মোহামেদ বুয়াজিজি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সংশোধন করা হয়েছে
{{শাখারভ পুরস্কার}}
৪৬ নং লাইন: ৪৬ নং লাইন:
*Davies, Wyre. "[http://www.bbc.co.uk/news/world-middle-east-13800493 Doubt over Tunisian 'martyr' who triggered revolution]." ''[[BBC]]''. 16 June 2011.
*Davies, Wyre. "[http://www.bbc.co.uk/news/world-middle-east-13800493 Doubt over Tunisian 'martyr' who triggered revolution]." ''[[BBC]]''. 16 June 2011.
{{Sakharov Prize 2001-2025}}
{{Sakharov Prize 2001-2025}}
{{শাখারভ পুরস্কার}}
{{Arab Spring}}
{{Arab Spring}}


৬৯ নং লাইন: ৭০ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:শাখারভ পুরস্কার প্রাপক]]
[[বিষয়শ্রেণী:শাখারভ পুরস্কার প্রাপক]]
[[বিষয়শ্রেণী:সিদি বউজিদ থেকে মানুষ]]
[[বিষয়শ্রেণী:সিদি বউজিদ থেকে মানুষ]]



[[ar:محمد البوعزيزي]]
[[ar:محمد البوعزيزي]]

১২:৪০, ২ মার্চ ২০১৩ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

মোহামেদ বৌয়াজিজি
محمد البوعزيزي
জন্ম
তারেক আল-তায়েব মোহাম্মদ বুয়াজিজি[১]

(১৯৮৪-০৩-২৯)২৯ মার্চ ১৯৮৪
সিদি বউজিদ, তিউনিসিয়া
মৃত্যু৪ জানুয়ারি ২০১১(2011-01-04) (বয়স ২৬)
Ben Arous, তিউনিসিয়া
সমাধিGaraat Bennour cemetery
জাতীয়তাতিউনিসিয়ান
অন্যান্য নামবাসবুসা
পেশারাস্তার বিক্রেতা
পরিচিতির কারণআত্মাহুতি

তারেক আল-তায়েব মোহামেদ বৌয়াজিজি (ইংরেজি: Tarek al-Tayeb Mohamed Bouazizi; আরবি: محمد البوعزيزي) (২৯শে মার্চ, ১৯৮৪ - ৪ঠা জানুয়ারি, ২০১১) তিউনিসিয়ার তরুন যিনি নিদারুণ অর্থনৈতিক সঙ্কট আর পুলিশি অত্যাচারে জর্জরিত হয়ে নিজের শরীরেই আগুন জ্বালিয়ে দেন। তার শরীরের সেই আগুনের খবর দাবাগ্নির মতো ছড়িয়ে পড়েছে দেশ থেকে দেশান্তরে। উত্তর আফ্রিকার দেশগুলোতে সেই আগুনের আঁচ লাগে সবার আগে। এরপর তা ছড়িয়ে পড়ে আরব বিশ্বসহ সমগ্র বিশ্বে। ইতিহাসের পাতায় এই দাবানলের নাম হয়ে দাঁড়ালো 'আরব বসন্ত'।[২]

কাহিনীর সূত্রপাত

স্নাতক পাস করে বুয়াজিজি কোনো চাকরি না পেয়ে স্থানীয় বাজারে সবজি বিক্রি করতেন। ২০১০ সালের ডিসেম্বরের ১৭ তারিখ সকালবেলায় তিউনিশিয়ার শহর সিদি বাওজিদে ফল বিক্রি করছিলেন বুয়াজিজি। পৌরসভার নারী পুলিশ ইন্সপেক্টর ফাইদা হামদির সঙ্গে কথা কাটাকাটি বেধে যায় ঘুষের জন্য।। এক পর্যায়ে ইন্সপেক্টর বুয়াজিজি’র সকল পণ্য ঠেলা গাড়িটিসহ আটক করে নিয়ে যায়। বুয়াজিজি অনেক কাতর অনুনয় বিনয় করে তার পণ্যসহ গাড়ি ফেরত পাওয়ার জন্য। কিন্তু তাতে মন গলেনি নগর কর্তৃপক্ষের। শেষমেষ মরিয়া বুয়াজিজি বাজার থেকে জ্বালানি কিনে এনে সরকারি ভবনের গেটের সামনে নিজেকে জ্বালিয়ে দেন।[২]

মৃত্যু

ট্রমা সেন্টার যেখানে বুয়াজিজি মৃত্যুবরন করেন।

১৮ দিন ধরে হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে লড়ে ৪ জানুয়ারি মারা যান মোহাম্মদ বুয়াজিজি। তার মৃত্যুর খবরে নতুন করে সরকারবিরোধী বিক্ষোভে ফুঁসে ওঠে তিউনিসিয়ার তরুণ বিপ্লবীরা।[২]

বিপ্লব

মোহাম্মাদ বুয়াজিজির আত্ত্মাহুতির পর দেশব্যাপী ছড়িয়ে পড়ে সরকারবিরোধী বিক্ষোভ। পতন ঘটে ২৩ বছরের স্বৈরশাসক জয়নাল আবেদিন বিন আলির।[৩]মাত্র একমাসের মাথায় ক্ষমতা থেকে নেমে যেতে বাধ্য হন তিউনিশিয়ার তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জয়নাল আবেদিন বিন আলী।[২]

গ্যালারি

তথ্যসূত্র

  1. Encyclopædia Britannica: Mohamed Bouazizi
  2. বিপ্লবী বুয়াজিজি,শাকিল মাহমুদ, দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন। ঢাকা থেকে প্রকাশের তারিখ: ২০-০৩-২০১১ খ্রিস্টাব্দ।
  3. তিউনিসিয়ায় সরকার গঠনে ঐকমত্য, দৈনিক সংগ্রাম। ঢাকা থেকে প্রকাশের তারিখ: ২১-১১-২০১১ খ্রিস্টাব্দ।

বহিঃসংযোগ

টেমপ্লেট:Sakharov Prize 2001-2025

টেমপ্লেট:Persondata