মনসুর আলি খান পতৌদি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সংশোধন করা হল
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৬ নং লাইন: ৬ নং লাইন:
| bowling = ডানহাতি মিডিয়াম ফাষ্ট
| bowling = ডানহাতি মিডিয়াম ফাষ্ট
| columns = 2
| columns = 2
| column1 = টেষ্ট ক্রিকেট
| column1 = [[টেষ্ট ক্রিকেট|টেস্ট]]
| matches1 = 46
| matches1 = 46
| runs1 = 2793
| runs1 = 2793
৪৪ নং লাইন: ৪৪ নং লাইন:
| date = ২৭ সেপ্টেম্বর
| date = ২৭ সেপ্টেম্বর
| year = ২০১১
| year = ২০১১
| source = http://content-aus.cricinfo.com/ci/content/player/32222.html EspnCricinfo.com
| source = http://content-aus.cricinfo.com/ci/content/player/32222.html ইএসপিএন ক্রিকইনফো
}}
}}
:''একই নামের অন্যান্য ব্যক্তিবর্গের জন্য দেখুন [[মনসুর আলী]]''
:''একই নামের অন্যান্য ব্যক্তিবর্গের জন্য দেখুন [[মনসুর আলী]]''

০৮:৪২, ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

মনসুর আলি খান পাতৌদি
ক্রিকেট তথ্য
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি
বোলিংয়ের ধরনডানহাতি মিডিয়াম ফাষ্ট
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট ফার্ষ্ট ক্লাস
ম্যাচ সংখ্যা ৪৬ ৩১০
রানের সংখ্যা ২৭৯৩ ১৫৪২৫
ব্যাটিং গড় ৩৪.৯১ ৩৩.৬৭
১০০/৫০ ৬/১৬ ৩৩/৭৫
সর্বোচ্চ রান ২০৩* ২০৩*
বল করেছে ১৩২ ১১৯২
উইকেট ১০
বোলিং গড় ৮৮.০০ ৭৭.৫৯
ইনিংসে ৫ উইকেট
ম্যাচে ১০ উইকেট
সেরা বোলিং ২০ ১/০
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ২৭/- ২০৮/-
উৎস: ইএসপিএন ক্রিকইনফো, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১১
একই নামের অন্যান্য ব্যক্তিবর্গের জন্য দেখুন মনসুর আলী

মনসুর আলি খান পাতৌদি(ইংরেজি:Mansoor Ali Khan Pataudi) (জন্ম:৫ জানুয়ারী,১৯৪১ ভোপাল- মৃত্যু:২২সেপ্টেম্বর ২০১১) একজন প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেট খেলোয়াড় এবং অধিনায়ক। মাত্র ২১ বছর বয়সে ভারতীয় দলের অধিনায়ক নির্বাচিত হন। তিনি ভারতের হয়ে ১৯৬১ থেকে ১৯৭৫ পর্যন্ত ৪৬ টি টেস্ট ম্যাচে অংশ নিয়েছিলেন, যার মধ্যে ৪০ টি ম্যাচেই তিনি ছিলেন দলের অধিনায়ক। ১৯৬৯ সালে তিনি বিখ্যাত অভিনেত্রী শর্মিলা ঠাকু্রকে সাথে বিয়ে করেন। তাদের ছেলে সইফ আলি খান এবং মেয়ে সোহা আলি খান দুজনেই হিন্দি সিনেমাতে অভিনয় করেন।
ফুসফুসের সংক্রমণের দরুন তিনি ২২ সেপ্টেম্বর ২০১১ তে দিল্লির একটি হাসপাতালে মৃত্যুবরন করেন। [১]

সম্মাননা

তথ্যসূত্র

  1. মনসুর আলী খান পতৌদি আর নেই, মনসুর আলী খান পতৌদি আর নেই।