বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
উপরের বর্ণনাটি (জ্ঞান বিশ্ব) সাধারণ জ্ঞান বই থেকে নেওয়া হয়েছে। |
NahidSultan (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
{{কাজ চলছে}} |
|||
১৯৭৩ সালে বাংলাদেশ আনবিক শক্তি কমিশন প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৮৮ সালে এর নাম পরিবর্তন করে 'বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন' রাখা হয়। |
১৯৭৩ সালে বাংলাদেশ আনবিক শক্তি কমিশন প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৮৮ সালে এর নাম পরিবর্তন করে 'বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন' রাখা হয়। |
||
১৯৭৩ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিষ্ঠা পরবর্তী বিগত তিন দশকেরও অধিক সময় ধরে দেশের সর্ববৃহৎ বৈজ্ঞানিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন বিজ্ঞানের বিভিন্ন ক্ষেত্রে স্বল্প, মধ্যম ও দীর্ঘ মেয়াদী যথাযথ পরিকল্পনা গ্রহণের মাধ্যমে পারমাণবিক গবেষণা ও উন্নয়ন কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। কমিশনের সার্বিক কর্মকান্ডে মান নিয়ন্ত্রণ ও মান নিশ্চিতকরণ, অত্যাধুনিক পরমাণু চিকিৎসা সেবার মাধ্যমে সর্বস্তরের জনগণ বিশেষ করে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর কাছে এ সেবা পৌঁছে দেয়া, তেজস্ক্রিয়তা ব্যবহারে যথাযথ বিকিরণ নিরোধ ও নিরাপত্তা বিধান করে জনস্বাস্থ্য ও পরিবেশ সংরক্ষণ, আমদানীকৃত খাদ্যসামগ্রীতে তেজস্ক্রিয়তার গ্রহণযোগ্য মাত্রা নির্ধারণের মাধ্যমে জনস্বাস্থ্য তথা পরিবেশ সুরক্ষা ও সর্বোপরি পরমাণু প্রযুক্তির ক্ষেত্রে দক্ষ মানব সম্পদ ও কর্মসংস্থান সৃষ্টি ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত। |
১৯৭৩ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিষ্ঠা পরবর্তী বিগত তিন দশকেরও অধিক সময় ধরে দেশের সর্ববৃহৎ বৈজ্ঞানিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন বিজ্ঞানের বিভিন্ন ক্ষেত্রে স্বল্প, মধ্যম ও দীর্ঘ মেয়াদী যথাযথ পরিকল্পনা গ্রহণের মাধ্যমে পারমাণবিক গবেষণা ও উন্নয়ন কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। কমিশনের সার্বিক কর্মকান্ডে মান নিয়ন্ত্রণ ও মান নিশ্চিতকরণ, অত্যাধুনিক পরমাণু চিকিৎসা সেবার মাধ্যমে সর্বস্তরের জনগণ বিশেষ করে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর কাছে এ সেবা পৌঁছে দেয়া, তেজস্ক্রিয়তা ব্যবহারে যথাযথ বিকিরণ নিরোধ ও নিরাপত্তা বিধান করে জনস্বাস্থ্য ও পরিবেশ সংরক্ষণ, আমদানীকৃত খাদ্যসামগ্রীতে তেজস্ক্রিয়তার গ্রহণযোগ্য মাত্রা নির্ধারণের মাধ্যমে জনস্বাস্থ্য তথা পরিবেশ সুরক্ষা ও সর্বোপরি পরমাণু প্রযুক্তির ক্ষেত্রে দক্ষ মানব সম্পদ ও কর্মসংস্থান সৃষ্টি ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত। |
||
বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন বর্তমানে শেরেবাংলা নগরের আগারগাঁও অবস্থিত। |
বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন বর্তমানে শেরেবাংলা নগরের আগারগাঁও অবস্থিত। |
||
visit: http://www.facebook.com/gyanbisho |
০৭:৩৩, ১৯ জুলাই ২০১৩ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
এই নিবন্ধ বা অনুচ্ছেদটি পরিবর্ধন বা বড় কোনো পুনর্গঠনের মধ্যে রয়েছে। এটির উন্নয়নের জন্য আপনার যে কোনো প্রকার সহায়তাকে স্বাগত জানানো হচ্ছে। যদি এই নিবন্ধ বা অনুচ্ছেদটি কয়েকদিনের জন্য সম্পাদনা করা না হয়, তাহলে অনুগ্রহপূর্বক এই টেমপ্লেটটি সরিয়ে ফেলুন। ১০ বছর আগে NahidSultan (আলাপ | অবদান) এই নিবন্ধটি সর্বশেষ সম্পাদনা করেছেন। (হালনাগাদ) |
১৯৭৩ সালে বাংলাদেশ আনবিক শক্তি কমিশন প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৮৮ সালে এর নাম পরিবর্তন করে 'বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন' রাখা হয়। ১৯৭৩ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিষ্ঠা পরবর্তী বিগত তিন দশকেরও অধিক সময় ধরে দেশের সর্ববৃহৎ বৈজ্ঞানিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন বিজ্ঞানের বিভিন্ন ক্ষেত্রে স্বল্প, মধ্যম ও দীর্ঘ মেয়াদী যথাযথ পরিকল্পনা গ্রহণের মাধ্যমে পারমাণবিক গবেষণা ও উন্নয়ন কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। কমিশনের সার্বিক কর্মকান্ডে মান নিয়ন্ত্রণ ও মান নিশ্চিতকরণ, অত্যাধুনিক পরমাণু চিকিৎসা সেবার মাধ্যমে সর্বস্তরের জনগণ বিশেষ করে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর কাছে এ সেবা পৌঁছে দেয়া, তেজস্ক্রিয়তা ব্যবহারে যথাযথ বিকিরণ নিরোধ ও নিরাপত্তা বিধান করে জনস্বাস্থ্য ও পরিবেশ সংরক্ষণ, আমদানীকৃত খাদ্যসামগ্রীতে তেজস্ক্রিয়তার গ্রহণযোগ্য মাত্রা নির্ধারণের মাধ্যমে জনস্বাস্থ্য তথা পরিবেশ সুরক্ষা ও সর্বোপরি পরমাণু প্রযুক্তির ক্ষেত্রে দক্ষ মানব সম্পদ ও কর্মসংস্থান সৃষ্টি ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত। বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন বর্তমানে শেরেবাংলা নগরের আগারগাঁও অবস্থিত।