিম (প্রশাসক ৯ নং জোন) আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীন বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়।

জনসংখ্যার উপাত্ত

উপ­জেলার জনসংখ্যা

(২০০১ আদম শুমারী অনুযায়ী)ঃ

মোট -৪২৪৭৭৬ জন , পুরুষ- ২,২১,৬৯৭ মহিলা- ২,০৩,০৭৯

ধর্ম ভিত্তিক জনসংখ্যাঃ

মুসলিম- ৩,৪৯,৯০০ জন, হিন্দু- ৬৮,৭০৩ জন, বৌদ্ধ- ৪,০৪৪ জন, খৃষ্টান-৬৮ জন, অন্যান্য- ২,০৬১ জন।

খানার সংখ্যাঃ

৯০,৬৩৯টি, খানার গড় লোক সংখ্যা- ৪.৬০ জন,

জনসংখ্যার ঘনত্ব (বঃকিঃ)- ১১৯৯ জন, জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার- ১.৭৩ জন।

শিক্ষা

অর্থনীতি

দিনাজপুর সদর উপজেলা মুলতঃ কৃষি নির্ভর। এখানে প্রচুর পরিমাণে নানা ধরনের উন্নতমানের ধান উৎপাদন হয়। খাদ্যের স্বয়ং সম্পূর্ণ এই উপজেলা হতে বিভিন্ন ধরনের সুগন্ধি চালসহ সাধারণ মানের চাল দেশের বিভিন্ন এলাকায় সরবরাহ করা হয়। ধান ছাড়াও ভুট্টা, গম, টমেটো, আলু এবং নানান ধরনের সব্জি এ অঞ্চলের উৎপাদিত কৃষি পণ্যের অন্যতম। দিনাজপুর সদর উপজেলার মাসিমপুরের বেদানা লিচুর সুখ্যাতি বিশ্বজোড়া। কৃষি ছাড়াও কৃষি নির্ভর বিভিন্ন শিল্প বিশেষতঃ আধুনিক চাল কলের ব্যাপক বিস্তার ঘটেছে। এ ছাড়াও পাপড় শিল্পের ঐতিহ্য ও খ্যাতি রয়েছে।

কৃতী ব্যক্তিত্ব

বিবিধ

আরও দেখুন

তথ্যসুত্র

বহিঃসংযোগ