হারিছ মিয়া: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Hasive (আলোচনা | অবদান)
→‎কর্মজীবন: ছোট সম্পাদনা
BellayetBot (আলোচনা | অবদান)
Adding {{Refimprove}}, added orphan tag
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
{{Refimprove|নিবন্ধে|{{subst:DATE}}|talk=y}}
{{Orphan|date=নভেম্বর ২০১২}}

{{Infobox person
{{Infobox person
|name= হারিছ মিয়া
|name= হারিছ মিয়া
৪৭ নং লাইন: ৫০ নং লাইন:


==বহি:সংযোগ==
==বহি:সংযোগ==

[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধা]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধা]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা]]

১৭:৪২, ২২ নভেম্বর ২০১২ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

হারিছ মিয়া
মৃত্যু২০০৮
জাতীয়তাবাংলাদেশী
নাগরিকত্ব বাংলাদেশ
পরিচিতির কারণবীর প্রতীক

হারিছ মিয়া (জন্ম: অজানা, - মৃত্যু: ২০০৮) বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। স্বাধীনতা যুদ্ধে তার সাহসিকতার জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর প্রতীক খেতাব প্রদান করে। [১]

জন্ম ও শিক্ষাজীবন

হারিছ মিয়ার জন্ম রংপুর জেলার বদরগঞ্জ উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নের বসন্তপুর গ্রামে। তাঁর বাবার নাম আহম্মদ হোসেন এবং মায়ের নাম মফিজননেছা। তাঁর স্ত্রীর খাদিজা বেগম। তাঁদের পাঁচ ছেলে ও দুই মেয়ে।

কর্মজীবন

হারিছ মিয়া ছিলেন নিয়মিত মুক্তিবাহিনীর তৃতীয় ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সুবেদার মেজর। মুক্তিযুদ্ধের শুরুতে তাঁর কোম্পানির অবস্থান ছিল সৈয়দপুর সেনানিবাসে। এই রেজিমেন্টের অধিনায়ক ও উপ-অধিনায়ক দুজনই ছিল অবাঙালি। মার্চ মাসে সম্ভাব্য ভারতীয় আগ্রাসনের কথা বলে তাঁদের চারটি কোম্পানিই সেনানিবাসের বাইরে পাঠানো হয়। সেনানিবাসে ছিল হেডকোয়ার্টার কোম্পানি এবং রিয়ার পার্টি। ব্যাটালিয়নের সুবেদার মেজর হারিছ মিয়া ছিলেন সেনানিবাসে। ৩০ মার্চ গভীর রাতে পাকিস্তান সেনাবাহিনী তাঁদের আক্রমণ করে। সেনানিবাসে অবস্থানরত বাঙালি সেনারা তাঁর নেতৃত্বে বিদ্রোহ করে মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেন। প্রতিরোধযুদ্ধে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।

মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকা

মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে তিনি প্রথমে যুদ্ধ করেন দিনাজপুরএলাকায়। পরে ‘জেড’ ফোর্সের অধীনে জামালপুরের বাহাদুরাবাদ, সিলেটের গোয়াইনঘাট, রাধানগর, ছাতকসহ আরও কয়েকটি স্থানে যুদ্ধ করেন। তিনি ছিলেন নিয়মিত মুক্তিবাহিনীর তৃতীয় ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সুবেদার মেজর। মুক্তিযুদ্ধকালে এই রেজিমেন্টের ডেলটা (ডি) কোম্পানির অধিনায়ক ছিলেন লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) এম আই এম নূরুন্নবী খান (বীর বিক্রম)। তিনি বাহাদুরাবাদ, রাধানগর, গোয়াইনঘাট ও ছাতক যুদ্ধের ঘটনা নিয়ে বইও লিখেছিলেন।

পুরস্কার ও সম্মাননা

তথ্যসূত্র

বহি:সংযোগ