নেপালের বিকাস ক্ষেত্রসমূহ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
অসম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
২৯ নং লাইন: | ২৯ নং লাইন: | ||
[[বিষয়শ্রেণী:নেপালের ভূগোল-সম্পর্কিত তালিকা]] |
[[বিষয়শ্রেণী:নেপালের ভূগোল-সম্পর্কিত তালিকা]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:নেপাল]] |
[[বিষয়শ্রেণী:নেপাল]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:নেপালের প্রশাসনিক অঞ্চলসমূহ]] |
|||
[[বিষয়শ্রেণী:নেপালের অঞ্চল]] |
১৭:০২, ২৫ জানুয়ারি ২০১৪ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
নেপালকে পাঁচটি বিকাস ক্ষেত্র (নেপালি: विकास क्षेत्र), (ইংরেজি: Development Regions); ১৪টি প্রশাসনিক অঞ্চল (নেপালি: अञ्चल), এবং ৭৫টি জেলায় (নেপালি: जिल्ला) বিভক্ত করা হয়েছে। ১৪টি প্রশাসনিক অঞ্চলকে পাঁচটি উন্নয়ন এলাকায় বিভক্ত করা হয়েছে। প্রতিটি জেলার প্রধান হচ্ছেন প্রধান জেলা কর্মকর্তা (ইংরেজি: Chief District officer - CDO) যিনি আইন শৃঙ্খলার জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত এবং সরকারের সব মন্ত্রণালয়ের কাজকর্মের সমন্বয়কারী।
নেপালের পাঁচটি বিকাস ক্ষেত্রগুলি হচ্ছে (পূর্ব থেকে পশ্চিমে):
- পূর্বাঞ্চল বিকাস ক্ষেত্র (पुर्वाञ्चल विकास क्षेत्र): মেচী, কোশী, সগরমাথা
- মধ্যাঞ্চল বিকাস ক্ষেত্র (मध्यमाञ्चल विकास क्षेत्र): জনকপুর, বাগমতী, নারায়ণী
- পশ্চিমাঞ্চল বিকাস ক্ষেত্র (पश्चिमाञ्चल विकास क्षेत्र): গণ্ডকী, লুম্বিনী, ধলাগিরি
- মধ্য-পশ্চিমাঞ্চল বিকাস ক্ষেত্র (मध्य पश्चिमाञ्चल विकास क्षेत्र): রাপ্তী, কর্ণালী, ভেরী
- সুদূর-পশ্চিমাঞ্চল বিকাস ক্ষেত্র (सुदुर पश्चिमाञ्चल विकास क्षेत्र): সেতী, মহাকালী