ঈদুল আযহা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ r2.7.3) (বট পরিবর্তন করছে: az:Qurban bayramı |
অ বট যোগ করছে: sa:ईद-उल-अज़हा |
||
৬৬ নং লাইন: | ৬৬ নং লাইন: | ||
[[pt:Festa do Sacrifício]] |
[[pt:Festa do Sacrifício]] |
||
[[ru:Курбан-байрам]] |
[[ru:Курбан-байрам]] |
||
[[sa:ईद-उल-अज़हा]] |
|||
[[sh:Kurban-bajram]] |
[[sh:Kurban-bajram]] |
||
[[simple:Eid al-Adha]] |
[[simple:Eid al-Adha]] |
০০:২০, ৭ অক্টোবর ২০১২ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
ঈদুল আজহা ইসলাম ধর্মাবলম্বিদের সবচেয়ে বড় দু'টো ধর্মীয় উৎসবের একটি। বাংলাদেশে এই উৎসবটি কুরবানির ঈদ এবং বকরা ঈদ নামেও পরিচিত। ঈদুল আযহা (আরবীতে:عيد الأضحى) মূলত আরবী বাক্যাংশ।এর অর্থ হলো ত্যাগের উৎসব।[১] আসলে এটির মূল প্রতিপাদ্য বিষয় হচ্ছে ত্যাগ করা। এ দিনটিতে মুসলমানেরা তাদের সাধ্যমত ধর্মীয় নিয়মানুযায়ী উট,গরু,দুম্বা কিংবা ছাগল কোরবানি বা জবাই দেয়। আল্লাহর আদেশে ইবরাহীম আলাইহিস সালাম আপন পুত্র ইসমাইলকে কুরবানি করার ঘটনাকে স্বরণ করে সারা বিশ্বের মুসলিম ধর্মালম্বীরা এই দিবসটি পালন করে। হিজরি বর্ষপঞ্জি হিসাবে জিলহজ্জ্ব মাসের ১০ তারিখ থেকে শুরু করে ১২ তারিখ পর্যন্ত ৩ দিন ধরে ঈদুল আজহা চলে। হিজরী চান্দ্র বছরের গণনা অনুযায়ী ঈদুল ফিতর এবং ঈদুল আজহার মাঝে ২ মাস ১০ দিন ব্যবধান থাকে। দিনের হিসেবে যা সবোর্চ্চ ৭০ দিন হতে পারে।
পশু কুরবানি
যার ওপর যাকাত প্রদান করা ওয়াজিব, তাঁর ওপর ঈদুল আযহা উপলক্ষে পশু কুরবানি করাও ওয়াজিব। দিন থেকে শুরু করে পরবর্তী দুইদিন পশু কুরবানির জন্য নির্ধারিত। বাংলাদেশে সাধারণত গরু বা খাসী কুরবানি করা হয়। এক ব্যক্তি একটি গরু বা খাসি কুরবানি করতে পারেন। তবে গরুর ক্ষেত্রে ভাগে কুরবানি করা যায়। ৩, ৫ বা ৭ ব্যক্তি একটি গরু কুরবানিতে শরীক হতে পারেন। কুরবানির মাংস তিন ভাগে ভাগ করে ১ ভাগ গরীব-মিসকিনদের মধ্যে ও ১ ভাগ আত্মীয় স্বজনদের মধ্যে বিতরণ করত: তৃতীয় ১ ভাগ নিজেদের খাওয়ার জন্য রাখা যায়। কুরবানির পশুর চামড়া বিক্রির অর্থ সাদকা করে দিতে হয়।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
- হজ্বের জন্য সাধারণ উপদেশ ও পরামর্শঃ
- কুরবানী ও কুরবানীর তাৎপর্য : ইবাদত সম্পর্কে বিভ্রান্তি থাকা উচিত নয়(মাসিক আলকাউসার)
- বাংলাপিডিয়া ওয়েবসংস্করণের ঈদুল আযহা নামক নিবন্ধ
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |