টি এস এলিয়ট: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Asifmuktadir (আলোচনা | অবদান) তথ্যসূত্র |
Asifmuktadir (আলোচনা | অবদান) + 5টি বিষয়শ্রেণী হটক্যাটের মাধ্যমে |
||
৩১ নং লাইন: | ৩১ নং লাইন: | ||
ইলিয়ট ১৯১৫ সালের দিকে তার কবিতা ''দি লাভ সং অফ জে আলফ্রেড প্রুফ্রক'' এর মাধ্যমে সবার নজর কাড়েন। এই কবিতার পরে তার ঝুলি থেকে একে একে বের হয় বিশ্ববিখ্যাত সব কবিতা। এদের মধ্যে ''দি ওয়েস্ট ল্যান্ড'' (১৯২২) , ''দি হলো মেন'' (১৯২৫) , ''অ্যাশ ওয়েন্সডে'' (১৯৩০) এবং ''ফোর কোয়ার্টার্স'' (১৯৪৫) অন্যতম।<ref name=EB>[http://www.britannica.com/EBchecked/topic/184705/T-S-Eliot Thomas Stearns Eliot], ''Encyclopaedia Britannica'', accessed 7 November 2009.</ref> তার নাটকগুলোর মধ্যে অন্যতম ছিল ''মার্ডার ইন দ্যা ক্যাথেড্রাল'' (১৯৩৫)। আধুনিক সাহিত্যে অভূতপূর্ব অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ ১৯৪৮ সালে তিনি সাহিত্যে নোবেল পুরষ্কারে ভূষিত হন।<ref>{{cite web|url=http://www.nobelprize.org/nobel_prizes/literature/laureates/1948/|title=The Nobel Prize in Literature 1948|work=Nobelprize.org|publisher=Nobel Media|accessdate=26 April 2013}}</ref><ref name=nobelprize>[http://nobelprize.org/nobel_prizes/literature/laureates/1948/eliot-bio.html "The Nobel Prize in Literature 1948 – T.S. Eliot"], Nobelprize.org, taken from Frenz, Horst (ed). ''Nobel Lectures, Literature 1901–1967''. Elsevier Publishing Company, Amsterdam, 1969, accessed 6 March 2012.</ref> |
ইলিয়ট ১৯১৫ সালের দিকে তার কবিতা ''দি লাভ সং অফ জে আলফ্রেড প্রুফ্রক'' এর মাধ্যমে সবার নজর কাড়েন। এই কবিতার পরে তার ঝুলি থেকে একে একে বের হয় বিশ্ববিখ্যাত সব কবিতা। এদের মধ্যে ''দি ওয়েস্ট ল্যান্ড'' (১৯২২) , ''দি হলো মেন'' (১৯২৫) , ''অ্যাশ ওয়েন্সডে'' (১৯৩০) এবং ''ফোর কোয়ার্টার্স'' (১৯৪৫) অন্যতম।<ref name=EB>[http://www.britannica.com/EBchecked/topic/184705/T-S-Eliot Thomas Stearns Eliot], ''Encyclopaedia Britannica'', accessed 7 November 2009.</ref> তার নাটকগুলোর মধ্যে অন্যতম ছিল ''মার্ডার ইন দ্যা ক্যাথেড্রাল'' (১৯৩৫)। আধুনিক সাহিত্যে অভূতপূর্ব অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ ১৯৪৮ সালে তিনি সাহিত্যে নোবেল পুরষ্কারে ভূষিত হন।<ref>{{cite web|url=http://www.nobelprize.org/nobel_prizes/literature/laureates/1948/|title=The Nobel Prize in Literature 1948|work=Nobelprize.org|publisher=Nobel Media|accessdate=26 April 2013}}</ref><ref name=nobelprize>[http://nobelprize.org/nobel_prizes/literature/laureates/1948/eliot-bio.html "The Nobel Prize in Literature 1948 – T.S. Eliot"], Nobelprize.org, taken from Frenz, Horst (ed). ''Nobel Lectures, Literature 1901–1967''. Elsevier Publishing Company, Amsterdam, 1969, accessed 6 March 2012.</ref> |
||
⚫ | |||
{{অসম্পূর্ণ}} |
{{অসম্পূর্ণ}} |
||
৪২ নং লাইন: | ৪২ নং লাইন: | ||
* [http://www.faber.co.uk/author/ts-eliot/ T. S. Eliot at Faber and Faber] |
* [http://www.faber.co.uk/author/ts-eliot/ T. S. Eliot at Faber and Faber] |
||
* [http://www.luc.edu/eliot T. S. Eliot Society (US) Home Page] |
* [http://www.luc.edu/eliot T. S. Eliot Society (US) Home Page] |
||
⚫ | |||
[[বিষয়শ্রেণী:মার্কিন কবি]] |
[[বিষয়শ্রেণী:মার্কিন কবি]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:ব্রিটিশ কবি]] |
[[বিষয়শ্রেণী:ব্রিটিশ কবি]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:১৮৮৮-এ জন্ম]] |
[[বিষয়শ্রেণী:১৮৮৮-এ জন্ম]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৬৫-এ মৃত্যু]] |
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৬৫-এ মৃত্যু]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:সাহিত্যে নোবেল বিজয়ী]] |
|||
[[বিষয়শ্রেণী:বৃটিশ নোবেল বিজয়ী]] |
|||
[[বিষয়শ্রেণী:অর্ডার অব মেরিট গ্রহণকারী]] |
|||
[[বিষয়শ্রেণী:হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী]] |
|||
[[বিষয়শ্রেণী:লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী]] |
১৩:২৮, ৮ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
টি এস ইলিয়ট | |
---|---|
জন্ম | Thomas Stearns Eliot ২৬ সেপ্টেম্বর ১৮৮৮ সেন্ট লুইস, মিশৌরি |
মৃত্যু | ৪ জানুয়ারি ১৯৬৫ কিংস্টন, ইংল্যান্ড, যুক্তরাজ্য | (বয়স ৭৬)
পেশা | কবি, নাট্যকার, সাহিত্য সমালোচক ও সম্পাদক |
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান | হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় মার্টন কলেজ, অক্সফোর্ড |
সময়কাল | ১৯০৫-১৯৬৫ |
সাহিত্য আন্দোলন | আধুনিক কবিতা |
উল্লেখযোগ্য পুরস্কার | সাহিত্যে নোবেল পুরষ্কার (১৯৪৮), অর্ডার অফ মেরিট (১৯৪৮) |
স্বাক্ষর |
টমাস স্টেয়ার্ন্স এলিয়ট, ওএম (ইংরেজি: Thomas Stearns Eliot; জন্ম: ২৬শে সেপ্টেম্বর, ১৮৮৮ – মৃত্যু: ৪ঠা জানুয়ারি, ১৯৬৫) ইংরেজি ভাষার একজন , কবি, নাট্যকার সাহিত্য সমালোচক এবং এবং বিংশ শতকের অন্যতম প্রতিভাশালী কবি।[১] তিনি ১৮৮৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রের মিশৌরির সেন্ট লুইসে জন্মগ্রহণ করেন। তবে মাত্র ২৫ বছর বয়সে ১৯১৪ সালে ইংল্যান্ডে চলে যান এবং ১৯২৭ সালে ৩৯ বছর বয়সে বৃটিশ নাগরিকত্ব গ্রহণ করেন।
ইলিয়ট ১৯১৫ সালের দিকে তার কবিতা দি লাভ সং অফ জে আলফ্রেড প্রুফ্রক এর মাধ্যমে সবার নজর কাড়েন। এই কবিতার পরে তার ঝুলি থেকে একে একে বের হয় বিশ্ববিখ্যাত সব কবিতা। এদের মধ্যে দি ওয়েস্ট ল্যান্ড (১৯২২) , দি হলো মেন (১৯২৫) , অ্যাশ ওয়েন্সডে (১৯৩০) এবং ফোর কোয়ার্টার্স (১৯৪৫) অন্যতম।[২] তার নাটকগুলোর মধ্যে অন্যতম ছিল মার্ডার ইন দ্যা ক্যাথেড্রাল (১৯৩৫)। আধুনিক সাহিত্যে অভূতপূর্ব অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ ১৯৪৮ সালে তিনি সাহিত্যে নোবেল পুরষ্কারে ভূষিত হন।[৩][৪]
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
তথ্যসূত্র
- ↑ Bush, Ronald. "T.S. Eliot's Life and Career." American National Biography. Ed. John A Garraty and Mark C. Carnes. New York: Oxford University Press, 1999.[১]
- ↑ Thomas Stearns Eliot, Encyclopaedia Britannica, accessed 7 November 2009.
- ↑ "The Nobel Prize in Literature 1948"। Nobelprize.org। Nobel Media। সংগ্রহের তারিখ ২৬ এপ্রিল ২০১৩।
- ↑ "The Nobel Prize in Literature 1948 – T.S. Eliot", Nobelprize.org, taken from Frenz, Horst (ed). Nobel Lectures, Literature 1901–1967. Elsevier Publishing Company, Amsterdam, 1969, accessed 6 March 2012.