ইংরেজি ভাষা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
MerlIwBot (আলোচনা | অবদান)
Idioma-bot (আলোচনা | অবদান)
r2.7.3) (বট যোগ করছে: min:Bahaso Inggirih
২৬৭ নং লাইন: ২৬৭ নং লাইন:
[[mhr:Англичан йылме]]
[[mhr:Англичан йылме]]
[[mi:Reo Pākehā]]
[[mi:Reo Pākehā]]
[[min:Bahaso Inggirih]]
[[mk:Англиски јазик]]
[[mk:Англиски јазик]]
[[ml:ഇംഗ്ലീഷ് (ഭാഷ)]]
[[ml:ഇംഗ്ലീഷ് (ഭാഷ)]]

২৩:১০, ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

ইংরেজি
উচ্চারণ/ˈɪŋɡlɪʃ/[১]
অঞ্চল(নিচে দেখুন)
মাতৃভাষী
প্রায় ৩৮০ মিলিয়ন (২০০১)[২]
এল২: ≈ ২৫০ মিলিয়ন (২০০১)[২]
থেকে ≈ ১.৮ বিলিয়ন (২০০৪)[৩]
ইংরেজি বর্ণমালা (লাতিন লিপি)
সরকারি অবস্থা
সরকারি ভাষা
৫৪টি দেশসমূহ
২৭টি অ-সার্বভৌম সত্তা
জাতিসংঘ
ইউরোপীয় ইউনিয়ন
কমনওয়েলথ অফ নেশনস
সিওএ
ন্যাটো
এনএএফটিএ
ওএএস
ওআইসি
পিআইএফ
ইউকেইউএসএ
ভাষা কোডসমূহ
আইএসও ৬৩৯-১en
আইএসও ৬৩৯-২eng
আইএসও ৬৩৯-৩eng
লিঙ্গুয়াস্ফেরা52-ABA
  দেশসমূহ যেখানে ইংরেজি একটি প্রাতিষ্ঠানিক বা কার্যত সরকারি ভাষা, অথবা জাতীয় ভাষা, এবং জনসংখ্যার বেশীরভাগের অনর্গল কথিত
  দেশসমূহ যেখানে এটি একটি সরকারি কিন্তু প্রধান ভাষা নয়

ইংরেজি (ইংরেজি: English) ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষাপরিবারের জার্মানীয় শাখার পশ্চিম দলের একটি ভাষা।

জার্মানীয় গোত্র অ্যাংগল্‌স, স্যাক্সন ও জুটদের ভাষা থেকে ইংরেজি ভাষার উৎপত্তি। এই গোত্রগুলি ৪৫০ খ্রিস্টাব্দের দিকে ব্রিটিশ দ্বীপপুঞ্জের দক্ষিণ ও পূর্ব উপকূলে পা রাখে এবং সেখানকার কেল্টীয় ভাষাভাষী আদিবাসীদের উত্তরে ও পশ্চিমে স্কটল্যান্ড, কর্নওয়াল, ওয়েল্‌সআয়ারল্যান্ডে হটিয়ে দেয়। এই হানাদার জার্মানীয় গোত্রগুলির মুখের ভাষাই প্রাচীন ইংরেজির ভিত্তি গড়ে দিয়েছিল। ৬০০ খ্রিস্টাব্দে দক্ষিণ জার্মানিতে প্রচলিত উচ্চ জার্মান উপভাষাগুলিতে দ্বিতীয় বারের মত ব্যঞ্জনধ্বনি সরণ (Second Consonantal Sound Shift) ঘটে। কিন্তু উত্তর জার্মানিতে প্রচলিত নিম্ন জার্মান উপভাষাগুলিতে ও ওলন্দাজ ভাষায় দ্বিতীয়বারের মত ব্যঞ্জনধ্বনি সরণ ঘটেনি (এদের সাথেই ইংরেজির সবচেয়ে বেশি মিল দেখা যায়); এদের মত ইংরেজিতেও দ্বিতীয় ধ্বনি সরণ ঘটেনি। পরবর্তীতে ৮ম ও ৯ম শতকে নরওয়েজীয় ভাইকিং হানাদারদের প্রাচীন নর্স ভাষাও প্রাচীন ইংরেজিকে গভীরভাবে প্রভাবিত করে।

১০৬৬ সালে উত্তর ফ্রান্সের নরমঁদি অঞ্চলে বসবাসকারী নর্মান জাতি ইংলিশ চ্যানেল পাড়ি দিয়ে ইংল্যান্ড আক্রমণ করে। নর্মানদের ইংল্যান্ড বিজয়ের পর প্রায় ৩০০ বছর ধরে ইংল্যান্ডের রাজারা ছিলেন নর্মান বংশোদ্ভূত এবং এসময় রাজকীয় ও প্রশাসনিক কাজকর্ম কেবল নর্মানদের কথ্য এক ধরনের প্রাচীন ফরাসি ভাষায় সম্পন্ন হত। এই যুগে বিপুল পরিমাণ ফরাসি শব্দ প্রাচীন ইংরেজি ভাষায় আত্মীকৃত হয়ে যায়, ইংরেজি ভাষার বেশির ভাগ বিভক্তি লুপ্ত হয় এবং ফলস্বরূপ মধ্য ইংরেজি ভাষার আবির্ভাব ঘটে। প্রাচীন ও মধ্য ইংরেজির সবচেয়ে বিখ্যাত সাহিত্যকর্মের মধ্যে আছে বেওউল্‌ফ এবং চসারের দ্য ক্যান্টারবেরি টেলস

১৫০০ সালের দিকে বিরাট স্বরধ্বনি সরণ (Great Vowel Shift) সংঘটিত হয় এবং আধুনিক ইংরেজির উদ্ভব ঘটে। শেক্‌সপিয়ারের রচনাসহ আধুনিক ইংরেজি সাহিত্যের পুরোটাই এই আধুনিক ইংরেজিতে লেখা।

এথ্‌নোলগ অনুসারে ইংরেজি ভাষার মাতৃভাষীর সংখ্যা প্রায় ৩৪ কোটি। মাতৃভাষীর সংখ্যা অনুযায়ী ইংরেজির স্থান ম্যান্ডারিন, হিন্দিস্পেনীয় ভাষার পরেই।

প্রথমে ইংল্যান্ড ও পরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, বৈজ্ঞানিক ও সাংস্কৃতিক প্রভাবের কারণে বিশ্বের অন্য যেকোন ভাষার চেয়ে ইংরেজিই বেশি বিস্তার লাভ করেছে। ইংরেজি প্রায় ৫২টি দেশের জাতীয় বা সরকারী ভাষা।

বিশ্বের ইন্টারনেট ব্যবহারকারী জনসংখ্যার ৩৫ শতাংশই ইংরেজিভাষী।

আধুনিক যোগাযোগে ও বিভিন্ন পেশায় ইংরেজির ব্যাপক ব্যবহারের কারণে এটি বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি অধীত দ্বিতীয় ভাষা। সংস্কৃতি ও প্রযুক্তির নতুন নতুন আন্তর্জাতিক পরিভাষার অধিকাংশই ইংরেজি থেকে এসেছে।

ভৌগোলিক বন্টন

নির্বাচিত গ্রন্থপঞ্জি

  • Bailey, Richard W.; Gorlach, Manfred, সম্পাদকগণ (১৯৮৪), English as a World Language, University of Michigan Press 
  • Baugh, Albert C.; Cable, Thomas (১৯৯৩), A History of the English Language (4th সংস্করণ), Prentice-Hall, and Routeledge and Kegan Paul 
  • Bryson, Bill (২০০১), The Mother Tongue: English & how it Got that Way, HarperCollins 
  • Burchfield, Robert (১৯৮৬), The English Language, Oxford University Press 
  • Crystal, David (২০০৩), The Cambridge Encyclopedia of the English Language (2nd সংস্করণ), Cambridge University Press 
  • Greenbaum, Sidney, সম্পাদক (১৯৮৫), The English Language Today, Pergamon Press 
  • Hogg, Richard M., সম্পাদক (from 1992), The Cambridge History of the English Language, Cambridge University Press  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)
  • Kachru, Braj Behari (১৯৮৫), The Alchemy of English: The Spread, Functions and Models. of. Non-native Englishes, Pergamon Press 
  • McArthur, Tom (১৯৯২), The Oxford Companion to the English Language, Oxford University Press 

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

  • গ্রন্থপঞ্জিতে নির্দেশিত গ্রন্থাবলি
  1. English Adjective – Oxford Advanced Learner's Dictionary – Oxford University Press ©2010.
  2. The Triumph of English, The Economist, 20 Dec. 2001
  3. "Lecture 7: World-Wide English"EHistLing। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০০৭ 


বহিঃসংযোগ

ak:English