গ্রন্থাগার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
সম্প্রসারণ |
অ Removing Link FA template (handled by wikidata) |
||
৩৬ নং লাইন: | ৩৬ নং লাইন: | ||
[[বিষয়শ্রেণী:গ্রন্থাগার]] |
[[বিষয়শ্রেণী:গ্রন্থাগার]] |
||
{{Link FA|he}} |
০৯:২৯, ২৫ মার্চ ২০১৫ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
অনুগ্রহ করে এই নিবন্ধ বা অনুচ্ছেদটি সম্প্রসারণ করে এর উন্নতিতে সহায়তা করুন। অতিরিক্ত তথ্যের জন্য আলাপ পাতা দেখতে পারেন।
|
গ্রন্থাগার (ইংরেজি: Library) বা প্রকৃত অর্থে "পাঠাগার" হলো বই, পুস্তিকা ও অন্যান্য তথ্য সামগ্রির একটি সংগ্রহশালা, যেখানে পাঠকের প্রবেশাধিকার থাকে এবং পাঠক সেখানে পাঠ, গবেষণা কিংবা তথ্যানুসন্ধান করতে পারেন। বাংলা 'গ্রন্থাগার' শব্দটির সন্ধি বিচ্ছেদ করলে গ্রন্থ+আগার এবং 'পাঠাগার' শব্দটির সন্ধি বিচ্ছেদ করলে পাঠ+আগার পাওয়া যায়। অর্থাৎ গ্রন্থসজ্জিত পাঠ করার আগার বা স্থান হলো গ্রন্থাগার।
ইতিহাস
গ্রন্থাগারের ইতিহাসের শুরু ২৬০০ খ্রীষ্ট্রপূর্বাব্দে, প্রাগৈতিহাসিক থেকে ঐতিহাসিক যুগের সন্ধিক্ষনে।তক্ষশীলা ও নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়ে অতীব সমৃদ্ধ গ্রন্থাগারের অস্তিত্ব মিলেছে।
বিবরণ
গ্রন্থাগারের মূল লক্ষ্য থাকে তথ্যসংশ্লিষ্ট উপাদান সংগ্রহ, সংরক্ষণ, সংগঠন, সমন্বয় এবং পাঠকের জন্য তা উন্মুক্ত করা।
ধরণ
গণগ্রন্থাগার
সাধারণ সকল জনগণের জন্য উন্মুক্ত গ্রন্থাগারকে গণগ্রন্থাগার বলা হয়। স্বাভাবিকভাবে এধরণের গ্রন্থাগার অন্যান্য সকল গ্রন্থাগার থেকে আকার এবং সংগ্রহের দিক দিয়ে যথেষ্ট বড় হয়ে থাকে। বাংলাদেশের ঢাকায় রয়েছে এরকম একটি গণগ্রন্থাগার, যা পাবলিক লাইব্রেরি নামে বহুল পরিচিত।
বিদ্যালয় গ্রন্থাগার
বিভিন্ন স্কুলে ছাত্র ও শিক্ষকদের জ্ঞানপিপাসা মেটাবার জন্য এবং তাদেরকে জ্ঞানের সাথে সংশ্লিষ্ট রাখার জন্য আকর্ষণীয় করে এধরণের পাঠাগার প্রস্তুত করা হয়।
কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় গ্রন্থাগার
বিদ্যালয় গ্রন্থাগার থেকে কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় গ্রন্থাগার কিছু কিছু ক্ষেত্রে ভিন্নতর। সাধারণত কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের ছাত্র-শিক্ষকদের জন্য এধরণের গ্রন্থাগার উচ্চমানসম্পন্ন তথ্য উপাদান সংরক্ষণ করে থাকে। বাংলাদেশে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রন্থাগারটি এরকমই একটি সমৃদ্ধ গ্রন্থাগার।
গবেষণা গ্রন্থাগার
বিশেষ কোনো বিষয়ে গবেষণার প্রয়োজনে আলাদা যে গ্রন্থাগার খোলা হয়, তাকে গবেষণা গ্রন্থাগার বলে। বাংলাদেশের ঢাকার বিজ্ঞানবিষয়ক এরকম একটি গ্রন্থাগার হলো ব্যান্সডক লাইব্রেরী।
বিশেষ গ্রন্থাগার
বিভিন্ন ব্যক্তিগত প্রতিষ্ঠান, হাসপাতাল, জাদুঘর, ধর্মীয় সংগঠন তাদের নিজস্ব গ্রন্থাগার পরিচালনা করে থাকে, যেগুলো তাদের কর্মী বা সদস্যদের জন্য প্রয়োজনীয় আলাদা উপকরণ সংরক্ষণ করে।
সরকারি গ্রন্থাগার
পৃথিবীর অনেক দেশের সরকার থেকে বিশেষ কিছু গ্রন্থাগার পরিচালনা করা হয় দেশের এমনকি সরকারি পর্যায়ের কর্মকর্তাদের প্রয়োজনে তথ্য সরবরাহের স্বার্থে,যেগুলো সরকার ও দেশ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন দেশী-বিদেশী তথ্য সংরক্ষণ করে থাকে।
ভ্রাম্যমাণ গ্রন্থাগার
বিভিন্ন দেশেই গাড়িতে করে বহনযোগ্য গ্রন্থাগার রয়েছে, যেগুলো পাঠকের দ্বারে দ্বারে তথ্যসামগ্রি পৌঁছে দেয়। বাংলাদেশে এই কাজটি প্রথম চালু করে বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্র। ভেনিজুয়েলায় মমবয় বিশ্ববিদ্যালয় দুটি খচ্চরকে ভ্রাম্যমাণ গ্রন্থাগার হিসেবে ব্যবহার করে পাহাড়ি গ্রামের মানুষদের বই সরবরাহ করে থাকে, গ্রামের লোকেরা যাকে বলে "বিবিলোমুলাস" (বাংলায়: বইয়ের খচ্চর)।
সামাজিক গ্রন্থাগার
একটি সমাজের সংঘবদ্ধ মানুষেরা তাদের কল্যাণার্থে এ ধরনের গ্রন্থালয় প্রতিষ্ঠা করে।তারা সদস্যদের দ্বারা বাড়িতে বাড়িতে বই পৌঁছে দেয়।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |