মণিপুরী (নৃত্য): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
অ r2.7.3) (বট যোগ করছে: ta:மணிப்புரி |
||
৩৪ নং লাইন: | ৩৪ নং লাইন: | ||
[[ru:Манипури (танец)]] |
[[ru:Манипури (танец)]] |
||
[[simple:Manipuri dance]] |
[[simple:Manipuri dance]] |
||
[[ta:மணிப்புரி]] |
|||
[[te:మణిపురి (నృత్యం)]] |
[[te:మణిపురి (నృత్యం)]] |
০৩:৩১, ১৭ অক্টোবর ২০১২ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
মণিপুরী সংস্কৃতির উজ্জ্বলতম দিক হলো মণিপুরী নৃত্য যা ভারতবর্ষের অন্যান্য শাস্ত্রিয় নৃত্যধারা যেমন কত্থক, ভরতনট্যম, কথাকলিইত্যাদির সমপর্যায়ের।
রাসনৃত্য
মণিপুরী নৃত্যের মধ্যে সবচেয়ে সমৃদ্ধ হলো রাধাকৃষ্ণের প্রেম অবলম্বনে গোপ-গোপীদের রাসনৃত্য।
অন্যান্য নৃত্যধারা
মণিপুরীদের অন্যান্য ধ্রুপদী নৃত্যধারার মধ্যে রয়েছে গোষ্ঠলীলা, পুঙচলোম, খুবাকইসেই, উদুখল ইত্যাদি। লোকনৃত্যের মধ্যে লাই-হারাওবা, খাম্বা-থইবী, মাইবী-জগোই ইত্যাদির নাম উল্লেখযোগ্য। এছাড়া বৈষ্ণব পদাবলী, পালাকীর্ত্তন, ভজন ও আরতির সুর ও সঙ্গীত মণিপুরী সঙ্গীত ও নৃত্যকলার অন্যতম দিক।
মণিপুরী নৃত্য ও রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
১৯১৯ সনে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সিলেটের বিষ্ণুপ্রিয়া মণিপুরী গ্রাম মাছিমপুরে বিষ্ণুপ্রিয়া মণিপুরীদের পরিবেশিত রাসনৃত্য দেখে বিমোহিত হন এবং শান্তিনিকেতনে মণিপুরী নৃত্য প্রবর্তন করেন। বিশ্বময় মণিপুরী নৃত্যের এই প্রচার, প্রসার ও সুখ্যাতি পেছনে রয়েছে বাংলাদেশের সিলেট জেলার নিভৃত পল্লী মাছিমপুরের বিষ্ণুপ্রিয়া মণিপুরী রমণীদের অসামান্য ও অনবদ্য ভূমিকা। ১৯২০ সনে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তৎকালীন সিলেট জেলার কমলগঞ্জ থানার বালিগাঁও প্রামের বিষ্ণুপ্রিয়া মণিপুরী নৃত্যগুরু নীলেশ্বর মুখার্জী, ত্রিপুরা থেকে গুরু বুদ্ধিমন্ত সিংহ এবং আসামের গুরু সেনারিক সিংহ রাজকুমারকে শান্তিনিকেতনে মণিপুরী নৃত্য প্রশিক্ষক হিসাবে নিয়ে যান।
আরও পড়ুন
- মণিপুরী (জাতি), বাংলাদেশের অন্যতম ক্ষুদ্র জাতিসত্তা।
- বিষ্ণুপ্রিয়া মণিপুরী, বিষ্ণুপ্রিয়া মণিপুরী ভাষা
- মণিপুরী (সাহিত্য), বাংলাদেশের মণিপুরী সাহিত্য।
তথ্যসূত্র
- শ্রীভূমি সিলেটে রবীন্দ্রনাথ / অধ্যাপক নৃপেন্দ্রলাল দাস (১৯৯০)
- ব্যক্তি ও ব্যক্তিত্ব / সত্যব্রত দেবরায় (১৯৮৯)
- মণিপুরী রাসলীলা ষ্মরনিকা, মৌলবীবাজার, (১৯৯২)