স্মার্টফোন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ZéroBot (আলোচনা | অবদান)
r2.7.1) (বট পরিবর্তন করছে: pt:Celular inteligente
MerlIwBot (আলোচনা | অবদান)
বট পরিবর্তন করছে: pt:Celular inteligentept:Smartphone
৭২ নং লাইন: ৭২ নং লাইন:
[[pfl:Smartphone]]
[[pfl:Smartphone]]
[[pl:Smartfon]]
[[pl:Smartfon]]
[[pt:Celular inteligente]]
[[pt:Smartphone]]
[[ro:Smartphone]]
[[ro:Smartphone]]
[[ru:Смартфон]]
[[ru:Смартфон]]

১৪:২৯, ২০ অক্টোবর ২০১২ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

চিত্র:Group of smartphones.jpg
Modern smartphones.

স্মার্টফোন হলো বিশেষ ধরণের মোবাইল ফোন যা মোবাইল কম্পিউটিং প্লাটফর্মের উপর প্রতিষ্ঠিত। মোবাইলে ব্যবহৃত প্রচলিত স্মার্টফোন্সমূহ হলো অ্যাপলের আইওএস, গুগলের অ্যান্ড্রয়েড, মাইক্রোসফটের উইন্ডোজ, নকিয়ার সিম্বিয়ান এবং রিসার্চ ইন মোশনের ব্ল্যাকবেরি।

ইতিহাস

আইবিএম সাইমন ছিল প্রথম স্মার্টফোন।

সিম্বিয়ান

এরিকসন আর৩৮০ ছিল প্রথম স্মার্টফোন যেখানে সিম্বিয়ান অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করা হয়।

পাম, উইন্ডোজ ও ব্ল্যাকবেরি

আইফোন

২০০৭ সালে অ্যাপল প্রথম আইফোন বাজারে ছাড়ে।

অ্যান্ড্রয়েড

অ্যান্ড্রয়েড একটি ওপেন সোর্স মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম যা বিভিন্ন ওপেন সোর্স Project এর উপর তৈরী। একজন Android ডেভেলপার এই প্ল্যাটফর্মের উপর তৈরি ফোনের সোর্স কোডে প্রবেশাধিকার রাখে। সহজ কথায় একজন ডেভেলপার চাইলে ইন্টারফেস নিয়ন্ত্রণ করে এবং বিভিন্ন ছোটছোট কাজ করে প্ল্যাটফর্মের ভালমন্দ নির্ধারণে সাহায্য করতে পারে। Google তুলে নিয়ে এসেছে একটা বিশাল কোম্পানি গ্রুপকে (যাকে বলা হয় ওপেন হ্যান্ডসেট এলায়েন্স), যারা তাদের হার্ডওয়্যার ডিভাইসে অ্যানড্রইড অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার শুরু করেছে। এর ফলে গুগলের অ্যানড্রইড অপারেটিং সিস্টেম সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ছে।

অ্যান্ড্রয়েড প্ল্যাটফর্মের জন্য উন্নয়নশীল অনেক সুবিধা আছে:
  • ১। প্ল্যাটফর্মের জন্য ডিভেলপমেন্ট টুল আছে যা বিনামূল্যে ডাউনলোড করা যায়,এবং Google শুধুমাত্র সামান্য ফি নেয় Android এর বাজারে অ্যাপ্লিকেশন বিতরণের জন্য।
  • ২। অ্যানড্রইড অপারেটিং সিস্টেম একটি ওপেন সোর্স প্লাটফর্ম যা Linux kernel এবং একাধিক ওপেন সোর্স লাইব্রেরির উপর ভিত্তি করে তৈরি। Android apps গুলো অ্যানড্রইড ডিভাইসে চালানো যাবে, ডেভেলপাররা বিনামূল্যে অ্যানড্রইড প্ল্যাটফর্ম প্রসারিত করতে ভূমিকা রাখতে পারে।
  • ৩। কয়েকটি সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও ডেভেলপাররা বিনামূল্যে বিভিন্ন ডিস্ট্রিবিউশন চ্যানেলের মাধ্যমে তাদের অ্যাপ্লিকেশন গুগলের Android বাজারে ছাড়তে পারে।
  • ৪।অ্যানড্রইড অপারেটিং সিস্টেম দ্বারা চালিত হার্ডওয়্যার ডিভাইসের( বিভিন্ন ফোন এবং ট্যাবলেট কম্পিউটার) সংখ্যা দিনদিন বেড়ে চলেছে। উইন্ডোজ, ম্যাক বা লিনাক্স ব্যবহার করে এই প্ল্যাটফর্মের উন্নয়ন করা যায়।
  • ৫।বর্তমানে বিশাল সংখ্যক টেলিকম কোম্পানি অ্যানড্রইড অপারেটিং সিস্টেম নির্ভর ফোন তৈরিতে আগ্রহী হয়েছে।

_________________________

তথ্যসূত্র