মুহম্মদ জাফর ইকবাল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
[অপরীক্ষিত সংশোধন][অপরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
রাতুল (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
রাতুল (আলোচনা | অবদান)
৩৫ নং লাইন: ৩৫ নং লাইন:


==কর্মজীবন==
==কর্মজীবন==
ড. জাফর ইকবাল [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়]] থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন যথাক্রমে ১৯৭৫ ও ১৯৭৬ সালে। ১৯৭৫ সালে অনার্স-এ দুই নম্বরের ব্যবধানে প্রথম শ্রেণীতে ২য় স্থান অধিকার করেন। তিনি ১৯৮২ তে [[ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়]] থেকে পিএইচ.ডি সম্পন্ন করে ১৯৮২ থেকে ১৯৮৮ পর্যন্ত ক্যালিফোর্নিয়া ইনিস্টিটিউট অফ টেকনোলজিতে সাফল্যের সাথে ডক্টরেটোত্তর গবেষণা সম্পন্ন করেন। ১৯৮৮ তে তিনি বিখ্যাত বেল কমিউনিকেশনস রিসার্চ (বেলকোর) এ গবেষক হিসাবে যোগদান করেন এবং ১৯৯৪ পর্যন্ত সেখানেই কাজ করেন। ওই বছরেই তিনি দেশে ফিরে আসেন এবং সিলেটের [[শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়|শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে]] কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের বিভাগীয় প্রধান হিসেবে যোগদান করেন। তিনি একাধিকবার বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য মনোনীত হন এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের নীতি নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। তিনি এক সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সংগঠন শিক্ষক সমিতির সভাপতির দায়িত্বও পালন করেন।বর্তমানে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের বিভাগীয় প্রধান হিসেবে কর্মরত আছেন।
ড. জাফর ইকবাল [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়]] থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন যথাক্রমে ১৯৭৫ ও ১৯৭৬ সালে। ১৯৭৫ সালে অনার্স-এ দুই নম্বরের ব্যবধানে প্রথম শ্রেণীতে ২য় স্থান অধিকার করেন। তিনি ১৯৮২ তে [[ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়]] থেকে পিএইচ.ডি সম্পন্ন করে ১৯৮২ থেকে ১৯৮৮ পর্যন্ত ক্যালিফোর্নিয়া ইনিস্টিটিউট অফ টেকনোলজিতে সাফল্যের সাথে ডক্টরেটোত্তর গবেষণা সম্পন্ন করেন। ১৯৮৮ তে তিনি বিখ্যাত বেল কমিউনিকেশনস রিসার্চ (বেলকোর) এ গবেষক হিসাবে যোগদান করেন এবং ১৯৯৪ পর্যন্ত সেখানেই কাজ করেন। ওই বছরেই তিনি দেশে ফিরে আসেন এবং সিলেটের [[শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়|শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে]] কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের বিভাগীয় প্রধান হিসেবে যোগদান করেন। তিনি একাধিকবার বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য মনোনীত হন এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের নীতি নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। তিনি এক সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সংগঠন শিক্ষক সমিতির সভাপতির দায়িত্বও পালন করেন।বর্তমানে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের অধ্যাপক এবং তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক্স প্রকৌশল বিভাগের বিভাগীয় প্রধান হিসেবে কর্মরত আছেন।


==সাহিত্য==
==সাহিত্য==

১১:৩৫, ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

মুহম্মদ জাফর ইকবাল
চিত্র:Md Zafar Iqbal 2012 DUKarzonHall.jpg
জন্ম (1952-12-23) ২৩ ডিসেম্বর ১৯৫২ (বয়স ৭১)
সিলেট, বাংলাদেশ
পেশালেখক, পদার্থবিদ ও শিক্ষাবিদ
জাতীয়তাবাংলাদেশী
নাগরিকত্ববাংলাদেশ
ধরনউপন্যাস, বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী
উল্লেখযোগ্য পুরস্কারবাংলা একাডেমী পুরস্কার
দাম্পত্যসঙ্গীড.ইয়াসমীন হক
সন্তানপুত্র নাবিল ইকবাল, কন্যা ইয়েশিম ইকবাল
আত্মীয়হুমায়ূন আহমেদ, আহসান হাবীব

মুহম্মদ জাফর ইকবাল (জন্ম ডিসেম্বর ২৩, ১৯৫২) একজন বাংলাদেশী লেখক, পদার্থবিদ, ও শিক্ষাবিদ। তিনি বাংলাদেশে বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী লেখা ও জনপ্রিয়করণের পথিকৃত।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] এছাড়াও তিনি একজন জনপ্রিয় শিশুসাহিত্যিক এবং কলাম-লেখক। তাঁর লেখা বেশ কয়েকটি উপন্যাস চলচ্চিত্রে রূপায়িত হয়েছে। তিনি বর্তমানে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার বিজ্ঞানপ্রকৌশল বিভাগের একজন অধ্যাপক, যদিও তিনি পদার্থবিজ্ঞান নিয়ে পড়াশোনা করেছেন।

চিত্র:MuhammadZafarIqbal2011.Aashaa.jpg
আর্ন্তজাতিক তথ্যপ্রযুক্তি সম্মেলন ই-এশিয়া ২০১১ তে মুহম্মদ জাফর ইকবাল ইন্টেল ভাইসপ্রেসিডেন্ট জন ই ডেভিসের সাথে একটি টেলিভিশন টক শো সেটে কথা বলছেন(২০১১)

একটি জরিপের তথ্য অনুসারে, তিনি বাংলাদেশের কিশোর-কিশোরীদের মধ্যে লেখক হিসেবে জনপ্রিয়তার শীর্ষে। জরিপে ৪৫০ জনের মধ্যে ২৩৫জনই (৫২.২২%) তাঁর পক্ষে মত দিয়েছে।[১]

ব্যক্তিগত জীবন

ড. মুহম্মদ জাফর ইকবাল ও তার স্ত্রী ড.ইয়াসমীন হক।

জাফর ইকবালের জন্ম ডিসেম্বর ২৩, ১৯৫২, সিলেট । তাঁর পিতা মুক্তিযুদ্ধে শহীদ ফয়জুর রহমান আহমদ এবং মা আয়েশা আখতার খাতুন। বাবা ফয়জুর রহমান আহমদের পুলিশের চাকরির সুবাদে তার ছোটবেলা কেটেছে বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায়। মুহম্মদ জাফর ইকবালের নাম আগে ছিল বাবুল। পিতা লেখালেখির চর্চা করতেন এবং পরিবারের এই সাহিত্যমনস্ক আবহাওয়ায় জাফর ইকবাল খুব অল্প বয়স থেকেই লিখতে শুরু করেন। এটিকেই তিনি তার সহজ ভাষায় লিখতে পারার গুণের কারণ বলে মনে করেন। তিনি তার প্রথম বিজ্ঞান কল্পকাহিনী লেখেন সাত বছর বয়সে। ১৯৭১ সালের ৫ মে পাকিস্তানী আর্মি এক নদীর ধারে তার দেশপ্রেমিক পিতাকে গুলি করে হত্যা করে। বিশ্ববিদ্যালয়-পড়ুয়া জাফর ইকবালকে পিতার কবর খুঁড়ে তার মাকে স্বামীর মৃত্যুর ব্যাপারটি বিশ্বাস করাতে হয়েছিল। আমেরিকাতে পড়ার সময় তিনি তার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহপাঠী ইয়াসমিন হকের সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। ড. ইয়াসমিন হক শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে পদার্থবিজ্ঞান বিভাগে শিক্ষকতা করছেন। ১৯৯৪ সালে তিনি আমেরিকা ছেড়ে দেশে ফিরে আসেন।[২] তাঁর দুই সন্তান - বড় ছেলে নাবিল ইকবাল যুক্তরাষ্ট্রের কর্ণেল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পদার্থবিজ্ঞান ও গণিতে স্নাতক সম্পন্ন করে বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনলজিতে পদার্থবিজ্ঞানে পিএইচডি করছেন এবং কন্যা ইয়েশিম ইকবাল কর্ণেল বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক সম্পন্ন করে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে মনোবিজ্ঞানে পিএইচডি করছেন। ইয়েশিম ইকবাল তার কিশোর উপন্যাস আমার বন্ধু রাশেদ ইংরেজিতে রূপান্তর করেছেন Rashed, my friend নামে ।

বাংলাদেশের অত্যন্ত জনপ্রিয় ঔপন্যাসিক হুমায়ূন আহমেদ তার বড় ভাই এবং রম্য ম্যাগাজিন উন্মাদের সম্পাদক ও কার্টুনিস্ট, সাহিত্যিক আহসান হাবীব তার ছোট ভাই।

শিক্ষাজীবন

জাফর ইকবাল ১৯৬৮ সালে বগুড়া জিলা স্কুল থেকে এসএসসি এবং ১৯৭০ সালে ঢাকা কলেজ থেকে এইচএসসি পাশ করেন। তিনি ১৯৭২ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগে ভর্তি হন। ১৯৭৬ সালে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে যান। তাঁর বিষয় ছিল - 'Parity violation in Hydrogen Atom. সেখানে পিএইচডি করার পর বিখ্যাত ক্যালটেক থেকে তার ডক্টরেট-উত্তর গবেষণা সম্পন্ন করেন।

কর্মজীবন

ড. জাফর ইকবাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন যথাক্রমে ১৯৭৫ ও ১৯৭৬ সালে। ১৯৭৫ সালে অনার্স-এ দুই নম্বরের ব্যবধানে প্রথম শ্রেণীতে ২য় স্থান অধিকার করেন। তিনি ১৯৮২ তে ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচ.ডি সম্পন্ন করে ১৯৮২ থেকে ১৯৮৮ পর্যন্ত ক্যালিফোর্নিয়া ইনিস্টিটিউট অফ টেকনোলজিতে সাফল্যের সাথে ডক্টরেটোত্তর গবেষণা সম্পন্ন করেন। ১৯৮৮ তে তিনি বিখ্যাত বেল কমিউনিকেশনস রিসার্চ (বেলকোর) এ গবেষক হিসাবে যোগদান করেন এবং ১৯৯৪ পর্যন্ত সেখানেই কাজ করেন। ওই বছরেই তিনি দেশে ফিরে আসেন এবং সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের বিভাগীয় প্রধান হিসেবে যোগদান করেন। তিনি একাধিকবার বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য মনোনীত হন এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের নীতি নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। তিনি এক সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সংগঠন শিক্ষক সমিতির সভাপতির দায়িত্বও পালন করেন।বর্তমানে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের অধ্যাপক এবং তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক্স প্রকৌশল বিভাগের বিভাগীয় প্রধান হিসেবে কর্মরত আছেন।

সাহিত্য

জাফর ইকবাল বিশ্ববিদ্যালয় জীবন থেকেই লেখালেখি করেন। তার প্রথম সায়েন্স-ফিকশন গল্প কপোট্রনিক ভালোবাসা সাপ্তাহিক বিচিত্রায় প্রকাশিত হয়েছিল। গল্পটি পড়ে একজন পাঠক দাবি করেন সেটি বিদেশি গল্প থেকে চুরি করা। এর উত্তর হিসেবে তিনি একই ধরণের বেশ কয়েকটি বিচিত্রার পরপর কয়েকটি সংখ্যায় লিখে পাঠান। তার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানকালে এই গল্পগুলো নিয়ে কপোট্রনিক সুখ-দুঃখ নামে একটি বই প্রকাশিত হয়। এই বইটি পড়ে শহীদ-জননী জাহানারা ইমাম খুবই প্রশংসা করেন এবং এই ঘটনায় তিনি এ ধরণের আরও বই লিখতে উৎসাহিত হন। তার প্রথম দিকের বিজ্ঞান কল্পকাহিনীগুলো পাঠকমহলে সমাদৃত হয়। সুদূর আমেরিকাতে বসে তিনি বেশ কয়েকটি সায়েন্স-ফিকশান রচনা করেন। দেশে ফিরে এসেও তিনি নিয়মিত বিজ্ঞান-কল্পকাহিনী লিখে যাচ্ছেন, প্রতি বইমেলাতে তার নতুন সায়েন্স ফিকশান কেনার জন্যে পাঠকেরা ভীড় জমায়।

তিনি কিশোর উপন্যাসের লেখক হিসেবেও অত্যন্ত সফল। এই শাখাতেই তার প্রতিভা সর্বোচ্চ শিখর ছুঁয়েছে। তার লেখা অনেকগুলো কিশোর উপন্যাস বাংলা কিশোর-সাহিত্যকে সমৃদ্ধ করেছে। তার একাধিক কিশোর উপন্যাস থেকে চলচ্চিত্র নির্মিত হয়েছে।

তার বৈশিষ্ট্যসূচক সহজ ভাষায় লেখা কলামগুলো অত্যন্ত জনপ্রিয়। তিনি দৈনিক প্রথম আলোতে সাদাসিধে কথা নামে নিয়মিত কলাম লিখে থাকেন। তাঁর লেখা কলামগুলোতে তাঁর রাজনৈতিক সচেতনা এবং দেশপ্রেমের পরিচয় পাওয়া যায়। তাঁর স্বাধীনতা-বিরোধী ও ধর্মীয় মৌলবাদের বিরুদ্ধে সরাসরি মত প্রকাশ এবং প্রগতিশীল চিন্তাধারার ধারক হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ের একাধিক সাহিত্য ও সংস্কৃতিসেবী ছাত্র সংগঠনের উপদেষ্টা হিসেবে অবস্থান বিভিন্ন সময় প্রতিক্রিয়াশীলদের রোষানলে পড়েছে।

বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড গড়ে তোলার পিছনে তাঁর অসামান্য অবদান রয়েছে। গণিত শিক্ষার উপর তিনি ও অধ্যাপক মোহাম্মদ কায়কোবাদ বেশ কয়েকটি বই রচনা করেছেন। এর মাঝে "নিউরনে অনুরণন" ও "নিউরনে আবারো অনুরণন" বই দুটি গনিতে আগ্রহীদের কাছে খুব জনপ্রিয়তা লাভ করেছে।

পুরস্কার

  • শ্রেষ্ঠ নাট্যকার হিসেবে ২০০৫ সালে মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার[৩]
  • কাজী মাহবুবুল্লা জেবুন্নেছা পদক ২০০২
  • খালেদা চৌধুরি সাহিত্য পদক বাংলা ১৪১০
  • শেলটেক সাহিত্য পদক ২০০৩
  • ইউরো শিশুসাহিত্য পদক ২০০৪
  • মোহা. মুদাব্বর-হুসনে আরা সাহিত্য পদক ২০০৫
  • মার্কেন্টাইল ব্যাংক সম্মাননা পদক ২০০৫
  • আমেরিকা এল্যাইমনি এ্যসোসিয়েশন পদক ২০০৫
  • ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এ্যালাইমনি এ্যাসোসিয়েশন পদক '০৫[৪]

উল্লেখযোগ্য রচনাবলী

উপন্যাস

  • আকাশ বাড়িয়ে দাও
  • দুঃস্বপ্নের দ্বিতীয় প্রহর
  • বিবর্ণ তুষার
  • সবুজ ভেলভেট
  • কাচসমুদ্র
  • ক্যাম্প
  • মহব্বত আলীর একদিন

ছোট গল্প

  • ক্যাম্প
  • ছেলেমানুষী
  • নুরূল ও তার নোটবই

মাসুদ রানা

বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী

  • কপোট্রনিক সুখ দুঃখ
  • ট্রাইটন একটি গ্রহের নাম
  • যারা বায়োবট
  • টুকুনজিল
  • বিজ্ঞানী সফদর আলীর মহা মহা আবিস্কার
  • নি:সঙ্গ গ্রহচারী
  • মহাকাশে মহাত্রাস
  • ওমিক্রমিক রূপান্তর
  • ফোবিয়ানের যাত্রী
  • বিজ্ঞানী অনিক লুম্বা
  • বেজি
  • নয় নয় শূন্য তিন
  • পৃ
  • অবনীল
  • ক্রোমিয়াম অরণ্য
  • ক্রুগো
  • সিস্টেম এডিফাস
  • একজন অতিমানবী
  • ইরন
  • ফিনিক্স
  • অবনীল
  • ত্রাতুলের জগৎ
  • মেতসিস
  • ত্রিনিত্রি রাশিমালা
  • রুহান রুহান
  • জলমানব
  • অন্ধকারের গ্রহ(২০০৮)
  • প্রডিজি (২০১১)
  • কেপলার টুটুবি (২০১২)

কিশোর সাহিত্য

কলাম সংকলন

  • সাদাসিধে কথা
  • নিঃসঙ্গ বচন
  • প্রিয় গগন ও অন্যান্য
  • হিমঘরে ঘুম ও অন্যান্য
  • পৃথিবীর সৌন্দর্য এবং আলফ্রেড সরেন
  • ২০৩০ সালের একদিন ও অন্যান্য
  • দুঃস্বপ্নের রাত এবং দুর্ভাবনার দিন
  • এখনো স্বপ্ন দেখায়
  • ক্রসফায়ার এবং অন্যান্য
  • আরো একটি বিজয় চাই
  • ভবদহের গল্প এবং অন্যান্য
  • বৈশাখের হাহাকার ও অন্যান্য

ভৌতিক সাহিত্য

  • প্রেত
  • পিশাচিনী
  • নিশিকন্যা
  • ছায়ালীন
  • দানব

টিভি নাটক

  • গেস্ট হাউস
  • ঘাস ফরিঙের স্বপ্ন
  • শান্তা পরিবার
  • একটি সুন্দর সকাল
  • লিরিক

মুক্তিযুদ্ধ

ফেসবুকে মুহম্মদ জাফর ইকবাল

সামাজিক যোগাযোগ সাইট ফেসবুকে মুহম্মদ জাফর ইকবালের ফ্যান পেইজ চালু হয়েছে। এ পেইজের ঠিকানা: মুহম্মদ জাফর ইকবাল [৫]

তথ্যসূত্র

  1. তানজিনা হোসেন ও সিমু নাসের (ফেব্রুয়ারি ১৬, ২০০২ খ্রিস্টাব্দ)। "নতুন প্রজন্ম: বই ও অন্যান্য"। ছুটির দিনে, দৈনিক প্রথম আলো (প্রিন্ট)। ঢাকা। পৃষ্ঠা ৫, ৬।  অজানা প্যারামিটার |note= উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য); এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য);
  2. Haider, Mahtab (2006-01-01), "Muhammed Zafar Iqbal:A life in quantum leap", The New Age  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)
  3. "Meril-Prothom Alo awards for [[2005]] given"The Daily Star (Bangladesh) (English ভাষায়)। 13 May 2006। পৃষ্ঠা 1। সংগ্রহের তারিখ 2007-10-03  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য); ইউআরএল–উইকিসংযোগ দ্বন্দ্ব (সাহায্য)
  4. http://gunijan.org.bd/GjProfDetails_action.php?GjProfId=38/
  5. মুহম্মদ জাফর ইকবালের আনুষ্ঠানিক ফ্যানপেজ, দৈনিক প্রথম আলো

বহিঃসংযোগ