নিউমোনিয়া: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Dexbot (আলোচনা | অবদান)
Removing Link FA template (handled by wikidata)
Dexbot (আলোচনা | অবদান)
Removing Link GA template (handled by wikidata)
৭৫ নং লাইন: ৭৫ নং লাইন:


[[বিষয়শ্রেণী:নিউমোনিয়া]]
[[বিষয়শ্রেণী:নিউমোনিয়া]]
{{Link GA|ca}}
{{Link GA|en}}
{{Link GA|ro}}

০৬:২১, ৩০ মার্চ ২০১৫ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

নিউমোনিয়া (ইংরেজি: Pneumonia) ফুসফুসের প্রদাহজনিত একটি রোগের নাম।ইহা হল ফুসফুসের প্যারেনকাইমার প্রদাহ বিশেষ। সাধারণত ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক সংক্রমণের কারণে নিউমোনিয়া হয়। নিউমোনিয়া মৃদু বা হালকা থেকে জীবন হানিকরও হতে পারে। নিউমোনিয়া থেকে ফ্লু হবারও সম্ভাবনা থাকে। নিউমোনিয়া সাধারণত বয়স্ক ব্যক্তিদের, যারা দীর্ঘদিন রোগে ভুগছেন অথবা যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল বা কম তাদের মধ্যে বেশি দেখা যায়। তবে তরুণ, অল্প বয়স্ক, স্বাস্থ্যবান লোকদেরও নিউমোনিয়া হতে পারে।[১]

কি করে বুঝবেন নিউমোনিয়া হয়েছে[১]

নিউমোনিয়ার উপসর্গ গুলো বিভিন্ন হয়ে থাকে। এটা নির্ভর করে শারীরিক অবস্থা এবং কি ধরণের জীবাণুর সংক্রমণ হয়েছে তার উপর।

নিউমোনিয়ার লক্ষণ সমূহ[১]

  • জ্বর
  • কাশি
  • শ্বাসকষ্ট
  • কাপুনি
  • ঘাম হওয়া
  • বুকে ব্যাথা যা শ্বাস-প্রশ্বাসের সাথে উঠা নামা করে
  • মাথা ব্যথা
  • মাংসপেশীতে ব্যাথা
  • ক্লান্তি অনুভব করা

যাদের কারনে হয়

  • ব্যাকটেরিয়া->নিউমোক্কাস,স্ট্যাফাইলোক্কাস ইত্যাদি
  • আদ্যপ্রানী-> এন্টামিবা হিষ্টোলাইটিকা
  • ছত্রাক-->এক্টিনোমাইকোসিস
  • কেমিকেল
  • অন্যান্য

পারিপার্শ্বিক কারণ

  • হঠাৎ ঠান্ডায় উন্মুক্ত হওয়া
  • অপারেশনের পরর্বতী সময়

কখন ডাক্তার দেখাবেন[১]

১। অস্বাভাবিক জ্বর, কাশি, শ্বাসকষ্ট, ঘাম, বুকে ব্যথা হওয়ার সাথে সাথে ডাক্তারের কাছে যেতে হবে।

২। এছাড়া

  • যারা বৃদ্ধ এবং শিশু
  • যারা ধূমপান করেন
  • যারা ফুসফুসে কোন আঘাত পেয়েছেন
  • যাদের কেমোথেরাপি (ক্যান্সারের চিকিৎসা) অথবা অন্য কোন ঔষধ খাওয়ার ফলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গেছে

প্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষা[১]

  • শারীরিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা
  • বুকের এক্স-রে
  • রক্ত এবং কফ/শ্লেষ্মা (Mucus) পরীক্ষা

বাড়তি সতর্কতা

  • প্রচুর বিশ্রাম নিতে হবে
  • প্রচুর পরিমাণ পানি পান করতে হবে

নিউমোনিয়া প্রতিরোধের উপায় সমূহ[১]

  • ভালোভাবে পরিস্কার করে হাত ধুতে হবে
  • নিজের প্রতি যত্ন নিতে হবে
  • পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিতে হবে
  • সুষম খাদ্য গ্রহণ করতে হবে
  • ধূমপান করা যাবে না
  • অন্যের সামনে হাঁচি/কাশি দেয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। হাঁচি/কাশি দেয়ার সময় মুখ হাত দিয়ে ঢাকতে হবে বা রুমাল ব্যবহার করতে হবে

তথ্যসূত্র

  1. নিউমোনিয়া, জাতীয় ই- তথ্যকোষ

বহিঃসংযোগ