ডেভিড ওয়ার্নার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
Suvray (আলোচনা | অবদান)
সম্প্রসারণ করা হয়েছে
১২৮ নং লাইন: ১২৮ নং লাইন:
তাসমানিয়ার বিপক্ষে [[অপরাজিত (ক্রিকেট)|অপরাজিত]] ১৬৫ রান করে একদিনের সর্বোচ্চ রান করেন [[New South Wales cricket team|ব্লুজের]] খেলোয়াড় হিসেবে।<ref>{{cite web|url=http://www.news.com.au/dailytelegraph/story/0,22049,24726020-5001023,00.html |title=David Warner seals NSW Blues win with record knock |publisher=News.com.au |date= |accessdate=2013-08-09}}</ref> পরবর্তীতে ৫৪ বলে ৯৭ [[রান (ক্রিকেট)|রান]] করে অল্পের জন্য অস্ট্রেলীয় ঘরোয়া ক্রিকেটে দ্রুততম [[সেঞ্চুরি (ক্রিকেট)|সেঞ্চুরির]] রেকর্ড গড়তে পারেননি।<ref>{{cite web|url=http://www.news.com.au/heraldsun/story/0,21985,24763519-11088,00.html |title=Opener David Warner just misses Australia's fastest one-day centuryArticle |publisher=News.com.au |date= |accessdate=2013-08-09}}</ref> ঘরোয়া ক্রিকেটে তার এ সাফল্যের প্রেক্ষিতে জানুয়ারি, ২০০৯ সালে তিনি অস্ট্রেলিয়ার টুয়েন্টি২০ দলে অন্তর্ভূক্ত হন।<ref>{{cite web|last=Lalor |first=Peter |url=http://www.foxsports.com.au/story/0,8659,24887240-23212,00.html |title=Matthew Hayden considers his future after being dropped |publisher=Foxsports |date=2009-01-08 |accessdate=2013-08-09}}</ref> ১১ জানুয়ারি, ২০০৯ তারিখে [[দক্ষিণ আফ্রিকা জাতীয় ক্রিকেট দল|দক্ষিণ আফ্রিকার]] বিপক্ষে টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে [[Melbourne Cricket Ground|মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে]] অভিষিক্ত হন। টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকের ইতিহাসে দ্বিতীয় দ্রুতম অর্ধ-শতক করেন ৪৩ বল ৮৯ রান যাতে ৭টি চার ও ৬টি ছক্কার মার ছিল।<ref>{{cite web|url=http://stats.cricinfo.com/ci/content/records/284094.html |title=Twenty20 Internationals - Fastest fifties |publisher=Stats.cricinfo.com |date= |accessdate=2013-08-09}}</ref> ওয়ার্নার [[ক্রিস গেইল|ক্রিস গেইলের]] শতকের চেয়ে মাত্র ১১ রান দূরে ছিলেন। অভিষেকে তার ৮৯ রান ছিল টুযেন্টি২০ আন্তর্জাতিকের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ও পঞ্চম সমতাসূচক সর্বোচ্চ স্কোর।<ref>{{cite web|url=http://www.theroar.com.au/david-warner/ |title=David Warner profile page |publisher=The Roar |date=2009-01-11 |accessdate=2013-08-09}}</ref>
তাসমানিয়ার বিপক্ষে [[অপরাজিত (ক্রিকেট)|অপরাজিত]] ১৬৫ রান করে একদিনের সর্বোচ্চ রান করেন [[New South Wales cricket team|ব্লুজের]] খেলোয়াড় হিসেবে।<ref>{{cite web|url=http://www.news.com.au/dailytelegraph/story/0,22049,24726020-5001023,00.html |title=David Warner seals NSW Blues win with record knock |publisher=News.com.au |date= |accessdate=2013-08-09}}</ref> পরবর্তীতে ৫৪ বলে ৯৭ [[রান (ক্রিকেট)|রান]] করে অল্পের জন্য অস্ট্রেলীয় ঘরোয়া ক্রিকেটে দ্রুততম [[সেঞ্চুরি (ক্রিকেট)|সেঞ্চুরির]] রেকর্ড গড়তে পারেননি।<ref>{{cite web|url=http://www.news.com.au/heraldsun/story/0,21985,24763519-11088,00.html |title=Opener David Warner just misses Australia's fastest one-day centuryArticle |publisher=News.com.au |date= |accessdate=2013-08-09}}</ref> ঘরোয়া ক্রিকেটে তার এ সাফল্যের প্রেক্ষিতে জানুয়ারি, ২০০৯ সালে তিনি অস্ট্রেলিয়ার টুয়েন্টি২০ দলে অন্তর্ভূক্ত হন।<ref>{{cite web|last=Lalor |first=Peter |url=http://www.foxsports.com.au/story/0,8659,24887240-23212,00.html |title=Matthew Hayden considers his future after being dropped |publisher=Foxsports |date=2009-01-08 |accessdate=2013-08-09}}</ref> ১১ জানুয়ারি, ২০০৯ তারিখে [[দক্ষিণ আফ্রিকা জাতীয় ক্রিকেট দল|দক্ষিণ আফ্রিকার]] বিপক্ষে টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে [[Melbourne Cricket Ground|মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে]] অভিষিক্ত হন। টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকের ইতিহাসে দ্বিতীয় দ্রুতম অর্ধ-শতক করেন ৪৩ বল ৮৯ রান যাতে ৭টি চার ও ৬টি ছক্কার মার ছিল।<ref>{{cite web|url=http://stats.cricinfo.com/ci/content/records/284094.html |title=Twenty20 Internationals - Fastest fifties |publisher=Stats.cricinfo.com |date= |accessdate=2013-08-09}}</ref> ওয়ার্নার [[ক্রিস গেইল|ক্রিস গেইলের]] শতকের চেয়ে মাত্র ১১ রান দূরে ছিলেন। অভিষেকে তার ৮৯ রান ছিল টুযেন্টি২০ আন্তর্জাতিকের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ও পঞ্চম সমতাসূচক সর্বোচ্চ স্কোর।<ref>{{cite web|url=http://www.theroar.com.au/david-warner/ |title=David Warner profile page |publisher=The Roar |date=2009-01-11 |accessdate=2013-08-09}}</ref>
২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১০ তারিখে টি২০-তে সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ডে অনুষ্ঠিত [[ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দল|ওয়েস্ট ইন্ডিজের]] বিপক্ষে মাত্র ২৯ বলে ৬৭ রান করেন। তার ৫০ রান আসে মাত্র ১৮ বলে। এরফলে তিনি তার নিজস্ব ১৯ বলের রেকর্ড ভঙ্গ করেন ও [[যুবরাজ সিং|যুবরাজ সিংয়ের]] পর দ্বিতীয় দ্রুততম অর্ধ-শতক করেন।<ref>{{cite web|url=http://www.cricinfo.com/ausvwi09/engine/current/match/406198.html |title=2nd T20I: Australia v West Indies at Sydney, Feb 23, 2010 &#124; Cricket Scorecard &#124; ESPN Cricinfo |publisher=Cricinfo.com |date= |accessdate=2013-08-09}}</ref>
২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১০ তারিখে টি২০-তে সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ডে অনুষ্ঠিত [[ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দল|ওয়েস্ট ইন্ডিজের]] বিপক্ষে মাত্র ২৯ বলে ৬৭ রান করেন। তার ৫০ রান আসে মাত্র ১৮ বলে। এরফলে তিনি তার নিজস্ব ১৯ বলের রেকর্ড ভঙ্গ করেন ও [[যুবরাজ সিং|যুবরাজ সিংয়ের]] পর দ্বিতীয় দ্রুততম অর্ধ-শতক করেন।<ref>{{cite web|url=http://www.cricinfo.com/ausvwi09/engine/current/match/406198.html |title=2nd T20I: Australia v West Indies at Sydney, Feb 23, 2010 &#124; Cricket Scorecard &#124; ESPN Cricinfo |publisher=Cricinfo.com |date= |accessdate=2013-08-09}}</ref>

ট্রান্স-তাসমান ট্রফির ১ম টেস্টে [[শেন ওয়াটসন|শেন ওয়াটসনের]] আঘাতপ্রাপ্তিজনিত অনুপস্থিতিতে টেস্ট অভিষেক ঘটে ওয়ার্নারের। ১ ডিসেম্বর, ২০১১ তারিখে কুইন্সল্যান্ডের ব্রিসবেনে অনুষ্ঠিত ১ম টেস্টে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে তার এই অভিষেক। প্রথম ইনিংসে তিনি মাত্র ৩ রান করেন। কিন্তু দ্বিতীয় ইনিংসে মাত্র চার বলে অপরাজিত ১২ রানের ঝড়ো ইনিংস খেলেন। পুল শটের মাধ্যমে জয়সূচক রানটি করেন তিনি।

১২ ডিসেম্বর, ২০১১ তারিখে তিনি তার প্রথম শতক করেন। হোবার্টে অনুষ্ঠিত নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে তিনি ১২৩ রানে অপরাজিত থাকেন। এরফলের তিনি ৬ষ্ঠ খেলোয়াড় হিসেবে চতুর্থ ইনিংসে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ব্যাটিং করেন।<ref>{{cite web|last=Rajesh|first=S|title=Four years, 16 defeats|url=http://www.espncricinfo.com/australia-v-new-zealand-2011/content/current/story/545003.html|accessdate=13 December 2011}}</ref>


== তথ্যসূত্র ==
== তথ্যসূত্র ==
১৩৭ নং লাইন: ১৪১ নং লাইন:
* {{cricketarchive|ref=Archive/Players/90/90182/90182.html|name=David Warner}}
* {{cricketarchive|ref=Archive/Players/90/90182/90182.html|name=David Warner}}


{{অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দল}}
{{Australia Cricket Team}}
{{অস্ট্রেলিয়া দল ২০০৯ আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০}}
{{New South Wales Cricket Team}}
{{অস্ট্রেলিয়া দল ২০১০ আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০}}
{{Sydney Sixers current squad}}
{{অস্ট্রেলিয়া দল ২০১২ আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০}}
{{Australia Squad 2009 ICC World Twenty20}}
{{নিউ সাউথ ওয়েলস ক্রিকেট দল}}
{{Australia Squad 2010 ICC World Twenty20}}
{{সিডনি সিক্সার্স বর্তমান দল}}
{{Australia Squad 2012 ICC World Twenty20}}
{{দিল্লি ডেয়ারডেভিলস স্কোয়াড}}
{{দিল্লি ডেয়ারডেভিলস স্কোয়াড}}

১৮:০৫, ২৪ নভেম্বর ২০১৩ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

ডেভিড ওয়ার্নার
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নামডেভিড অ্যান্ড্রু ওয়ার্নার
জন্ম (1986-10-27) ২৭ অক্টোবর ১৯৮৬ (বয়স ৩৭)
প্যাডিংটন, নিউ সাউথ ওয়েলস, অস্ট্রেলিয়া
উচ্চতা১.৭০ মিটার (৫ ফুট ৭ ইঞ্চি)
ব্যাটিংয়ের ধরনবামহাতি ব্যাটসম্যান
বোলিংয়ের ধরনডানহাতি লেগ ব্রেক
ভূমিকাব্যাটসম্যান
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
টেস্ট অভিষেক
(ক্যাপ ৪২৬)
১ ডিসেম্বর ২০১১ বনাম নিউজিল্যান্ড
শেষ টেস্ট২১-২৫ আগস্ট ২০১৩ বনাম ইংল্যান্ড
ওডিআই অভিষেক
(ক্যাপ ১৭০)
১৮ জানুয়ারি ২০০৯ বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা
শেষ ওডিআই৮ জুন ২০১৩ বনাম ইংল্যান্ড
ওডিআই শার্ট নং৩১
টি২০আই অভিষেক
(ক্যাপ ৩২)
১১ জানুয়ারি ২০০৯ বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা
শেষ টি২০আই৩১ আগস্ট ২০১৩ বনাম ইংল্যান্ড
ঘরোয়া দলের তথ্য
বছরদল
২০০৭-বর্তমাননিউ সাউথ ওয়েলস
২০০৯ডারহ্যাম
২০০৯-বর্তমানদিল্লি ডেয়ারডেভিলস
২০১১-২০১২সিডনি থান্ডার
২০১২-বর্তমানসিডনি সিক্সার্স
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট ওডিআই টি২০আই এফসি
ম্যাচ সংখ্যা ২২ ৩৯ ৪৬ ৩৬
রানের সংখ্যা ১,৪০১ ১,১৩৩ ১,২৬০ ২,৬৪৫
ব্যাটিং গড় ৩৬.৮৬ ২৯.৮১ ২৮.৬৩ ৪৪.০৮
১০০/৫০ ৩/৮ ২/৬ ০/১০ ৭/১১
সর্বোচ্চ রান ১৮০ ১৬৩ ৯০* ২১১
বল করেছে ২৬৪ ৪৯৯
উইকেট
বোলিং গড় ৫১.২৫ N/A ৬১.৬৬
ইনিংসে ৫ উইকেট
ম্যাচে ১০ উইকেট
সেরা বোলিং ২/৪৫ ২/৪৫
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ১৮/– ১১/০ ২৭/– ২৭/–
উৎস: Cricinfo, ৩১ আগস্ট ২০১৩

ডেভিড অ্যান্ড্রু ওয়ার্নার (ইংরেজি: David Andrew Warner; জন্ম: ২৭ অক্টোবর, ১৯৮৬) নিউ সাউথ ওয়েলস প্রদেশের প্যাডিংটনে জন্মগ্রহণকারী অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটার। খুবই দ্রুত রান সংগ্রহকারী বামহাতি উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে তার সুনাম রয়েছে। অস্ট্রেলিয়ার ১৩২ বছরের ক্রিকেট ইতিহাসে ওয়ার্নার হচ্ছেন জাতীয় ক্রিকেট দলের প্রথম ক্রিকেটার যিনি প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট খেলার কোনরূপ পূর্ণ অভিজ্ঞতা ছাড়াই দলে খেলার সুযোগ পেয়েছেন।[১] বর্তমানে তিনি নিউ সাউথ ওয়েলস, দিল্লি ডেয়ারডেভিলস এবং সিডনি সিক্সার্সের পক্ষ হয়ে খেলছেন।[২]

প্রারম্ভিক জীবন

নিউ সাউথ ওয়েলস প্রদেশের সিডনির উত্তরাংশের উপকণ্ঠে প্যাডিংটন এলাকায় ডেভিড ওয়ার্নার জন্মগ্রহণ করেন।[৩] বামহাতে ব্যাটিং করে তিনি অনূর্ধ্ব-১৬ দলের রান সংগ্রহের রেকর্ড ভঙ্গ করেন। ১৫ বছর বয়সে অনূর্ধ্ব-১৯ দলের হয়ে শ্রীলঙ্কা সফর করেন ও রাজ্য দলের পক্ষে চুক্তিবদ্ধ হন।[৪] তিনি মাত্রাভিল পাবলিক স্কুল ও র‌্যান্ডউইক বয়েজ হাই স্কুলে অধ্যয়ন করেন।[৫]

খেলোয়াড়ী জীবন

আক্রমণাত্মক বামহাতি ব্যাটিংয়ে অভ্যস্ত ওয়ার্নার। পাশাপাশি দৌঁড়িয়ে ফিল্ডিং করেন। মাঝেমাঝে স্পিন বোলারের ভূমিকাও অবতীর্ণ হন তিনি। অফ-স্পিন বোলিংয়ের সাথে লেগ স্পিন বোলিংয়ের যোগসূত্র রক্ষা করেন। ১৭০ সেন্টিমিটারের দীর্ঘদেহী শরীরে শক্তিশালী হাতের ব্যাটিংয়ে বলকে শূন্যে উঠাতে পারেন অবলীলাক্রমে। ২০০৯ সালে নিউ সাউথ ওয়েলসের পক্ষে টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে শন টেইটের বলকে অ্যাডিলেইড ওভালের ছাদে পাঠান। সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ডেও তিনি একই বোলারকে মোকাবেলা করে সফলকাম হন।[৬]

তাসমানিয়ার বিপক্ষে অপরাজিত ১৬৫ রান করে একদিনের সর্বোচ্চ রান করেন ব্লুজের খেলোয়াড় হিসেবে।[৭] পরবর্তীতে ৫৪ বলে ৯৭ রান করে অল্পের জন্য অস্ট্রেলীয় ঘরোয়া ক্রিকেটে দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড গড়তে পারেননি।[৮] ঘরোয়া ক্রিকেটে তার এ সাফল্যের প্রেক্ষিতে জানুয়ারি, ২০০৯ সালে তিনি অস্ট্রেলিয়ার টুয়েন্টি২০ দলে অন্তর্ভূক্ত হন।[৯] ১১ জানুয়ারি, ২০০৯ তারিখে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে অভিষিক্ত হন। টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকের ইতিহাসে দ্বিতীয় দ্রুতম অর্ধ-শতক করেন ৪৩ বল ৮৯ রান যাতে ৭টি চার ও ৬টি ছক্কার মার ছিল।[১০] ওয়ার্নার ক্রিস গেইলের শতকের চেয়ে মাত্র ১১ রান দূরে ছিলেন। অভিষেকে তার ৮৯ রান ছিল টুযেন্টি২০ আন্তর্জাতিকের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ও পঞ্চম সমতাসূচক সর্বোচ্চ স্কোর।[১১] ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১০ তারিখে টি২০-তে সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ডে অনুষ্ঠিত ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে মাত্র ২৯ বলে ৬৭ রান করেন। তার ৫০ রান আসে মাত্র ১৮ বলে। এরফলে তিনি তার নিজস্ব ১৯ বলের রেকর্ড ভঙ্গ করেন ও যুবরাজ সিংয়ের পর দ্বিতীয় দ্রুততম অর্ধ-শতক করেন।[১২]

ট্রান্স-তাসমান ট্রফির ১ম টেস্টে শেন ওয়াটসনের আঘাতপ্রাপ্তিজনিত অনুপস্থিতিতে টেস্ট অভিষেক ঘটে ওয়ার্নারের। ১ ডিসেম্বর, ২০১১ তারিখে কুইন্সল্যান্ডের ব্রিসবেনে অনুষ্ঠিত ১ম টেস্টে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে তার এই অভিষেক। প্রথম ইনিংসে তিনি মাত্র ৩ রান করেন। কিন্তু দ্বিতীয় ইনিংসে মাত্র চার বলে অপরাজিত ১২ রানের ঝড়ো ইনিংস খেলেন। পুল শটের মাধ্যমে জয়সূচক রানটি করেন তিনি।

১২ ডিসেম্বর, ২০১১ তারিখে তিনি তার প্রথম শতক করেন। হোবার্টে অনুষ্ঠিত নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে তিনি ১২৩ রানে অপরাজিত থাকেন। এরফলের তিনি ৬ষ্ঠ খেলোয়াড় হিসেবে চতুর্থ ইনিংসে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ব্যাটিং করেন।[১৩]

তথ্যসূত্র

  1. Coverdale, Brydon (11 January 2009). "Warner will be hard to resist—Ponting". Cricinfo. Retrieved 15 July 2009.
  2. "Player Profile: David Warner". CricInfo. Retrieved 22 February 2010.
  3. "David Warner"। Cricket Archive। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুলাই ২০০৯ 
  4. Pandaram, Jamie (১৩ জানুয়ারি ২০০৯)। "Warner brothers come up with a blockbuster"The Sydney Morning Herald। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুলাই ২০০৯ 
  5. "Warner set to strike on return home to SCG"। Wentworth Courier। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১২ 
  6. Warner coshes Redbacks to sour Tait return SMH 7 January 2009
  7. "David Warner seals NSW Blues win with record knock"। News.com.au। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৮-০৯ 
  8. "Opener David Warner just misses Australia's fastest one-day centuryArticle"। News.com.au। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৮-০৯ 
  9. Lalor, Peter (২০০৯-০১-০৮)। "Matthew Hayden considers his future after being dropped"। Foxsports। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৮-০৯ 
  10. "Twenty20 Internationals - Fastest fifties"। Stats.cricinfo.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৮-০৯ 
  11. "David Warner profile page"। The Roar। ২০০৯-০১-১১। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৮-০৯ 
  12. "2nd T20I: Australia v West Indies at Sydney, Feb 23, 2010 | Cricket Scorecard | ESPN Cricinfo"। Cricinfo.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৮-০৯ 
  13. Rajesh, S। "Four years, 16 defeats"। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ডিসেম্বর ২০১১ 

বহিঃসংযোগ

টেমপ্লেট:অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দল

টেমপ্লেট:দিল্লি ডেয়ারডেভিলস স্কোয়াড