মোহাম্মদ হাফিজ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
বিষয়শ্রেণী, রোবট সংযোগ
+
১২৩ নং লাইন: ১২৩ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি]]
[[বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি]]
[[বিষয়শ্রেণী:পাকিস্তানি ক্রিকেটার]]
[[বিষয়শ্রেণী:পাকিস্তানি ক্রিকেটার]]
[[বিষয়শ্রেণী:পাকিস্তানি ক্রিকেট অধিনায়ক]]
[[বিষয়শ্রেণী:পাকিস্তান জাতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়ক]]
[[বিষয়শ্রেণী:পাকিস্তানের টেস্ট ক্রিকেটার‎]]
[[বিষয়শ্রেণী:পাকিস্তানের টেস্ট ক্রিকেটার‎]]
[[বিষয়শ্রেণী:পাকিস্তানের টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার‎]]
[[বিষয়শ্রেণী:পাকিস্তানের টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার‎]]

১৮:২৯, ২ মার্চ ২০১৩ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

মোহাম্মদ হাফিজ
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নামমোহাম্মদ হাফিজ চিনা
জন্ম (1980-10-17) ১৭ অক্টোবর ১৯৮০ (বয়স ৪৩)
সারগোদা, পাঞ্জাব, পাকিস্তান
ডাকনামপ্রফেসর, চিনা
উচ্চতা৫ ফুট ৮.৫ ইঞ্চি (১.৭৪ মিটার)
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান
বোলিংয়ের ধরনডানহাতি অফ স্পিন
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
টেস্ট অভিষেক
(ক্যাপ ১৭৩)
২০ আগস্ট ২০০৩ বনাম বাংলাদেশ
শেষ টেস্ট৩০ জুন - ৪ জুলাই ২০১২ বনাম শ্রীলঙ্কা
ওডিআই অভিষেক
(ক্যাপ ১৪৪)
৩ এপ্রিল ২০০৩ বনাম জিম্বাবুয়ে
শেষ ওডিআই৬ জুন ২০১৩ বনাম ভারত
ওডিআই শার্ট নং
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট ওডিআই টি২০ এলএ
ম্যাচ সংখ্যা ২৯ ১১০ ৪২ ১৯৮
রানের সংখ্যা ১৯৫৯ ২৮৯২ ৯২৭ ৬,২৯৪
ব্যাটিং গড় ৩৮.৪১ ২৭.২৮ ২৩.১৭ ৩৩.৩০
১০০/৫০ ৫/৮ ৪/১৫ ০/৪ ৯/৩৯
সর্বোচ্চ রান ১৯৬ ১৩৯* ৭১ ১৩৯*
বল করেছে ২৪৯৮ ২৪৯৮ ৬৬৮ ৮,৮৩৩
উইকেট ৩৩ ৯২ ৩২ ১৮০
বোলিং গড় ৩৫.০০ ৩২.৮৬ ২৩.৪৩ ৩২.৯৭
ইনিংসে ৫ উইকেট n/a
ম্যাচে ১০ উইকেট n/a
সেরা বোলিং ৪/১৬ ৩/১৭ ৪/১০ ৪/২৩
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ১৮/- ৩৫/- ১৪/- ৭৮/-
উৎস: Cricinfo, ২৪ জানুয়ারি ২০১৩

মোহাম্মদ হাফিজ (উর্দু: محمد حفیظ‎‎; জন্ম: ১৭ অক্টোবর, ১৯৮০) সারগোদায় জন্মগ্রহণকারী পাকিস্তানী ক্রিকেট খেলোয়াড়। বর্তমানে তিনি পাকিস্তান জাতীয় ক্রিকেট দলের টি২০ ক্রিকেটে অধিনায়কত্ব করছেন। ডানহাতি উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান ও মাঝে মধ্যে ডানহাতি অফস্পিন বোলারের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে থাকেন। ২০১২/২০১৩ মৌসুমে টি২০ ক্রিকেটের আইসিসি প্লেয়ার র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষ অল-রাউন্ডারের মর্যাদা পেয়েছেন। বুদ্ধিমত্তা সহযোগে ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি দলের প্রয়োজনে আক্রমণাত্মক খেলা উপহার দিয়ে থাকেন।[১]

খেলোয়াড়ী জীবন

২০০৩ সালের বিশ্বকাপ ক্রিকেটে গ্রুপ পর্বেই দলের ফলাফল বিপর্যয়ের পর কয়েকজন উদীয়মান তরুণদের একজন হন চিনা। কিন্তু ব্যাটিং-বোলিং উভয় বিভাগেই ব্যর্থ হওয়ায় টেস্টসহ ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে বাদ পড়েন। কিন্তু ঘরোয়া ক্রিকেটে দূর্দান্ত ক্রীড়ানৈপুণ্যে প্রদর্শন ও পাকিস্তান এ দলের সাফল্যে পুণরায় ২০০৪ সালে দলে ফিরে আসেন।

২০০৫ সালে ওডিআইয়ে ব্যাটিংয়ের ব্যর্থতা থাকলেও বোলিংয়ে পারঙ্গমতা দেখান। ২০০৬ সালে অস্ট্রেলিয়া সফরে হাফিজ সেঞ্চুরী করেন। উপযুক্ত উদ্বোধনী জুটির সন্ধানে টেস্টে তাকে ডেকে নেয়া হয় ও ইংল্যান্ডে যান। ওভালে ৯৫ রান করেন। নভেম্বরে নিজ দেশে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে খেলেন। প্রথম দুই টেস্টে তেমন ভাল না করলেও করাচীতে অনুষ্ঠিত তৃতীয় টেস্টে তার দ্বিতীয় শতক তুলে নেন। তারপরও ধারাবাহিকতার অভাবে পরবর্তী ৫ বছর টেস্ট ও একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে তাকে অনিয়মিত দেখা যায়।

অধিনায়কত্ব

মে, ২০১২ সালে পাকিস্তান টি২০ দলের অধিনায়করূপে মনোনীত হন। এছাড়াও, মিসবাহ-উল-হকের নেতৃত্বাধীন ওডিআই এবং টেস্ট দলের সহ-অধিনায়কত্ব করে আসছেন। সেপ্টেম্বর, ২০১২ সালে শ্রীলঙ্কায় অনুষ্ঠিত টি২০ বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশীপে পাকিস্তান সেমি-ফাইনালে পৌঁছলেও স্বাগতিক দলের কাছে হেরে যায়। প্রতিযোগিতা শেষে সাবেক অল-রাউন্ডার আব্দুল রাজ্জাকের সাথে কিছুটা বিতর্কের পরিবেশ সৃষ্টি হয়। দল নির্বাচনের ক্ষেত্রেও পিসিবি'র সাথে তার মতানৈক্য ঘটে। কিন্তু কোচ ডেভ হোয়াটমোরের কাছ থেকে সমর্থন পান তিনি এবং অনেক খেলোয়াড়ের দূর্বল ক্রীড়াশৈলীর কথা তুলে ধরেন। পিসিবি কমিটি হাফিজের নৈপুণ্যতাকে আরো গভীরভাবে পর্যবেক্ষণের কথা তুলে ধরে ভারতদক্ষিণ আফ্রিকা সফরে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেয়।[২]

তথ্যসূত্র

  1. "Player Profile: Mohammad Hafeez"Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-০৮-১২ 
  2. http://sports.ndtv.com/icc-world-twenty20/news/item/198178-pcb-not-happy-with-mohammad-hafeezs-unilateral-approach

টেমপ্লেট:Persondata