আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল (বাংলাদেশ): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Raiyan (আলোচনা | অবদান)
৯৩ নং লাইন: ৯৩ নং লাইন:
! অভিযুক্ত ব্যক্তির নাম !! জন্ম !! অভিযোগ !! বর্তমানে অবস্থান !! বিচারের অবস্থা !! ফলাফল || আপিল নিস্পত্তি
! অভিযুক্ত ব্যক্তির নাম !! জন্ম !! অভিযোগ !! বর্তমানে অবস্থান !! বিচারের অবস্থা !! ফলাফল || আপিল নিস্পত্তি
|-
|-
|| [[গোলাম আযম]] || ১৯২২ || || আটক || 15-০7-২০১৩ ট্রাইব্যুনালের রায় || 90 bosorer karadondo
|| [[গোলাম আযম]] || ১৯২২ || || আটক || ১৫-০৭-২০১৩ ট্রাইব্যুনালের রায় || ৯০ বছর নিরবিচ্ছিন্ন কারাদন্ড
|-
|-
|| [[মতিউর রহমান নিজামী]] || ‌১৯৪৩ || || আটক ||
|| [[মতিউর রহমান নিজামী]] || ‌১৯৪৩ || || আটক ||

০০:৪০, ১৬ জুলাই ২০১৩ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচারকার্য এই পুরাতন হাইকোর্ট ভবনেই অনুষ্ঠিত হচ্ছে।

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল (ইংরেজি ভাষায়: International Crimes Tribunal, সংক্ষেপে ICT) বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত একটি অপরাধ ট্রাইবুনাল যার উদ্দেশ্য হচ্ছে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ চলাকালে সংঘটিত আন্তর্জাতিক অপরাধসমূহের বিচার করা। এর আওতায় পড়ে যুদ্ধাপরাধ, গণহত্যা, মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ এবং শান্তির বিরুদ্ধে অপরাধ।[১] বাংলাদেশে ২০০৮ সালের সাধারণ নির্বাচনের সময় আওয়ামী লীগ নামক রাজনৈতিক দলটির অন্যতম প্রধান রাজনৈতিক ইশতেহার ছিল যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়া শুরু করা। সে নির্বাচনে তারা নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে বিজয়ী হয়। প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী আওয়ামী লীগের একজন সাংসদ ২০০৯ সালের ২৯শে জানুয়ারি জাতীয় সংসদে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের প্রস্তাব পেশ করলে তা সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়।[২] অবশেষে বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভের ৩৯ বছর পর যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্তদের বিচারের জন্য ২০১০ সালের ২৫শে মার্চ ট্রাইবুনাল, আইনজীবী প্যানেল এবং তদন্ত সংস্থা গঠন করা হয়।[৩]

ইতিহাস

ট্রাইব্যুনাল গঠন

১৯৭১ সালে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে সংঘটিত মানবতা বিরোধী অপরাধের দায়ে অভিযুক্তদের বিচার বিষয়ে ২০০৮ সালের সাধারণ নির্বাচনের প্রাক্কালে বাংলাদেশে বিশেষত তরুণ প্রজন্মের মাঝে ব্যাপক সচেতনতার সৃষ্টি হয়।[৪][৫] আওয়ামী লীগ তাদের নির্বাচনী ইশতেহারে এই গণদাবী অন্তর্ভুক্ত করে। ২০০৮-এর ২৯শে ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত সাধারণ নির্বাচনে নিরংকুশভাবে বিজয় লাভ করার পর পরই নির্বাচিত দল আওয়ামী লীগ কর্তৃক গঠিত সরকার নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী বিচারের উদ্যোগ গ্রহণ করে।[৬][৭] এরপর ২০০৯ সালের ২৯শে জানুয়ারি জাতীয় সংসদে এই বিষয়ে একটি প্রস্তাব পাশ করা হয়।[২]

বিচারের উদ্যোগ নেওয়ার এই প্রস্তাবটি উত্থাপন করেন সিলেট-৩ আসনের সাংসদ মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরী। প্রধানমন্ত্রীসহ সিনিয়র সাংসদরা প্রস্তাবটিকে সমর্থন জানালে স্পিকার তা অনুমোদন দেওয়া হবে কিনা এই প্রশ্ন ভোটে নেন। মৌখিক ভোটে প্রস্তাবটি সর্বসম্মতভাবে গৃহীত হয়।[৮][৯]

সংসদে গৃহীত প্রস্তাবের বাস্তবায়নে সরকার বিদ্যমান আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালস অ্যাক্ট ১৯৭৩ অনুযায়ী অভিযুক্তদের তদন্ত এবং বিচারের উদ্যোগ গ্রহণ করে এবং সরকারের পক্ষ থেকে এ সংক্রান্ত ঘোষণাটি আসে ২০০৯ সালের ২৫শে মার্চ।[১০] [১১] বাংলাদেশের নাগরিক সমাজ এবং শীর্ষ আইনজীবীদের মতামত ও পরামর্শের ভিত্তিতে সরকার ট্রাইব্যুনাল অ্যাক্ট সংশোধনের উদ্যোগ নেয়। এই উদ্যোগের অংশ হিসেবে সরকার ২০০৯ সালের ২১শে মে বিশেষজ্ঞদের মতামত চেয়ে ট্রাইব্যুনাল অ্যাক্টটি আইন কমিশনে পাঠায়।[১১] এরই পরিপ্রেক্ষিতে আইন কমিশন দেশের বিশেষজ্ঞ আইনজীবী, বিচারপতি, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এবং আরও কয়েকজন আইনজ্ঞের মতামতের ভিত্তিতে ১৯৭৩ সালে প্রণীত ট্রাইব্যুনালে কিছু নির্দিষ্ট বিষয়ে সংশোধন আনার জন্য সরকারকে পরামর্শ দেয়।[১১][১২] অতঃপর আইন কমিশনের সুপারিশ বিবেচনা করে ১৯৭৩ সালে প্রণীত আইনকে যুগোপযোগী করার জন্য ২০০৯ সালের ৯ জুলাই আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের কিছু সংশোধনী জাতীয় সংসদে মৌখিক ভোটে পাশ করা হয়।[১৩][১৪]

সংশোধনীর মাধ্যমে ট্রাইব্যুনালে ব্যক্তি এবং গোষ্ঠীকেও বিচারের আওতায় আনার বিধান যুক্ত করা এবং 'ট্রাইব্যুনাল স্বাধীনভাবে বিচারকার্য পরিচালনা করবে' এই মর্মে সুস্পষ্ট আইনগত বিধান সন্নিবেশ করা সহ আরও কয়েকটি বিষয়ে পরিবর্তন আনা হয়।[১৩] অবশেষে স্বাধীনতা লাভের ৩৯ বছর পর যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্তদের বিচারের জন্য ২০১০ সালের ২৫ মার্চ ট্রাইব্যুনাল, আইনজীবী প্যানেল এবং তদন্ত সংস্থা গঠন করা হয়। [১৫] এরই ধারাবাহিকতায় যুদ্ধাপরাধে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের গ্রেফতার এবং তাদের অপরাধের বিষয়ে তদন্তের উদ্যোগ নেয় ট্রাইব্যুনাল। নাগরিক সমাজের দাবি এবং তাদের সাথে আলোচনার ভিত্তিতে বিচার কার্যক্রম পরিচালনার জন্য পুরাতন হাইকোর্ট ভবনকে আদালত হিসেবে প্রস্তুত করা হয়।

অবকাঠামো

ট্রাইব্যুনাল-১

২০১০ সালের ২৫শে মার্চ আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইবুনাল) আইন ১৯৭৩-এর ৬ ধারার বলে তিন সদস্য বিশিষ্ট একটি ট্রাইব্যুনাল গঠন করা হয়েছিল। সেই ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান ছিলেন বিচারপতি মো. নিজামুল হক এবং অন্য দুজন বিচারক ছিলেন বিচারপতি এ টি এম ফজলে কবীর এবং অবসরপ্রাপ্ত জেলা জজ এ কে এম জহির আহমেদ। পরবর্তীতে ২০১২ সালের ২২শে মার্চ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠিত হওয়ার পর এটিএম ফজলে কবীর প্রথম ট্রাইব্যুনাল থেকে সরে গিয়ে দ্বিতীয়টির চেয়ারম্যানের পদ গ্রহণ করেন।[১৬] তার স্থলাভিষিক্ত হন হাইকোর্টের বিচারপতি আনোয়ারুল হক।[১৭] এর মধ্যে নিজামুল হক ও ফজলে কবীর বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্টের কর্মরত বিচারপতি এবং জহির আহমেদের জেলা পর্যায়ে ৩০ বছর বিচারক হিসেবে কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে।[১৮]

ট্রাইব্যুনাল-২

বিচার প্রক্রিয়া আরও গতিশীল করতে তিন সদস্যবিশিষ্ট নতুন আরেকটি ট্রাইব্যুনাল গঠন করা হয় ২০১২ সালের ২২শে মার্চ। এর নাম হয় ট্রাইব্যুনাল-২ বা ICT-2. দ্বিতীয় এই ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান হয়েছিলেন প্রথম ট্রাইব্যুনালের সদস্য বিচারপতি এ টি এম ফজলে কবীর। অন্য দুজন সদস্য ছিলেন হাইকোর্টের বিচারপতি ওবায়দুল হাসান ও প্রথম ট্রাইব্যুনালের রেজিস্ট্রার শাহিনুর ইসলাম।[১৭]

বাদীপক্ষের আইনজীবী প্যানেল

২০১০ সালের ২৫শে মার্চ প্রথম ট্রাইব্যুনালের জন্য ১২-সদস্যবিশিষ্ট একটি আইনজীবী প্যানেল গঠন করা হয়েছিল। প্যানেলের প্রধান তথা চিফ প্রসিকিউটর ছিলেন গোলাম আরিফ। বাকি ১১ জন আইনজীবী ছিলেন সৈয়দ রেজাউর রহমান, গোলাম হাসনাইন, রানা দাশগুপ্ত, জহিরুল হক, নুরুল ইসলাম, সৈয়দ হায়দার আলী, খন্দকার আবদুল মান্নান, মোশারফ হোসেন, জিয়াদ-আল-মালুম, সানজিদা খানম ও সুলতান মাহমুদ।[১৬]

তদন্তকারী সংস্থা

ট্রাইব্যুনাল ও আইনজীবী প্যানেল গঠনের পাশাপাশি প্রাক্তন জেলা জজ ও আইন মন্ত্রণালয়ের সাবেক অতিরিক্ত সচিব আবদুল মতিনের সমন্বয়ে ৭ সদস্যের একটি তদন্তকারী সংস্থা নিয়োগ দেয়া হয়েছিল একই দিনে। সংস্থার অন্য সদস্যরা ছিলেন: পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক আবদুর রহিম, সাবেক উপমহাপরিদর্শক কুতুবুর রহমান, মেজর (অব.) এ এস এম সামসুল আরেফিন, পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) অতিরিক্ত উপমহাপরিদর্শক মীর শহীদুল ইসলাম, একই বিভাগের পরিদর্শক নুরুল ইসলাম ও আবদুর রাজ্জাক খান।[১৬]

বিচারালয়

বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় অবস্থিত পুরাতন হাইকোর্ট ভবনকে আদালত হিসেবে প্রস্তুত করে একে ট্রাইব্যুনালের বিচারালয় হিসেবে ব্যবহার করা হয়।[১৬]

অভিযুক্ত ব্যক্তিবর্গ

অভিযুক্ত ব্যক্তির নাম জন্ম অভিযোগ বর্তমানে অবস্থান বিচারের অবস্থা ফলাফল আপিল নিস্পত্তি
গোলাম আযম ১৯২২ আটক ১৫-০৭-২০১৩ ট্রাইব্যুনালের রায় ৯০ বছর নিরবিচ্ছিন্ন কারাদন্ড
মতিউর রহমান নিজামী ‌১৯৪৩ আটক
দেলোয়ার হোসেন সাঈদী ১৯৪২ আটক ২৮-০২-২০১৩ ট্রাইব্যুনালের রায় মৃত্যুদন্ড
মুহাম্মদ কামারুজ্জামান আটক ০৯-০৫-২০১৩ ট্রাইব্যুনালের রায় মৃত্যুদন্ড
সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী আটক বিচারাধীন
আব্দুল আলীম জামিনে মুক্ত
আব্দুল কাদের মোল্লা হত্যা, গণহত্যা ও ধর্ষণের ৬টি অভিযোগ আটক ০৫-০২-২০১৩ ট্রাইব্যুনালের রায় ৩টিতে ১৫ বছরের কারাদন্ড, ২টিতে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
আলী আহসান মুজাহিদ আটক
আবুল কালাম আযাদ হত্যা, গণহত্যা, ধর্ষণ, অপহরণ এবং অগ্নিসংযোগের ৮টি অভিযোগ পাকিস্তানে পলাতক ২১-০১-১৩ ট্রাইব্যুনালের রায় ৪টিতে মৃত্যুদণ্ড, ৩টিতে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

কাদের মোল্লাসহ সকল যুদ্ধাপরাধীর ফাঁসির দাবীতে গন-আন্দোলন

৫ই ফেব্রুয়ারী, ২০১৩ তারিখে ট্রাইব্যুনাল যুদ্বাপরাধী আব্দুল কাদের মোল্লাকে ৩টি মামলায় ১৫ বছরের কারাদণ্ড এবং ২টি মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড প্রদান করে। এই রায় বাংলাদেশের মানুষকে সন্তুষ্ট করতে পারেনি। কাদের মোল্লাসহ সকল যুদ্ধাপরাধীর ফাঁসির দাবীতে ওইদিনই ছাত্র, শিক্ষক সহ সকল শ্রেণীপেশার হাজার হাজার মানুষ জড় হতে থাকে ঢাকার শাহবাগ চত্বরে। শাহবাগের এই প্রতিবাদ অতিদ্রুত ছড়িয়ে পড়ে দেশের বিভিন্ন অংশে। যুদ্ধাপরাধীর ফাঁসির দাবী গন-আন্দোলণে রূপ নেয়।

বিচারের বিরূদ্ধে সমালোচনা

জামায়াত-এ-ইসলামি এই দলটি মূলত ইসলাম ধর্মকে ব্যবহার করে জনসংযোগ তৈরী করে। বর্তমানে এরা মূলত ট্রাইবুনালের সাথে অনাস্থা, অপপ্রচার, রাজনৈতিক অস্থিরতা, ধর্ম এবং কুসংস্কার কে কাজে লাগিয়ে বিচার প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে অবস্থান গ্রহন করেছে।

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

  1. Anbarasan Ethirajan, "Bangladesh finally confronts war crimes 40 years on", BBC, ২০শে নভেম্বর, ২০১১
  2. "যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের প্রস্তাব সংসদে পাস", প্রথম আলো, ৩০শে জানুয়ারি ২০০৯
  3. "Justice and Parliamentary Affairs issued S.R.O No. 87-AvBb/2010-wePvi-4/5wm-2/2010/506"http://www.bgpress.gov.bd। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৯-১৯  |work= এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য)
  4. "Dhaka body lists `war criminals' of 1971"The Indian। Fri 04 April 2008। সংগ্রহের তারিখ 2010-09-19  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)
  5. "Bangladesh's Unfinished Revolution"Thaindian News। ঢাকা। জুলাই ১১, ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৯-১৯ 
  6. "A historic landslide for Hasina"bdnews24.com। Dhaka। Tuesday, Dec 30th, 2008। সংগ্রহের তারিখ 2010-09-19  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)
  7. "Awami League wins Bangladesh election"CNN। ডিসেম্বর ৩০, ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৯-১৯ 
  8. "যুদ্ধাপরাধের বিচারে সংসদ সর্বসম্মত", বিডিনিউজ২৪, ২৯ জানুয়ারি ২০০৯
  9. "JS passes proposal to try war criminals", The Daily Star, ৩০ জানুয়ারি ২০০৯
  10. "৭৩ এর আইনে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হবে", বিডিনিউজ২৪, ২৫শে মার্চ ২০০৯
  11. "Opinion of the Law Commission on the technical aspects of the International Crimes (Tribunals) Act, 1973 (Act No. XIX of 1973" (পিডিএফ)। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৯-১৯ 
  12. "Int'l law on war crimes trial being updated: Shafiq"bdnews24.com। Dhaka, Bangladesh। Thu, May 21st, 2009। সংগ্রহের তারিখ 2010-09-19  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)
  13. "যুদ্ধাপরাধ বিচারে সংসদে বিল পাস মানবাধিকার কমিশন বিলও পাস"প্রথম আলো। Dhaka, Bangladesh। ২০০৯-০৭-১০। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৯-১৯ 
  14. "Law amended for war crime trials"The Daily Star। Dhaka, Bangladesh। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৯-১৯ 
  15. "Justice and Parliamentary Affairs issued S.R.O No. 87-AvBb/2010-wePvi-4/5wm-2/2010/506"http://www.bgpress.gov.bd। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৯-১৯  |work= এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য)
  16. "যুদ্ধাপরাধের বিচার প্রক্রিয়া শুরু", দৈনিক প্রথম আলো, ২৬ মার্চ ২০১০
  17. "আরেকটি ট্রাইব্যুনাল গঠন", দৈনিক কালের কণ্ঠ, ২৩ মার্চ ২০১২
  18. "ICT Prosecutor’s Speech before South Asian Committee of EU Parliament", Meeting on Bangladesh: Exchange of Views on War Crimes Trials and on Accountability Issues, ৩১ জানুয়ারি ২০১২

বহিসংযোগ