নারায়ণ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Addbot (আলোচনা | অবদান)
বট: আন্তঃউইকি সংযোগ সরিয়ে নেওয়া হয়েছে, যা এখন উইকিউপাত্ত ...
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে, কোন সমস্যা?
১৬ নং লাইন: ১৬ নং লাইন:
}}
}}


'''নারায়ণ''' [[হিন্দু]] দেবতা [[বিষ্ণু|বিষ্ণুর]] একটি বিশেষ রূপ। [[বেদ|বেদের]] শতপথ-এ অবশ্য ‘পুরুষ’ অর্থাৎ ঈশ্বরকেই নারায়ণ নামে অভিহিত করা হয়েছে। ‘নারায়ণ’ শব্দের অর্থ ‘নার’ অর্থাৎ জলে শুয়ে থাকেন যিনি। [[ভাগবত]] অনুসারে, অন্ড ভেদ করে বেরিয়ে নার অর্থাৎ জল সৃষ্টি করে অবস্থান করেছিলেন বলে বিষ্ণুর অপর নাম নারায়ণ (ভাগবত ২।১০।১০)। পৌরাণিক বর্ণনা অনুসারে, প্রলয়ের পর বিষ্ণু অনন্তশয্যায় শায়িত হয়ে নিদ্রামগ্ন ছিলেন। সেই সময় তাঁর সহস্র মস্তক, সহস্র চোখ, সহস্র হাত ও সহস্র পা ছিল। এই সময় তাঁর নাভি থেকে সাত যোজন ব্যাপী এক পদ্ম প্রস্ফুটিত হয় এবং এই পদ্মে উৎপন্ন হন [[ব্রহ্মা]]। নারায়ণের [[গায়ত্রী]] হল – ওঁ নারায়ণায় বিদ্মহে বাসুদেবায় ধীমহি তন্নো বিষ্ণু প্রচোদয়াৎ।

নারায়ণ [[হিন্দু]] দেবতা [[বিষ্ণু|বিষ্ণুর]] একটি বিশেষ রূপ। [[বেদ|বেদের]] শতপথ-এ অবশ্য ‘পুরুষ’ অর্থাৎ ঈশ্বরকেই নারায়ণ নামে অভিহিত করা হয়েছে। ‘নারায়ণ’ শব্দের অর্থ ‘নার’ অর্থাৎ জলে শুয়ে থাকেন যিনি। [[ভাগবত]] অনুসারে, অন্ড ভেদ করে বেরিয়ে নার অর্থাৎ জল সৃষ্টি করে অবস্থান করেছিলেন বলে বিষ্ণুর অপর নাম নারায়ণ (ভাগবত ২।১০।১০)। পৌরাণিক বর্ণনা অনুসারে, প্রলয়ের পর বিষ্ণু অনন্তশয্যায় শায়িত হয়ে নিদ্রামগ্ন ছিলেন। সেই সময় তাঁর সহস্র মস্তক, সহস্র চোখ, সহস্র হাত ও সহস্র পা ছিল। এই সময় তাঁর নাভি থেকে সাত যোজন ব্যাপী এক পদ্ম প্রস্ফুটিত হয় এবং এই পদ্মে উৎপন্ন হন [[ব্রহ্মা]]। নারায়ণের [[গায়ত্রী]] হল – ওঁ নারায়ণায় বিদ্মহে বাসুদেবায় ধীমহি তন্নো বিষ্ণু প্রচোদয়াৎ।


== আরও দেখুন ==
== আরও দেখুন ==

১০:২৮, ১৬ জানুয়ারি ২০১৪ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

নারায়ণ
দেবনাগরীनारायण

নারায়ণ হিন্দু দেবতা বিষ্ণুর একটি বিশেষ রূপ। বেদের শতপথ-এ অবশ্য ‘পুরুষ’ অর্থাৎ ঈশ্বরকেই নারায়ণ নামে অভিহিত করা হয়েছে। ‘নারায়ণ’ শব্দের অর্থ ‘নার’ অর্থাৎ জলে শুয়ে থাকেন যিনি। ভাগবত অনুসারে, অন্ড ভেদ করে বেরিয়ে নার অর্থাৎ জল সৃষ্টি করে অবস্থান করেছিলেন বলে বিষ্ণুর অপর নাম নারায়ণ (ভাগবত ২।১০।১০)। পৌরাণিক বর্ণনা অনুসারে, প্রলয়ের পর বিষ্ণু অনন্তশয্যায় শায়িত হয়ে নিদ্রামগ্ন ছিলেন। সেই সময় তাঁর সহস্র মস্তক, সহস্র চোখ, সহস্র হাত ও সহস্র পা ছিল। এই সময় তাঁর নাভি থেকে সাত যোজন ব্যাপী এক পদ্ম প্রস্ফুটিত হয় এবং এই পদ্মে উৎপন্ন হন ব্রহ্মা। নারায়ণের গায়ত্রী হল – ওঁ নারায়ণায় বিদ্মহে বাসুদেবায় ধীমহি তন্নো বিষ্ণু প্রচোদয়াৎ।

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

  • পৌরাণিকা (বিশ্বকোষ হিন্দুধর্ম), প্রথম খণ্ড, ফার্মা কেএলএম প্রাইভেট লিমিটেড, কলকাতা, ২০০১