গণ (জীববিদ্যা): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Moheen (আলোচনা | অবদান)
Moheen (আলোচনা | অবদান)
১৫ নং লাইন: ১৫ নং লাইন:
{{Reflist|2}}
{{Reflist|2}}


==বহিঃসংযোগ ==
* [http://uio.mbl.edu/NomenclatorZoologicus/ Nomenclator Zoologicus]: Index of all genus and subgenus names in zoological nomenclature from 1758 to 2004.
*[http://www.faunaeur.org/full_results.php?id=193482 Fauna Europaea Database for Taxonomy]

{{DEFAULTSORT:rank17}}
[[বিষয়শ্রেণী:জীববিজ্ঞান]]
[[বিষয়শ্রেণী:জীববিজ্ঞান]]
[[Category:গণ|*০১]]
[[Category:উদ্ভিদবিদ্যাগত নামাবলী|Genus]]
[[Category:উদ্ভিদ শ্রেণীবিন্যাস|1rank17]]
[[Category:প্রাণিবিদ্যাগত নামাবলী]]

১০:৪০, ১১ এপ্রিল ২০১৪ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

জীবনঅধিজগৎজগৎপর্বশ্রেণীবর্গপরিবারগণপ্রজাতি
জীববৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাসের প্রধান আটটি শ্রেণীবিন্যাস ক্রমের নিন্মতম থেকে উচ্চতম পর্যায় পর্যন্ত ক্রমবিভক্তি। অন্তর্বর্তী অপ্রধান ক্রমগুলো দেখানো হয়নি।

জীববিজ্ঞানে, গণ /ˈnəs/ (ইংরেজি: genus) হচ্ছে একটি বিশেষ শ্রেণীবিন্যাসবৈদ্যিক ধাপ যা পরিবারের নিচে ও প্রজাতির উপরে অবস্থান করে। একটি গোত্রের গঠন একটি শ্রেণীবিন্যাস দ্বারা নির্ধারিত হয়। গোত্র শ্রেণীবিন্যাসের জন্যে মান কঠোরভাবে সংহিতাবদ্ধ হয় না, তাই বিভিন্ন কর্তৃপক্ষ প্রায়ই বিভিন্ন গোত্রের জন্যে বিভিন্ন শ্রেণীবিভাগ করে থাকে। দ্বিপদী শ্রেণীবিন্যাস ব্যবস্থা অনুক্রমের মধ্যে, গণ প্রজাতির উপরে এবং পরিবারের নিচে অবস্থান করে। ব্যবহৃত কিছু সাধারণ চর্চা রয়েছে, তবে,[১] একটি সদ্য সংজ্ঞায়িত গণের উপযোগী হতে এই তিনটি মানদণ্ড পূর্ণ করা উচিত বলে ধারণা করা হয়:

  1. মনোসাইলি – একটি পূর্বপুরুষ শ্রেণীর সাথে সব বংশধরদের একসাথে দলবদ্ধ করা হয়;
  2. যুক্তিসঙ্গত সংহতি – একটি গোত্রকে অপ্রয়োজনীয়ভাবে প্রসারিত করা অনুচিত; এবং
  3. স্বতন্ত্রতা – বিবর্তনমূলক প্রাসঙ্গিক মানদণ্ড প্রকাশ।

ঐতিহাসিক

মনে করা হয়, জোসেফ পিটন ডি ট্যুরনিফোর্ট (১৬৫৬–১৭০৮), একজন ফরাসি উদ্ভিদবিজ্ঞানী, "গণের আধুনিক ধারণার প্রতিষ্ঠাতা"।[২]

গণবাচক নাম

একটি গণের বৈজ্ঞানিক নাম গণবাচক নাম বা গণবাচক বিশেষণ নামে অভিহিত হয়ে থাকে: যা সবসময় বড় অক্ষরের হয়। জীবের নামকরণের পদ্ধতিতে এটা দ্বিপদ নামকরণে একটি কেঁদ্রগত ভূমিকা পালন করে থাকে।

তথ্যসূত্র

  1. Gill, F. B.; Slikas, B.; Sheldon, F. H. (২০০৫)। "Phylogeny of titmice (Paridae): II. Species relationships based on sequences of the mitochondrial cytochrome-b gene"। Auk122 (1): 121–143। ডিওআই:10.1642/0004-8038(2005)122[0121:POTPIS]2.0.CO;2 
  2. Stuessy, T. F. (২০০৯)। Plant Taxonomy: The Systematic Evaluation of Comparative Data (2nd সংস্করণ)। New York: Columbia University Press। পৃষ্ঠা 42। আইএসবিএন 9780231147125 

বহিঃসংযোগ