স্পার্টা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ r2.7.2) (বট যোগ করছে: jv:Sparta |
অ r2.7.2) (বট যোগ করছে: war:Sparta |
||
১৪০ নং লাইন: | ১৪০ নং লাইন: | ||
[[ur:سپارٹا]] |
[[ur:سپارٹا]] |
||
[[vi:Sparta]] |
[[vi:Sparta]] |
||
[[war:Sparta]] |
|||
[[zh:斯巴达]] |
[[zh:斯巴达]] |
||
[[zh-classical:古斯巴達]] |
[[zh-classical:古斯巴達]] |
১৭:০৩, ১৫ নভেম্বর ২০১২ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
Σπάρτη স্পার্টা | |
---|---|
রাজধানী | স্পার্টা |
সরকার | ওলিগারকি |
• | খ্রীষ্টপূর্বাব্দ ১১তম শতাব্দী |
জনসংখ্যা | |
• ২০০১ আনুমানিক | ১৮,১৮৪ |
• গ্রীষ্মকালীন (ডিএসটি) | ইউটিসি+২ (CEST) |
কলিং কোড | ৩০ |
স্পার্টা (গ্রিক ভাষায় Σπάρτη, Sparte; ডোরিক ভাষায় Σπάρτα, Spártā) দক্ষিণ গ্রীসের একটি শহরের নাম। সুপ্রাচীন কালে এটি একটি বিখ্যাত ডোরীয় গ্রিক সামরিক সাম্রাজ্য হিসেবে প্রতিষ্ঠিত ছিল। তখন এটি মূলত ল্যাকোনিয়ার অন্তর্গত ছিল। একটি পৃথক শহর-স্টেট হিসেবে প্রতিষ্ঠিত স্পার্টার সৈন্যদের কঠোর অনুশীলন করানো হত। এজন্যই স্পার্টার সেনাদল তৎকালীন গ্রিসের সবচেয়ে দুর্ধর্ষ সেনাদল হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকে। এথেনীয় এবং পার্সীয় সাম্রাজ্যের বিরুদ্ধে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিজয় লাভের পর স্পার্টা নিজেকে গ্রিসের স্বাভাবিক রক্ষক হিসেবে ঘোষণা করে।[১] গ্রিসের কেন্দ্রীয় ল্যাকোনীয় সমতলের দক্ষিণে একেবারে শেষভাগে ইউরোটাস নদীর ডান তীরে স্পার্টা নগরী অবস্থিত। প্রাচীন কাল থেকেই এই শহরের একটি প্রাকৃতিক প্রতিরোধ বিদ্যমান ঠিল। কারণ এর তিনদিক পর্বতশ্রেণী দ্বারা ঘেরা। একদিকে ছিল টেইগেটাস পাহাড়ের উপর দিয়ে লেগদা গিরিপথ হয়ে আগ্রাসী বাহিনী আক্রমণ করতে পারত। এক্ষেত্রে তাদেরকে ল্যাকোনিয়া এবং পেলোপনেসাস অতিক্রম করতে হত। কিন্তু এই পথে স্পার্টান সৈন্যদের কর্তৃত্ব বজায় ছিল সবসময়। উপরন্তু এই শহর থেকে নিকটতম সমুদ্র বন্দর তথা জিথিয়াম বন্দরের দূরত্ব ছিল ২৭ কিলোমিটার। এ কারণে এই শহরটিকে অবরোধ করা ছিল দুঃসাধ্য কাজ।
ইতিহাস
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
- ↑ মাচেদোনীয়ান সাম্রাজ্য: ফিলিপ II এবং আলেকজান্ডারের অধীনে যুদ্ধের যুগ, ৩৫৯-৩২৩ বি.সি.- জেমস আর.।