ব্লাড ডায়মন্ড: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
WikitanvirBot I (আলোচনা | অবদান)
বট কসমেটিক পরিবর্তন করছে; কোনো সমস্যা?
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
→‎কাহিনী সংক্ষেপ: বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে, কোন সমস্যা?
২৫ নং লাইন: ২৫ নং লাইন:
[[১৯৯৯]] সালের দিকে [[পশ্চিম আফ্রিকা|পশ্চিম আফ্রিকার]] দেশ [[সিয়েরা লিওন|সিয়েরা লিওনে]] এক রাজনৈতিক অস্থিরতা দেখা দেয়। [[সিয়েরা লিওন|সিয়েরা লিওনের]] সশস্ত্র বিদ্রোহী বাহিনী রেভল্যুশনারি ইউনাইটেড ফোর্স বা আরইউএফের হাতে বন্দি হন সলোমন (জিমন হানসো), কিন্তু ছেলে দিয়া সহ তার পরিবার পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়। সলোমন বন্দি হবার পর যখন বিভিন্ন মানুষের হাত কাটা হচ্ছিল, তাকে রেখে দেওয়া হয় হীরক খনীতে কাজ করার জন্য। অন্যদিকে তার ছেলে "দিয়াও" বন্দি হয় আরএউএফের হাতে, তাকে ট্রেইন করা হয়, ব্রেইন অয়াশ করে সোলজার বানানো হয়।<ref name=kal/>
[[১৯৯৯]] সালের দিকে [[পশ্চিম আফ্রিকা|পশ্চিম আফ্রিকার]] দেশ [[সিয়েরা লিওন|সিয়েরা লিওনে]] এক রাজনৈতিক অস্থিরতা দেখা দেয়। [[সিয়েরা লিওন|সিয়েরা লিওনের]] সশস্ত্র বিদ্রোহী বাহিনী রেভল্যুশনারি ইউনাইটেড ফোর্স বা আরইউএফের হাতে বন্দি হন সলোমন (জিমন হানসো), কিন্তু ছেলে দিয়া সহ তার পরিবার পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়। সলোমন বন্দি হবার পর যখন বিভিন্ন মানুষের হাত কাটা হচ্ছিল, তাকে রেখে দেওয়া হয় হীরক খনীতে কাজ করার জন্য। অন্যদিকে তার ছেলে "দিয়াও" বন্দি হয় আরএউএফের হাতে, তাকে ট্রেইন করা হয়, ব্রেইন অয়াশ করে সোলজার বানানো হয়।<ref name=kal/>


একদিন হীরক খনীতে কাজ করার সময় সলোমন একটি গোলাপি রঙের বড় হীরা পান। পায়ের অঙ্গুলের মাঝে লুকিয়ে রাখেন কিন্তু ধরা পরে যান বিদ্রোহী ক্যাপটিনের কাছে। কিছুক্ষণের মধ্যেই সরকারি সৈন্য বাহিনী খনীতে হামলা করে, সলোমন সরকারি সৈন্য বাহিনীর হাতে বন্দি হন। বন্দি হওয়ার আগেই লুকিয়ে রাখেন হীরার খণ্ডটি।এরপর চলে সলোমন তার পরিবারকে ফিরে পাওয়ার কাহিনী।
একদিন হীরক খনীতে কাজ করার সময় সলোমন একটি গোলাপি রঙের বড় হীরা পান। পায়ের অঙ্গুলের মাঝে লুকিয়ে রাখেন কিন্তু ধরা পরে যান বিদ্রোহী ক্যাপটিনের কাছে। কিছুক্ষণের মধ্যেই সরকারি সৈন্য বাহিনী খনীতে হামলা করে, সলোমন সরকারি সৈন্য বাহিনীর হাতে বন্দি হন। বন্দি হওয়ার আগেই লুকিয়ে রাখেন হীরার খণ্ডটি।এরপর চলে সলোমন তার পরিবারকে ফিরে পাওয়ার কাহিনী।


কাহিনীতে এরপর আবির্ভাব ঘটে ড্যানি আর্চারের ([[লিওনার্ডো ডিক্যাপ্রিও]])। ড্যানি আর্চার একজন স্মাগলার, অস্রের বিনিময়ে আরইউএফের কাছ থেকে হীরা কিনেন,সে জানতে পারে যে সলোমন একটি অতি মূল্যবান পিংক ডায়মন্ডের খোজঁ জানে। সে সলোমনকে তার পরিবার ফিরিয়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে তাকে নিয়ে ডায়মন্ডটি পাওয়ার অভিযানে নেমে যায়। এর মধ্যে আর্চারের সাথে এক আমেরিকান সাংবাদিক ম্যাডি বয়েনের (জেনিফার কনেলি) সাথে পরিচয় হয়। মেডি আফ্রিকার ব্লাড ডায়মন্ডের উপর লিখতে চায়।<ref name=ymo/> শেষ পর্যায়ে ড্যানি আর্চার কৌশলে সোলেমনের ছেলেকে উদ্ধার করে কিন্তু তিনি মারা যান।
কাহিনীতে এরপর আবির্ভাব ঘটে ড্যানি আর্চারের ([[লিওনার্ডো ডিক্যাপ্রিও]])। ড্যানি আর্চার একজন স্মাগলার, অস্রের বিনিময়ে আরইউএফের কাছ থেকে হীরা কিনেন,সে জানতে পারে যে সলোমন একটি অতি মূল্যবান পিংক ডায়মন্ডের খোজঁ জানে। সে সলোমনকে তার পরিবার ফিরিয়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে তাকে নিয়ে ডায়মন্ডটি পাওয়ার অভিযানে নেমে যায়। এর মধ্যে আর্চারের সাথে এক আমেরিকান সাংবাদিক ম্যাডি বয়েনের (জেনিফার কনেলি) সাথে পরিচয় হয়। মেডি আফ্রিকার ব্লাড ডায়মন্ডের উপর লিখতে চায়।<ref name=ymo/> শেষ পর্যায়ে ড্যানি আর্চার কৌশলে সোলেমনের ছেলেকে উদ্ধার করে কিন্তু তিনি মারা যান।

১৯:২৬, ১৭ জানুয়ারি ২০১৪ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

ব্লাড ডায়মন্ড
চিত্র:Blood Diamond Cover.png
প্রেক্ষাগৃহে মুক্তিপ্রপ্ত পোস্টার
পরিচালকএডওয়ার্ড জিকে[১][২]
প্রযোজকমার্শাল হাসকোভিস
গ্রাহাম কিং
পলা ওয়ায়েনস্টাইন্স
এডওয়ার্ড জিকে
রচয়িতাচার্লস লিভেট
শ্রেষ্ঠাংশেলিওনার্ডো ডিক্যাপ্রিও
জেনিফার কনেলি
জিমন হানসো
সুরকারজেমস নিউটন হাওয়ার্ড
চিত্রগ্রাহকএডোয়াডো সারা
সম্পাদকস্টিভেন রসেনবাম[২]
প্রযোজনা
কোম্পানি
পরিবেশকওয়ার্নার ব্রস
মুক্তি ডিসেম্বর, ২০০৬[৩]
স্থিতিকাল১৪৩ মিনিট
দেশমার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
জার্মানি
ভাষাইংরেজি
মেন্ডে
ক্রিও
আফ্রিকান্স
নির্মাণব্যয়$১০০ মিলিয়ন[৪]
আয়$১৭১,৪০৭,১৭৯[৪][৫]

ব্লাড ডায়মন্ড ২০০৬ সালের আমেরিকান পলিটিকাল থ্রিলার চলচ্চিত্র[১] ছবিটি ১৯৯৬ থেকে ২০০১ পর্যন্ত সিয়েরা লিওনের পটভূমিকে কেন্দ্র করে আবর্তিত হয়েছে।[৬]

কাহিনী সংক্ষেপ

টেমপ্লেট:Spoiler ১৯৯৯ সালের দিকে পশ্চিম আফ্রিকার দেশ সিয়েরা লিওনে এক রাজনৈতিক অস্থিরতা দেখা দেয়। সিয়েরা লিওনের সশস্ত্র বিদ্রোহী বাহিনী রেভল্যুশনারি ইউনাইটেড ফোর্স বা আরইউএফের হাতে বন্দি হন সলোমন (জিমন হানসো), কিন্তু ছেলে দিয়া সহ তার পরিবার পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়। সলোমন বন্দি হবার পর যখন বিভিন্ন মানুষের হাত কাটা হচ্ছিল, তাকে রেখে দেওয়া হয় হীরক খনীতে কাজ করার জন্য। অন্যদিকে তার ছেলে "দিয়াও" বন্দি হয় আরএউএফের হাতে, তাকে ট্রেইন করা হয়, ব্রেইন অয়াশ করে সোলজার বানানো হয়।[১]

একদিন হীরক খনীতে কাজ করার সময় সলোমন একটি গোলাপি রঙের বড় হীরা পান। পায়ের অঙ্গুলের মাঝে লুকিয়ে রাখেন কিন্তু ধরা পরে যান বিদ্রোহী ক্যাপটিনের কাছে। কিছুক্ষণের মধ্যেই সরকারি সৈন্য বাহিনী খনীতে হামলা করে, সলোমন সরকারি সৈন্য বাহিনীর হাতে বন্দি হন। বন্দি হওয়ার আগেই লুকিয়ে রাখেন হীরার খণ্ডটি।এরপর চলে সলোমন তার পরিবারকে ফিরে পাওয়ার কাহিনী।

কাহিনীতে এরপর আবির্ভাব ঘটে ড্যানি আর্চারের (লিওনার্ডো ডিক্যাপ্রিও)। ড্যানি আর্চার একজন স্মাগলার, অস্রের বিনিময়ে আরইউএফের কাছ থেকে হীরা কিনেন,সে জানতে পারে যে সলোমন একটি অতি মূল্যবান পিংক ডায়মন্ডের খোজঁ জানে। সে সলোমনকে তার পরিবার ফিরিয়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে তাকে নিয়ে ডায়মন্ডটি পাওয়ার অভিযানে নেমে যায়। এর মধ্যে আর্চারের সাথে এক আমেরিকান সাংবাদিক ম্যাডি বয়েনের (জেনিফার কনেলি) সাথে পরিচয় হয়। মেডি আফ্রিকার ব্লাড ডায়মন্ডের উপর লিখতে চায়।[৩] শেষ পর্যায়ে ড্যানি আর্চার কৌশলে সোলেমনের ছেলেকে উদ্ধার করে কিন্তু তিনি মারা যান।

শ্রেষ্ঠাংশে

  • লিওনার্ডো ডিক্যাপ্রিও - ড্যানি আর্চার[২]
  • জেনিফার কনেলি - সাংবাদিক ম্যাডি বয়েন
  • জিমন হানসো - সলোমন ভ্যান্ডি[২]
  • কাগিছো কাইপারস - দিয়া ভ্যান্ডি
  • আর্নল্ড ভসলো - কর্ণেল কোয়েটজি
  • মাইকেল সীন - সীমন্স
  • ইতো ইসান্ডো - কমান্ডার র‌্যাম্বো

মিউজিক

শিরোনামহীন
দৈর্ঘ্য৬১:২৬

ব্লাড ডায়মন্ডঃ অরজিনাল মোশন পিকচার সাউন্ডট্র্যাক ভারেসে সারাবান্দে দ্বারা প্রকাশিত ব্লাড ডায়মন্ড সিনেমার সাউন্ডট্র্যাক। ডিসেম্বর, ২০০৬ তারিখে এটি প্রকাশিত হয়। অ্যালবামের কম্পোজ করেছেন জেমস নিউটন হাওয়ার্ড এবং এটি ২০০৮ সালে সাউন্ডট্র্যাক অফ দ্য ইয়ার (ক্লাসিকাল বিআরআইটি পুরস্কার) জিতেছিল।

গানের তালিকা

নং.শিরোনামদৈর্ঘ্য
১."ব্লাড ডায়মন্ড টাইটেলস"১:৩২
২."ক্রসিং দ্য ব্রিজ"১:৪১
৩."ভিলেজ অ্যাটাক"১:৫২
৪."আরইউএফ কিডনাফ দিয়া"৩:০২
৫."আর্চার এন্ড সোলমান"১:৫৫
৬."ম্যাডি এন্ড আর্চার"১:৫৬
৭."সোলমান ফাইন্ডস ফ্যামিলি"২:০৯
৮."ফল অফ ফ্রিটাউন"৪:৪৫
৯."ডিড ইউ বাই ইট?"১:৩৬
১০."আর্চর সেলস ডায়মন্ড"১:৪০
১১."গুডবাইস"২:৪০
১২."ইউর সন ইজ গন"১:২১
১৩."ডায়মন্ড মাইন বোম্বড"৪:৩১
১৪."সোলমান হেল্পিং হ্যান্ড"১:১১
১৫."জি৮ কনফারেন্স"২:৩৬
১৬."সোলমান এন্ড আর্চার এস্কেপ"২:১২
১৭."আই ক্যান ক্যারি ইউ"১:৩০
১৮."ইউর মাদার লাভস ইউ"২:২৪
১৯."থট আ’ উড নেভার কল?"৩:৩৬
২০."লন্ডন"২:৩৮
২১."সোলমান ব্যান্ডি"২:১১
২২."আনকালা"৪:১২
২৩."বাই"৪:৩৭
২৪."হয়েন দ্য ডগস কাম আউট টু প্লে"৩:১৯
মোট দৈর্ঘ্য:৬১:২৬

বহিঃসংযোগ

তথ্যসূত্র

  1. 'শর্ট স্লিভ অর লং স্লিভ'
  2. Yahoo Movies
  3. Yahoo Movies
  4. "Blood Diamond (2006)"Box Office Mojo। IMDb। সংগ্রহের তারিখ 19 March,2013  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য)
  5. "Blood Diamond"The-Numbers.com। Nash Information Services, LLC। সংগ্রহের তারিখ 19 March, 2013  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য)
  6. Berardinelli, James (2006)। "Review: Blood Diamond"ReelViews.net। সংগ্রহের তারিখ March 19,2013  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য)