অ্যান্টার্কটিকা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Bellayet (আলোচনা | অবদান)
180.149.31.92-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে EmausBot-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
KamikazeBot (আলোচনা | অবদান)
r2.7.3) (বট যোগ করছে: bxr:Антарктика
১০০ নং লাইন: ১০০ নং লাইন:
[[br:Antarktika]]
[[br:Antarktika]]
[[bs:Antarktik]]
[[bs:Antarktik]]
[[bxr:Антарктика]]
[[ca:Antàrtida]]
[[ca:Antàrtida]]
[[chr:ᏧᏁᏍᏓᎸ]]
[[chr:ᏧᏁᏍᏓᎸ]]

১০:৫৮, ১৯ জানুয়ারি ২০১৩ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

অ্যান্টার্কটিকা


এই মানচিত্রে লম্ব অভিক্ষেপ ব্যবহৃত হয়েছে। দক্ষিণ মেরু কেন্দ্রের প্রায় নিকটে অবস্থিত, যেথায় অক্ষীয় রেখাগুলো মিলিত হয়েছে।

ক্ষেত্রফল (সব মিলিয়ে)


(বরফ-মুক্ত)

(বরফ-আবৃত)

১৪,০০০,০০০ কিমি (৫,৪০৫,৪২৮ বর্গ মাইল)
২৮০,০০০ কিমি (১০০,০০০ বর্গ মাইল)
১৩,৭২০,০০০ কিমি (৫,৩০০,০০০ বর্গ মাইল)
জনসংখ্যা
(স্থায়ী)
(অস্থায়ী)
৭ম
শূণ্য
≈১,০০০
আশ্রিত রাজ্য
আনুষ্ঠানিক ভূমি মালিকানা অ্যান্টার্কটিক ট্রিটি সিস্টেম
অনানুষ্ঠানিক ভূমি মালিকানা
দাবি করার অধিকার ব্যবহার করেনি
সময় অঞ্চল নেই
ইউটিসি-৩ (কেবলমাত্র গ্রাহাম ল্যান্ডে)
ইন্টারনেট টপ-লেভেল ডোমেইন .aq
কলিং কোড বেসগুলোর নিজ নিজ দেশানুযায়ী

অ্যান্টার্কটিকা একটি মহাদেশ | কুমেরু অর্থাৎ দক্ষিণ মেরু এই মহাদেশে অবস্থিত, এবং এই মহাদেশ পরিবেষ্টন করে আছে দক্ষিণ মহাসাগর (লক্ষ্যণীয়ঃ সুমেরুতে কেবল উত্তর মহাসাগর আছে কিন্তু জমি নেই)। অ্যান্টার্কটিকা পৃথিবীর শুধু দক্ষিণতমই নয়, শীতলতম ও শুষ্কতম মহাদেশ। এর গড় উচ্চতা ও বায়ুপ্রবাহবেগও মহাদেশ গুলির মধ্যে সর্বাধিক।

গড় হিসাবে অ্যান্টার্কটিকা পৃথিবীর শীতলতম, শুষ্কতম এবং ঝড়ো হাওয়াপূর্ণ মহাদেশ এবং অন্য সব মহাদেশের চাইতে এর উচ্চতা বেশি।[১] অ্যান্টার্কটিকাকে একটি মরুভূমি হিসেবে বিবেচনা করা হয়, কারণ সেখানে বার্ষিক বৃষ্টিপাতের পরিমাণ মাত্র ২০০ মিমি (৮ ইঞ্চি), তাও আবার কেবল উপকূলের কাছাকাছি, ভেতরের দিকে এ পরিমাণ আরও কম।[২] সেখানে স্থায়ীভাবে মানুষ বাস করে না, তবে মহাদেশজুড়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা বিভিন্ন গবেষণা স্টেশনে ১,০০০ থেকে ৫,০০০ মানুষ বছরের বিভিন্ন সময় অবস্থান করে। প্রবল শৈত্যের সাথে লড়াই করতে সক্ষম উদ্ভিদ ও প্রাণীই এ মহাদেশে টিকে থাকতে সক্ষম, যার মধ্যে রয়েছে পেঙ্গুইন, সিল, নেমাটোড, টার্ডিগ্রেড, মাইট, বিভিন্ন প্রকার শৈবাল এবং অন্যান্য মাইক্রোঅর্গানিজম এবং তুন্দ্রা উদ্ভিদসমূহ।

সুপ্রাচীনকাল হতেই টেরা অস্ট্রালিস ("দক্ষিণের মহাদেশ") এর ব্যাপারের নানান গল্প-কাহিনি প্রচলিত ছিল, তবে এ মহাদেশটি মানুষের চোখে ধরা পড়ে ১৮২০ সালে, রুশ অভিযাত্রী মিখাইল লাজারেভফাবিয়ান গটলিয়েব ফন বেলিংশসেন সর্বপ্রথম এ মহাদেশের অস্তিত্ব সপ্রমাণ করেন। তবে ১৯ শতকের বাকি অংশ জুড়ে অ্যান্টার্কটিকা বিস্মৃত অবস্থাতেই রয়ে যায়, যার কারণ ছিল মহাদেশটির চরমভাবাপন্ন আবহাওয়া, জীবনধারণের প্রয়োজনীয় উপাদানের অপ্রতুলতা এবং বিচ্ছিন্নতা। অ্যান্টার্কটিকা নামটির প্রথম আনুষ্ঠানিক ব্যবহার করেন স্কটিশ কার্টোগ্রাফার জন জর্জ বার্থলোমেঅ্যান্টার্কটিকা শব্দটি গ্রিক যৌগিক শব্দ ανταρκτική (অ্যান্টার্কটিকে) এর রোমানিত সংস্করণ,[৩] যার মানে হল উত্তরের বিপরীতে অবস্থিত[৪]

১৯৫৯ সালে ১২টি দেশের মধ্যে অ্যান্টার্কটিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়; যাতে বর্তমানে ৪৬টি দেশ স্বাক্ষর করেছে। এ চুক্তির মাধ্যমে অ্যান্টার্কটিকায় সামরিক কর্মকান্ড এবং খনিজ সম্পদ খনন নিষিদ্ধ, বৈজ্ঞানিক গবেষণাকে সহায়তা এবং মহাদেশটির ইকোজোন সুরক্ষিত করা হয়েছে। বিভিন্ন দেশের ৪,০০০ এরও বেশি বিজ্ঞানী অ্যান্টার্কটিকায় বিভিন্ন বিষয়ে গবেষণায় নিয়োজিত রয়েছেন।[৫]

তথ্যসূত্র

  1. "National Geophysical Data Center"। National Satellite, Data, and Information Service। সংগ্রহের তারিখ ৯ জুন ২০০৬ 
  2. C. Alan Joyce (২০০৭-০১-১৮)। "The World at a Glance: Surprising Facts"। The World Almanac। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০২-০৭ 
  3. Antarktikos, Henry George Liddell, Robert Scott, A Greek-English Lexicon, at Perseus
  4. Hince, Bernadette (২০০০)। The Antarctic Dictionary। CSIRO Publishing। পৃষ্ঠা 6। আইএসবিএন 9780957747111। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৪-২৬ 
  5. "Antarctica - The World Factbook"। United States Central Intelligence Agency। ২০০৭-০৩-০৮। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৩-১৪ 

বহিঃসংযোগ

টেমপ্লেট:Link FA টেমপ্লেট:Link FA টেমপ্লেট:Link FA টেমপ্লেট:Link FA টেমপ্লেট:Link FA টেমপ্লেট:Link FA টেমপ্লেট:Link FA টেমপ্লেট:Link FA