আন্তর্জাতিক ইনফরমেটিক্স অলিম্পিয়াড: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে, কোন সমস্যা?
Shafaet (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১২ নং লাইন: ১২ নং লাইন:


২০১২ সালে ইতালিতে ধনঞ্জয় বিশ্বাস(চট্টগ্রাম কলেজ) এবং বৃষ্টি শিকদার (চিটাগং গ্রামার স্কুল) ব্রোঞ্জ মেডেল অর্জন করেন। সারাবিশ্বের মেয়েদের মধ্যে বৃষ্টি শিকদার সর্বোচ্চ পয়েন্ট অর্জন করেন। <ref name="পদক২">[http://progkriya.com/olympiad/ আইওআইতে বাংলাদেশ]।</ref>
২০১২ সালে ইতালিতে ধনঞ্জয় বিশ্বাস(চট্টগ্রাম কলেজ) এবং বৃষ্টি শিকদার (চিটাগং গ্রামার স্কুল) ব্রোঞ্জ মেডেল অর্জন করেন। সারাবিশ্বের মেয়েদের মধ্যে বৃষ্টি শিকদার সর্বোচ্চ পয়েন্ট অর্জন করেন। <ref name="পদক২">[http://progkriya.com/olympiad/ আইওআইতে বাংলাদেশ]।</ref>

==আন্তর্জাতিক ইনফরমেটিক্স অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণের যোগ্যতা==

বাংলাদেশ থেকে অংশগ্রহণের জন্য প্রথমে বাংলাদেশ ইনফরমেটিক্স অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণে যোগ্যতা অর্জন করতে হবে। প্রথমে বিভাগীয় পর্যায়ে অংশগ্রহণ করে তারপর জাতীয় পর্যায়ের প্রতিযোগীতায় অংশ নিতে হয়। বিভাগীয় পর্যায়ে অংশ গ্রহণের সময় প্রতিযোগীকে অবশ্যই কোনো স্কুল /কলেজের শিক্ষার্থী হতে হবে অথবা সর্বোচ্চ উচ্চ মাধ্যমিক/এ-লেভেল পরীক্ষার্থী হতে হবে। <ref>[http://www.ioinformatics.org/rules/ http://www.ioinformatics.org/rules/] </ref>


== তথ্যসূত্র ==
== তথ্যসূত্র ==

০৯:০৭, ২১ জানুয়ারি ২০১৪ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

আন্তর্জাতিক ইনফরমেটিক্স অলিম্পিয়াডের লোগো

আন্তর্জাতিক ইনফরমেটিক্স অলিম্পিয়াড মাধ্যমিক স্কুল শিক্ষার্থীদের জন্য একটি প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা। ১৯৮৯ সালে বুলগেরিয়ায় এই প্রতিযোগিতার প্রথম আসর অনুষ্ঠিত হয়। এই প্রতিযোগিতা দুই দিন ধরে অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিটা দেশ থেকে জাতীয় অলিম্পিয়াডে জয়ী সর্বোচ্চ ৪জন এই প্রতিযোগীতায় অংশ নিতে পারে। প্রত্যেককে স্বতন্ত্রভাবে অংশগ্রহণ করতে হয়।

প্রতিযোগিতার গঠন

প্রতিযোগিতার প্রতিটি দিনেই প্রতিযোগীদেরকে চারটি করে সমস্যা দেয়া হয় এবং সমাধান করার জন্য পাঁচ ঘন্টা সময় দেয়া হয়। প্রতিযোগীরা পরস্পরের মধ্যে যোগাযোগ করতে পারেন না এবং কোনো বই থেকে সহায়তাও নিতে পারেন না। সমস্যার সমাধান করতে হয় সি, সি++ অথবা প্যাসকেলে। প্রতিযোগীতায় সমস্যাগুলো সহজ থেকে কঠিন অনুসারে ভাগ করা থাকে। প্রতিটি সমস্যা সমাধানের জন্য নির্দিষ্ট পয়েন্ট পাওয়া যায়। সর্বোচ্চ পয়েন্ট অর্জনকারী বিজয়ী হয়। একাধিক প্রতিযোগী সমান পয়েন্ট পেলে ভূল উত্তর এবং সময় অনুযায়ী টাই ব্রেক করা হয়। প্রথম ৫০% প্রতিযোগীকে ব্রোঞ্জ, রৌপ্য এবং স্বর্ণপদক দেয়া হয়।

আন্তর্জাতিক ইনফরমেটিক্স অলিম্পিয়াডে বাংলাদেশ

বাংলাদেশ থেকে নিয়মিত আন্তর্জাতিক ইনফরমেটিক্স অলিম্পিয়াডে প্রতিযোগীরা অংশগ্রহণ করেন।২০০৯ সালে বুলগেরিয়াতে অনুষ্ঠিত প্রতিযোগীতায় রৌপ্যপদক পান আবিরুল ইসলাম (ঢাকা সিটি কলেজ/ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়)। [১] সে বছর সার্কভূক্ত দেশগুলোর মধ্যে তিনিই সর্বোচ্চ পয়েন্ট অর্জন করেন।

২০১২ সালে ইতালিতে ধনঞ্জয় বিশ্বাস(চট্টগ্রাম কলেজ) এবং বৃষ্টি শিকদার (চিটাগং গ্রামার স্কুল) ব্রোঞ্জ মেডেল অর্জন করেন। সারাবিশ্বের মেয়েদের মধ্যে বৃষ্টি শিকদার সর্বোচ্চ পয়েন্ট অর্জন করেন। [২]

আন্তর্জাতিক ইনফরমেটিক্স অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণের যোগ্যতা

বাংলাদেশ থেকে অংশগ্রহণের জন্য প্রথমে বাংলাদেশ ইনফরমেটিক্স অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণে যোগ্যতা অর্জন করতে হবে। প্রথমে বিভাগীয় পর্যায়ে অংশগ্রহণ করে তারপর জাতীয় পর্যায়ের প্রতিযোগীতায় অংশ নিতে হয়। বিভাগীয় পর্যায়ে অংশ গ্রহণের সময় প্রতিযোগীকে অবশ্যই কোনো স্কুল /কলেজের শিক্ষার্থী হতে হবে অথবা সর্বোচ্চ উচ্চ মাধ্যমিক/এ-লেভেল পরীক্ষার্থী হতে হবে। [৩]

তথ্যসূত্র

আরো দেখুন

অফিসিয়াল ওয়েবসাইট

বাংলাদেশ ইনফরমেটিক্স সাইট