ভূত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
অ r2.7.2) (বট যোগ করছে: hr:Duh (prikaza) |
||
৩৮ নং লাইন: | ৩৮ নং লাইন: | ||
[[gl:Pantasma]] |
[[gl:Pantasma]] |
||
[[he:רוח רפאים]] |
[[he:רוח רפאים]] |
||
[[hr:Duh (prikaza)]] |
|||
[[hu:Kísértet]] |
[[hu:Kísértet]] |
||
[[id:Hantu]] |
[[id:Hantu]] |
১৪:০৫, ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
আপনাকে অবশ্যই এই পরিষ্করণ টেমপ্লেটে একটি |reason=
প্যারামিটার যোগ করতে হবে - এটি {{পরিষ্করণ|reason=<এখানে কারণ লিখুন>}}
-এর সাথে প্রতিস্থাপন করুন, অথবা পরিষ্করণ টেমপ্লেটটি সরান।
পরিষ্করণের কোন কারণ ছাড়াই নিবন্ধসমূহ ট্যাগ করা হয়েছে
উইকিপিডিয়ার জন্য মানসম্মত অবস্থায় আনতে এই নিবন্ধ বা অনুচ্ছেদের উইকিকরণ প্রয়োজন। অনুগ্রহ করে সম্পর্কিত আন্তঃসংযোগ প্রয়োগের মাধ্যমে নিবন্ধের উন্নয়নে সহায়তা করুন। |
প্রচলিত বিশ্বাস অনুযায়ী, ভূত হল মৃত ব্যক্তির আত্মা যা জীবিত ব্যক্তিদের সামনে দৃশ্য আকার গ্রহণ বা অন্য কোনো উপায়ে আত্মপ্রকাশ করতে সক্ষম। ভৌতিক অভিজ্ঞতার গল্প প্রায়শই শোনা যায়। এই সকল বিবরণীতে ভূতকে নানাভাবে বর্ণনা করা হয়েছে: কখন অদৃশ্য বা অস্বচ্ছ বায়বীয় সত্ত্বায়, কখনও বা বাস্তবসম্মত সপ্রাণ মানুষ বা জীবের আকারে। প্রেতাত্মার সঙ্গে যোগাযোগস্থাপন করে ভবিষ্যদবাণী করার বিদ্যাকে নেক্রোম্যান্সি বা কালো জাদু বলা হয়ে থাকে।
প্রাক-শিক্ষিত সংস্কৃতিগুলির সর্বপ্রাণবাদ ও পূর্বপুরুষ পূজার মধ্যে ভূতের প্রথম বিবরণ পাওয়া যায়। সেযুগে কিছু নির্দিষ্ট ধর্মীয় প্রথা, অন্ত্যেষ্টি সংস্কার, ভূত-তাড়ানো অনুষ্ঠান ও জাদু অনুষ্ঠান আয়োজিত হত মৃতের আত্মাকে তুষ্ট করার জন্য। প্রচলিত বর্ণনা অনুযায়ী, ভূতেরা একা থাকে, তারা নির্দিষ্ট কিছু স্থানে ঘুরে বেড়ায়, জীবদ্দশায় যে সকল বস্তু বা ব্যক্তির সঙ্গে তাদের সম্পর্ক ছিল সেগুলিকে বা তাদের তাড়া করে ফেরে। তবে ভূত বাহিনী, ভৌতিক ট্রেন, ভৌতিক জাহাজ এমনকি ভৌতিক জীবজন্তুর কথাও শোনা যায়।[১][২] ভূত বলতে আসলে কি বুঝায়? বা এই নামের কোন স্বত্ত্ব এখনো পৃথিবীতে আছে কি না? বা থাকলো তার কোন বৈজ্ঞানিক কোন ব্যাখ্যা আছে কি? ধর্মীয় শাস্ত্র মতে ভূত বা প্রেতআত্মা যাই বলি না কেন এই সকল আধ্মাতিক জিনিষের অস্তিত্ব পৃথিবীতে আছে। তারা মানুষের মত না হয়ে তারা মানুষের সাথেই এই পৃথিবীতে বাস করে এবং তাদের জগত আলাদা। মুসলমানদের পবিত্র কোরআনুল কারীমে আল্লাহ পাক উল্লেখ করেছেন "আমি জ্বীন এবং ইনসানকে (মানুষ) একমাত্র আমার ইবাদতের জন্য সৃষ্টি করেছি"। অর্থ্যা আল্লাহর এই বাণী দ্বারা স্পষ্ট প্রমাণিত হয় যে মানুষ ছাড়া আরেকটি প্রাণ এই জগতে বাস করে আর তারা হলো জ্বীন। ধর্মীয় শাস্ত্রমতে মানুষ মাটি দ্বারা আর জ্বীন আগুন দ্বারা সৃষ্টি, যার কারণে জ্বীনেরা ইনসান অথ্যা মানুষকে মাঝে মাঝে ভয় দেখায় অথবা সাহায্য করে থাকে এবং মানুষের চাইতে তাদের শক্তি কয়েকগুণ বেশি। ধর্মমতে যেখানে (জ্বীন বা ভূত আমরা যাই বলি না কেন) তাদেরকে স্বীকৃত দেয়া হয়েছে সেখানে বিজ্ঞান বলছে যার অস্তিত্বের প্রমাণ তারা পায় নি বা যার ব্যাখ্যা তার কাছে নেই তা তারা বিশ্বাস করবে না, অর্থ্যা তারা জ্বীনের অস্তিত্ব সর্ম্পকে পুরুপুরি অবিশ্বাস স্থাপন করে থাকে এবং জ্বীনের অস্তিত্ব বিশ্বাস করে না। বিশ্ব এই ভূমন্ডলে জ্বীন সর্ম্পকে বা তাদের অস্তিত্বে বিশ্বাস স্থাপন করার মত বহু লোক আছে, প্রায় ৭০% লোকই এই জ্বীনদের অস্তিত্বে বিশ্বাস করে বিশেষ করে যারা জ্বীন দ্বারা আক্রান্ত হয়েছেন বা জ্বীনের কবলে পড়েছেন। জ্বীন একটি আরবী শব্দ এর বাংলা অর্থ ভূত আর বেশির ভাগ খ্রিষ্টান একে প্রেত্বাত্মা নামে চিনে। ইন্টারনেট ঘাটলে এমন বহু ছবি পাোয়া যাবে যেখানে ভূতের বা ২য় জগতের প্রাণীর উপস্থিতি টের পাোয়া যায়। আমাদের দেশে বহু মানুষ আছে যারা জ্বীনের কবলে পড়ছে বা জ্বীন তাদের কাছে এসেছে, এদের মধ্যে কেউ কেই জ্বীনদের সাথে বন্ধুত্ব করতে পেরেছে আবার অনেক খারাপ জ্বীন তাদের ক্ষতি করেছে। আমেরিকার মত একটা উন্নতশীল দেশের মানুষগুলো জ্বীনের অস্তিত্বে বিশ্বাস করে এবং তারাো স্বীকার করে যে ভূত বা প্রেতআত্মা বলতে কিছু একটা আছে। পুরুনো কটেজ, করিডোর বা পরিত্যাগ বাসগৃহে এই সকল প্রেতআত্মা উপস্থিতি টের পাোয়া যায়। বিশেষ করে খ্রিষ্টান কবরস্থানগুলোতে এই সকল জিনিষের অস্তিত্ব আছে।