ফ্রান্সের জাতীয় উৎসব: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
MerlIwBot (আলোচনা | অবদান)
বট যোগ করছে: jv:Dina Bastille
Addbot (আলোচনা | অবদান)
বট: আন্তঃউইকি সংযোগ সরিয়ে নেওয়া হয়েছে, যা এখন উইকিউপাত্ত ...
৮ নং লাইন: ৮ নং লাইন:


[[বিষয়শ্রেণী:ফ্রান্সের সংস্কৃতি]]
[[বিষয়শ্রেণী:ফ্রান্সের সংস্কৃতি]]

[[af:Franse Nasionale Dag]]
[[ar:يوم الباستيل]]
[[ca:Festa nacional francesa]]
[[cv:Бастилине илнĕ кун]]
[[da:Bastilledagen]]
[[de:Nationalfeiertag (Frankreich)]]
[[en:Bastille Day]]
[[eo:Nacia tago de Francio]]
[[fa:جشن ملی فرانسه]]
[[fi:Ranskan kansallispäivä]]
[[fr:Fête nationale française]]
[[fy:Quatorze Juillet]]
[[he:יום הבסטיליה]]
[[id:Hari Bastille]]
[[is:Bastilludagurinn]]
[[it:Festa nazionale francese]]
[[ja:パリ祭]]
[[jv:Dina Bastille]]
[[ka:ბასტილიის დღე]]
[[km:ថ្ងៃបាស់ស្ទីល]]
[[ms:Hari Bastille]]
[[nl:Franse nationale feestdag]]
[[pl:Święto Narodowe Francji]]
[[pt:Festa nacional francesa]]
[[ro:Ziua națională a Franței]]
[[ru:День взятия Бастилии]]
[[sv:Frankrikes nationaldag]]
[[ta:பாஸ்டில் நாள்]]
[[th:วันบาสตีย์]]
[[uk:День взяття Бастилії]]
[[zh:巴士底日]]

০১:৫৭, ৯ মার্চ ২০১৩ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

ফ্রান্সের জাতীয় উৎসবের দিন প্যারিসের শঁজেলিজে রাস্তাটি পতাকায় সাজানো হয়।
ফ্রান্সের জাতীয় উৎসবে আইফেল টাওয়ার

ফ্রান্সের জাতীয় উৎসব (ফরাসি: Fête Nationale ফেত্‌ নাসিওনাল্‌; ইংরেজি ভাষায়: Bastille Day) প্রতি বছর ১৪ই জুলাই উদযাপন করা হয়। ফ্রান্সের সাধারণ মানুষের মুখের ভাষায় এটি ল্য কাতর্জ জুইয়ে (le quatorze juillet) অর্থাৎ ১৪ই জুলাই নামে পরিচিত। এই উৎসবে ১৭৮৯ সালের ১৪ই জুলাই তারিখে ফ্রান্সের সাধারণ জনগণের বাস্তিল দুর্গ দখলের ঘটনাটিকে স্মরণ করা হয়। ঐ ঘটনাটিকে ফরাসি বিপ্লব ও আধুনিক ফ্রান্সের একটি প্রতীক হিসেবে গণ্য করা হয়।

ফ্রান্সের রাষ্ট্রপতির সম্মুখে প্যারিসের শঁজেলিজে অ্যাভেনিউতে ১৪ই জুলাই সকালে উৎসব শুরু হয়। একোল পলিতেকনিক, একোল স্পেসিয়াল মিলিতের দ্য সাঁ-সির, একোল নাভাল, ইত্যাদি বিদ্যালয়ের ক্যাডেটদের কুচকাওয়াজ, সাধারণ সৈন্যদের কুচকাওয়াজ, সাঁজোয়া গাড়ির বহর, ইত্যাদি চলতে থাকে। উপরে আকাশে পাত্রুই দে ফ্রঁসের বিমানগুলি উড়ে যায়। সম্প্রতি ফ্রান্সের মিত্রদেশের সৈন্যরাও এই কুচকাওয়াজে অংশ নেবার আমন্ত্রণ পান।

এই দিন ফ্রান্সের রাষ্ট্রপতি সাধারণত দেশের অবস্থা সম্পর্কে একটি সাক্ষাৎকার দেন এবং ছোট অপরাধীদের ক্ষমা করে দেন।